শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

আন্দোলনে আবুলের লাশ পুড়িয়ে দেয় পুলিশ, বিপাকে পরিবার

আন্দোলনে আবুলের লাশ পুড়িয়ে দেয় পুলিশ, বিপাকে পরিবার। ছবি: সংগৃহীত

৫ আগস্টের সরকার পতনের আন্দোলনে প্রাণ হারান সাভারের দিনমজুর আবুল হোসেন (৩৪)। তিনি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ফুলঘর গ্রামের মনির মিয়ার ছেলে। জীবিকার তাগিদে স্ত্রী লাকী আক্তার ও দুই সন্তান নিয়ে সাভারের আশুলিয়ায় বসবাস করতেন এবং রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। পুলিশের গুলিতে নিহত হওয়ার পর, শুধু প্রাণ হারিয়েই ক্ষান্ত হয়নি আবুলের পরিবার, তার লাশের সঙ্গেও ঘটে নির্মম বর্বরতা। পুলিশের ভ্যানে তোলা তার এবং আরও ছয়টি লাশ থানার সামনে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।

আবুল হোসেনের পরিবার জানায়, ৫ আগস্ট আন্দোলনের দিন পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবুল। তার নিখোঁজ হওয়ার পর অনেক খোঁজাখুঁজির পরও কোনো সন্ধান না পেয়ে থানায় জিডি করতে গেলে প্রথমে পুলিশ তা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। ১৯ আগস্ট সেনাবাহিনী ও ছাত্রদের চাপের মুখে আশুলিয়া থানা পুলিশ বাধ্য হয়ে জিডি নেয়। এরপর ২৯ আগস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হলে আবুলের পরিবারের কাছে তার মৃত্যুর নির্মম সত্য উন্মোচিত হয়। ভিডিওতে পুলিশের ভ্যানে লাশের স্তূপ দেখা যায়, যার মধ্যে ব্রাজিলের জার্সি ও লুঙ্গি পরিহিত একজনকেও দেখা যায়। ওই পোশাক দেখে আবুল হোসেনকে শনাক্ত করেন তার পরিবারের সদস্যরা।

তবে, শনাক্ত করার পরও পরিবারের হাতে আর তার লাশটি তুলে দেওয়া হয়নি। পুলিশের অমানবিক আচরণের শিকার হয়ে লাশটি আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়। এই খবর পরিবারের ওপর নেমে আসে বজ্রাঘাতের মতো।

আবুল হোসেনের মৃত্যুতে তার পরিবার এক চরম বিপদের মুখে পড়েছে। তার স্ত্রী লাকী আক্তার এখন দুই অবুঝ সন্তান নিয়ে দিশেহারা। বড় ছেলে ১০ বছর বয়সী হলেও ছোটটি মাত্র ৭ মাসের। বাবা হারানোর শোক বুঝে ওঠার আগেই এতিম হয়ে যায় ছোটটি। লাকী আক্তার জানান, তার দুই সন্তানের ভরণপোষণের জন্য এখন তার কোনো সহায় নেই। গ্রামে ফিরে এলেও থাকার মতো কোনো ঘর নেই। তিনি আবুলের শহীদ মর্যাদা দাবি করেন এবং সমাজের কাছে সহযোগিতা প্রার্থনা করেন, যেন তার সন্তানরা শহীদের সন্তান হিসেবে সম্মানিত হতে পারে এবং তাদের ভবিষ্যৎ নিরাপদ হয়।

আবুলের মা সালমা আক্তার বলেন, "আমি ১০ মাস গর্ভে ধারণ করে তাকে জন্ম দিয়েছি। সে আমার প্রথম সন্তান। তার লাশটাও বুকে জড়িয়ে ধরা আমার নসিব হলো না। পুড়িয়ে দিল আমার কলিজার লাশটাকে। এই কষ্ট কারে দেখামু বাবা, এই কষ্ট আমি কারে দেখামু।"

