রবিবার, ১২ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আজকের দিনে পাক হানাদার মুক্ত হয় টাঙ্গাইল, উত্তোলন করা হয় স্বাধীন পতাকা

ছবি: সংগৃহীত

আজ ১১ ডিসেম্বর, বুধবার। আজকের এই দিনে পাক হানাদার মুক্ত হয় টাঙ্গাইল। ১৯৭১ সালের এই দিনে জেলার দামাল ছেলেরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের কবল থেকে টাঙ্গাইলকে মুক্ত করে। উত্তোলন করা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। সে থেকে আজ টাঙ্গাইল হানাদার মুক্ত দিবস।

যুদ্ধকালীন সময়ে টাঙ্গাইলের অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসীকতাপূর্ণ যুদ্ধের কাহিনী দেশের সীমানা পেড়িয়ে বিদেশেও ছড়িয়ে পড়েছিল। তৎকালীন তরুণ ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বে গঠিত ও পরিচালিত কাদেরিয়া বাহিনীর বীরত্বের কথা দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে চিরস্মরণীয়।

কাদেরিয়া বাহিনী টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈলে অবস্থান করে মহান মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতার ঘোষণার পর থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত টাঙ্গাইল ছিল স্বাধীন। এ সময় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে প্রশাসন পরিচালিত হয়। ২৬ মার্চ সকালে টাঙ্গাইল পৌর শহরের আদালত পাড়ার অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলামের বাসভবনে এক সভায় টাঙ্গাইল জেলা স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদ গঠিত হয়।

এরপর তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকীকে আহ্বায়ক ও সশস্ত্র গণবাহিনীর সর্বাধিনায়ক এবং বদিউজ্জামান খানকে চেয়ারম্যান ও আব্দুল কাদের সিদ্দিকীসহ আরও ৮ জনকে সদস্য করে ওই কমিটি গঠিত হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ ৯ মাসে প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের আব্দুল মান্নান, গণপরিষদ সদস্য শামসুর রহমান খান শাজাহানের ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য।

২৭ মার্চ টাঙ্গাইলের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত এক সভায় টাঙ্গাইলের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। ওইদিন রাতেই সার্কিট হাউজ আক্রমণ করে মুক্তিযোদ্ধারা। অতর্কিত ওই আক্রমণে ২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয় ও ১৫০ জন আত্মসমর্পণ করে। প্রথম আক্রমণে ব্যাপক সাফল্য পাওয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জন্মে। এরপর থেকে গ্রামে গ্রামে যুবকেরা সংগঠিত হতে থাকে। গণমুক্তি পরিষদ গঠিত হওয়ার পর মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণও চলতে থাকে।

টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর দখলে চলে যাওয়ায় ঢাকা থেকে পাকবাহিনী ৩ এপ্রিল টাঙ্গাইলে আসার চেষ্টা করে। পথে জেলার মির্জাপুর উপজেলার গোড়ান-সাটিয়াচড়া নামক স্থানে মুক্তিবাহিনী অগ্রগামী পাকবাহিনীর কনভয়কে প্রতিরোধে ব্যূহ রচনা করে। সেদিনের প্রতিরোধ যুদ্ধে ২৩ জন পাকসেনা নিহত হয়। এরপর স্থানীয় রাজাকারদের সহায়তায় হানাদার বাহিনী ওই এলাকায় পাল্টা আক্রমণ চালায় পাকরা।

এতে মুক্তিযোদ্ধা সহ ১০৭ জন বাঙালি গণহত্যার শিকার হয়। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ৩ এপ্রিল বিকালে টাঙ্গাইল শহর দখল করে নেয়। ফলে টাঙ্গাইলের প্রতিরোধ যোদ্ধারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। ওই সময় পুরো বাহিনী টাঙ্গাইলের প্রত্যন্ত এলাকা সখীপুরের বহেড়াতৈলে চলে যান। সেখানে এ বাহিনীর পুনর্গঠন প্রক্রিয়া এবং রিক্রুট ও প্রশিক্ষণ শুরু হয়। পরবর্তীকালে এ বাহিনীরই নাম হয় কাদেরিয়া বাহিনী। এ বাহিনীর প্রশিক্ষিত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়ায় ১৭ হাজার। এছাড়া ৭০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীও কাদেরিয়া বাহিনীর সহযোগী হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর প্রায় ৫ হাজার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং ৭ হাজার রাজাকার-আলবদর টাঙ্গাইলে অবস্থান করে। এপ্রিল থেকে ডিসেম্বরের ৮ তারিখ পর্যন্ত টাঙ্গাইল, জামালপুর, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, সিলেট, সিরাজগঞ্জ ও পাবনায় বিশাল কাদেরিয়া বাহিনী মুক্তিযুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পরাজিত করে খান সেনাদের। এসব যুদ্ধে তিন শতাধিক দেশপ্রেমিক অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।

৮ ডিসেম্বর টাঙ্গাইল আক্রমণের পরিকল্পনা করা হয়। জেলার কালিহাতীর পৌলী ব্রিজের পাশে মিত্র বাহিনীর ছত্রী সেনা অবতরণ করলে পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধ হয়। অবস্থা বেগতিক দেখে প্রাণভয়ে হানাদার বাহিনী টাঙ্গাইল ছেড়ে ঢাকার দিকে পালায়। পরিকল্পনা অনুযায়ী চারদিক থেকে সাঁড়াশি আক্রমণ চালিয়ে হানাদারদের টাঙ্গাইল থেকে বিতাড়িত করতে সক্ষম হয় কাদেরিয়া বাহিনী। ১০ ডিসেম্বর রাতে টাঙ্গাইল প্রবেশ করেন কাদেরিয়া বাহিনীর কমান্ডার আব্দুর রাজ্জাক ভোলা।

১০ ডিসেম্বর রাতেই মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুর রাজ্জাক টাঙ্গাইল সদর থানা দখল করে সেখানে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। ১১ ডিসেম্বর ভোরে পূর্বদিক দিয়ে শহরে প্রবেশ করেন কমান্ডার খন্দকার বায়েজিদ আলম ও খন্দকার আনোয়ার হোসেন, দক্ষিণ দিক দিয়ে আসেন ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান। আর উত্তর দিক থেকে ময়মনসিংহ সড়ক দিয়ে সাঁজোয়া বহর নিয়ে আসেন কাদের সিদ্দিকী। শহরের কাছাকাছি এলে পাকিস্তানি সেনারা জেলা সদর পানির ট্যাংকের ওপর থেকে কাদের সিদ্দিকীর সাঁজোয়া বহরের ওপর গুলিবর্ষণ করে।

এরপর পাল্টাগুলি গুলি ছুঁড়ে কাদের সিদ্দিকী ও তাঁর বহর। একে একে নিহত হয় সেখানকার পাকিস্তানি সেনা। আত্মসমর্পণ করে সার্কিট হাউজে অবস্থানরত বেঁচে থাকা পাকিস্তানি সেনারা। সার্কিট হাউজ দখলে নেওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধারা শহরে প্রবেশ করে এবং সারা শহর নিজেদের দখলে নিয়ে হানাদারদের ধরতে থাকেন। এভাবেই টাঙ্গাইল শহর সম্পূর্ণ হানাদার মুক্ত হয়। মুক্তির স্বাদ পেয়ে উল্লসিত মানুষ রাস্তায় নেমে আসে। টাঙ্গাইল হানাদার মুক্ত দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কারণে এ বছর সংক্ষিপ্ত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

মহিলা কলেজের স্ক্রিনে ভেসে উঠল ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’

মহিলা কলেজের স্ক্রিনে ভেসে উঠল ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’। ছবি: সংগৃহীত

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর আদর্শ সরকারি মহিলা ডিগ্রি কলেজের ডিজিটাল স্ক্রিনে ভেসে উঠল ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। শনিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কলেজের ডিজিটাল স্ক্রিনে এটি ভেসে উঠলে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।


স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় জীবননগর সরকারি মহিলা ডিগ্রি কলেজের ডিজিটাল স্ক্রিনে ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ লেখা ভেসে ওঠে। মুহূর্তের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে এলাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. রেজাউল ইসলাম জানান, মাগরিবের নামাজের আগে হঠাৎ স্ক্রিনে লেখাটি ভেসে উঠলে স্থানীয়রা মোবাইল জানায়। পরে বিষয়টি আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানাই। খবর পেয়ে পুলিশ স্ক্রিনের সার্ভারটি বন্ধ করে দেন।

জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মামুন হোসেন বিশ্বাস বলেন, ঘটনাটি শুনে কলেজে যাই। সেখানে গিয়ে স্ক্রিনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে বিষয়টা তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

আমরা কাউকে ছাড়ব না: সারজিস

সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

হাসিনা ১৬ বছরে হাজার হাজার পরিবারকে উৎখাত করেছে। সে এক দিনে খুনি হাসিনা হয়নি। যাকে টার্গেট করেছে তাকেই মেরেছে সে। আগামীতে কাউকে এমন হতে দেব কি না, তা আমাদের ওপর নির্ভর করবে।

কেউ যদি ভুল পথে হাঁটে তাদেরও পরিণতি একই হবে। আমরা কাউকে ছাড়ব না, তাই বুক টান করে প্রতিবাদ করতে হবে। শনিবার (১১ জানুয়ারি) ময়মনসিংহ নগরের টাউন হলের তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন তিনি।

জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, বছরের পর বছর ধরে খুনি হাসিনার মাধ্যমে নানাভাবে অত্যাচারিত হয়েছে এ দেশের মানুষ। তার ক্ষমতার পিপাসার কাছে জিম্মি ছিল মানুষ, গোপালগঞ্জের কাছেও জিম্মি হয়ে পড়েছিল এ দেশের মানুষ। তাই প্রত্যেকটি মানুষ জীবনের মায়া ত্যাগ করে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। হাসিনা খুনির দোসররা মাদরাসার ছাত্রকে দেখলে টার্গেট করে গুলি করত।

তাই ছাত্ররা পাঞ্জাবি-পাজামা না পরে টি-শার্ট গায়ে দিয়ে আন্দোলন অব্যাহত রাখে। শুধু মাদরাসা নয়, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও এমন হয়েছে। যারা হাসিনার দোসরদের ভয়ে আন্দোলনে যেতে পারেনি তারা তাদের স্ত্রী-সন্তান এবং স্বজনদের আন্দোলনে যেতে সহযোগিতা করেছে।’

তিনি আরো বলেন, আজকে চাঁদাবাজি হচ্ছে, সিন্ডিকেট হচ্ছে, কারা করছে তাদের কথা কেন বলতে পারছি না। প্রতিটি বাজারে চাঁদাবাজি জন্য পণ্যের দাম বাড়ছে। এতে সরকারকে দোষারোপ করে কোনো লাভ নেই।

সারজিস বলেন, ‘১৫ বছর চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ ছিল মানুষ, এখনো চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সিন্ডিকেট চলছে। কিন্তু কেউ তাদের নাম নিচ্ছে না। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল নিজেদের সুবিধা নিয়ে ব্যস্ত, কেউ দেশের চিন্তা করছে না।’

আস-সিরাজ ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা অধ্যাপক মুফতি মুহিববুল্লাহর সভাপতিত্বে এ ছাড়া বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য লুৎফর রহমান, জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা আশরাফ মাহাদী, ড. আতিক মুজাহিদ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া প্রমুখ। এরপর শহীদ ১৫ জন পরিবারের সদস্যদের মাঝে অনুদানের অর্থ বিতরণ করেন অতিথিরা। পরে জাগরণী সংগীত অনুষ্ঠিত হয়।

Header Ad
Header Ad

ভ্যাট বাড়ায় কত টাকা বাড়ছে সিগারেটের দাম

ছবিঃ সংগৃহীত

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মাঝপথে এসে শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে তামাকজাত পণ্য সিগারেটও।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভ্যাট বিভাগ এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে।

জারিকৃত নির্দেশনায় সিগারেটের মূল্যস্তর ভেদে স্ট্যাম্প ও ব্যান্ডরোল ব্যবহার এবং মূসক ও সম্পূরক শুল্ক আদায় করতে বলা হয়েছে। মূলত চলতি অর্থ বছরের শেষ ৬ মাসে রাজস্ব আদায় বাড়াতে ভ্যাট বসানোর এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষরিত ওই অধ্যাদেশে সিগারেটের চারটি স্তরে দাম ও শুল্ক উভয়ই বাড়ানো হয়েছে।

নিম্নস্তরে ১০ শলাকা সিগারেটের দাম ৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬০ টাকা করা হয়েছে। এতে প্রযোজ্য সম্পূরক শুল্ক ৬০ শতাংশ থেকে ৬৭ শতাংশ করা হয়েছে।

এছাড়া মধ্যমস্তরে ৭০ টাকা থেকে ৮০ টাকা ও সম্পূরক শুল্ক ৬৫ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ৬৭ শতাংশ করা হয়েছে। উচ্চস্তরে ১২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৪০ টাকা এবং সম্পূরক শুল্ক ৬৫ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।

অতি উচ্চস্তরের সিগারেটের দাম ১৬০ টাকা থেকে ১৮৫ টাকা এবং সম্পূরক শুল্ক ৬৫ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬৭ শতাংশ।

প্রসঙ্গত, লাইম স্টোন ও ডলোমাইটে ১০ শতাংশ হারে সম্পূরক শুল্ক বসানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মহিলা কলেজের স্ক্রিনে ভেসে উঠল ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’
আমরা কাউকে ছাড়ব না: সারজিস
ভ্যাট বাড়ায় কত টাকা বাড়ছে সিগারেটের দাম
৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে কবরস্থান থেকে তরুণকে উদ্ধার
আবার ভারত থেকে ২৭ হাজার টন চাল আমদানি  
যারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসবে তারা যেন পুরুষ হয়: আমির হামজা
সংখ্যালঘুদের ওপর বেশিরভাগ হামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য-প্রণোদিত: পুলিশ প্রতিবেদন  
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করতে পারবেন না সাকিব
হাসিনার পতনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নেই: জানালেন মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা  
বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের কোনো বিরোধ নেই: নায়েবে আমির
পরিবহনের লাইসেন্স দেবে সেনাবাহিনী: পরিবহন উপদেষ্টা  
হাসিনার আমলে ‘কাঁটা তারে লাশ ঝুলত, এখন পতাকা বৈঠক হয়’
উত্তেজনার মধ্যেই বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের বাঙ্কার নির্মাণ  
দিনাজপুরের বিরামপুরে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা
টাঙ্গাইলে জুলাই-আগস্টে অভ্যুত্থানে আহতদের সাথে মতবিনিময় সভা 
মাহফিলে যোগ দিতে সিলেটে মিজানুর রহমান আজহারি
২০০ আসন পেলেও বিএনপি একা সরকার গঠন করবে না: আমীর খসরু  
ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমন্ত্রণ পেলেন তারেক রহমান
বাংলাদেশীদের লক্ষ্য করে সীমান্তে গুলি ছুড়েছে বিএসএফ
বসুন্ধরার মালিককে নিজ হাতে কেক খাইয়ে তোপের মুখে শফিক রেহমান