বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪ | ২০ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

তৃতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান হলেন যারা

ছবি: সংগৃহীত

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ৮৭টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২৯ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হয়। ভোট গণনা শেষে রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা।

তৃতীয় ধাপে কম-বেশি ৩৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে ধারণা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোট হয় ৮ মে, যেখানে ভোটের হার প্রায় ৩৬ শতাংশ। দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় ২১ মে ভোট পড়ে প্রায় ৩৮ শতাংশ।

তৃতীয় ধাপে ৮৭ উপজেলায় যারা চেয়ারম্যান হয়েছেন-

বগুড়া: তৃতীয় ধাপে বগুড়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জেলা যুবলীগ সভাপতি শুভাশীষ পোদ্দার লিটন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি প্রায় সাড়ে ১১ হাজার ভোটের ব্যবধানে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও সদর থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু সুফিয়ান শফিককে পরাজিত করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

বেসরকারি ফলাফলে জানা গেছে, সদর উপজেলার মোট ১৪৬টি কেন্দ্রের মধ্যে সবকটি কেন্দ্রের ফলাফলে শুভাশীষ পোদ্দার লিটন আনারস প্রতীকে ৩৫ হাজার ৭৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সুফিয়ান সফিক ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ১৮৫ ভোট।

রাঙ্গামাটি: তৃতীয় ধাপে রাঙ্গামাটির লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে লংগদু উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল দাশ বাবু বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল বারেক সরকারকে চার হাজার ১৬০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে বেসরকারিভাবে জয়লাভ করেছে। আনারস প্রতীকে বাবুল দাশ বাবু পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৮৬ ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী আব্দুল বারেক সরকার ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৮২৬ ভোট।

অন্যদিকে নানিয়ারচরে ১৪টি ভোট কেন্দ্রের সবকয়টি ফলাফলে ৬ হাজার ১৫৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আনারস প্রতীকের অমর জীবন চাকমা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী জ্যোতিলাল চাকমা পেয়েছেন ৪১৬২টি ভোট।

সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরা সদর ও কলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মশিউর রহমান বাবু ও আমিনুল ইসলাম লাল্টু বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে স্ব স্ব উপজেলা রির্টানিং অফিস থেকে বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

সাতক্ষীরা সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মশিউর রহমান বাবু ৩১ হাজার ১৯৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা এস এম শওকত হোসেন পেয়েছেন ২৩ হাজার ৪২ ভোট।

এদিকে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম লাল্টু ৪৭ হাজার ৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে দ্বিতীয় বারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের প্রার্থী আলতাফ হোসেন লাল্টু পেয়েছেন ৪২ হাজার ৭৪১ ভোট।

মৌলভীবাজার: মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে (মোটরসাইকেল) প্রতীক নিয়ে ৪৬ হাজার ৬৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুল (তিনি কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদের আপন ছোট ভাই)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক মো. রফিকুর রহমান (আনারস) প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৩০ হাজার ৭১২।

অপরদিকে, শ্রীমঙ্গল উপজেলার ৮৭ টি কেন্দ্রে ৪২ হাজার ৬৬৯ ভোট পেয়ে ভানুলাল রায় কাপ-পিরিচ প্রতীকে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আলহাজ্ব আছকির মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৭৬ ভোট।

শরীয়তপুর: শরীয়তপুরে তৃতীয় ধাপের দুটি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। ডামুড্যা উপজেলা পরিষদে প্রথমবার নির্বাচনে অংশ নিয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন জেলা যুবলীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আবদুর রশিদ গোলন্দাজ। অন্যদিকে গোসাইরহাট উপজেলা পরিষদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা হেলিকপ্টার প্রতীকের মো. মোশাররফ সরদার।

শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আবদুর রশিদ গোলন্দাজ ২৪ হাজার ৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইক প্রতীকের প্রার্থী মো. আলমগীর পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭১৫ ভোট। অন্যদিকে গোসাইরহাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মো. মোশারফ হোসেন (হেলিকপ্টার) প্রতীক, ২০ হাজার ১৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাকির হোসেন দুলাল পেয়েছেন ১৫ হাজার ৪৭৫ ভোট।

নরসিংদী: নরসিংদীর শিবপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ৪৭ হাজার ৭৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন স্থানীয় সাংসদের স্ত্রী ফেরদৌসী ইসলাম।

ফরিদপুর: উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ফরিদপুরের ভাঙ্গা ও সদরপুর উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদরপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম। আনারস প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৪০ হাজার ৩৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী শফিকুর রহমান পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৫০৮ ভোট।

অন্যদিকে ভাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে কাওসার ভুইয়া বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। দোয়াত কলম প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৬২ হাজার ৮৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের উপসমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক মোখলেছুর রহমান ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৫০ হাজার ৮৩০ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া: তৃতীয় ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর ও আশুগঞ্জ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাঞ্ছারামপুরে তৃতীয়াবারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম। ঘোড়া প্রতীকে তিনি ৮২ হাজার ৮১৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমিনুল ইসলাম তুষার আনারস প্রতীকে পেয়েছেন দুই হাজার ১৬২।

অন্যদিকে আশুগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য মো. জিয়াউল করিম খাঁন সাজু। মোটরসাইকেল প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৩১ হাজার ২৪৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. হানিফ মুন্সী ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ৩৪০ ভোট।

নীলফামারী: ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে নীলফামারী সদর উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবুজার রহমান। আনারস প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান দীপক চন্দ্র চক্রবর্তী ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ৪৬ ভোট।

খাগড়াছড়ি: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহালছড়ি উপজেলায় বিমল কান্তি চাকমা কাপ পিরিচ প্রতীক ১০ হাজার ১৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা) প্রার্থী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংজরী চৌধুরী আনারস প্রীতিকে পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৫২ ভোট।

টাঙ্গাইল: ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে টাঙ্গাইলের তিনটি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তোফাজ্জল হোসেন তোফা, দেলদুয়ার উপজেলায় মাহমুদুল হাসান মারুফ ও নাগরপুর উপজেলায় কেএম সালমান শামস বিজয়ী হয়েছেন।

টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে দোয়াত কলম প্রতীকে তোফাজ্জল হোসেন তোফা ৪২ হাজার ৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ফারুক হোসেন পেয়েছেন ৩৫ হাজার ২০৮ ভোট। দেলদুয়ার উপজেলায় মাহমুদুল হাসান মারুফ ২৯ হাজার ২৯৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি টেলিফোন প্রতীকে এম শিবলি সাদিক পেয়েছেন ১৮ হাজার ৯৫৪ ভোট। নাগরপুর উপজেলায় কেএম সালমান শামস আনারস প্রতীকে ৩৫ হাজার ৭৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুছ ছামাদ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ৮১৭ ভোট।

মানিকগঞ্জ: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলায় ভোটগ্রহণ করা হয়েছে। সদর উপজেলায় মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৪ হাজার ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুদেব সাহা। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আপন ফুপাতো ভাই মো. ইসরাফিল হোসেন পেয়েছেন ৩১ হাজার ৫৫৯ ভোট।

অন্যদিকে সাটুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শান্তা ইসলাম ৬০টি কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করেছেন। এতে জাসদের (আম্বিয়া) কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক মো. শাহজাহান আলী সাজু মোটরসাইকেল প্রতীকে ২২ হাজার ৮৩২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমজাদ হোসেন লাল মিয়া কাপ পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৬১ ভোট।

সুনামগঞ্জ: সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কাপপিরিচ প্রতীকে ৪১ হাজার ১৪৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন রফিকুল ইসলাম কিরণ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের আওলাদ আলী রেজা পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৯৬৩ ভোট।

