সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অবাধে চলছে ক্লিনিক-হাসপাতালের টেস্ট বাণিজ্য

গাজীপুরের কালীগঞ্জে বেসরকারি ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হাসপাতালের টেস্ট বাণিজ্যের মুখে লাগাম টানা যাচ্ছে না কোন ভাবেই। সেবার মান, পরিবেশ ও খরচের দোহাই দিয়ে এসব হাসপাতাল-ক্লিনিক মালিকরা কিছু অসৎ চিকিৎসকের সঙ্গে আতাত করে মনগড়া মূল্য আদায় করেই যাচ্ছে বলে স্থানীয়দের দীর্ঘ দিনের অভিযোগ। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কেউ-ই এ নিয়ে কোনো পদক্ষেপও নিচ্ছে না। এ সুযোগে নানা অজুহাতে বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক মালিকরা অবাধে চালাচ্ছে টেস্ট বাণিজ্য।

সরকারী হাসপাতাল ও বেসরকারী ক্লিনিকে অনুসন্ধানে দেখা যায়, সরকারী হাসপাতাল ও বেসরকারী ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক ও হাসপাতালে বিভিন্ন টেস্টের খরচে আকাশ পাতাল ব্যবধান। সরকারী হাসপাতালে ডোপ টেষ্ট ৯০০, প্লাটিনেট কাউন্ট ৫০, ইউরিন ২০, প্রেগনেন্সি টেষ্ট ৮০, ভিডিআরএল ৫০, উইডাল টেষ্ট ৫০, সিআরপি ১৫০, আলট্রাসনোগ্রাফি অব অ্যাবডোমেন করতে ৪৫০ টাকা লাগে। ইসিজি ফি সারাদেশে সরকারীতে ৮০ টাকা।

এছাড়া সরকারি হাসপাতালে এক্সরে শ্রেণীবিভাগ অনুযায়ী ২০০-৪০০,আল্ট্রাসনোগ্রাম ২২০ টাকা থাকলেও বেসরকারি সেবা দান কারী প্রতিষ্ঠানে দ্বিগুণ থেকে ১০গুণ অতিরিক্ত মূল্য আদায় করা হচ্ছে। সরেজমিনে অনুসন্ধানে জানা যায়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রকারভেদে টেষ্ট করাতে বিপুল পরিমান অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বেসরকারী ক্লিনিক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

সম্প্রতি জামিল চক্ষু হাসপাতালে সেবা নিতে আসা ফুলদী গ্রামের হাসনে হেনা (৩২) অভিযোগ করে বলেন চোখের চিকিৎসা করাতে এসে রক্তের নানাবিধ পরিক্ষা করাতে হচ্ছে। অসহায়ের মত করে বলেন, এখন গাদা গাদা টেষ্ট করাব না কি ঔষধ কিনব?

সরেজমিনে দেখা যায়, কালীগঞ্জের কিছু বেসরকারী হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার টেস্ট বাণিজ্যে উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যে নোয়াপাড়া পপুলার হাসপাতাল, নুর জেনারেল হাসপাতাল, নিউ ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক এন্ড হাসপাতাল, কালীগঞ্জ ডায়াগনস্টিক এন্ড জেনারেল হাসপাতাল, বিসমিল্লাহ ডায়াগনস্টিক এন্ড ট্রমা সেন্টার, শাপলা ডায়াগনস্টিক, আবেশমনী ডায়াগনস্টিক, কালীগঞ্জ সেন্ট্রাল হাসপাতাল,নুবহা জেনারেল হাসপাতাল,আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতাল, গ্লোবাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নাগরী ডায়গনাষ্টিক সেন্টার, উলুখোলা ডায়গানাষ্টিক ও পূর্বাচল ডায়াগনস্টিক টেস্ট বাণিজ্যে শীর্ষে।

সরকারি হাসপাতালের নানা সীমাবদ্ধতা, নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের মান, যন্ত্রপাতির দাম, দক্ষ লোকবলের অজুহাত দিয়ে এসব প্রতিষ্ঠান উচ্চমূল্য আদায় করে থাকে বলে অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে বেসরকারী ক্লিনিক-হাসপাতালের মালিকরা সরকারী হাসপাতালের ডাক্তারদের নানা সুযোগ সুবিধা দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ম্যানেজ করে রোগীদের ব্যবস্থাপত্রে টেষ্ট লিখতে বলেন। যার ফলে তাদের এসকল আচরণ নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তা ব্যক্তিরা কখনো মাথা ঘামান না।

১৯৮২ সালে সরকারি-বেসরকারি সব চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠানে রোগ নির্ণয়ের একই ফি নির্ধারণ করে 'মেডিকেল প্র্যাকটিস এন্ড প্রাইভেট ক্লিনিকস এন্ড ল্যাবরেটরিজ (রেগুলেশন) অর্ডিন্যান্সের' আওতায় নীতিমালা প্রণয়ন করে। কিন্তু ২ বছরের মাথায় তা বিলুপ্ত করা হয়। এরপর থেকেই বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো টেস্ট বাণিজ্যে নেমে পড়ে।

কমিশনের লোভে কিছু লোভী চিকিৎসকও কারণে অকারণে অপ্রয়োজনীয় টেস্ট দিয়ে থাকে। অভিযোগ রয়েছে একেকটি টেস্টের জন্য বেসরকারি হাসপাতাল বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিশন পান চিকিৎসক। এ প্রবণতায় রোগীরা খুবই অসহায় এবং বাড়তি টেস্টের খরচে তারা সর্বশান্ত হয়ে পড়েছে।

অনুসন্ধানে আরোও জানা যায়, কমিশন বাণিজ্যের প্রভাবে পরীক্ষা-নীরিক্ষার ব্যয় সরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আকাশ-পাতাল ব্যবধান হয়। কমিশন প্রদান করে অতিরিক্ত মুনাফা নিশ্চিত করতেই বিভিন্ন পরীক্ষার চার্জ প্রকৃত খরচের চেয়ে অনেক গুণ বেশি নেওয়া হয়। বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক এন্ড ডায়গনাষ্টিক ওনার্স এসোসিয়েশনের গাজীপুরের মূল্য তালিকা অনুযায়ী কালীগঞ্জের সকল বেসরকারী ক্লিনিক ও হাসপাতালে টেষ্টের মূল্য নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।

এ বিষয়ে কালীগঞ্জ ডায়াগনাস্টিক এন্ড জেনারেল হাসপাতালের সত্বাধিকারী ডাঃ মোঃ আরমান হোসেন বলেন, পরীক্ষার মূল্য লাগামহীন হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে আমাদের দেশে রি-এজেন্ট ও যন্ত্রপাতি আমদানি নির্ভর। রি-এজেন্ট বেসরকারী প্রতিষ্ঠান আমদানী করে থাকে। তাদের নিকট হতে আমরা ক্রয় করে থাকি। হাত বদলের কারনে খরচও বৃদ্ধি পায়। সরকারী ভাবে যদি অমদানী করা হতো তাহলে মূল্যও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হতো।

এ বিষয়ে কালীগঞ্জ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এস এম মনজুর-ই-এলাহী প্রতিবেদককে জানান, বিভিন্ন ক্লিনিক ও হাসপাতালে আমি মূল্য তালিকা দেখেছি। সকল প্রতিষ্ঠানকে সর্তক করেছি তারা যাতে সর্বশেষ আপডেট মূল্য তালিকা অনুযায়ী সেবা নিশ্চিত করে। টেস্টের মূল্য নির্ধারণে সরকারের কোনো পদক্ষেপ বা পরিকল্পনা আছে কি-না জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম প্রতিবেদককে বলেন এ সকল বিষয় পরিচালক (হাসপাতাল) দেখেন, আপনি ওনার সঙ্গে কথা বলেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল) শেখ দাউদ আদনান মোবাইল ফোনে প্রতিবেদককে বলেন, বেসরকারী ক্লিনিক ও হাসপাতাল মালিকদের এই ধরনের মূল্য তালিকা সম্পর্কে আমি কিছুই জানিনা। টেষ্টের মূল্য নির্ধারনের বিষয়টি মন্ত্রনালয়ের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি দেখবে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান

ছবি: সংগৃহীত

চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম। তিনি জানান, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, যাতে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা যায়।

বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বর্তমানে গড়ে দৈনিক ১৪,০০০ থেকে ১৪,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যেখানে গড় চাহিদা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে এই চাহিদা সর্বোচ্চ ১৭,৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭,২৬০ মেগাওয়াট।

গত শনিবার দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ছিল ১১,৯৭১ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪,৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা আরও বেড়ে যায়। যদিও গ্রীষ্মে প্রায় ৭৫০ মেগাওয়াট ঘাটতির আশঙ্কা রয়েছে, বিপিডিবি মনে করে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

চেয়ারম্যান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পেছনে কারিগরি ত্রুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন ঝড় বা বৃষ্টিপাত) একটি বড় কারণ। এছাড়া গ্যাসের চাহিদা পূরণে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান জ্বালানি। ইতোমধ্যে স্পট মার্কেট থেকে দুটি কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকার। এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি থেকেও এলএনজি আনা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, লোডশেডিং কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাসাবাড়ি ও মসজিদে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে না নামানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন ২,০০০ থেকে ৩,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষায় সরকারের নানা উদ্যোগের কারণে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

ছবি: সংগৃহীত

পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে সৌদিতে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন পর্যটকরা। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে এই নিয়ম গত ১৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের জন্য প্রদত্ত উপযুক্ত পণ্য ও সেবার উপর শূন্য শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করবে এবং সৌদি আরব ত্যাগের সময় পরিশোধিত ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে। এতে পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় হ্রাস পাবে এবং সৌদির পর্যটন খাত আরও চাঙা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের জাকাত, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ (জেডএটিসিএ) জানিয়েছে, কর ফেরতের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এক বা একাধিক অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এসব প্রতিষ্ঠান পর্যটকদের পক্ষে কর ফেরতের আবেদন এবং তা কার্যকর করবে। তবে নিয়ম লঙ্ঘন বা অনিয়ম হলে, পর্যটক ও সেবাদাতা—উভয়ই ফেরত নেওয়া অর্থের জন্য যৌথভাবে দায়ী হবেন।

জিসিসিভুক্ত (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল) দেশগুলোর পর্যটকরাও এই কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন। তবে এই সুবিধা চলমান থাকবে যতদিন না পর্যন্ত ইলেকট্রনিক সার্ভিস আইন কার্যকর হয়। জেডএটিসিএ’র গভর্নর এই কর ফেরতের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি নির্ধারণ করবেন।

নিয়মাবলির মধ্যে থাকবে—পর্যটকদের কর ফেরতের ধাপসমূহ, পর্যটক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার শর্ত, কোন পণ্য এই সুবিধার আওতায় আসবে, ন্যূনতম ক্রয়মূল্য, কোন বিক্রেতারা সুবিধা দিতে পারবেন এবং কর ফেরতের আবেদন পদ্ধতি।

অন্যদিকে, সংশোধিত ভ্যাট বিধিমালায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যবসা কার্যক্রম অন্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে নতুন মালিককে ৩০ দিনের মধ্যে জেডএটিসিএ-কে তা জানাতে হবে। তবে পূর্ববর্তী মালিকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে থাকলে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এমনকি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও, আগের মালিক পুরনো কর সংক্রান্ত দায়-দেনা থেকে অব্যাহতি পাবেন না এবং তাকে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: সৌদি গেজেট

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু