শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা যাবে না, অবিলম্বে নির্বাচন দিতে হবে’

জনসমাবেশে বক্তব্য রাখছেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী সাবেক মন্ত্রী আব্দুল ড. মঈন খান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, দীর্ঘদিন আমরা ভোট দিতে পারি নাই- নতুন ভোটাররা জীবনে একবারও ভোট দেয়নি তারা সবাই ভোট দিতে মুখিয়ে আছে। জনগণ এক বেলা না খেয়ে থাকতে রাজি কিন্তু তারা ভোট দিতে চায়। জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা যাবে না। তাই অবিলম্বে নির্বাচন দিতে হবে। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

ড. মঈন বলেন, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। সে জন্য সংস্কার সংস্কার বলে সময় ক্ষেপণ করে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করা যাবে না। গণঅভ্যুত্থানের বর্তমান সরকারকে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিকধারায় নির্বাচনের জন্যই দেশের ১৮ কোটি মানুষ তাদেরকে ম্যান্ডেট দিয়েছিল। দেশে গণতন্ত্র না থাকলে স্বাধীনতা অর্থহীন হয়ে পড়বে।

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকালে টাঙ্গাইল পৌর শহরের শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানে টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি আয়োজিত জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মের তরুণ-যুবকদের আমরা বয়স দিয়ে নয়, তাদের নতুন চিন্তাধারার প্রতিফলন দিয়ে বিবেচনা করব। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারে তরুণ প্রজন্মের যে প্রতিনিধিরা আছেন- তারা যদি নতুন চিন্তার নতুন যোগ্যতা বা ফসল দেখাতে না পারেন তাহলে জাতি হতাশ হয়ে পড়বে।

সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী মঈন খান বলেন, সরকার দেশের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। রমজান এলে বাজারে জিনিসপত্রের দাম হু-হু করে বেড়ে যায়। এবারের রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে মুনাফাখোরদের চিহ্নিত করে কঠোরহস্তে দমন করতে হবে। রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়লে সাধারণ মানুষ ফুঁসে উঠবে।

তিনি বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলা এখনও নিয়ন্ত্রণে নেই। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকারকে আরও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। বর্তমান প্রশাসনে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আওয়ামী লীগের প্রেতাত্বাদের দমনে সরকার ব্যর্থ। এ বিষয়ে সরকারের নতুন করে ভেবে দেখতে হবে।

মঈন খান আরও বলেন, স্বৈারাচারী সরকারের শাসনামলে তাদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে আমরা আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে লক্ষাধিক মামলায় আমাদের ৫০ লাখের বেশি নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছিল। বাংলাদেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে ২০২২-২৩ সালে সরকারের হামলা-মামলা উপেক্ষা করে সারাদেশে আমরা সমাবেশ করেছি। ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে বিএনপি ও সমমনা সকল গণতন্ত্রকামী মানুষ ছাত্র-জনতার সাথে একাত্ম হয়ে আন্দোলন করেছে।

টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবালের পরিচালনায় আরও বক্তব্য রাখেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আযম খান, বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদুল ইসলাম বাবুল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটো, স্থায়ী কমিটির সদস্য লুৎফর রহমান মতিন, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু প্রমুখ। এতে জেলা ও উপজেলা বিএনপিসহ তাদের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা জনসমাবেশে অংশ নেন।

Header Ad
Header Ad

মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি

ছবি: সংগৃহীত

কনকাক্যাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপে স্পোর্টিং ক্যানসাস সিটি ও ইন্টার মায়ামির ম্যাচে আচরণবিধি ভঙ্গের কারণে শাস্তির মুখে পড়েছেন ম্যাচ রেফারি মার্কো আন্তোনিও অরটিজ নাভা। তার অপরাধ— খেলা শেষে লিওনেল মেসির কাছে অটোগ্রাফ চেয়েছিলেন এই মেক্সিকান রেফারি।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) কনকাক্যাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপের ওপেনিং রাউন্ডের প্রথম লেগে মেসির একমাত্র গোলে স্পোর্টিং ক্যানসাস সিটির বিপক্ষে ১-০ ব্যবধানে জয় পায় ইন্টার মায়ামি। ম্যাচ শেষে আর্জেন্টাইন তারকার কাছে পরিবারের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একজন সদস্যের জন্য জার্সি ও অটোগ্রাফের অনুরোধ করেন রেফারি অরটিজ নাভা। পরে ড্রেসিংরুমে গিয়ে রেফারির অনুরোধ রক্ষা করেন মেসি।

তবে রেফারির এমন আচরণ ভালোভাবে নেয়নি কনকাক্যাফ কর্তৃপক্ষ। ম্যাচ অফিসিয়ালদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে শাস্তি দিয়েছে টুর্নামেন্ট কর্তৃপক্ষ।

এক বিবৃতিতে কনকাক্যাফ জানায়, "স্পোর্টিং ক্যানসাস সিটি ও ইন্টার মায়ামির ম্যাচ শেষে রেফারি মার্কো আন্তোনিও অরটিজ নাভা ও লিওনেল মেসির মধ্যে অটোগ্রাফ সংক্রান্ত ঘটনার বিষয়ে আমরা অবগত। তদন্তে দেখা গেছে, রেফারি পরিবারের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একজন সদস্যের জন্য অটোগ্রাফ চেয়েছিলেন। তবে ম্যাচ অফিসিয়ালদের জন্য নির্ধারিত আচরণবিধি ও প্রটোকলের সঙ্গে এটি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।"

কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, "রেফারি নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন, ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন এবং শাস্তি মেনে নিয়েছেন।"

তবে কনকাক্যাফ কর্তৃপক্ষ ঠিক কী ধরনের শাস্তি দিয়েছে, তা প্রকাশ করেনি।

Header Ad
Header Ad

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা

ছবি: সংগৃহীত

২১ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর বেনাপোলের শূন্যরেখা এলাকায় বসতো দুই বাংলার মানুষের মিলন মেলা। সেখানে অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করে সকাল থেকে দুই দেশের হাজারো মানুষ একসঙ্গে শহীদ বেদীতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করতেন। আবেগ ও ভালোবাসায় ভাষাপ্রেমীরা ভুলে যেতেন সীমান্ত রেখার অস্তিত্ব।

তবে এবারের ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবসে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে সেই চিত্র দেখা যায়নি। দুই দেশের রাজনৈতিক টানাপোড়েন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের শীতলতার কারণে এবার শূন্যরেখায় যৌথভাবে একুশের কোনো অনুষ্ঠান হয়নি। অন্যান্য বছর দুই দেশের সরকারি প্রতিনিধি ও মন্ত্রীরা একে অপরের দেশে গিয়ে শহীদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করলেও এবার তা সম্ভব হয়নি।

বেনাপোলের সরগম সংগীত একাডেমির সভাপতি মোস্তাফিজ জোহা সেলিম জানান, প্রথম থেকেই দুই দেশের সাংস্কৃতিক কর্মীরা এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে এটি রাজনৈতিক দলীয়করণের শিকার হয়। তিনি বলেন, "এবছর থেকে আমরা আবারও সরগম সংগীত একাডেমির পক্ষ থেকে ভাষা শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠান শুরু করেছি। সীমিত পরিসরে হলেও চেকপোস্ট এলাকায় কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি।"

শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন বলেন, "দেশে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক টানাপোড়েন চলছে। যার ফলে এবার বেনাপোল চেকপোস্ট নো-ম্যানস ল্যান্ডে একুশের মিলন মেলা হয়নি। তবে আমরা আমাদের মতো করে বেনাপোলে ভাষা শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠান করেছি। আগামী বছর রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুনরায় মিলন মেলা আয়োজনের আশা করছি।"

Header Ad
Header Ad

মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

জাতির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব অপরিসীম বলে মন্তব্য করেছেন নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও ভাষাভিত্তিক জাতিসত্তা এবং রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনের ভিত রচিত হয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ‘মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।

প্রফেসর ইউনূস বলেন, ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা’—এই আন্দোলন মূলত বাঙালির মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য শুরু হলেও এর মূল চেতনা ছিল স্বাধিকার প্রতিষ্ঠা করা। এটি বাংলার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির আন্দোলন ছিল। তাই বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারি শুধু বেদনার স্মৃতি নয়, বরং এক অবিনাশী প্রেরণা—অন্যায়, অবিচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, মাতৃভাষার জন্য জীবনদানের এমন ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকল জনগোষ্ঠীর মধ্যে মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার প্রেরণা ছড়িয়ে দিতে ২০০১ সালের ১৫ মার্চ ঢাকায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এটি বিশ্বের সব মাতৃভাষার সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও গবেষণার জন্য কাজ করছে।

তিনি বলেন, মাতৃভাষা শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং যে কোনো নৃগোষ্ঠীর ইতিহাস, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির বাহক। মানুষ যত ভাষাই শিখুক না কেন, তার মাতৃভাষার সঙ্গে আত্মার সম্পর্ক অটুট থাকে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, নতুন ভাষা শিখলেই মাতৃভাষা দুর্বল হয়ে পড়বে—এ ধারণার কোনো ভিত্তি নেই। অনেক দেশেই নাগরিকেরা সাবলীলভাবে একাধিক ভাষায় কথা বলেন। স্কুলেও ছাত্রছাত্রীদের নতুন ভাষা শেখানো হয়, যা তাদের জন্য উপকারী।

তিনি আরও বলেন, ‘যে দেশের প্রযুক্তি পৃথিবীতে প্রাধান্য অর্জন করবে, সেই দেশের ভাষাও গুরুত্ব পাবে। যে দেশ নেতৃত্ব দেবে, তার ভাষার প্রতি আগ্রহ বাড়বে। তাই প্রযুক্তি, জ্ঞান ও সংস্কৃতির বিকাশের মাধ্যমে ভাষার গুরুত্বও বাড়াতে হবে।’

মাতৃভাষা দিবসে সব মাতৃভাষা সংরক্ষণের অঙ্গীকার করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘এর পেছনে আবেগের কারণ তো আছেই, পাশাপাশি রয়েছে বড় স্বার্থের বিষয়। ভবিষ্যতে কোনো অজ্ঞাত নামহীন মাতৃভাষা হয়তো পৃথিবী বদলে দেবে। তাই সব ভাষার সংরক্ষণ জরুরি।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ
বিয়ের ছবি ভাইরাল, বললেন শুভকামনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ
বাংলা ভাষায় মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন সৌদি রাষ্ট্রদূত
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
স্বামীর বন্ধু পরিচয়ে পদ্মার চরে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৩
১ মার্চ রোজা শুরু হলে ৩৩ বছর পর ঘটতে পারে এক বিরল ঘটনা
ফ্যাসিবাদ যতোই ফিরে আসার চেষ্টা করুক, প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে না: জামায়াত আমির
এফবিআই প্রধান হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ প্যাটেল
ভেঙে গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত উন্মুক্ত কনসার্ট স্থগিত
জনগণের পক্ষের কোনো রাজনীতিবিদ কখনও পালায় না: রিজভী
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগবে না, কারণ আমি এসে গেছি: ট্রাম্প