এদিকে দোয়ারাবাজার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীক নিয়ে ২৫ হাজার ৬৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান তানভীর আশরাফী বাবু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াতকলম প্রতীকের আরিফুল ইসলাম জুয়েল পেয়েছেন ২১ হাজার ২২৯ ভোট।

ঠাকুরগাঁও: ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ৬০ হাজার ৮০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আলহাজ্ব আখতারুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের রেজওয়ানুল হক বিপ্লব পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৩১৫ ভোট।

জামালপুর: জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় রায়হান রহমতুল্যাহ রিমু কাপপিরিচ প্রতীকে ৪৮ হাজার ৬১৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওবায়দুর রহমান বেলাল দোয়াত কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ২৩৪ ভোট।

হবিগঞ্জ: হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন কৈ মাছ প্রতীক নিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান মুশফিউল আলম আজাদ। এদিকে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান ইকবাল রশিদ তালুকদার।

রাজশাহী: রাজশাহী পবা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ফারুক হোসেন ডাবলু। আনারস প্রতীক নিয়ে তিনি ভোট পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৫৮৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইমদাদুল হক ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২৯ হাজার ৫২৯। এদিকে মোহনপুর উপজেলা পরিষদের বেসরকারিভাবে ৩১ হাজার ১১৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন আফজাল হোসেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আল মমিন শাহ পেয়েছেন (কাপপিরিচ) প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২৬ হাজার ২৯৭।

সিরাজগঞ্জ: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলায় ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শাহজাদপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক পৌর মেয়র হালিমুল হক মিরু। আনারস প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৫৫ হাজার ২১৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আব্দুল হামিদ কাপপিরিচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৯৬৬ ভোট।

অন্যদিকে চৌহালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. তাজ উদ্দিন দোয়াতকলম প্রতীকে ১৪ হাজার ৪৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. ফারুক হোসেন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৩০২ ভোট।

পাবনা: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পাবনা সদর, আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে পাবনা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল হাসান শাহীন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬৫ হাজার ৭৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পাবনা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ খান হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন ৫১ হাজার ৩৩৫ ভোট।

ঈশ্বরদী উপজেলাতে এমদাদুল হক রানা সরদার আনারস প্রতীকে ৩৯ হাজার ১৭০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল কালাম আজাদ মিন্টু মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৭ হাজার ২৩০ ভোট।

অন্যদিকে আটঘরিয়া উপজেলায় তানভীর ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪০ হাজার ৫৫৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল হোসেন ঘোড়া প্রতীকে ৩৪ হাজার ৭৬৭ ভোট পেয়েছেন।

নোয়াখালী: ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে নোয়াখালীর তিনটি উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেসরকারি ফলাফলে জয়ী ব্যক্তিদের তিনজনই আওয়ামী লীগের নেতা। সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান এ কে এম সামছুদ্দিন জেহান আনারস প্রতীকে ৪৭ হাজার ৫৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থক এম এইচ শওকত রেজা চৌধুরী আরমান কাপ পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭৭৬ ভোট।

বেগমগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাহেদ শাহরিয়ার দোয়াত কলম প্রতীকে ৩৬ হাজার ৭৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন আজিম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৭২৫ ভোট।

অপরদিকে, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য গোলাম শরীফ চৌধুরী পিপুল আনারস প্রতীকে ৪৮হাজার ১৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দোয়াত কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৮৬৯ ভোট।

রংপুর: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে রংপুর সদর ও গঙ্গাচড়া উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন। আনারস প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ২৮ হাজার ২৬৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রংপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এসএম সাব্বির আহমেদ কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৩৭ ভোট।

অন্যদিকে গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজন। তিনি ঘোড়া প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ২৯ হাজার ৪১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিন কাপপিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ২০৮ ভোট।

নেত্রকোণা: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নেত্রকোণার মোহনগঞ্জ ও মদন উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে মোহনগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদ ইকবাল ঘোড়া প্রতীকে ৩০ হাজার ৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম খান সোহেল পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪৫৪ ভোট।

এদিকে মদন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. ইফতেখারুল আলম চৌধুরী ঘোড়া প্রতীকে ১৮ হাজার ৬৭৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুল কুদ্দুস আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ২৬৯ ভোট।

কক্সবাজার: ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে কক্সবাজারের তিনটি উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রামুতে আওয়ামী লীগ নেতা সিরাজুল ইসলাম ভুট্টো মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৩ হাজার ৮০৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটকম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজল পেয়েছেন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৮৪ ভোট।

উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ৩৮ হাজার ৫২৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল মনসুর চৌধুরী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৫২২ ভোট।

অপরদিকে টেকনাফ আওয়ামী লীগ নেতা জাফর আহমদ আনারস মার্কায় ৫২ হাজার ৩৬৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নুরুল আলম টেলিফোন মার্কায় পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৯০২ ভোট।

দিনাজপুর: তৃতীয় ধাপে দিনাজপুরের তিনটি উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমদাদ সরকার ৫৫ হাজার ৬৪ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম পেয়েছেন ১৮ হাজার ৩১৩ ভোট।

খানসামা উপজেলায় নির্দলীয় সহিদুজ্জামান শাহ ৩৩ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রাকেশ গুহ পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৭৮ ভোট।

অপরদিকে, চিরিরবন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুনীল কুমার সাহা ৩৭ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান পেয়েছেন ১৯ হাজার ১৪৯ ভোট।

গাইবান্ধা: ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে সাদুল্লাপুরে উপজেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি মো. রেজাউল করিম রেজা আনারস প্রতীকে ৩০ হাজার ২১৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আবু সাহাদত শাহ মো. ফজলুল হক রানা মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৫৯৯ ভোট।

নওগাঁ: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে রাণীনগরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রাহিদ সরদার কাপ-পিরিচ প্রতীকে ২৩ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জামান কৈ মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৫৪৮ ভোট।

অপরদিকে, আত্রাইয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবাদুর রহমান কৈ মাছ প্রতীকে ২১ হাজার ৪৭৬ ভোট পেয়ে চতুর্থবারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আজিজুর রহমান পলাশ জোড়া ফুল প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪৭৮ ভোট।

কুমিল্লা: ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে বুড়িচং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আখলাক হায়দার ঘোড়া প্রতীকে ৩৭ হাজার ৭৮৭ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাঁছির খান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪৫৩ ভোট।

ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবু তৈয়ব অপি ঘোড়া প্রতীকে ৪৩ হাজার ৬৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেক্টর কামান্ডার্স ফোরামের আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরী আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪৭০ ভোট।

অপরদিকে, দেবিদ্বার উপজেলায় কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবলীগের সদস্য মামুনুর রশীদ মামুন আনারস প্রতীকে ৯২ হাজার ৫২১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কুমিল্লা উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রওশন আলীর স্ত্রী শাহিদা আক্তার ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৮০ ভোট।

এ ছাড়া মুরাদনগরে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহসানুল আলম সরকার কিশোর আনারস প্রতীকে ৮৬ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম সারোয়ার চিনু ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী পেয়েছেন ১ হাজার ৪০২ ভোট।

কিশোরগঞ্জ: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলায় জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. জহিরুল ইসলাম ভূইয়া শাহিন লাঙ্গল প্রতীকে ৩৯ হাজার ৭২৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গিয়াস উদ্দিন লাকী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ৬৩৫ ভোট।

করিমগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক মাখন হেলিকপ্টার প্রতীকে ২৭ হাজার ৯২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শফিউল আলম জনি দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৬৪৮ ভোট।

মিঠামইনে আওয়ামী লীগ নেতা এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ছোট বোন আছিয়া আলম মোটরসাইকেল প্রতীকে ২৩ হাজার ৫৬৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের বোরহান উদ্দিন চৌধুরী বুলবুল পেয়েছেন ১৩ হাজার ৫৬৪ ভোট।

ইটনাতে চৌধুরী কামরুল হাসান কাপপিরিচ প্রতীকে ৩৫ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়ে তৃতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট আবুল কাউছার খান মিলকী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ১৯০ ভোট।

ময়মনসিংহ: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঈশ্বরগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা বদরুল আলম প্রদীপ ৪৮ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা পরিষদ সদস্য আবু বকর সিদ্দিক দুলাল ভূইয়া চিংড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৫৩৯ ভোট।

ফুলবাড়ীয়াতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ ঘোড়া প্রতীকে ৩৮ হাজার ৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের মো. কামরুজ্জামান পেয়েছেন ২৬ হাজার ৩০৪ ভোট।

ত্রিশালে বিএনপি বহিষ্কৃত নেতা মুহাম্মদ আনোয়ার সাদাত কাপপিরিচ প্রতীকে ৩৯ হাজার ৩৬৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কৈ মাছ প্রতীকের জাহিদুল ইসলাম জুয়েল পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮৯০ ভোট।

সিলেট: ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ফেঞ্চুগঞ্জে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আশফাকুল ইসলাম সাব্বির আনারস প্রতীকে ১২ হাজার ৫৫৮টি ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম কাপপিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৪ ভোট।

বিয়ানীবাজার উপজেলায় আবুল কাশেম পল্লব হেলিকপ্টার প্রতীকে ২০ হাজার ১৯৩ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাউতা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান গৌছ উদ্দিন শালিক পাখি প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৫৬০ ভোট।

বালাগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনহার মিয়া আনারস প্রতীকে ২০ হাজার ৮৩৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাকুর রহমান মফুর কাপপিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৬৮৫ ভোট।

 

Header Ad

পরীক্ষার হলে ছাত্রের পকেটে মিলল গাঁজা, ৬ মাসের কারাদণ্ড

ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে পকেটে করে গাঁজা নিয়ে এসে ধরা খেয়েছেন এক পরীক্ষার্থী। এ ছাড়া মোবাইল ফোন, নকলের চিরকুটসহ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে আটক হয়েছেন আরও দুই শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে দুজন বহিষ্কার হলেও গাঁজা রাখায় জেলে যেতে হয়েছে ওই পরীক্ষার্থীকে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুরে উপজেলার ভুলতা স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্র সচিব ও ভুলতা স্কুল অ্যান্ড কলেজ অধ্যক্ষ ড. আব্দুল আউয়াল মোল্লা।

তিনি বলেন, আজ এইচএসসির ইংরেজি প্রথমপত্র পরীক্ষা চলছিল। তখন শ্রাবণ মোল্লা নামে এক পরীক্ষার্থী গাঁজাসহ হলে প্রবেশ করেন। যা অন্যায়। এ সময় পাঁচরুখি কলেজের ওই ছাত্রকে মাদক আইনে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন নির্বাহী ম্যাজিস্টেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) সিমন সরকার।

তিনি আরও বলেন, একই কলেজের পরীক্ষার্থী সাইদ ও সলিমদ্দিন চৌধুরী কলেজের পরীক্ষার্থী তরিকুল ইসলাম তুরজুকে নকলের দায়ে বহিষ্কার করেন ইউএনও আহসান মাহমুদ রাসেল।

এ বিষয়ে ইউএনও আহসান মাহমুদ রাসেল বলেন, পরীক্ষার হলে নকলের চিরকুট, মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ করায় দুজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া এক পরীক্ষার্থীর কাছে গাঁজা পাওয়ায় তাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ছয়মাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।

সৌদিতে নিহত নওগাঁর ৩ প্রবাসীর মরদেহ দ্রুত আনতে সরকারের সহযোগিতা চায় স্বজনেরা

ফারুক হোসেন, এনামুল হক, শুকবর আলী। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সৌদি আরবের রিয়াদের মুসাসানাইয়া এলাকায় একটি সোফা তৈরির কারখানায় আগুনে পুড়ে চার বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে নওগাঁর আত্রাই উপজেলার রয়েছেন তিনজন। বুধবার (৩ জুলাই) সৌদির স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা নাগাদ আগুনের এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন নিহতদের স্বজনরা।

নিহতদের তিন পরিবার থেকেই দ্রুত মরদেহ দেশে আনতে সরকারের সহযোগিতা চাচ্ছেন। নিহতদের মধ্যে আত্রাই উপজেলার তেজনন্দি গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে ফারুক হোসেন (৪০), শিকারপুর গ্রামের সাহাদ আলীর ছেলে এনামুল হোসেন (২৫) ও দিঘা স্কুলপাড়া গ্রামের কবেজ আলীর ছেলে শুকবর রহমান (৪০)।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বিকেলে তেজনন্দি গ্রামের ফারুক হোসেনের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়,গ্রামের লোকজন,পাড়া প্রতিবেশী এবং আত্মীয় স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা ভিড় করে আছেন। গ্রাম জুড়েই যেন কান্না আর শোকের রোল পরে গেছে। ফারুকের স্ত্রী-দুই সন্তানকে যেন কেউ থামাতেই পারছেন না। বার বার কান্নায় ভেঙ্গে পরছেন।

ফারুকের ভাতিজা পিন্টু আলী জানান, চাচা ফারুক হোসেন গার্মেন্টেসে কাজ করতেন। গত প্রায় ৬বছর আগে ধার-দেনা করে সৌদি আরবে যান। কিন্তু যাবার পর থেকেই সেখানে নানা সমস্যার মধ্যে পরে যায়। গত প্রায় ৮মাস হচ্ছে স্থায়ীভাবে সোফা তৈরির কারখানায় কাজে যোগদান করেছেন। এরই মধ্যে বুধবার রাত ১০টা নাগাদ মোবাইল ফোনে জানতে পারেন কারখানায় আগুনে ফারুক নিহত হয়েছেন।

উপজেলার দিঘা গ্রামের নিহত শুকবর আলীর জামাই বিদ্যুৎ হোসেন বলেন, তার শ্বশুর কৃষি শ্রমিক ছিলেন। গত আড়াই বছর আগে একমাত্র সম্বল ১১শতক জায়গা বিক্রি করে তার সাথে ধার-দেনার টাকায় সৌদি আরবে যান। এখন পর্যন্ত ধার-দেনার টাকা শোধ করতে পারেননি। শুকবরের দুই ছেলে এক মেয়ে। ছেলেদের মধ্যে বড় ছেলে শামীম হোসেন প্রতিবন্ধী। তার মাথা গোঁজার একমাত্র বাড়ির তিন শতক জায়গা ছাড়া আর কোনো জমি নেই। কীভাবে শাশুড়ি ,শ্যালকদের নিয়ে চলবেন তা নিয়ে ঘোর বিপাকে পড়েছেন। শ্বশুর শুকবর আলীই ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি।

শিকারপুর গ্রামের নিহত যুবক এনামুলের চাচা জাহিদুল ইসলাম জানান, এনামুল গার্মেন্টস শ্রমিক ছিল। অনেকটা সুখের আসায় ঘর বাঁধতে ধার-দেনা করে সৌদি আরবে যান। সেখান থেকে কেবল রোজগারের টাকায় ধার-দেনা শোধ করে ইটের বাড়ি নির্মাণ করছেন। বাড়ির কাজ শেষ হলে আগামী বছর নাগাদ দেশে এসে বিয়ে করার কথা ছিল। কিন্তু সেটা তার

ভাগ্যে সইলো না । বুধবার রাত অনুমান সাড়ে ১০টা নাগাদ আগুনে পুরে মারা যাবার খবর আসে। তখন থেকেই একমাত্র ছেলেকে হারানোর শোকে বাবা-মা পাথর হয়ে গেছেন। কিছুতেই যেন তাদেরকে বুঝ দিয়ে থামানো যাচ্ছেনা।

সৌদি আরবে আগুনে পুরে তিনজন নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে আত্রাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্চিতা বিশ্বাস ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘একজন পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। বাকি দুইজনেরও তথ্য পেয়েছি। জেলা প্রশাসক স্যারের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়কে জানানো হবে। সেখান থেকে দুই দেশের দূতাবাসের মাধ্যমে কাগজ পেলে নিহতদের মরদেহ দেশে ফেরাতে এবং সরকারি কোন সুযোগ সুবিধা থাকলে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।’

গাইবান্ধা বন্যায় ৬৩ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় সদরসহ সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের ৬৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এর মধ্যে গাইবান্ধা সদরে ১৭টি, ফুলছড়িতে ১৪টি, সাঘাটায় ২১টি ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ১১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) রাত ৮ টায় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে জেলার চার উপজেলার নিম্নাঞ্চলের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাটসহ বেশকিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এ অবস্থায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা কেউই স্কুলে আসতে পারছেন না। এমন ৬৩ টি স্কুলের পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে। বন্যার পানি কমার সাথে সাথে এসব স্কুলে পাঠদান শুরু করা হবে।

জানা গেছে, কয়েকদিন ধরেই নদ-নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে গাইবান্ধার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা। গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার ২০টি ইউনিয়নে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ৩০ হাজার মানুষ।

তলিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ এলাকার পাট, বাদাম ও শাক-সবজিসহ বিভিন্ন ফসল। কাঁচা রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। পরিবারের শিশু-বৃদ্ধসহ গৃহপালিত পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি জেলার ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও ঘাঘট নদীর পানি জেলা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অন্যদিকে কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৪৭ সেন্টিমিটার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। করতোয়া নদীর পানি গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালী পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৫৭ সেন্টিমিটার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

পরীক্ষার হলে ছাত্রের পকেটে মিলল গাঁজা, ৬ মাসের কারাদণ্ড
সৌদিতে নিহত নওগাঁর ৩ প্রবাসীর মরদেহ দ্রুত আনতে সরকারের সহযোগিতা চায় স্বজনেরা
গাইবান্ধা বন্যায় ৬৩ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ
বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রবেশ ফি একলাফে ২০ থেকে ১০০ টাকা
ব্যয় কমাতে সরকারের নতুন নির্দেশনা, কী করা যাবে-করা যাবে না
টাঙ্গাইলে বিনামূল্যে দিনব্যাপি সেনাবাহিনীর মেডিকেল ক্যাম্প
শুধু নাসিরই নয়, আগে আরও এক বিয়ে করেছিলেন অভিনেত্রী চমক!
সব স্থলবন্দরে ডিজিটাল সেবা চালু হবে: নৌ প্রতিমন্ত্রী
ওমানের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে বাংলাদেশি জনশক্তি : প্রধানমন্ত্রী
জমি রক্ষায় কাফনের কাপড় ও বিষের বোতল নিয়ে কৃষকের প্রতিবাদ
ছাগলকাণ্ড : মতিউর পরিবারের ১০১৯ শতাংশ জমি ও ৪টি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ
মারা গেলেন 'মডেল গার্ল' অভিনেত্রী স্মৃতি বিশ্বাস
কোয়ার্টার ফাইনালে মেসি খেলবেন কি না, জানালেন কোচ স্কালোনি
যমুনার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বিলীন হচ্ছে নদীপাড়ের বসতভিটা
মালয়েশিয়ায় যেতে না পারাদের টাকা ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ
আন্দোলন করে কি রায় পরিবর্তন করা যায়, প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির
কোটা বাতিলের দাবিতে আজও উত্তাল শাহবাগ, যানচলাচল বন্ধ
কোটা বাতিলের দাবিতে কুবি শিক্ষার্থীদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ, ১০ কি.মি. যানজট
গরু আনতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
ভোট দিলেন ঋষি সুনাক ও তার স্ত্রী