শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জ্বীনের মাধ্যমে চিকিৎসার নামে স্ত্রীকে ধর্ষণ করে কবিরাজ; প্রতিশোধ নিতে কবিরাজকে হত্যা

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের পুরাতন ভান্ডারদহ গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক ওরফে রাজাই কবিরাজ। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার মানুষকে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা দিয়ে আসছিল। শারীরিক চিকিৎসার জন্য রাজাই কবিরাজের শরণাপন্ন হন রুবেল মিয়া ও তার স্ত্রী ।

গত শুক্রবার (৩১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রাজাই কবিরাজ জিনের মাধ্যমে চিকিৎসা দেয়ার কথা বলে রুবেল ও তার স্ত্রীকে সদর উপজেলার হোগলডাঙ্গা গ্রামের নবগঙ্গা নদীর ব্রিজের পাশে পান বরজের কাছে নিয়ে যায়। এরপর রুবেলকে সিগারেট আনতে দোকানে পাঠায়। কিছুক্ষণ পর রুবেল ফিরে এসে তাদের না পেয়ে তার স্ত্রীর মোবাইল ফোনে কল দিয়ে সেটা বন্ধ পায়। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে ৩৫-৪০ মিনিট পর রাজাই কবিরাজ ও তার স্ত্রী পানবরজের কাছে ফিরে আসলে,রুবেল তার স্ত্রীকে দেখে কোন খারাপ কাজ করেছে বলে সন্দেহ করে। পরবর্তীতে রুবেল বাড়ি ফিরে তার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে, সে কান্নাকাটি করে বলে যে, রাজাই কবিরাজ তার সম্ভ্রমহানি করেছে। এটা জানার পর রুবেল তার সহযোগী সোহেল রানাকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। রাজাই কবিরাজকে তার চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রীর জী¡ন তাড়ানোর কথা বলে,কৌশলে সুবদিয়া এলাকার সিপি বাংলাদেশ লিমিটেড ভূট্টা ক্রয় কেন্দ্রের সামনে থেকে মোটরসাইকেলের মাঝখানে বসিয়ে কালীভান্ডারদহের দিকে নিয়ে যায়। এ সময় মোটরসাইকেলের পেছনে বসা রুবেল তার হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে রাজাই কবিরাজের গলায় পোঁচ দিয়ে তাকে মোটরসাইকেল থেকে নির্জন রাস্তায় ফেলে দেয় এবং তার মৃত্যু নিশ্চিত করে। মরদেহটি রাস্তার পাশে ফেলে দিয়ে গাছপালা দিয়ে ঢেকে দিয়ে তারা বাড়ি ফিরে যায়।

পুলিশের তদন্তের পর আলোচিত কবিরাজ হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে এভাবেই তুলে ধরেন চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান। এ হত্যাকান্ডের তদন্তে সকল আইনি বিধিবিধান মেনে তদন্ত কাজ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শংকর চন্দ্র ইউনিয়নের কালিভান্ডারদহ পিরতলি মাঠ থেকে আব্দুর রাজ্জাক ওরফে রাজাই আলী (৪৮) নামের এক কবিরাজের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধারের দিনই পুলিশি তদন্তে হত্যা রহস্য উন্মোচিত হয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত রুবেল মিয়া ও সোহেল রানাকে আটক করেছে পুলিশ। ওই আটক দু’জন আদালতের বিজ্ঞ বিচারকের কাছে তাদের দোষ স্বীকার করে স্বেচ্ছায় ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত আলামত।

মঙ্গলবার (৪ জুন) বেলা ১টায় চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান পিপিএম সাংবাদিক সম্মেলনে জানান, চুয়াডাঙ্গা সিনিয়র ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত-১ বিজ্ঞ বিচারক রিপন হোসেনের কাছে স্বেচ্ছায় জবানবন্দিতে হত্যার দায় স্বীকার করে পুলিশের কাছে আটক চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সুবদিয়া পূর্বপাড়ার আব্দুর রহমানের ছেলে রুবেল মিয়া (২৩) ও একই পাড়ার আনিসের ছেলে সোহেল রানা (২০)। এদের কাছ থেকে হত্যা কাজে ব্যবহৃত আলামত ধারালো ছুরি, ঘটনায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও ভিকটিমের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

নিহত আব্দুর রাজ্জাক ওরফে রাজাই আলী চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পদ্মবিলা ইউনিয়নের সুবদিয়া গ্রামে কাচারীপাড়ার মরহুম দেসের আলীর ছেলে। তিনি কবিরাজি পেশায় যুক্ত ছিলেন এবং চাষাবাদ করতেন। নিহতের আপন ভাইয়ের ছেলে সানোয়ার হোসেন এ হত্যাকাণ্ডের পর চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় ৩০২/৩৪ ধারায় একটি মামলা করে। মামলা নম্বর: ০১ তারিখ: ০১.০৬.২০২৪।

পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান আরো জানান, প্রত্যেক দিনের মত কবিরাজ আব্দুর রাজ্জাক ওরফে রাজাই আলী সন্ধ্যার পর দোকান থেকে চা পান করে বাড়ি ফিরে আসে। কিন্তু গত শুক্রবার (৩১ মে) তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে রাতে আর ফিরে আসেনি। তাকে কে বা কারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে যুগিরহুদা হতে কালীভান্ডারদহ রাস্তায় পিরতলী মাঠে পাশে ফেলে রেখে যায়। সদর থানায় হত্যা মামলা রুজুর পর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (চুয়াডাঙ্গা সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামানের দিকনির্দেশনায় সদর থানা পুলিশ, চুয়াডাঙ্গা ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ (ডিবি) ও সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন দল গোপন ও প্রকাশ্য তদন্ত করে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রুবেল মিয়া ও সোহেল রানার সম্পৃক্ততা পেলে তাদেরকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়। নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদে তারা হত্যার দায় স্বীকার করে। তারপর তারা আদালতে বিজ্ঞ বিচারকের কাছে স্বেচ্ছায় ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়।

সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) রিয়াজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপ্স) নাজিম উদ্দীন আল আজাদ, সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা ও চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ সেকেন্দার আলী।

Header Ad
Header Ad

শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী

ছবি: সংগৃহীত

২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানোর ফুল আনতে গিয়ে এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় এ ঘটনা ঘটেছে।

পুলিশ, ভুক্তভোগীর পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, শিশুটি একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী। শহীদ দিবস উপলক্ষ্যে শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য শহীদ মিনারের বেদিতে ফুল দেওয়ার জন্য সার্ভেয়ার রুহুল আমিনের (৫৫) বাড়িতে যায় শুক্রবার সকাল ৬টার দিকে। রুহুল আমিন পেশায় একজন সার্ভেয়ার। তার পুরো পরিবার ঢাকায় থাকে। শিশুটি যখন তাদের বাড়ির ফুল বাগান থেকে ফুল সংগ্রহ করছিল তখন তাকে জোর করে ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে।

এ সময় শিশুটির চিৎকারে ফজরের নামাজ পড়ে বাড়িতে যাওয়া কয়েকজন মুসল্লি ওই বাড়িতে গিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে তার বাসায় নিয়ে আসে। এ সময় অভিযুক্ত পালিয়ে যায়।

শিশুটিকে বাসায় আনার পর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। খবর পেয়ে মিঠাপুকুর থানা পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে প্রথমে মিঠাপুকুর থানায় এবং দুপুরে তাকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে যায়। বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন আছে।

এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা মিঠাপুকুর থানায় মামলা করেছেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মিঠাপুকুর থানার ওসি আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, রুহুল আমিনের পুরো পরিবার ঢাকায় থাকে, তিনি গ্রামের বাড়িতে একাই থাকতেন। বর্তমানে তিনি পলাতক, তাকে গ্রেফতারের অভিযান চলছে।

এদিকে অভিযুক্ত রুহুল আমিনকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতারের দাবিতে আগামীকাল রবিবার সকাল ১১ টায় মিঠাপুকুর ফ্লাইওভারের নিচে মিঠাপুকুরের সর্বস্তরের শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছেন।

এর আগে এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ধর্ষককে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মিঠাপুকুর শাখার উদ্যোগে মিঠাপুকুরের রাজপথে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। এর নেতৃত্ব দেন জাতীয় নাগরিক কমিটি রংপুর মহানগর ও জেলার সংগঠক শেখ রেজোয়ান।

Header Ad
Header Ad

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সিএনজি-অটোরিকশা শ্রমিক দলের এক সভায় এমন মন্তব্য করেন তিনি।

এসময় রাস্তায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকদের শৃঙ্খলভাবে গাড়ি চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন মঈন খান বলেন, আপনারা রাস্তায় শৃঙ্খলা অনুযায়ী গাড়ি চালাবেন। সেই সঙ্গে মানুষের সেবা করবেন।

আলোচনা সভায় সিএনজি-অটোরিকশা শ্রমিক দলের পক্ষ থেকে ১২টি দাবি জানানো হয়। সেগুলোর মধ্যে ১০টি দাবিকে সমর্থন জানিয়ে মঈন খান বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা যদি ক্ষমতায় আসতে পারি এবং আমি যদি কোনো দায়িত্ব পাই, তাহলে সবার আগে আপনাদের যৌক্তিক দাবিগুলো পূরণে কাজ করব।

তিনি বলেন, আমি আইটি মন্ত্রী ছিলাম। আইটি বাংলাদেশে প্রসারের জন্য আমিই সর্বপ্রথম কাজ করেছি। এদেশের সাবমেরিন কেবল আমি খালেদা জিয়াকে দিয়ে উদ্বোধন করিয়েছি।

সভায় সব মামলার ডাবল জরিমানা আদায় বন্ধের আহ্বান জানান বক্তারা। এছাড়াও যেকোন মামলার জরিমানা ১ হাজার টাকার নির্ধারণ করাসহ বেশ কিছু দাবি তুলে ধরেন তারা।

এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মুজিবুর রহমান সারোয়ার আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিরোধীতা করেন। দাবি তোলেন, আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়, আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে। এছাড়াও বক্তব্য দেন, শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন, জাতীয়তাবাদী সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিক দলের সভাপতি ভিপি রুহুল আমীন মুন্সি প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি

সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মওলা রনি। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মওলা রনি বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর দাবি তৎকালীন জামায়াতের প্রধান নেতা গোলাম আযমের নেতৃত্বে ভাষা আন্দোলন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) একটি বেসরকারি টেলভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই মন্তব্য করেন সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মওলা রনি।

তিনি বলেন, ‘ইতিহাসে এই প্রথমবার জামায়াতের নেতৃত্বে একুশে ফেব্রুয়ারি পালিত হতে যাচ্ছে। এর কারণ জামায়াত মনে করে একুশে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের। কারণ তাদের প্রধানতম নেতা গোলাম আযম সাহেব ছিলেন ভাষা সৈনিক। এবং ঐ সময় তিনি ডাকসু'র নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। ফলে জামায়াতের দাবি গোলাম আজমের নেতৃত্বে ভাষা আন্দোলন হয়েছে। তাই আমরা এতদিন ভাষা আন্দোলনের যে ইতিহাস পড়ে এসেছি সেটাকে জামায়াত একটি নতুন রূপে উপস্থাপন করতে যাচ্ছে।’

জামায়াতের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নতুন চিন্তাধারা সম্পর্কে সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘জামায়াত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে নতুনভাবে চিন্তা করেন। মুক্তিযুদ্ধ কেন হয়েছিলো, কিভাবে হয়েছিলো। তারা কেন করেনি, এগুলো নিয়ে তারা একটা নতুন ইতিহাস রচনা করতে চায়। তারা একটা নতুন বিশ্বাস বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা করছে। ফলে এতদিন যেই সর্বজনীন ইতিহাস রয়েছে, সেটার সাথে জামায়াতের নতুন ইতিহাসের একটা সংঘর্ষ চলছে।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার
ময়মনসিংহে দেড় শতাধিক বিড়ালের মিলনমেলা
বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ দিনের চীন সফরে যাচ্ছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির
২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা পেয়েছে ২ সদস্যের একটি অপরিচিত বাংলাদেশি ফার্ম: ট্রাম্প
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা: প্রাণে বাঁচলেন দিতি কন্যা লামিয়া
ফাগুনের দুপুরে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
‘আমাদের অনেক বয়স হয়েছে, নবীন-তরুণরা দেশকে নতুন করে চিন্তা করছেন’
ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গঠন বিএনপির পক্ষেই সম্ভব: তারেক রহমান
চলন্তবাসে বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ৩
আমরা কারো দাবার গুটি হবো না: জামায়াত আমির