মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪ | ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বয়স ৫০ পার হলেই আবাসন সুবিধা পাবেন যৌনকর্মীরা

ছবি: সংগৃহীত

দেশে পেশাদার যৌনকর্ম (পতিতাবৃত্তি) আইন অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হলেও বৈধ। আইন অনুসারে কেবল প্রাপ্তবয়স্ক নারীরা আদালতে ঘোষণা দিয়ে পেশাদার যৌনকর্মে নিয়োজিত হতে পারেন। দেশে যৌনকর্মীর সংখ্যা প্রায় দুই লক্ষ। একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর এ পেশায় থাকা নারীদের মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়। বয়স, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা, সেই সাথে অনিশ্চিত বাকি জীবন তাদের মানসিকভাবে আরও দুর্বল করে দেয়। সাথে যৌনপল্লীতে বেড়ে ওঠা শিশুরাও প্রতিকূল পরিবেশে বেড়ে ওঠে। এসব বিবেচনায় নিয়ে যেসব যৌনকর্মীর বয়স ৫০ বছরের বেশি তাদের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করতে যাচ্ছে সরকার। শিশুরাও থাকবে এ সুবিধার অধীনে। এ খাতে সরকারের ব্যয় হবে ৩৬ কোটি ৪৪ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।

‘দৌলতদিয়ায় বয়স্ক নারী ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য আবাসিক সুবিধা সৃষ্টিকরণ’ প্রকল্পের আওতায় এ উদ্যোগ নিয়েছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব (পরিকল্পনা ও পরিসংখ্যান অধিশাখা) নাহিদ মঞ্জুরা আফরোজ বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে প্রকল্পের প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে পাঠিয়েছি। তবে প্রকল্পটি এখনো অনুমোদন হয়নি। আমরা আশা করি প্রকল্পটি দ্রুতসময়ে অনুমোদন হবে।’

প্রস্তাবনা অনুযায়ী, চলতি সময় থেকে জুন ২০২৫ মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ায় প্রায় দুই একর জমিতে ছয়তলা ভিতবিশিষ্ট তিনতলা ভবন নির্মাণ করা হবে। এতে ১৫০ জন পঞ্চাশোর্ধ্ব নারী এবং ৩০০ জন শিশুকে আবাসন সুবিধা দেওয়া হবে। প্রকল্পের আওতায় এক হাজার ১৯টি আসবাবপত্র ও ৭০টি অফিস সরঞ্জামাদি কেনা হবে।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানায়, নানান কারণে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হচ্ছে। নারীরা একপর্যায়ে নিরূপায় হয়ে কিংবা অনেকে পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে যৌনকর্মের দিকে ধাবমান হচ্ছে। ফলে তাদের স্থান হয় সমাজবর্হিভূত যৌনপল্লীতে। ২০১৫-১৬ সালের সরকারি পরিসংখ্যান মোতাবেক বাংলাদেশে যৌনকর্মীর সংখ্যা এক লাখ দুই হাজারেরও বেশি। বর্তমানে যৌনকর্মীর সংখ্যা বাড়ছে। দৌলতদিয়া যৌনপল্লী বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গণিকালয়। এখানে প্রায় চার হাজার যৌনকর্মী এ পেশায় জড়িত। এক পর্যায়ে তারা যখন যৌবন পেরিয়ে বার্ধক্যে উপনীত হয়, তখন তাদের দরিদ্রতা ঘিরে ধরে।

ক্ষুধামুক্তি, শিশুমৃত্যুর হার সর্বনিম্নকরণে বাংলাদেশের অগ্রগতি গর্ব করার মতো। এ ধারা অব্যাহত রাখতেই এ প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে বলে জানান প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।

দেশের যৌনকর্মীরা যখন যৌবন পেরিয়ে বার্ধক্যে চলে যাচ্ছে তখন তাদের জীর্ণতা গ্রাস করছে। সমাজের মানুষের দ্বারা অবহেলার স্বীকার হচ্ছেন তারা। মানুষ তাদের সমাজে প্রবেশে বাধার সম্মুখীন করছে। এতে একদিকে তারা যেমন গৃহহীন হয়ে পড়ছে অন্যদিকে চিকিৎসার অভাবে অকালে মারা যাচ্ছে। এদেশের যৌনকর্মীরা তাদের মৌলিক মানবাধিকার থেকেও বঞ্চিত। বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রয়ের পাশাপাশি তাদের চিকিৎসা ব্যবস্থাপনাও সমপর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, যৌনকর্মীরা একসময় সন্তানদের কাছ থেকে কষ্ট পেয়ে পরিবারের কাছাকাছি থাকতে পারে না। পাবনা জেলায় এ ধরনের একটি গবেষণায় ইনসমনিয়া রোগের প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করা গেছে। বিভিন্ন মস্তিষ্ক-হানিকর রোগের প্রাদুর্ভাব আমাদের প্রবীণদের মধ্যে দেখা যায়। দুর্ভাগ্যবশত বিদ্যমান এ ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যেই আর্থ-সামাজিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় অনেককেই। ঢাকার আগারগাঁওয়ের ‘প্রবীণ হিতৈষী সংঘ’ ফরিদপুর ও বরিশালের সরকারি বৃদ্ধাশ্রম এবং গাজীপুরের ব্যক্তিমালিকানাধীন ‘বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্র’সহ বৃদ্ধ নারী-পুরুষদের জন্য হাতে গোনা কয়েকটি আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। বয়স্ক যৌনকর্মীদের জন্য এ ধরনের ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। তবে সার্বিক বিবেচনায়, সারাদেশের চাহিদাসাপেক্ষে তাদের জন্য যে ধরনের পুনর্বাসন বা সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন তার কণা পরিমাণও নেই।

একইসঙ্গে জীবনচক্রের অপর প্রান্তে পিছিয়ে পড়া শিশুদের কথাও আনা হয়েছে এ প্রকল্পের উন্নয়নে। দারিদ্র্যের চক্রে পড়ে অনেক ছেলেমেয়ে রাস্তায় বের হয়ে ভিক্ষা করতে বাধ্য হয়। তাদের মধ্যে শিক্ষা অনুপস্থিত। একটি দেশের ভবিষ্যৎ যদি এভাবে বড় হয় তবে সে দেশের উন্নয়ন আদৌ সম্ভব কি না সেটা যথেষ্ট ভাবনার বিষয় বলে জানায় মন্ত্রণালয়।

প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, যৌনপল্লীতে বেড়ে ওঠা শিশুদের উপযুক্ত পরিবেশ, শিক্ষার ও মানসিক বিকাশের অভাব রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের খারাপ কাজের সঙ্গে জড়িয়ে পড়তে বাধ্য হচ্ছে অনেক শিশু। অনেক শিশু খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার মতো মৌলিক চাহিদা পূরণের সুযোগ পাচ্ছে না। এতে আমাদের দেশের একটা অংশ অন্ধকারেই থেকে যাচ্ছে। এসব শিশুর স্বাস্থ্য, খাদ্য ও সুন্দর জীবনধারণের সমস্যাগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে।

সার্বিক জীবনমানের উন্নয়ন ও বিকাশে সমাজের শিক্ষিত, অশিক্ষিত, অবসরপ্রাপ্ত, সুবিধাভোগী, বঞ্চিত, নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের মধ্যে দূরত্ব কমানোর জন্য অবসরপ্রাপ্ত ও অসহায় বৃদ্ধ এবং পিছিয়ে পড়া শিশু গোষ্ঠীকে একই ভৌত অবকাঠামোর আওতায় এনে আলোচ্য প্রকল্পটি প্রস্তাব করা হয়েছে।

প্রকল্পের কার্যক্রম প্রসঙ্গে যুগ্ম-সচিব নাহিদ মঞ্জুরা আফরোজ বলেন, ‘যৌনপল্লীতে শিশুরা অনেক অসহায় হয়ে পড়ে। এসব বাচ্চাকে প্রশিক্ষণ-পড়াশোনার বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হবে। বয়স্কদের জন্য গড়ে তোলা হবে আবাসন ব্যবস্থা। সারাদেশে দুই লাখের বেশি যৌনকর্মী আছে। সরকারের একার পক্ষে সবাইকে সুবিধাভোগী করা সম্ভব হবে না।’

‘সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাও এগিয়ে আসতে পারে। সমাজে অনেক বিত্তবান মানুষ আছে তারাও এগিয়ে আসতে পারে। সরকার সুবিধাবঞ্চিত নারীদের উন্নয়নে নানা কাজ করছে। একটা সময় বাধ্য হয়ে যৌনকর্মী ছিলেন, এখন ৫০ বছর পেরিয়ে গেছে- এমন নারীদের জন্য আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। পর্যায়ক্রমে সবাইকে এই সুবিধার আওতায় আনা হবে।’

 

সংবাদ সূত্র: জাগো নিউজ

 

Header Ad

হাতে হাত রাখা সেই যুবককে প্রকাশ্যে আনলেন পরীমণি

অভিনেত্রী পরীমনি। ছবি: সংগৃহীত

বরাবরই আলোচনায় থাকেন পরীমনি। ঢালিউডের এই তারকার পেশাগত জীবন ছাপিয়ে সবসময় ব্যক্তিজীবন সামনে চলে আসে। প্রেম, বিয়ে, বিচ্ছেদ, উদ্‌যাপন-সবকিছুতেই যেন পরীমনি আলোচনার একটি নাম। ঢালিউডের আলোচিত অভিনেত্রী পরীমনি আবারও প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছেন- এমনটাই গুঞ্জন উঠে হঠাৎ করে।

