বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাগের বশে ২ বছরের শিশু সন্তানকে হত্যা করে পুকুরে ফেলেন মা!

ঘটনাস্থলে ভিড় করছেন স্থানীয়রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের বাসাইলে পুকুরের পানিতে ফেলে দিয়ে মোহাম্মদ আলী নামে ২ বছরের এক শিশুকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মায়ের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোরে বাড়ির পাশের একটি পুকুর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয়।

এরআগে গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে বাসাইল পূর্ব মধ্যপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শিশু মোহাম্মদ আলী (২) ইব্রাহিম আলীর ছেলে।

স্থানীয় সাবেক প্যানেল মেয়র সাজ্জাদ হোসেন আলাল স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানান, ইব্রাহিমের ২ বছরের শিশু ছেলে মোহাম্মদ আলীকে রাত ৩টার পর ঘরে পাওয়া যাচ্ছিল না। আশেপাশের লোকজন বিভিন্ন স্থানে খোঁজখুঁজি শুরু করে।

এরপর শুক্রবার ভোরে বাড়ির পাশের একটি পুকুর থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদে শিশুটির মা হিরা বেগম স্বীকার করে রাগের বশে শিশুটিকে রাত ৩ টার দিকে পানিতে ফেলে দেন তিনি।

হিরা বেগমের সাথে কথা বলা হলে তিনি বলেন, এসময় আমার হিতাহিত কোন জ্ঞান ছিল না। কীভাবে কি হয়ে গেল কিছুই বুঝতে পারিনি।

এ ঘটনায় বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জালাল উদ্দিন জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। আইনি বিষয় প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

স্পিরিট অব জুলাই কনসার্ট: টোল ফ্রি থাকবে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

‘স্পিরিট অব জুলাই কনসার্ট’ এবং ‘ইকোস অব রেভ্যুলিউশন’ কনসার্টের পোস্টার। ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২১ ডিসেম্বর আর্মি স্টেডিয়ামে ‘স্পিরিট অব জুলাই কনসার্ট’ উপলক্ষে ওই এলাকায় যানজট এড়াতে দুপুর ২টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত টোল ছাড়াই ব্যবহার করা যাবে এয়ারপোর্ট, কুড়িল ও বনানী র‌্যাম্প দিয়ে এক্সপ্রেসওয়ে।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ২১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে ‘স্পিরিট অব জুলাই কনসার্ট’ এবং স্কাইট্র্যাকার লিমিটেড কর্তৃক অনুষ্ঠেয় ‘ইকোস অব রেভ্যুলিউশন’ কনসার্টটিতে দেশের নামকরা ব্যান্ডশিল্পীসহ সঙ্গীত পরিবেশনা করবেন বিশ্বখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলী খান।

অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়াম এলাকায় ২১ ডিসেম্বর (শনিবার) দুপুর ২টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত যানবাহন চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে বিকল্প সড়ক ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে আর্মি স্টেডিয়ামের সামনের সড়ক ব্যবহারে কিছু নির্দেশনাবলি অনুসরণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

১. স্টাফরোড রেলগেট থেকে নেভি হেডকোয়ার্টার্স ক্রসিং পর্যন্ত টঙ্গী-উত্তরা থেকে গুলশান-বনানী-মহাখালীগামী যানবাহন চলাচল বিঘ্নিত হতে পারে বিধায় উল্লিখিত সময়ে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।

২. দুপুর ২টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত এয়ারপোর্ট, কুড়িল ও বনানী র‌্যাম্প ব্যবহারকারীরা টোল ব্যতীত এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করতে পারবেন।

৩. উত্তরা-এয়ারপোর্ট থেকে গুলশান-বনানী-মহাখালীগামী যানবাহন রেডিসন হোটেলের আগে ইউটার্ন বা বনানী ওভারপাসের নিচের ইউলুপ দিয়ে এক্সপ্রেসওয়েতে উঠতে পারবে।

৪. গুলশান-বনানী-মহাখালীগামী যানবাহন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর ও কুড়িল র‌্যাম্প ব্যবহার করতে পারবে।

৫. এয়ারপোর্ট, উত্তরা ও টঙ্গীগামী যানবাহন বনানী র‌্যাম্প ব্যবহার করে চলাচল করতে পারবে।

৬. ইসিবি চত্বর থেকে বনানীগামী ফ্লাইওভারের লুপটি বন্ধ থাকবে।

৭. ইসিবি চত্বর থেকে বনানীগামী যানবাহন কুর্মিটোলা হাসপাতালের সামনের র‌্যাম্প ব্যবহার করে বনানীর দিকে যাতায়াত করতে পারবে।

৮. র‌্যাম্প ব্যবহারের ক্ষেত্রে মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও বাইসাইকেল ব্যবহার করা যাবে না।

উল্লিখিত অনুষ্ঠান চলাকালে ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষা ও যানজট এড়ানোর লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ জনসাধারণের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেছে বলেও গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

Header Ad
Header Ad

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

ছবি: সংগৃহীত

বহুল আলোচিত চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ পাঁচ আসামিকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। এছাড়া উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়াকে মৃত্যুদণ্ড থেকে যাবজ্জীবন দণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

খালাস পাওয়া অন্যরা হলেন- রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, সিইউএফএলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহসিন তালুকদার, সিইউএফএলের সাবেক মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) এনামুল হক, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব নুরুল আমিন ও জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী।

এর আগে গত ৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের ঘটনায় করা মামলায় আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) ও আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়। সেদিন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ কয়েকজন আসামির পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান। সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শিশির মনির।

২০০৪ সালের ১ এপ্রিল সিইউএফএল ঘাট থেকে আটক করা হয় ১০ ট্রাকভর্তি অস্ত্রের চালান। এ নিয়ে কর্ণফুলী থানায় অস্ত্র আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে চোরাচালানের অভিযোগ এনে দুটি মামলা হয়। মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালত এবং বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ রায় দেন। এর মধ্যে অস্ত্র চোরাচালান মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী (অন্য মামলায় ফাঁসি কার্যকর), সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়া এবং দুটি গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১৪ জনকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়। অস্ত্র আইনে করা অন্য মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ হয় একই আসামিদের।

বিচারিক আদালতের রায়ের পর ২০১৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি রায়সহ মামলার নথিপত্র হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখায় পৌঁছে, যা ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়। অন্যদিকে কারাগারে থাকা দণ্ডিত আসামিরা সাজার রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে হাইকোর্টে পৃথক আপিল করেন।

Header Ad
Header Ad

কথা রাখেনি সাদপন্থীরা: হাসনাত আবদুল্লাহ

সাদপন্থিদের সঙ্গে আলোচনার হাসনাত ও সারজিদ। ছবি: সংগৃহীত

মাঝরাতে গাজীপুরের টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমার মাঠ দখল করা নিয়ে মাওলানা সাদ ও জুবায়েরপন্থিদের মধ্যে সংঘর্ষে তিন নিহত হয়েছে। এ ঘটনা আগেই দু’পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধানের চেষ্টা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজ প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে গত রাতেই সাদপন্থিদের সঙ্গে আলোচনার জন্য টঙ্গী যাই। আলোচনায় সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও তারা আমাদের সিদ্ধান্তের সম্পূর্ণ বিপরীত কাজ করেছে।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, সাদপন্থি সমর্থিত ‘সচেতন ছাত্র সমাজের’ দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি এবং সকাল ১০টার মধ্যে মাওলানা সাদ সাহেবের ভিসার জন্য বাসভবন ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণার কারণে আমরা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে সাদপন্থিদের সঙ্গে আলোচনার জন্য টঙ্গী যাই। সেখানে আলোচনা শেষে তারা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন এবং মাওলানা সাদ সাহেবের ভিসা জটিলতা নিরসনে পুনরায় আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। তবে তারা টঙ্গী ময়দানে জোড়ের শর্ত দেন এবং ২৫ তারিখ মাঠ ছাড়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

এই সময় তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানান হাসনাত। তিনি বলেন, ‘টঙ্গীতে তিনটি বিষয়ে আলোচনা হয়। আলোচনায় আমরা এটাও স্পষ্ট করি এগুলো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়। এ বিষয়ে কাকরাইলে মাওলানা জুবায়ের সাহেব এবং ওলামায়ে কেরামের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সে পর্যন্ত ধৈর্য ধরতে হবে। এরপর রাত ২টায় কাকরাইলে আলোচনার জন্য যাই। সেখানে মাওলানা মাহফুজুল হক ও মাওলানা মামুনুল হকসহ অন্য আলেমরা উপস্থিত ছিলেন। তবে সেখানে পৌঁছানোর পর সাদপন্থিদের একজন মুফতি সাহেবের একটি পোস্ট আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়, যেখানে খণ্ডিত ভিডিও প্রচার করে বলা হয়েছে আমরা নাকি তাদের জোড় করার অনুমতি দিয়েছি। এটি আমাদের সিদ্ধান্তের সম্পূর্ণ বিপরীত।’

হাসনাত বলেন, কাকরাইলে আলোচনাকালে সেখানে আলেমদের উপস্থিতিতে আমরা তাদের স্পষ্টভাবে জানিয়েছি যে আমরা কোনো কর্তৃপক্ষ নই। আমরা আলোচনা করে কাকরাইল থেকে টঙ্গী গিয়ে কথা বলব এবং এরপর পারস্পরিক মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। এমনকি আলোচনার মাঝেও সাদপন্থি ওই মুফতি সাহেবকে ফোন দিয়ে বলেছি, আপনারা যদি সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হওয়ার আগে ইজতেমার ময়দানে প্রবেশ করেন, তাহলে আমাদের সঙ্গে আপনাদের সম্পর্ক থাকবে না। আমরা কাকরাইলে আলেমদের উপস্থিতিতে সাদপন্থিদের আরও বলেছি, কোনোভাবেই আপনারা ময়দানে প্রবেশ করবেন না এবং আমাদের নিয়ে যে ভিডিও প্রচার করেছেন, তা মুছে ফেলবেন। কিন্তু এর আগেই এ নির্মম ঘটনা ঘটেছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই।

সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আহ্বায়ক বলেন, সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে শান্ত ও ধৈর্য ধারণ করার জন্য অনুরোধ করছি। কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা না করে ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য আহ্বান করছি। তাবলিগ একটি দ্বীনি ও ধর্মীয় ইস্যু। ফলে আমরা মনে করি তাবলিগসহ ধর্মীয় সব বিষয়াদি উলামায়ে কেরামের মাধ্যমেই সুরাহা ও মীমাংসিত হবে। তবে সমগ্র বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা রক্ষার দায়ভার আমাদের প্রত্যেকটি নাগরিকের। দেশের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে শান্তিপূর্ণ সমাধান ও অবস্থানের জন্য আমরা সবাই আন্তরিকভাবে কাজ করে যাব।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্পিরিট অব জুলাই কনসার্ট: টোল ফ্রি থাকবে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
কথা রাখেনি সাদপন্থীরা: হাসনাত আবদুল্লাহ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় ইমাম-মুয়াজ্জিন নিহত
গুমের ঘটনায় ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ জমা মাইকেল চাকমার
মেট্রোরেলে একক যাত্রায় চালু হচ্ছে কাগজের টিকিট
আবারও বাংলাদেশের নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানালো যুক্তরাষ্ট্র
চাকুরিতে পুরুষ-মহিলা সবাইকে স্যার ডাকার নিয়ম বাতিল
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের মামলা
চাঁদপুরে বিএনপির দুই গ্রুগের সংঘর্ষ
ইজতেমা ময়দানে জূবায়ের-সাদপন্থীদের সংঘর্ষে নিহত ৩
২৭ রানের জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
ফোনে ‘আপা আপা’ বলা সেই জাহাঙ্গীরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ে বাতিল হলো যেসব বিধান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ শিক্ষক-কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল জনগণের আরেক বিজয়: জামায়াত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১০
অন্তর্বর্তী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর হতে পারে: অ্যাটর্নি জেনারেল
চীনে ১০ দিন পর্যন্ত ভিসা ছাড়াই অবস্থানের সুযোগ
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস আহমেদ