শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারী লোহা ও স্টিল কাটার কারখানার বিরুদ্ধে অভিযোগ

খুলনা নগরের ৩৯নং সৈয়দ আলী লেন, (সুরোর গলি) শেখপাড়া মেইন রোড, জবেদ আলী লেন, আবাসিক এলাকার মধ্যে গড়ে ওঠেছে একাধিক ভারী লোহা ও স্টীল কাটার কারখানা। দিনরাত উচ্চশব্দ, লোহা কাটা ও পোড়ানো বিষাক্ত গ্যাসসহ নিয়মবর্হিভূত কার্যকলাপে ভুক্তভোগী এলাকারবাসির জীবন দুর্বিসহ হয়ে উঠছে। যে কারনে ভুক্তভোগীরা সরানাপন্ন হয়েছে খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের, তারা লিখিত অভিযোগ করেছেন একাধিকবার। এই সমস্যার সমাধান চেয়ে দাপ্তরিক ভাবে বিষয়টি জানিয়েছেন কেসিসি মেয়রসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকেও।

এলাকাবাসীরা জানান, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই মালিকানার ভাড়াকৃত কারাখানা নিয়মবর্হিভূত ভাবে চলছে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে। দিনব্যাপী কারখানার চলমান কাজে। যে কারনে মেশিনে বিশালাকার ধাতব প্লেট কাটা, সোজা করাসহ অপরিকল্পিতভাবে ওই মেশিনে সৃষ্টি হয় তীব্র ঝাকুনী ও বিকট শব্দের।

পাশাপাশি কারখানার গ্যাস দিয়ে লোহা কাটা, পোড়ানো বিষাক্ত ধোঁয়া ও গন্ধে বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠছে এলাকাটি। উচ্চশব্দের কারনে কোমলমোদি শিক্ষার্থীদর লেখাপড়ায় চরমভাবে ব্যহত হচ্ছে। কারখানার ওই মেশিনে সৃষ্ট তীব্র ঝাকুনীতে পার্শ্ববতী বাসা-বাড়ীর ছাদ, দেয়াল, কলামসহ মেঝতে ফাটল ধরছে। যা চরম ভোগান্তি ঘটাচ্ছে বসবাসরত এলাকাবাসির।

লিখিত অভিযোগ পরিপ্রেক্ষিতে পরিবেশ অধিদপ্তর ও এলাকাবাসির প্রচেষ্টায় ৩টি মেশিন স্থানান্তর করা হলেও অপর কারখানার মালিক মোঃ সুমন তার কারখানার মেশিন কাটার মেশিন স্থানান্তরিত করেননি। জনদূভোর্গ ও উচ্চশব্দ সৃষ্টিকারী মালিক অপসারন তো দুরের কথা কারখানা মালিক সুমন নতুন করে আরেকটি ভারী স্টিল কাটার মেশিন পুর্নঃস্থাপন কাজ করছে।

নতুন মেশিন স্থাপনের বিষয়টি জানিয়ে ভুক্তভোগীরা গত ৭ জুলাই পুর্নরায় পরিবেশ অধিদপ্তর বরাবর নতুন মেশিন স্থাপন সংক্রান্তে আবারো একটি অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। উক্ত অভিযোগের ভিত্তিতে খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আবু সাঈদের স্বাক্ষরিত স্মারকে কারখানা মালিক মোঃ সুমনসহ ভুক্তভোগীদের গত ১০ আগষ্ট সকালে পরিবেশ অধিদপ্তর কাযার্লয়ে শুনানির জন্য দাপ্তরিক নোটিশের মাধ্যমে ডাক হয়। উক্ত শুনানিতে উভয় পক্ষের কথোপকথন শেষে। কারখানা ভিজিটসহ বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহনের সিধান্ত জানান সহকারী পরিচালক।

২৯/১নং শেখপাড়া মেইন রোড (জবেদ আলী লেন) বান্দিসা ফাহিম জানান, আমার বাসার পাশে মোঃ আনোয়ার হোসেন, মোঃ মনোয়ার হোসেন ও জাহিদ হোসেন তাদের নিজস্ব জমি ভাড়া দিয়েছেন সুমনসহ একাধিক কারখানা মালিকদের নিকট। যারা ওই জমিতে গড়ে তুলেছেন লোহা ও স্ট্রিল কাটারের কারখানা। উক্ত কারখানায় সারাদিন বিশালাকার ধাতব প্লেট কাটা, সোজা করা হয়। ওই মেশিনে সৃষ্টি হয় তীব্র ঝাঁকুনি ও শব্দের পাশাপাশি কারখানার গ্যাস দিয়ে লোহা কাঁটা এবং পোড়ানো বিষাক্ত গন্ধে দূষন হচ্ছে বাতাস।

একই সাথে উচ্চশব্দের কারনে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থদের লেখাপড়ায় যেমন ক্ষতি সাধিত হচ্ছে অন্যদিকে ওই মেশিনে সৃষ্টি হয় তীব্র ঝাকুনীতে কারখানা পার্শ্ববতী বাসা-বাড়ীর ছাদ, দেয়াল, কলামসহ মেঝতে ফাটল ধরছে। তাছাড়া দীর্ঘরাত কারখানার মালমাল আনলোড করে বিকট শব্দে মাটিতে ফেলাতে শিশুরা ভয়ে কেঁপে কেঁপে ওঠে। এ ব্যাপারে অচিরেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা গ্রহনের অনুরোধ লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন এলাকাবাসী ।

এ বিষয়ে সহকারী পরিচালক আবু সাইদ উল্লেখিত শুনানি পত্রে জানান, সমস্যার অভিযোগের ভিত্তিতে উভয় পক্ষকে ডেকে এবিষয়টির ব্যাপারে জানা হবে। শুনানির পর সরেজমিনে পরিদর্শন পূর্বক আনিত অভিযোগের সত্যতা মিললে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষন আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) এবং পরিবেশ সংরক্ষন বিধিমালা ১৯৯৭ অনুসারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এএজেড

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত