সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের দাবিতে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের দাবিতে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ইসরায়েলি পণ্য বয়কট করে বিকল্প দেশীয় পণ্য ব্যবহারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে মানববন্ধন করেছেন ‘নওগাঁ ইয়ুথ ক্লাব’ নামের সংগঠনের সদস্যরা। শনিবার (২৯ জুন) বেলা ১১ টায় নওগাঁ শহরের মুক্তির মোড়ে নওগাঁ ইয়ুথ ক্লাবের স্বেচ্ছাসেবী নওগাঁ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. তারিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ইসরায়েলি পণ্য বয়কট করে বিকল্প দেশীয় পণ্য ব্যবহারের দাবি জানানো হয়।

মানবন্ধনে নওগাঁ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী নাকিব আল হাসান বলেন, গত বছর ৭ অক্টোবর থেকে আপনারা ফিলিস্তিনে দেখছেন ছোট্ট শিশুর চূর্ণ- বিচূর্ণ মাথার খুলি হাতে নিয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করা মা-কে। আপনারা শুনেছেন, গর্ভবতী মায়ের পেটের উপর দিয়ে চালিয়ে দেওয়া ট্যাংকের গর্জন। ১৯৪৮ সালে প্রায় সাড়ে সাত লাখ ফিলিস্তিনিকে ঘর ছাড়া করা হয়। যা ছিল ফিলিস্তিনের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক। ১৯৬৭ তে দুই লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি শরণার্থীতে পরিণত হয়।

তিনি আরও বলেন, ১৯৮২, ২০০৮, ২০২৩ মোটা দাগে নিয়মিত ভাবেই ক্রাইম করে আসছে ইসরায়েলিরা। ইসরায়েলি অপারেশন শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় ৩৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যার মধ্যে জাতিসংঘের অনুমান অন্তত ৫৬% নারী ও শিশু। আরো ১০ হাজার নিখোঁজ এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে বলে ধারণা করা হয়। স্ট্রিপের ২.৩ মিলিয়ন ফিলিস্তিনি জনসংখ্যার প্রায় পুরোটাই জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এরকম নির্মম ধ্বংসযজ্ঞ চালানো ইসরাইলকে সর্বাত্মক বয়কট করা এখন সময়ের দাবি।

নওগাঁ ইয়ুথ ক্লাবের সদস্য মো. নাহিদ হাসান বলেন, ইসরায়েলে অবৈধ দখলদার জায়নিস্টদের বসতি গড়ার পেছনে ব্রিটেনের হাত ছিল। আর এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে ফিলিস্তিনে চালানো হচ্ছে গণহত্যা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০১৪ সাল থেকে ইসরায়েলের আলোচিত আয়রন ডোমেরও উৎপাদন অংশীদার ছিল। মার্কিন সরকারের সেই সুপরিচিত বিবৃতির কথা তো আমরা জানি, যে- "Israel has the rights to defend itself." হ্যাঁ, আমরাও অবশ্যই একমত। কিন্তু ইসরাইল তার প্রতিষ্ঠাকাল থেকে প্যালেস্টিনিয়ানদের উপর যা করে আসছে তা কখনোই ডিফেন্সের মধ্যে পড়ে না। বরং তা নির্মম গণহত্যা। পৃথিবীর মুক্তিকামী মজলুম জনতার পক্ষে, সকল জালেমের বিরুদ্ধে আমরা বিদ্রোহ ঘোষণা করছি। আমরা আমাদের সীমিত সামর্থ্য থেকে সকল ইসরাইলি পণ্য বয়কট করে দেশীয় পণ্য ব্যবহারের আহ্বান জানাচ্ছি।

মো. রবিউল সরদার বলেন, ১৯৬৬ সাল থেকে কোকাকোলা ইসরায়েলের কট্টর সমর্থক। ২০০৯ সালে কোকাকোলা তাদের বিশ্ব সদর দফতরে গণহত্যা চালানো ইসরায়েলি যুদ্ধাপরাধী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বিন ইয়ামিন বেন এলিজারকে সম্মাননা প্রদান করে। কোকাকোলার ইসরায়েলে করা কিছু নৃশংস অনুদানের গল্প আপনাদের শোনাতে চাই। ২০০২ সালে ইসরায়েলের Bnei Brak থেকে কোকাকোলা তাদের প্লান্ট ফিলিস্তিনের Qiryat Gat শহরে স্থানান্তর করার জন্য ইসরাইলকে মিলিয়ন ডলার দিয়ে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করে এবং সেই প্লান্টে কাজ করবে শুধু ইসরায়েলিরা। কোকাকোলা ইসরায়েল ওরফে সেন্ট্রাল বটলিং কোম্পানি ৫০০০ ইসরায়েলিকে চাকরি দিয়েছে। কোকা-কোলা কোম্পানির প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহতার কেন্ট, জুন ২০০৮ সালে তেল আবিবে ইসরায়েল ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের সম্মেলনে ভাষণ দিতে গিয়ে ইসরায়েলের জন্য কোকা-কোলার বিনিয়োগ পরিকল্পনা প্রকাশ করেন আর যেকোনো উপযুক্ত বিনিয়োগের জন্য "একটি ব্ল্যাংক চেক" প্রদান করেন।

তিনি আরও বলেন, ২০০৯ সালের আগস্টে কোকাকোলা কম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুথার কেন্ট তেল আবিবের এক সম্মেলনে ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী গোল্ডা মির কে মহান নেতা বলে প্রশংসা করে। আর এই গোল্ডা মির ই বলেছিল - ফিলিস্তিনি জনগণ বলতে কিছু নেই। ২০০৯ সালে জাতিসংঘ আহ্বান করে অবিলম্বে যুদ্ধ বিরতির জন্য। আর এই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করার জন্য এবং গাজায় ইসরায়েলের সামরিক হামলার ধারাবাহিকতাকে সমর্থন করার জন্য কোকাকোলা সরাসরিভাবে অবদান রাখে। এতো কিছুর পরও আমরা কি এখনও আমাদের ভাইদের রক্ত দিয়ে আমাদের তৃষ্ণা মেটাবো?

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা