মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দর্শনা বন্দরে ৭ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি; খোলা থাকবে চেকপোস্ট

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঈদুল আযহার ছুটিতে সাত দিন বন্ধ থাকবে দর্শনা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে খোলা থাকবে দর্শনা চেকপোস্ট।

দর্শনা ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ এস আই আতিক জানান, ৩৬৫ দিনই খোলা থাকে দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। ছুটি বলে কোনো শব্দ নেই এ চেকপোস্টে। প্রতিদিন সুর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত চলে ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ভারত ভ্রমণে দর্শনা চেকপোস্ট জনপ্রিয় একটি জায়গা। দর্শনা চেকপোস্ট থেকে কলকাতা খুব কাছে। এখান থেকে রেলপথে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ১১৪ কিলোমিটার। দর্শনার বিপরীতে ভারতে গেদে বন্দর। গেদে থেকে কলকাতা, ২৪ ঘন্টাই ১৮ টি ট্রেন চলাচল করে। ভাড়া মাত্র ৩০ রুপি। প্রতিদিন কয়েক হাজার পাসপোর্টধারী এ চেকপোস্ট দিয়ে গমনাগমন করেন।

এদিকে দর্শনা বন্দর দিয়ে রেলপথে আমদানি-রপ্তানি হয়। এটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি বন্দর। করোনাকালে সব বন্ধ থাকলেও সংকট মুহূর্তে খোলা ছিল দর্শনা বন্দর । সারা বছরে ও দেশের সংকট মুহূর্তে ভারতের সাথে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে দর্শনা বন্দর। দৈনিক ২ থেকে ৩টি র‌্যাক (৪২ওয়াগন) ভারত থেকে আসে এ বন্দরে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দর্শনা রেলস্টেশনের ম্যানেজার মির্জা কামরুল হক বলেন, পবিত্র ঈদুল আযহার ছুটিতে ১৩ থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ২০ জুন থেকে আগের মতো যথারীতি দর্শনা বন্দরে রেলপথে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম চলবে।’

Header Ad

ইসলামি মহাসম্মেলন: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল। ছবি: সংগৃহীত

দাওয়াত ও তাবলীগ, মাদারেসে কওমিয়া এবং দ্বীনের হেফজতের লক্ষে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসম্মেলন করছেন ওলামা-মাশায়েখরা। সকাল নয়টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ফজরের পরপরই রাজধানী অভিমূখে ছুটে আসেন ধর্মপ্রাণ মুসলমান। সূর্য আলো ছড়ানোর আগেই ভরে যায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী ময়দান। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকেও এসেছেন মানুষজন।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা থাকলেও মানুষের চাপে আলোচনা শুরু হয় ভোর ছয়টার পর থেকেই। জানা গেছে, দুপুর ১টা পর্যন্ত চলবে এই সম্মেলন। এখানে দাওয়াত ও তাবলিগ, কওমি মাদরাসা এবং দীনের হেফাজতের বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।

এর আগে গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর পুরাতন পল্টনের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলনে এই বিষয়টি জানানো হয়। এতে মহাসম্মেলনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ব্রিফিং করেন মহাসম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ থেকে মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী।

সংবাদ সম্মেলনে দেশের সর্বস্তরের আলেম ওলামা ও আপামর তাওহীদি জনতাকে দলে দলে যোগদান করার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন মহা-সম্মেলন এর আহ্বায়কগণ।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত নেতৃবৃন্দ বলেন, নতুন বাংলাদেশের উন্নয়ন সমৃদ্ধি ও সর্বস্তরের শান্তি ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য দেশের আলেম-ওলামা ও ধর্মপ্রাণ দেশপ্রেমিক মানুষদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাওয়া সময়ের অপরিহার্য দাবি। এই লক্ষ্যে আগামীকাল ৫ নভেম্বরের ইসলামী মহাসমাবেশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং যেকোনো মূল্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের এই মহাসমাবেশ সাফল্যমণ্ডিত করে তুলতে হবে।নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, শত বাধা-বিপত্তি, গুজব ও অপপ্রচার উপেক্ষা করে জাতীয় ঐক্যের প্রতীক এই মহাসমাবেশ-কে কামিয়াব করার জন্য যা যা করা দরকার সবই করতে হবে। প্রস্তুতি কমিটি সম্মেলন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সফল করার জন্য প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করেন। সে সময় তাদের আন্তরিক সহযোগিতায় সন্তোষ প্রকাশ করেন সম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির নেতৃবন্দ।

মহাসম্মেলনের আহ্বান জানানো বিশিষ্ট আলেমদের মধ্যে রয়েছেন আল্লামা শাহ্ মহিবুল্লাহ বাবুনগরী, আল্লামা খলিল আহমাদ কাসেমী, আল্লামা আব্দুল হামিদ, আল্লামা আব্দুল রহমান হাফেজ্জী, আল্লামা নুরুল ইসলাম, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ ফারুক, মাওলানা রশিদুর রহমান, আল্লামা শাইখ জিয়াউদ্দিন ও আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমানসহ আরো অনেকে।

Header Ad

সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার

মোল্লা জালাল। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সভাপতি মোল্লা জালালকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শাহবাগ থানা পুলিশ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের এক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করেছে।

সোমবার (৪ নভেম্বর) রাতে মোল্লা জালালকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর।

ওসি গণমাধ্যমকে বলেন, সোমবার সকালে রাজধানীর শেগুনবাগিচা এলাকা থেকে মোল্লা জালালকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সাংবাদিক মোল্লা জালালের বিরুদ্ধে চারদিন আগে শাহবাগ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা হয়েছে।

ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে মামলার বিষয়ে বিস্তারিত জানাননি ওসি খালেদ মনসুর।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ১৩ জুলাই ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) নির্বাচনে সভাপতি পদে মোল্লা জালাল ও মহাসচিব পদে শাবান মাহমুদ জয়লাভ করেন।

Header Ad

গাজায় থামছেই না ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিহত আরও ৩৩

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা প্রায় ৪৩ হাজার ৪০০ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি।

সোমবার (৪ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় কমপক্ষে আরও ৩৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩ হাজার ৩৭৪ জনে পৌঁছেছে বলে সোমবার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত এক লাখ ২ হাজার ২৬১ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত আগ্রাসনে ৩৩ জন নিহত এবং আরও ১৫৬ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইসলামি মহাসম্মেলন: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল
সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার
গাজায় থামছেই না ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিহত আরও ৩৩
মোহাম্মদপুরে ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা
আজ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
বদলগাছিতে মাইক্রোবাস থেকে ককটেল নিক্ষেপ, ৬টি উদ্ধার
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যে আগ্রহী আওয়ামী লীগ: ড. হাছান মাহমুদ
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ বন্ধ, বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের ৪০ হাজার কোটি ঋণ পরিশোধ
টাঙ্গাইলে ৩৫০ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিলসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গণপিটুনিতে সাবেক প্রতিমন্ত্রীর ভাগ্নে নিহত
মেগা চুরির জন্য আওয়ামী লীগকে আরেকবার দরকার: নির্মাতা ফারুকী
বিরামপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুই যুবক নিহত
পদে পুনর্বহালের দাবিতে ১০ সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের একক কণ্ঠে আন্দোলন
ইসরায়েলি সামরিক স্থাপনায় হামলার নির্দেশ দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনি
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল, সদস্য সচিব মোস্তফা জামান
এস আলমের সম্পত্তি নিলামে তুললো জনতা ব্যাংক, ১৮৫০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ
১০ জেলা ও মহানগরে বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা
ভারতে পবিত্র মনে করে মন্দিরের এসির পানি পানের হিড়িক, সতর্কতা জানালেন বিশেষজ্ঞরা
যুক্তরাষ্ট্রকে নতুন স্বর্ণযুগে নেওয়ার অঙ্গীকার ট্রাম্পের
থেমে থাকা ট্রাকে অপর ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আটক ২