তার বাবা মনির মিয়া বলেন, "আমার ছেলের মতো আরও অনেক মায়ের সন্তানকে হত্যা করেছে এই জালিমরা। আমি আমার সব সন্তান হত্যার বিচার চাই।"

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিন জানিয়েছেন, আবুল হোসেনের পরিবারের জন্য উপজেলা প্রশাসন দ্রুত সহযোগিতা করবে এবং তাদের পাশে থাকবে। এছাড়াও, আবুলের পরিবারের আর্থিক অবস্থার কথা বিবেচনায় নিয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি ঘর ও আয়ের ব্যবস্থা করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

এই অমানবিক হত্যাকাণ্ড শুধু একটি পরিবারের হৃদয় ভেঙে দেয়নি, বরং এটি একটি সমাজের ব্যর্থতা ও নিষ্ঠুরতার প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছে। আবুল হোসেনের মতো নিরীহ মানুষদের জীবন এত সহজে শেষ হয়ে যেতে পারে না।

Header Ad
Header Ad

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয় অভিযোগ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের। অনেকে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে অভিযোগ করে বিএনপিকে চাঁদাবাজদের দল হিসেবে অপবাদ দেওয়ার নোংরা রাজনীতি বন্ধের আহ্বান জানান তিনি।

শনিবার (১৫ মার্চ) বিএনপির তিন অঙ্গ সংগঠনের ইফতার মাহফিলে দলটির নেতাকর্মীদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

মির্জা আব্বাস বলেন, “আজকে এই সরকার সংস্কার সংস্কার করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলল। কিন্তু সংস্কার কী হল, এটা কিন্তু আমি এখনো দেখি নাই, আমার নজরে আসে নাই কী সংস্কার হইছে, আপনাদের নজরে আসছে কি না জানি না।”

তিনি বলেন, “আপনারা দেখবেন এখানে আপনাদের সামনে যে পোস্টার আছে এই পোস্টারের মধ্যে ১১ দফায় আছে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন। এটা আড়াই বছর আগে আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব বলেছেন। আজকে এই সরকার এর উপরে কাজ করতেছে। আমাদের ৩১ দফা নিয়ে যদি সরকার কাজ করা শুরু করতো তাহলে কোনো অবস্থাতেই সংস্কার সংস্কার করে মুখে ফেলা তুলতে হত না।”

রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারে ২০২২ সালে বিএনপির তরফে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। সে বিষয়টি তুলে ধরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, “আড়াই বছর আগে তারেক রহমান সাহেব তার অন্যান্য সহকর্মীদের নিয়ে এই ৩১ দফা প্রণয়ন করেছেন। এই ৩১ দফা প্রণয়নে অনেক সময় লেগেছে। ৬২টি রাজনৈতিক দল এতে মতামত দিয়েছে। তাদের মতামত সন্নিবেশিত করে, দেশের জনগণের জন্য যেটা প্রয়োজন সেটা এখানে সন্নিবেশিত করা হয়েছে।”

মির্জা আব্বাস বলেন, “আজকে যারা সংস্কারের জন্য মাঠে নেমেছেন, সংস্কারের কাজ করছেন, সবাই যার যার অবস্থানে, স্ব স্ব ক্ষেত্রে তারা অত্যন্ত জ্ঞানী-গুণী-বুদ্ধিমান। আমি তাদের সবাইকে সন্মান করি। কিন্তু সন্মানের সঙ্গে এটাও বলতে চাই, আপনাদের সঙ্গে তো এদেশের মাটি ও মানুষের কোনো সম্পর্ক নাই। ছিল না।

তিনি বলেন, “আপনি হঠাৎ করে এসে কী করে বুঝবেন.. এ দেশের মানুষ কী চায়? কী করে বুঝবেন এদেশের মানুষের মনে কথা? কী করে বুঝবেন ১৭ বছর আমরা যে রাস্তায় আন্দোলন করেছি, ১৭ বছর আমাদের নেতা-কর্মীরা যে কষ্ট সহ্য করেছে- এটা কীভাবে অনুভব করবেন? আমাদের মনে ব্যথা ও কষ্ট আপনারা কখনোই বুঝতে পারবেন না। তাই সংস্কার সংস্কার করে সময় নষ্ট করবেন না। যথা সম্ভব শিগগির নির্বাচনটা দেন।”

বিএনপির এই নেতা বলেন, “আমাদের অনেক ভাই আছেন, ঢাকায় আছেন যারা ইউটিউবে অনেক কথা বলেন। মাঝে মাঝে আমার নজরে পড়ে, তাদের মনে হয় নির্বাচনের কথা শুনলে মাথাটা খারাপ হয়ে যায়। কিছু কিছু রাজনৈতিক দলও আছে নির্বাচনের কথা শুনলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। কারণ ওরা কখনো নির্বাচন করবেও না, করেও নাই।”

দ্রুত নির্বাচন চাওয়ার ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, “নির্বাচন একটা দেশের মানুষকে স্থিরতা দিতে পারে, নির্বাচন একটা দেশকে স্থিতিশীল করতে পারে। দেশের মানুষের অস্থিরতা কমাতে পারে। কিন্তু এই বিষয়গুলো তারা বোঝার চেষ্টা করেন না। তারা শুধু বলেন বিএনপি শুধু নির্বাচন চায়, নির্বাচন চায়। এ দেশের মানুষের মনে যে অস্থিরতা কাজ করতেছে এটা কি আপনারা বোঝেন না।”

তিনি বলেন, “আমি খুব কঠিন ভাষায় বলতে চাই না, রোজার দিন। কঠিন ভাষায় বললে বলতাম, আরে ভাই ১৭ বছর যে আমরা জেল খাটলাম, ৫ হাজার লোক জান দিল, এত লোকের রক্ত গেল…৩০ হাজার লোক পঙ্গু হল…বাতাস খাওয়ার জন্য।

তিনি আরও বলেন, “এই ত্যাগ হয়েছে নির্বাচনের জন্য, কথা বলার জন্য, অধিকারের জন্য। আরে ভাই, আমি যদি ছেড়েও দেই, চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, নির্বাচন ছাড়া এই সরকার টিকে থাকতে পারবে না। এই সরকার বলুক যে, নির্বাচনের দরকার নাই, আমরাই ক্ষমতায় থাকবো। দেখি বুকের পাঠা আছে কিনা, সাহস আছে কিনা।”

নির্বাচন নিয়ে অনেকেরই ভয় আছে মন্তব্য করে মির্জা আব্বাস বলেন, “হ্যাঁ ভয় আছে, কিছু কিছু রাজনৈতিক দলের ভয় আছে, নতুন রাজনৈতিক দলের ভয় আছে। অনেক পুরনো রাজনৈতিক দলের ভয় আছে। তারা নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে পারবে না।”

Header Ad
Header Ad

জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

শনিবার (১৫ মার্চ) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সৌহার্দ্যপূর্ণ এ বৈঠকে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি জাতিসংঘের মহাসচিব জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারত্ব ও দক্ষতার প্রশংসা করেন। এছাড়াও শান্তিরক্ষীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন গুতেরেস।

উল্লেখ্য, প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে চার দিনের সফরে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসেন আন্তোনিও গুতেরেস। পরদিন শুক্রবার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যান তিনি। সেখানে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করেন জাতিসংঘের মহাসচিব। শনিবার দুপুর ১টায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন জাতিসংঘ মহাসচিব। আগামীকাল রোববার সকালে তার ঢাকা ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

হঠাৎ গাড়িতে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন পারশা মাহজাবীন

পারশা মাহজাবীন। ছবি: সংগৃহীত

ভয়াবহ এক দুর্ঘটনার শিকার হলেন কণ্ঠ ও অভিনয়শিল্পী পারশা মাহজাবীন। শনিবার (১৫ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর কুর্মিটোলা হাসপাতালের কাছে তার উবার গাড়িতে হঠাৎ আগুন ধরে যায়। তবে সবার সৌভাগ্য, পারশা অক্ষত অবস্থায় গাড়ি থেকে বের হতে সক্ষম হন।

পারশা নিজেই ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এই ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। তিনি লিখেছেন, "কিছুক্ষণ আগে কুর্মিটোলা হাসপাতালের সামনে আমার উবারে আগুন ধরে যায়। ধোঁয়াতে আমার গলা এখনো জ্বলছে। গাড়ির দরজাও খুলতে পারিনি প্রথম কিছুক্ষণ। আগুন দাউ দাউ করে জ্বলছিলো! কীভাবে যে বেঁচে গেছি!"

এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে পারশা জানান, তিনি বসুন্ধরায় থাকেন এবং এই দিন তার বিজ্ঞাপন চিত্রের জিঙ্গেল ও নাটকের গানের রেকর্ডিং ছিল। রেকর্ডিং শেষে বাসা থেকে বের হয়ে কুর্মিটোলা হাসপাতালের কাছে পৌঁছানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই গাড়িতে আগুন লেগে যায়। পারশা বলেন, "গ্যাসের কারণে আমার চোখ আর গলা জ্বলতে থাকে। কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। গাড়িতে আমি একাই ছিলাম। প্রথমে দরজাও খুলতে পারছিলাম না, খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। সত্যিই অনেক বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো, তবে আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন।"

এর আগে পারশা দুর্ঘটনার একটি ভিডিও শেয়ার করেন, যেখানে দেখা যায়, তার গাড়িতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে এবং কিছু মানুষ পানি ঢেলে সেই আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন।

পারশা মাহজাবীন। ছবি: সংগৃহীত

 

উল্লেখ্য, ২০২১ সালে রাফাত মজুমদার রিংকুর ‘লাইট ক্যামেরা অ্যাকশন’ নাটকের দ্বৈত গান ‘দুজন হেরে যাই’-এ কণ্ঠ দেন পারশা। তার তিন বছরের ক্যারিয়ার। এর মধ্যে ‘কপি পেস্ট’, ‘পুতুলের সংসার’, ‘যে প্রেম এসেছিল’সহ বেশ কয়েকটি নাটকে গান গেয়েছেন তিনি।

এছাড়াও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্যে ইউকেলেলে বাজিয়ে ‘আমি ভুলে যাই’ গান গেয়ে নজর কেড়েছিলেন সংগীতশিল্পী পারশা মাহজাবীন। এরপর তাকে নিয়ে আলোচনা হয়। গত মাসে ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে মুক্তি পাওয়া ওয়েব ফিল্ম ‘ঘুমপরী’তেও দেখা গেছে তাকে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
হঠাৎ গাড়িতে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন পারশা মাহজাবীন
বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি
‘ধর্ষণ’ শব্দের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ ব্যবহারের অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের
চুয়াডাঙ্গায় দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা
সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিলেন ধর্ষক হিটু শেখ
স্ত্রী,সন্তানসহ ৯ সফরসঙ্গী নিয়ে ঢাকা আসছেন হামজা, বরণে প্রস্তুত বাফুফে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু
বিরামপুরে মাদকসহ ১৬ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ, আটক ১
প্রাথমিকের শূন্যপদে নিয়োগ শিগগিরই
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন বিএনপি মহাসচিব
গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ আটক
রাজশাহী স্টেশনে ধুমকেতু ও বাংলাবান্ধা ট্রেনের সংঘর্ষ
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হলে চাল সরবরাহ বন্ধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
দেশে তিন মাসেই কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার
পাকিস্তান থেকে এলো ২৬ হাজার টন আতপ চাল
বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ঢাবিতে এক দিনের ছুটি ঘোষণা