বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৬ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মির্জা ফখরুলের আসনে জামায়াতের প্রার্থী হলেন শিবিরের সাবেক সভাপতি  

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ও জামায়াতের প্রার্থী মো. দেলোয়ার হোসেন। ছবিঃ সংগৃহীত

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-১ (সদর) আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের এই আসনে জামায়াতের প্রার্থী করা হয়েছে মো. দেলোয়ার হোসেনকে।

দেলোয়ার হোসেনের বাড়ি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামে। শিক্ষাজীবন শুরু হয় বালাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে। এরপর ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। পরে তিনি বাংলাদেশ ইসলামিক ইউনিভার্সিটি, ঢাকা থেকে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন।

রাজনৈতিক জীবনে দেলোয়ার হোসেন ছাত্রশিবিরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ শাখার সেক্রেটারি (১৯৯৯-২০০০), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি (২০০৭-২০০৯) এবং কেন্দ্রীয় ছাত্র শিবিরের সভাপতি (২০১২-২০১৩) ছিলেন।

পরবর্তীতে তিনি গেন্ডারিয়া থানার আমির (২০১৮-২০১৯), ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি (২০২০-অদ্যাবধি) এবং জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতা, সাংগঠনিক দক্ষতা এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার কারণে তিনি ঠাকুরগাঁও-১ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত হয়েছেন। দরিদ্র ও অসহায়দের সহায়তা করা এবং উন্নয়নমূলক কাজে আগ্রহী হওয়ায় এলাকায় তার ইতিবাচক ভাবমূর্তি রয়েছে বলে দাবি করেন সমর্থকরা।

তবে তার বিরুদ্ধে প্রায় ২০০টি রাজনৈতিক মামলা চলমান রয়েছে, যেগুলোকে জামায়াতের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করা হচ্ছে।

দেলোয়ার হোসেনের রাজনৈতিক জীবনে নির্যাতনের একটি অধ্যায়ও রয়েছে। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি থাকাকালীন সময়ে (২০১২-২০১৩) ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকার তাকে গ্রেপ্তার করে এবং টানা ৬০ দিন রিমান্ডে রেখে নির্যাতন করে। এই সময়ে তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে অত্যাচার করা হয়।

দেলোয়ার হোসেনের সমর্থকরা দাবি করেন, তার বিরুদ্ধে চলমান মামলাগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা হয়েছে এবং তিনি নির্যাতিত নেতা হিসেবে এলাকায় ব্যাপক সমর্থন পাচ্ছেন। তার সাংগঠনিক দক্ষতা, জনসেবা ও উন্নয়নমূলক কাজের প্রতি আগ্রহ তাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে এগিয়ে রেখেছে।

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়: স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক আসল নয়, দাবি প্রকৃত স্ত্রী শম্পার

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ঢাকার উত্তরায় দম্পতির ওপর হামলার ঘটনায় নতুন মোড় দেখা দিয়েছে। ঘটনার শিকার মেহেবুল হাসান ও নাসরিন আক্তার ইপ্তিকে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে পরিচিত করা হলেও, তাদের বৈধ সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছেন শম্পা নামের এক নারী, যিনি নিজেকে মেহেবুল হাসানের প্রকৃত স্ত্রী বলে দাবি করেছেন।

শম্পা গণমাধ্যমকে বলেন, "মেহেবুল হাসান আমার বৈধ স্বামী। নাসরিন আক্তার ইপ্তির সঙ্গে তার স্বামী-স্ত্রীর কোনো সম্পর্ক নেই। এটি জনসাধারণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা।" তিনি দাবি করেন, এ সংক্রান্ত প্রমাণাদিও তার কাছে রয়েছে।

 

বিস্তারিত আসছে...

Header Ad
Header Ad

মাধবপুর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশ: ভারতীয় নারীসহ পাঁচজন আটক

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার রাজেন্দ্রপুর সীমান্ত থেকে এক ভারতীয় নারীসহ পাঁচজনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের চেষ্টার সময় হরষপুর বিওপির টহলদল তাদের আটক করে।

আটককৃতরা হলেন—চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার স্বপ্না ধর (৫৫), মুক্তা রানি দাস (৩৭), বর্ষা ধর (২৩) ও প্রিয়া দে (৩০)। এছাড়া ভারতের আসামের শীলচরের কৃষ্ণা দে (৪৭) নামের এক নারীও আটক হয়েছেন।

বিজিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, আটককৃতরা মানব পাচারকারীদের সহায়তায় টাকার বিনিময়ে ভারতের আসামে আত্মীয়দের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। এসময় সীমান্ত টহলদল তাদের পথরোধ করে আটক করে। তাদের কাছ থেকে তিনটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও একটি বাটন মোবাইল উদ্ধার করা হয়েছে।

জিজ্ঞাসাবাদে ভারতীয় নাগরিক কৃষ্ণা দে জানিয়েছেন, তিনি এক মাস আগে আসাম সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং চট্টগ্রামের আত্মীয়দের বাড়িতে অবস্থান করছিলেন।

এ বিষয়ে ২৫ বিজিবি সরাইল ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফারাহ ইমতিয়াজ জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে মাধবপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

৭০ সচিবসহ ১০৬ জনের অফিসার্স ক্লাবের সদস্যপদ স্থগিত

অফিসার্স ক্লাব ঢাকা। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার সিভিল সার্ভিস কর্মকর্তাদের সর্বোচ্চ সংগঠন ‘অফিসার্স ক্লাব’ বর্তমান কমিটির পক্ষ থেকে ১০৬ জন সদস্যের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে। এদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুখ্য সচিবসহ ৭০ জন সচিব রয়েছেন।

এছাড়াও সাবেক প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, সাবেক সংসদ সদস্য এবং পুলিশের সাবেক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে, তারা অফিসার্স ক্লাবকে রাজনৈতিক আখড়ায় পরিণত করেছেন।

গত বছরের ৩০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এক বিশেষ সাধারণ সভায় এই সদস্যপদ স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি সেই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। সদস্যপদ স্থগিত হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকেই বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।

সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান এই সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, "কোনো কারণ ছাড়া আমাদের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে। তবে ক্লাব কর্তৃপক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে কোনো লিখিত অভিযোগ বা কারণ জানায়নি।"

তিনি আরো বলেন, "আমি তিনবারের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু আমার সঙ্গে এমন অযাচিত আচরণ করা হচ্ছে, যা আমি মেনে নিতে পারি না।"

অফিসার্স ক্লাবের চেয়ারম্যান ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ এবং সাধারণ সম্পাদক এবিএম আব্দুস সাত্তারকে ফোন করা হলেও তারা এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি।

সদস্যপদ স্থগিতের তালিকায় রয়েছেন যারা- সদ্য সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার, সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, সাবেক মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, সাবেক মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, সাবেক জনপ্রশাসন সচিব আব্দুস সোবহান সিকদার, সাবেক সচিব ইকবাল মাহমুদ, সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন তালুকদার, সাবেক সচিব নাসিমা বেগম, সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, সাবেক সচিব ও এমপি ড. মোহাম্মদ সাদিক, সাবেক সচিব ও দুদক কমিশনার ড. মো. মোজাম্মেল হক খান, মমিনুন্নেছা মহিলা কলেজ, ময়মনসিংহের অধ্যক্ষ কাজী কাইয়ুম শিশির, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম, ডিএমপির সাবেক কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক, ডিএমপির সাবেক কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া, সাবেক এসপি প্রলয় কুমার জোয়ারদার, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম, ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, সাবেক সচিব ও মুখ্য সমন্বয়ক জুয়েনা আজিজ, সাবেক সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রাহমাতুল মুনিম, সাবেক সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, সাবেক সচিব সাজ্জাদুল হাসান।

সাবেক সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, সাবেক সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, সাবেক সচিব আবদুল মান্নান, সাবেক সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, সাবেক সচিব আবদুল মান্নান হাওলাদার, সাবেক সচিব ওয়াহিদা আক্তার, সাবেক সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন, সাবেক সচিব মাকছুদুর রহমান পাটোয়ারী, সাবেক সচিব মো. মহিবুল হক, সাবেক সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক সচিব এম এ এন সিদ্দিক, সাবেক সচিব শাহজাহান আলী মোল্লা, সাবেক সচিব ইকবাল খান চৌধুরী, সাবেক সচিব শ্যামল কান্তি ঘোষ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. আনছার আলী খান, সাবেক সচিব বরুণ দেব মিত্র, সাবেক সচিব মরতুজা আহমদ, সাবেক সচিব রফিকুল ইসলাম, সাবেক সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেন, সাবেক সচিব সুরাইয়া বেগম, সাবেক সচিব ড. এম. আসলাম আলম, সাবেক সচিব মো. নিয়াজ উদ্দিন মিঞা, সাবেক সচিব চৌধুরী বাবুল হাসান, সাবেক সচিব মো. নজরুল ইসলাম খান, সাবেক সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, সাবেক সচিব আবদুল মালেক, সাবেক সচিব জিল্লার রহমান, সাবেক সচিব ইব্রাহীম হোসেন খান, সাবেক সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সাবেক সচিব পবন চৌধুরী, সাবেক সচিব অপরূপ চৌধুরী, সাবেক সচিব শামসুদ্দিন আজাদ চৌধুরী, সাবেক সচিব আখতারী মমতাজ, সাবেক সচিব শাহ কামাল।

সাবেক সচিব প্রশান্ত কুমার রায়, সাবেক সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন, সাবেক সচিব মেজবাহ উদ্দিন, সাবেক সচিব ও উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, সাবেক সচিব ও উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, সাবেক অতিরিক্ত সচিব ড. মো. হারুন-অর-রশিদ বিশ্বাস, সাবেক মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম সচিব এ. এস. এম. মামুনুর রহমান খলিলী, নাটোরের সাবেক ডিসি আবু নাছের ভূঞা, সাবেক জনপ্রশাসন সচিব ফয়েজ আহমদ, সিএমপির সাবেক কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়, সাবেক ডিআইজি বিনয় কৃষ্ণ বালা, সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহিদ খান, সাবেক ডিসি মো. মোখলেছুর রহমান, সাবেক সচিব আবদুল্লাহ আল মামুন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী, এনবিআরের সাবেক সদস্য মতিউর রহমান, সাবেক সচিব জাফর আহমদ খান, সাবেক মো. আখতার হোসেন, সাবেক সচিব খান মো. বেলায়েত হোসেন, সাবেক সচিব ও এমপি সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, সাবেক সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক সচিব মো. আবুল মনসুর, সাবেক আইন সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, সাবেক জনপ্রশাসন সচিব কে. এম. আলী আজম, সাবেক পুলিশ কমিশনার মো. শফিকুল ইসলাম, সাবেক সচিব অশোক মাধব রায়, সাবেক সচিব নাছিমা বেগম, সহকারী পুলিশ সুপার নাজমুস সাকিব খান।

সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার, ডিবি মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ, উপ কর কমিশনার মহিদুল ইসলাম, মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মেহনাজ মোশারফ, সহকারী কর কমিশনার লিংকন রায়, সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মোবাশ্বেরা হাবিব খান, ঢাকা মেডিকেল কলেজের রেজিস্ট্রার গাইনি ডা. লায়লা খায়রুন নাহার, স্থাপত্য অধিদপ্তরের সহকারী স্থপতি ইফতেখারুল আমিন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী রেজিস্ট্রার (মেডিসিন) ডা. যোবায়ের আনম চৌধুরী, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মো. ওয়ালিদ বিন কাশেম, সহকারী পুলিশ কমিশনার সচিব মো. শিবলী নোমান, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী নাবিলা তাবাসসুম, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী সৈয়দ এনাম রেজা, সহকারী এ্যরোডম কর্মকর্তা মাহমুদুল হক সৈকত, সাবেক এপিডি মো. নাজমুছ সাদাত সেলিম, সাবেক জনপ্রশাসন সচিব শেখ ইউসূফ হারুন এবং সাবেক সচিব মোহাম্মদ হোসেন সেরনিয়াবাত।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়: স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক আসল নয়, দাবি প্রকৃত স্ত্রী শম্পার
মাধবপুর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশ: ভারতীয় নারীসহ পাঁচজন আটক
৭০ সচিবসহ ১০৬ জনের অফিসার্স ক্লাবের সদস্যপদ স্থগিত
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে রাত্রিকালীন কারফিউ জারি
এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
উত্তরায় দম্পতির ওপর হামলার ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার গাড়ি চালকের ছেলে গ্রেফতার
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হবে: আসিফ মাহমুদ
ছাত্রদল-শিবিরের ঝামেলা মিটিয়ে ফেলা অতি জরুরি: আসিফ নজরুল
বাংলাদেশিদের ১ দিনেই ভিসা দেবে চীন
সব ক্যাম্পাসে কুয়েটে ছাত্রদলের হামলার ভিডিও দেখাবে বৈষম্যবিরোধীরা
ঈদে নতুন নোটেও থাকছে শেখ মুজিবের ছবি
ভারতের জন্য ২১ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা বাতিলে সমর্থন ট্রাম্পের  
নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
পরকীয়া সম্পর্ক জেনে যাওয়ায় কলেজছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আহত  
ধারালো অস্ত্র হাতে সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার  
‘তৌহিদী জনতা’ বলায় দুঃখপ্রকাশ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ  
সৌদি আরবে ভবন থেকে পড়ে বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু  
কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আর সন্ত্রাসের ঠিকানা হবে না : হাসনাত