গত ১৮ নভেম্বর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি ভিডিও শেয়ার করে পরীমণি লেখেন, ‘হ্যাঁ, আমি আবারও প্রেমে পড়েছি।’ ওই ভিডিওতে দেখা যায়, চলন্ত গাড়িতে কারও হাতের ওপর হাত রেখেছেন পরীমণি।

 

অভিনেত্রী পরীমনি। ছবি: সংগৃহীত

নতুন প্রেমের খবর জানান দিলেও নায়িকার পাশে থাকা পুরুষটির চেহারা কিংবা নাম-পরিচয় প্রকাশ করেননি তিনি। এরপর থেকেই পরীমণির জীবনের নতুন মানুষটি কে, তা জানতে মরিয়া হয়ে ওঠেন নেটিজেনরা। অবশেষে আড়ালে থাকা সেই মানুষকে নিজেই প্রকাশ্যে আনলেন তিনি।

জানা গেছে, তিনি আর কেউ নন। পরীমণির নতুন কস্টিউম ডিজাইনার। এদিন রাত সোয়া ৮টায় ফেসবুকে সেই ভিডিওর পুরোটা পোস্ট করে ক্যাপশনে চিত্রনায়িকা লিখেছেন, ‘প্রাংকটা কি একটু বেশি হয়ে গিয়েছিল?’ পুরো ভিডিওটি পরীমণি পোস্ট করা মাত্রই নেটিজেনদের মন্তব্যের ঝড় ওঠে তার কমেন্ট বক্সে।

 

অভিনেত্রী পরীমনি। ছবি: সংগৃহীত

প্রসঙ্গত, সর্বশেষ গত ৮ নভেম্বর ওটিটিতে মুক্তি পায় পরীমণি অভিনীত ‘রঙিলা কিতাব’। সিরিজে তার সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন মোস্তাফিজ নূর ইমরান। এটি নির্মাণ করেছেন অনম বিশ্বাস। এতে একজন অন্তঃসত্ত্বা নারীর চরিত্রে দেখা গেছে পরীমণিকে।

Header Ad

এবার ৬৫৪ কোটি টাকায় দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন নেইমার

ব্রাজিলের ফুটবল তারকা নেইমার। ছবি: সংগৃহীত

পৃথিবীর সব ধনীরাই বর্তমানে দুবাইয়ে বাড়ি কিনছেন। এ শহরটি যেন বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গায় পরিণত হচ্ছে দিন দিন। দুবাইয়ে বাড়ি কেনার তালিকায় এবার যুক্ত হলেন ব্রাজিলের ফুটবল তারকা নেইমার।

দুবাইয়ের বুগাতি রেসিডেন্সে ৫ কোটি ৪৫ লাখ ডলারে এক পেন্ট হাউস (ভবনের ওপরের কক্ষ বা ফ্ল্যাট) কিনেছেন নেইমার। প্রতি ডলারের বিনিময়মূল্য ১২০ টাকা হিসেবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এই পেন্ট হাউসের দাম পড়েছে ৬৫৪ কোটি টাকা।

তবে দুবাইয়ে এই ফ্ল্যাট কেনার বিষয়টি গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন নেইমারের এজেন্ট।

 

ব্রাজিলের ফুটবল তারকা নেইমার। ছবি: সংগৃহীত

জানা যায়, বুগতি রেসিডেন্স নামের সেই ভবনের বিলাসবহুল এই অ্যাপার্টমেন্টে সরাসরি গাড়ি নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সেই সঙ্গে আছে সুইমিং পুল। অ্যাপার্টমেন্ট থেকে দুবাই শহরের মনোরম দৃশ্য দেখা যায়।

বিলাসবহুল এই ভবনে ভূমধ্যসাগরের রিভিয়েরা অঞ্চলের আদলে তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম সৈকত; আছে সুইমিং পুল, ফিটনেস ক্লাব, গাড়ি পার্কিংয়ের বিলাসবহুল ব্যবস্থা।

এছাড়া ব্যক্তিগত পরিবহনসেবা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তিগত চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা থাকবে। এসব সেবা কেবল ভবনের বাসিন্দাদের জন্য। ভবনটির নির্মাণকাজ এখনো শেষ হয়নি। এর নির্মাণকাজ শেষ হতে আরও সাড়ে তিন বছর সময় লাগবে।

দুবাই শহরে বিনিয়োগ করার সক্ষমতা থাকলেই বাড়ি কেনা যায়। টাকা থাকলেই হলো, এর বাইরে আর কিছু খোঁজে না আরব আমিরাতের কর্তৃপক্ষ। সে কারণে দুবাই এখন সাধারণ বহুজাতিক নয়, বরং তা বিদেশিদের শহর হয়ে গেছে।

তিন মিলিয়নের বেশি বা ৩০ লক্ষাধিক মানুষের দুবাই শহরে আমিরাতিরা সংখ্যালঘুতে পরিণত হয়েছে, তারা এখন মোট জনসংখ্যার মাত্র ৮ শতাংশ। অর্থমূল্যের বিবেচনায় দুবাই শহরের আবাসন খাতের ৪৩ শতাংশই এখন বিদেশিদের দখলে।

উল্লেখ্য, নেইমার তার ফুটবল ক্যারিয়ারের বড় একটা সময় কাটিয়েছেন ইউরোপের লিগে খেলে। স্পেনের বার্সেলোনা ও ফ্রান্সের পিএসজিতে খেলার পর ২০২৩ সালে এসে দুই বছরের চুক্তিতে সৌদি আরবের আল হিলাল ক্লাবে নাম লেখান তিনি।

Header Ad

৩ দিনের মধ্যে ঢাকা মহানগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ হাইকোর্টের

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগরীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধ করতে তিন দিনের সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন হাইকোর্ট। আজ (মঙ্গলবার) বিচারপতি ফাতেমা নজীব এবং বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন।

বর্তমানে রাজধানীতে প্রায় ১২ লাখ রিকশা চলাচল করে, যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ব্যাটারিচালিত। পুরোনো প্যাডেলচালিত রিকশাগুলোকেও অনেক ক্ষেত্রে ব্যাটারি সংযোজন করে যান্ত্রিক করা হচ্ছে। এসব রিকশা মূলত রাজধানীর অলিগলিতে বেশি দেখা গেলেও সুযোগ পেলে বড় সড়কগুলোতেও চলাচল করে।

ঢাকার খিলগাঁও, মান্ডা, বাসাবো, মানিকনগর, রামপুরা, বাড্ডা, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, সবুজবাগ, শ্যামপুর, ডেমরা, মোহাম্মদপুর, বছিলা, উত্তরা, ভাটারা, দক্ষিণখান, উত্তরখান, ময়নারটেক, মিরপুর এবং পল্লবী এলাকাগুলোতে ব্যাটারিচালিত রিকশার আধিক্য লক্ষ্য করা যায়।

ব্যাটারিচালিত রিকশা যানজট ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ানোর পাশাপাশি পরিবেশগত সমস্যার কারণ হয়ে উঠছে। এসব কারণে হাইকোর্ট এই পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন। নির্দেশ কার্যকর করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

হাইকোর্টের এই আদেশ কার্যকর হলে ঢাকার রাস্তায় যানজট কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে এই নির্দেশ বাস্তবায়নে চালকদের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে, কারণ তাদের অনেকের জীবিকা নির্ভর করে এই ব্যাটারিচালিত রিকশার ওপর।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাতে হাত রাখা সেই যুবককে প্রকাশ্যে আনলেন পরীমণি
এবার ৬৫৪ কোটি টাকায় দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন নেইমার
৩ দিনের মধ্যে ঢাকা মহানগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ হাইকোর্টের
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বিপ্লবী নেতা তিতুমীরের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণে আপত্তি নেই: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি-সেক্রেটারির আত্মপ্রকাশ
কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবি অযৌক্তিক: আইন উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার কোনো ব্যাংক বন্ধ করবে না: অর্থ উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর করে অধ্যাদেশ জারি
বাংলাদেশ পুলিশে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন ফি ২০০ টাকা
শেখ হাসিনা রাজনৈতিক দলগুলোর দুর্বলতার সুযোগে ফ্যাসিষ্ট হয়েছিলেন: মির্জা ফখরুল
ভারতে পালানোর সময় গাজীপুরের সাবেক প্যানেল মেয়র কিরণ আটক
বিদ্যুৎ নিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে কমিটি গঠনের নির্দেশ
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস, প্রিয় পুরুষকে দিতে পারেন উপহার
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শেষ মুহূর্তের গোলে সুইজারল্যান্ডকে হারালো স্পেন
প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনের সড়কে সাদপন্থীদের অবস্থান
নবীনদের বরণ করে নিবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
তিতুমীর কলেজে জড়ো হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা, কঠোর অবস্থানে সেনাবাহিনী ও পুলিশ
সংসদ সচিবালয় পরিচালনায় অতিরিক্ত ক্ষমতা পেলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে