রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪ | ২১ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পানিতে ভাসছে ঘরবাড়ি, বিশুদ্ধ পানি ও খাবার সংকটে বানভাসি মানুষ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে প্রমত্তা যমুনা নদীর পানি ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছে। ধূ-ধূ বালু চরে এখন যে দিকে চোখ যায়, শুধু পানি আর পানি। কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। উপজেলার দুর্গম চরাঞ্চল গাবসারা, অর্জুনা, গোবিন্দাসী ও নিকরাইল ইউনিয়নের ৩০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

এদিকে পানি বৃদ্ধির ফলে পুরো চরাঞ্চল ও প্রত্যন্ত গ্রামগুলো পানিতে কানায়-কানায় পরিপূর্ণ। এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন সড়ক ভেঙে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এতে উপজেলার অসংখ্য ঘরবাড়িতে পানি উঠেছে এবং অনেকের ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। পোকা-মাকড়ের আতঙ্কে নিঘুম রাত্রীযাপন করছেন বানভাসি লোকজন।

সরেজমিনে উপজেলার গাবসারা ইউনিয়নের কালিপুর, রুলীপাড়া, চন্ডিপুর, জয়পুর, পুংলীপাড়া, রেহাইগাবসারা ও ফজলের হাট এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, পুরো চরাঞ্চল পানিতে ভরপুর। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মন্দির, ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। চরাঞ্চলের অনেকে নৌকায় বা স্বজনদের বাড়ি ও উঁচু জায়গা আশ্রয় নিয়েছেন।

গাবসারার কালিপুর গ্রামের সবুর আলী জানান- ‘৩/৪ দিন ধরে পানিবন্দি হয়ে আছি। ১২ জনের পরিবার, শিশু সন্তান ও বৃদ্ধদের নিয়ে চরম দুর্ভোগে রয়েছি। চরে সব জায়গায় পানি আর পানি। এছাড়া কাজকর্ম বন্ধ হয়ে গেছে। ঘরে খাবারও নেই, দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির সংকট। কোনো রকম খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছি’।

একই গ্রামের আছর উদ্দিন, শফিকুল ইসলামসহ অনেকে বলেন- ‘বাড়িতে পানি, যাওয়ার কোনো জায়গা নেই। নৌকাতেই থাকতে হচ্ছে। নতুন পানিতে পোকা-মাকড়ের উপদ্রব বেড়ে গেছে। সবার মাঝে ভয় ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। তাদের অভিযোগ, কয়েকদনি ধরে পানিবন্দি থাকলেও এখনো কোনো ত্রাণ সহায়তা পাননি’।

এদিকে, রবিবার বিকালে উপজেলার অর্জুনা পরিষদ মাঠে বন্যা কবলিত অসহায়দের মাঝে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তা সামগ্রী বিতরণ করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং জেলা প্রশাসন। এতে অতিথি ছিলেন- স্থানীয় সংসদ সদস্য ছোট মনির ও জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম প্রমুখ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মামুনুর রশীদ বলেন- ‘বন্যার্তদের মাঝে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, খাবার স্যালাইন বিতরণ চলমান রয়েছে। এছাড়াও পানিবন্দিদের তালিকা সম্পন্ন। অতিদ্রুত তাদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা এবং ভাঙন কবলিত রাস্তায় যাতায়াতের জন্য আপাতত বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে দেওয়া হবে।

ক্যাপশন: পানিতে তলিয়ে গেছে যমুনা নদীর দুর্গম চরাঞ্চলের অসংখ্য ঘরবাড়ি। দুর্ভোগ পড়েছেন বানভাসি মানুষ। ছবিটি টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার নিকরাইল ইউনিয়নের কোনাবাড়ী চর এলাকা থেকে তোলা।

Header Ad

আওয়ামী লীগের ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই: দুদু

বক্তব্য রাখছেন শামসুজ্জামান দুদু। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, আওয়ামী লীগের ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই। আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিবাদী সংগঠন তাদের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই।

রোববার (৬ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয়তাবাদী গণতন্ত্র পরিষদের উদ্যোগে জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার শহীদ পরিবারের পুনর্বাসন ও আহতদের চিকিৎসার দাবিতে নাগরিক সভার আয়োজনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দুদু বলেন, আওয়ামী লীগ শুধু জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল তা নয়, ১৫ বছর ধরে তারা অগণিত হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। বাংলাদেশের শুরুতে সাড়ে তিন বছরে মর্মান্তিক ইতিহাস আছে। সেখানেও আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক সুস্থতার পরিচয় দেয়নি সুতরাং তাদের রাজনৈতিকভাবে গণতান্ত্রিক দল বলে ভাবার কোনো কারণ নেই।

দুদু আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্যে বলেন, জনগণ যাদের প্রত্যাখ্যান করে তাদের ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই। শেখ হাসিনা নিজেদের রক্ষা করতে পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে সবার হাতে নির্বিচারে অস্ত্র তুলে দিলেও তারা হাসিনাকে রক্ষা করতে পারেনি। ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো আছে।

নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, নির্বাচন যত তাড়াতাড়ি হবে দেশের জন্য, অর্থনীতির জন্য, রাজনীতির জন্য তত ভালো। তবে আগে সংস্কার আনা প্রয়োজন তারপর অন্য সব।

তিনি বলেন, পার্টির পক্ষ থেকে তারেক রহমান স্পষ্ট করে বলেছেন, গণতন্ত্রের লড়াই চলবে। যতক্ষণ না পর্যন্ত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক উপায়ে কোনো দল ক্ষমতায় আসে ততক্ষণ। তবে আমাদের দল ও জনগণ মনে করে আগামী দিনের প্রধানমন্ত্রী তারেক রহমান। যে যাই বলুক আগামী দিন বিএনপির দিন, আগামী দিন ধানের শীষের দিন।

জাতীয়তাবাদী গণতন্ত্র পরিষদের সভাপতি মোক্তার আখন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিবসহ সংগঠনের অন্য নেতারা।

Header Ad

জুলাই বিপ্লবের পর সেনাবাহিনী জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে: ড. ইউনূস

ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের পর সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে বলে জানিয়েছেন অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রোববার (৬ অক্টোবর) সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে ‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ-২০২৪’ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের সময় তিনি এ কথা বলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে দেশকে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করেছে। ফলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

১ম পর্বের এই পদোন্নতি পর্ষদে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্নেল ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদবির যোগ্য কর্মকর্তাগণ পরবর্তী পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হবেন।

এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, পদোন্নতির জন্য অফিসারদের পেশাগত দক্ষতা, নেতৃত্বের গুণাবলী, শৃঙ্খলার মান, সততা, বিশ্বস্ততা ও আনুগত্য এবং সর্বোপরি নিযুক্তিগত উপযুক্ততার ওপর গুরুত্বারোপ করে নির্বাচন করতে হবে। এ বিষয়ে নির্বাচনী পর্ষদের সদস্যদের নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, সৎ, নীতিবান এবং নেতৃত্বের অন্যান্য গুণাবলী সম্পন্ন অফিসাররাই উচ্চতর পদোন্নতির দাবিদার। তাছাড়া রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে যে সমস্ত অফিসার সামরিক জীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যোগ্য নেতৃত্ব প্রদানে সফল হয়েছেন সেই সকল অফিসারদেরকে পদোন্নতির জন্য নির্বাচন করার নির্দেশনা প্রদান করেন।

প্রধান অতিথি ড. মুহাম্মদ ইউনূস তার বক্তব্যের প্রথমে ছাত্র-জনতার বিপ্লবে সিক্ত নতুন বাংলাদেশে সকলকে স্বাগত জানান। এসময় তিনি গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত সকলের প্রতি। তিনি আরও স্মরণ করেন মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সশস্ত্র বাহিনী তথা সেনাবাহিনীর শহিদসহ সকল বীর সেনানীদের যাদের আত্মত্যাগ জাতি চিরদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

এর আগে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানান। শত কর্মব্যস্ততার মাঝেও উপস্থিত হয়ে নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করায় সেনাবাহিনী প্রধান প্রধান উপদেষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা সচিব উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে প্রধান উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর উপস্থিত কর্মকর্তাগণের সাথে ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন এবং পরিদর্শন বইয়ে মন্তব্য লিপিবদ্ধ করেন।

Header Ad

ইরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা নেতানিয়াহুর

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ইরানের সাম্প্রতিক ব্যাপক আকারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাব দিতে দেশটিতে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

শনিবার (৫ অক্টোবর) জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে এই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। এ খবর দিয়েছে তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলু।

এতে বলা হয়, টেলিভিশনে দেয়া ওই ভাষণে নেতানিয়াহু বলেছেন- ইরান এ বছর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে দ্বিতীর বারের মতো ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এটি ইতিহাসে ইসরায়েলের ওপর বৃহৎ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বলেও চিন্থিত করেছেন নেতানিয়াহু। তিনি গত সপ্তাহের এবং এপ্রিলের হামলার কথা উল্লেখ করে তেহরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা দেন।

নেতানিয়াহু বলেছেন, ইসরায়েলের শুধু আত্মরক্ষার অধিকার নয়, এর দায়িত্বও রয়েছে। আমরা তাদের (ইরানের) হামলার জবাব দেব। ইসরায়েলে অস্ত্র পাঠানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আহ্বানের ফলে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁনেরও সমালোচনা করেছেন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁন এবং অন্যান্য পশ্চিমা নেতারা এখই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানাচ্ছেন। যা ইসরায়েলের জন্য ‘অসম্মানজনক’ বলে অভিহিত করেছে ইসরায়েল। নেতানিয়াহু বলেছেন, কারো সমর্থন থাকুক বা না থাকুক ইসরায়েল বিজয় পাবেই।

ইরানের সমর্থন ও মদতপুষ্ট সশস্ত্রগোষ্ঠী হিজবুল্লাহকে দমনে গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ লেবাননে অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের স্থল বাহিনী। এ অভিযান শুরুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে, ১ অক্টোবর সন্ধ্যার পর থেকে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে ১৮০টির বেশি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইরান। হামাস, হিজবুল্লাহ এবং ইরানের রেভ্যুলশনারি গার্ডের কয়েকজন নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে এই হামলা করা হয়েছিল বলে দাবি করেছে তেহরান।

অধিকাংশ ক্ষেপণাস্ত্রই অবশ্য ক্ষেপণাস্ত্র সুরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে লক্ষ্যে আঘাত হানার আগেই ধ্বংস করে দিতে পেরেছে ইসরায়েল। গত মাসে হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে হত্যার পরই এই হামলা চালায় ইরান। এরপর পাল্টা হামলার কড়া হুঁশিয়ারি দেয় ইসরায়েল। বিপরীতে পাল্টা হামলা চালালে ইসরায়েলের প্রতিটি অবকাঠামোকে লক্ষ্যবস্তু করার সতর্কবার্তাও দিয়ে রেখেছে তেহরান। মধ্যপ্রাচ্য এখন ভয়াবহ এক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন বিশ্লেষকরা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগের ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই: দুদু
জুলাই বিপ্লবের পর সেনাবাহিনী জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে: ড. ইউনূস
ইরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা নেতানিয়াহুর
সতর্ক না করেই ভারত পানি ছাড়ায় বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে: পানি সম্পদ উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র রক্ষায় ট্রাম্পকে জিততে হবে: ইলন মাস্ক
আন্দোলনে ছাত্র-জনতার পাশে ছিলাম, অভ্যুত্থান সফল করতে কাজ করছি: র‍্যাব পরিচালক
তারেক রহমানের সব মামলা আইনিভাবে মোকাবিলা করা হবে: কায়সার কামাল
রাতে আর্জেন্টিনাকে হারালেই ব্রাজিলের হেক্সা মিশন পূরণ
স্ত্রীকে খুন করে স্বামীর আত্মহত্যা, চিরকুটে লেখা দাফনের টাকা কোথায় রাখা !
মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ায় সাড়ে ১৫ বছর ধরে কারাগারে বিডিআরের ৭ শতাধিক সদস্য
রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে এবার অর্থ জালিয়াতির অভিযোগ
এসএসসির ৭৫ ও জেএসসির ২৫ নম্বরের সমন্বয়ে হবে এইচএসসির ফল প্রকাশ
ফিরে আসার বার্তা আ.লীগের, করতে চায় উন্নয়ন
৬ দিনে ৪৪০ জন হিজবুল্লাহ যোদ্ধাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
নিজেকে ‘ছাগল’ বললেন মাহি
দুপুরের মধ্যে ১৩ অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
কেমন হবে আজ গোয়ালিয়রে প্রথম টি-টোয়েন্টির পিচ ?
আন্দোলনে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করা সেই যুবলীগ নেতা মুছা গ্রেপ্তার
৩৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির কবলে শেরপুর
গাজার কেন্দ্রীয় মসজিদে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ১৮