রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের দাবিতে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের দাবিতে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ইসরায়েলি পণ্য বয়কট করে বিকল্প দেশীয় পণ্য ব্যবহারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে মানববন্ধন করেছেন ‘নওগাঁ ইয়ুথ ক্লাব’ নামের সংগঠনের সদস্যরা। শনিবার (২৯ জুন) বেলা ১১ টায় নওগাঁ শহরের মুক্তির মোড়ে নওগাঁ ইয়ুথ ক্লাবের স্বেচ্ছাসেবী নওগাঁ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. তারিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ইসরায়েলি পণ্য বয়কট করে বিকল্প দেশীয় পণ্য ব্যবহারের দাবি জানানো হয়।

মানবন্ধনে নওগাঁ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী নাকিব আল হাসান বলেন, গত বছর ৭ অক্টোবর থেকে আপনারা ফিলিস্তিনে দেখছেন ছোট্ট শিশুর চূর্ণ- বিচূর্ণ মাথার খুলি হাতে নিয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করা মা-কে। আপনারা শুনেছেন, গর্ভবতী মায়ের পেটের উপর দিয়ে চালিয়ে দেওয়া ট্যাংকের গর্জন। ১৯৪৮ সালে প্রায় সাড়ে সাত লাখ ফিলিস্তিনিকে ঘর ছাড়া করা হয়। যা ছিল ফিলিস্তিনের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক। ১৯৬৭ তে দুই লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি শরণার্থীতে পরিণত হয়।

তিনি আরও বলেন, ১৯৮২, ২০০৮, ২০২৩ মোটা দাগে নিয়মিত ভাবেই ক্রাইম করে আসছে ইসরায়েলিরা। ইসরায়েলি অপারেশন শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় ৩৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যার মধ্যে জাতিসংঘের অনুমান অন্তত ৫৬% নারী ও শিশু। আরো ১০ হাজার নিখোঁজ এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে বলে ধারণা করা হয়। স্ট্রিপের ২.৩ মিলিয়ন ফিলিস্তিনি জনসংখ্যার প্রায় পুরোটাই জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এরকম নির্মম ধ্বংসযজ্ঞ চালানো ইসরাইলকে সর্বাত্মক বয়কট করা এখন সময়ের দাবি।

নওগাঁ ইয়ুথ ক্লাবের সদস্য মো. নাহিদ হাসান বলেন, ইসরায়েলে অবৈধ দখলদার জায়নিস্টদের বসতি গড়ার পেছনে ব্রিটেনের হাত ছিল। আর এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে ফিলিস্তিনে চালানো হচ্ছে গণহত্যা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০১৪ সাল থেকে ইসরায়েলের আলোচিত আয়রন ডোমেরও উৎপাদন অংশীদার ছিল। মার্কিন সরকারের সেই সুপরিচিত বিবৃতির কথা তো আমরা জানি, যে- "Israel has the rights to defend itself." হ্যাঁ, আমরাও অবশ্যই একমত। কিন্তু ইসরাইল তার প্রতিষ্ঠাকাল থেকে প্যালেস্টিনিয়ানদের উপর যা করে আসছে তা কখনোই ডিফেন্সের মধ্যে পড়ে না। বরং তা নির্মম গণহত্যা। পৃথিবীর মুক্তিকামী মজলুম জনতার পক্ষে, সকল জালেমের বিরুদ্ধে আমরা বিদ্রোহ ঘোষণা করছি। আমরা আমাদের সীমিত সামর্থ্য থেকে সকল ইসরাইলি পণ্য বয়কট করে দেশীয় পণ্য ব্যবহারের আহ্বান জানাচ্ছি।

মো. রবিউল সরদার বলেন, ১৯৬৬ সাল থেকে কোকাকোলা ইসরায়েলের কট্টর সমর্থক। ২০০৯ সালে কোকাকোলা তাদের বিশ্ব সদর দফতরে গণহত্যা চালানো ইসরায়েলি যুদ্ধাপরাধী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বিন ইয়ামিন বেন এলিজারকে সম্মাননা প্রদান করে। কোকাকোলার ইসরায়েলে করা কিছু নৃশংস অনুদানের গল্প আপনাদের শোনাতে চাই। ২০০২ সালে ইসরায়েলের Bnei Brak থেকে কোকাকোলা তাদের প্লান্ট ফিলিস্তিনের Qiryat Gat শহরে স্থানান্তর করার জন্য ইসরাইলকে মিলিয়ন ডলার দিয়ে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করে এবং সেই প্লান্টে কাজ করবে শুধু ইসরায়েলিরা। কোকাকোলা ইসরায়েল ওরফে সেন্ট্রাল বটলিং কোম্পানি ৫০০০ ইসরায়েলিকে চাকরি দিয়েছে। কোকা-কোলা কোম্পানির প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহতার কেন্ট, জুন ২০০৮ সালে তেল আবিবে ইসরায়েল ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের সম্মেলনে ভাষণ দিতে গিয়ে ইসরায়েলের জন্য কোকা-কোলার বিনিয়োগ পরিকল্পনা প্রকাশ করেন আর যেকোনো উপযুক্ত বিনিয়োগের জন্য "একটি ব্ল্যাংক চেক" প্রদান করেন।

তিনি আরও বলেন, ২০০৯ সালের আগস্টে কোকাকোলা কম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুথার কেন্ট তেল আবিবের এক সম্মেলনে ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী গোল্ডা মির কে মহান নেতা বলে প্রশংসা করে। আর এই গোল্ডা মির ই বলেছিল - ফিলিস্তিনি জনগণ বলতে কিছু নেই। ২০০৯ সালে জাতিসংঘ আহ্বান করে অবিলম্বে যুদ্ধ বিরতির জন্য। আর এই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করার জন্য এবং গাজায় ইসরায়েলের সামরিক হামলার ধারাবাহিকতাকে সমর্থন করার জন্য কোকাকোলা সরাসরিভাবে অবদান রাখে। এতো কিছুর পরও আমরা কি এখনও আমাদের ভাইদের রক্ত দিয়ে আমাদের তৃষ্ণা মেটাবো?

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সন্ত্রাসীদের হামলায় চারজন নিহতের ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও সাদপন্থীদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে দিনাজপুরের বিরামপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে তাবলীগ জামায়াতের উদ্যোগে আলেম ওলামা ও তাবলীগের সাথীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি বিরামপুর আলমি শুরা মারকায থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় ঢাকা মোড়ে সমাবেশে মিলিত হয়।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আলমি শুরা মারকায শুরা সদস্য মাওলানা আমিরুল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিরামপুর ওলামা মাশায়েখ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল হাকিম। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মুফতি ফকরুল ইসলাম, মুফতি মোস্তাফিজুর রহমান, মাওলানা আব্দুর রউফ, মুফতি নাজিমুদ্দিন, মাওলানা এমদাদুল হকসহ অন্যান্য বিশিষ্ট ওলামাগণ।

সমাবেশে বক্তারা বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের মর্মান্তিক ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা হাফিজুর ইসলাম।

পরে সমাবেশ শেষে বিরামপুর আলমি শুরা মারকাযের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট প্রদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটের পরে নওগাঁয় পুলিশের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে ধরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। রোববার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে তারা অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন।

পরে পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন সেখানে উপস্থিত হলে শিক্ষার্থীরা তাদের ৯ দফা দাবি পেশ করেন। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিলে সেখান থেকে সরে দাঁড়ায় শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ৫ আগস্টের পরে পুলিশ বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের মদদে কাজ করছে। রাজনৈতিক দল যা চাচ্ছে পুলিশ সেটিই করছে। সাধারণ মানুষের হয়ে কাজ করছেনা। আগামী ৭ দিনের মধ্যে ৯ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হলে নওগাঁ জেলার সকল থানা ঘেরাওসহ কঠোর কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নওগাঁর নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বী, জুলাই বিপ্লবের আগে পুলিশের প্রতি মানুষের যে ক্ষোভ ছিল সে জায়গা থেকে আমরা মনে করেছিলাম পুলিশ কাজ করে মানুষের মন জয় করে নিবে। কিন্তু সে কাজে তার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। এখনো আগের মতোই রয়ে গেছে। এখনো নওগাঁতে চাঁদাবাজি হচ্ছে। থানাতে গেলে কারো রেফারেন্স ছাড়া মামলা নেয়া হয় না। এগুলো আমরা চাইনি। আমরা চাই একজন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষ যেন সুবিধা পায়।

নেতৃত্ব দেওয়া আরেক শিক্ষার্থী আরমান হোসেন বলেন, জুলাই বিপ্লবের সময় ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগের গুন্ডাবাহিনীরা আমাদের উপর নৃশংসভাবে হামলা করে। হামলাকারীরা এখনও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে না।

তিনি আরো বলেন, পুলিশের সাথে ঘুষ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এটা তাদের একটি সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা নিজের চোখে দেখেছি তারা এখনও ঘুষ নিচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করা হলেও তারা ব্যবস্থা না নেওয়ায় আজকে আমরা এই কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি আদায় না করা হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

নওগাঁ পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, তাদের দাবি-দাওয়া গুলো শুনেছি। তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে সবাই মিলে একসাথে কাজ করবো। দেশ স্বাধীনতার যে সুফল সেটি সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস

ছেলে আব্রামের সঙ্গে অপু বিশ্বাস, শাকিব খান এবং বুবলী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বুবলীর নাম উল্লেখ না করেই মন্তব্য করেছেন, যা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, আমার সন্তান (আব্রাম খান জয়) না থাকলে যাদের নিয়ে প্রসঙ্গ তৈরি হয়, তাদের আমি যোগ্য বলেই মনে করতাম না। কারণ যোগ্যতা একদিনে সৃষ্টি হয় না। আমি অপু বিশ্বাস, আমি একজন সুপারস্টার। এই ইন্ডাস্ট্রিতে আমার ১৭ বছর চলছে। তাই তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না।

২০১৭ সালে হঠাৎ একটি বেসরকারি টেলিভিশনের অনুষ্ঠানে পুত্র জয়কে সঙ্গে নিয়ে হাজির হন অপু। সেদিন তিনি প্রকাশ করেন, জয়ের বাবা চিত্রনায়ক শাকিব খান। অপু জানান, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে তাদের বিয়ে হয়েছিল। তবে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে তাদের দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি ঘটে।

এ ঘটনার পর থেকে শাকিব ও অপু দু’জনেই আলাদা পথে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তবে এখনও প্রায়ই অপুকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানে সেই সম্পর্ক ও সন্তান নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়।

সম্প্রতি তেমনই এক অনুষ্ঠানে অপু জানালেন, আমার সেই ঘটনার পর অনেকেই মনে করেছেন, এভাবে সন্তান নিয়ে টেলিভিশনে না আসলেও পারতাম বা এটা আমার ভুল ছিল। পুরো বিষয়টি পারিবারিকভাবে সমাধান করতে পারতাম।

এরপর এই নায়িকা বললেন, পারিবারিকভাবে আমরা সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু প্রতিবার মনে হচ্ছিল, কেউ পেছন থেকে টেনে ধরছে। যে কারণে বাধনটা ছিঁড়ে গেছে।

অপু বিশ্বাসের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নায়িকা শবনম বুবলীকে বিয়ে করেন শাকিব খান। সেই সংসারেও নায়কের একটি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়।

শাকিবকে ঘিরে অপু-বুবলী একাধিকবার বিবাদে জড়িয়েছেন। দু’জন দু’জনকে ইঙ্গিত করে প্রকাশ্যে কিংবা পরোক্ষভাবেই নানা মন্তব্য করেছেন। যে কারণে দুই নায়িকাকে নিয়েও একাধিকবার বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। ২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল এই দম্পতির বিয়ের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ওই দিন পুত্র জয়কে নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে লাইভে আসেন অপু। ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই তারকা জুটি।

এরপর ২০১৮ সালের ২০ জুলাই শবনম বুবলীকে গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান। ২০২০ সালের ২১ মার্চ জন্ম হয় তাদের সন্তান শেহজাদ খান বীরের। এরপর শাকিবের এ সংসারও ভেঙে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা