শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সরকারি চাকরি পেয়ে তালাক দিলেন স্ত্রীকে

আল মাহমুদ ফয়সাল। ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরি পেয়ে স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বরগুনার আল মাহমুদ ফয়সালের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে সাবেক স্বামী আল মাহমুদ ফয়সালের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন স্ত্রী বিথি (ছদ্মনাম)।

জানা যায়, এক যুগ আগে ভালোবাসার সম্পর্ক হয় গৌরনদী শহরের আল মাহমুদ ফয়সাল ও বরগুনার মেয়ে বিথির (ছদ্মনাম) সঙ্গে। দুজনই পড়াশোনা করতেন বরিশাল রহমতপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে। বন্ধুত্বের সম্পর্ক ৬ মাস না পেরোতেই ভালোবাসার সম্পর্কে রূপ নেয় ফয়সাল বিথির সম্পর্ক। ২০১৩ সালে ডিপ্লোমা শেষ করেন একইসঙ্গে। তারপর বিএসসি গ্র্যাজুয়েশন নিতে ২০১৫ সালে ভর্তি হন ঢাকার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

ফয়সাল লেখাপড়া করত সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয় নিয়ে। আর বিথির বিষয় ছিল কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং। ২০২০ সালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ হওয়ার আগেই দুই পরিবারের সম্মতিতে ২০১৯ সালে বিয়ে করেন ফয়সাল এবং বিথি। ভালোবাসার প্রথম দিকে মেয়ে পক্ষের মা বাবা রাজি না থাকার কারণে ভালোবাসার সম্পর্ককে স্থায়ী সম্পর্কে রূপান্তর করার জন্য একটু তড়িঘড়ি করেই বিয়েটা করে নেন বিথি এবং ফয়সাল।

দুই পরিবার থেকেই মেনে নিয়েছিলেন তাদের বিয়ের সম্পর্ক। লেখাপড়া চলাকালীন অনুষ্ঠান করে বিথিকে তার স্বামীর ঠিকানায় উঠিয়ে দিতে চেয়েছিলেন মেয়ের মা-বাবা। কিন্তু বিপত্তি জানায় ফয়সাল এবং ফয়সালের পরিবার। ফয়সালের পরিবার বিথির পরিবারকে জানায়, এখন যখন লেখাপড়া করছে তো লেখাপড়া শেষ করুক তারপর উঠিয়ে আনব আপনাদের মেয়েকে। ২০২০ সালে দুজনের বিএসসি শেষ হওয়ার পর আবারও মেয়েকে শ্বশুরবাড়িতে উঠিয়ে দিতে চান বিথির মা-বাবা। কিন্তু তখনও বিপত্তি প্রকাশ করে ফয়সাল এর পরিবার।

তারা বলেন, ছেলে সবে মাত্র লেখাপড়া শেষ করল, একটা চাকরি হোক তারপর অনুষ্ঠান করে আমাদের পুত্রবধূকে উঠিয়ে আনব। এমনটাই সাংবাদিকদের জানান বিথির বাবা বজলুর রহমান। তারপর চাকরির জন্য চেষ্টা করতে থাকেন দুজনেই।

অনেক চেষ্টার পর ২০২৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে নেছারাবাদ পিরোজপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে যোগদান করেন মো. মাহমুদ আল ফয়সাল। চাকরিতে যোগদান করার পর বিয়ের অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ করেন ফয়সাল ও বিথির পরিবার।

ফয়সাল চাকরিতে যোগদানের পর প্রায়ই আসতেন শ্বশুর এর বাসায় এমনটাই বলেন বিথি ও বিথির পরিবার। বিপত্তি শুরু হয় ৫ নভেম্বর ২০২৩ সকালে। স্বাভাবিক দিনের মতো ফয়সাল তার শ্বশুর বাড়ি থেকে সকাল বেলা কর্মস্থলে চলে যান।

পরে বিথি বিছানা ঠিক করতে গিয়ে একটা হলুদ খাম দেখতে পায় ফয়সালের বালিশের নিচে। খামটি খুলে বিথি দেখেন তার স্বামী তাকে ডিভোর্স দিয়েছে। পরে বিথি তার মায়ের ফোন থেকে ফয়সালকে কল দিতে থাকে, কিন্তু কোনোভাবে ফয়সালের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন না বিথি।

এই ব্যাপারে বিথি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আমি জানি না কী আমার অপরাধ। ফয়সাল যেই সময় আমার কাছে যা চাইত ও যেভাবে চলতে বলত আমি সব সময় সেই রকম চলতাম। আমরা দুজন যখন ঢাকাতে ভর্তি হই তখন ওর ইউনিভার্সিটির সেমিস্টার ফিসহ ওর যাবতীয় খরচ আমি বহন করেছি। আমার টিউশনির টাকা পুরোটা ফয়সালের হাতে তুলে দিতাম।

বিথির বাবা জানান, আমাদের মেয়ের সঙ্গে হওয়া সকল অন্যায়ের বিচার চাই।

এই ঘটনার পরে বিথির সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছে বিথি। যার মামলা নম্বর ৫৭৩/২০২৩।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ফয়সাল বিভিন্ন সময় তার স্ত্রীর কাছে যৌতুক দাবি করে। স্ত্রীর পরিবার কমবেশি ফয়সালকে টাকা-পয়সা দিতেন। এরই মধ্যে ফয়সাল পরনারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়। এসব নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কের ফাটল ধরে। ফয়সাল এ বছর ১৫ অক্টোবর তার স্ত্রীকে রেজিস্ট্রি তালাক দিয়ে সেই তালাক গোপন রেখে ১৯ অক্টোবর হতে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময় বরগুনার শ্বশুরের বাসায় তার স্ত্রীর সঙ্গে দৈহিক মেলামেশা করে। ৫ নভেম্বর সকালে ফয়সাল তার শ্বশুরের বাসা থেকে তাদের বাড়ি যাওয়ার সময় শ্বশুরের বাসায় যেখানে ফয়সাল ঘুমাতেন সেখানের বালিশের নিচে একটি খামে তালাকের নোটিশ গোপনে রেখে যায়।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত ফয়সাল গণমাধ্যমকে বলেন, মামলায় উল্লেখিত বিষয়গুলো মিথ্যা। তাকে ডিভোর্স দেওয়া হয়েছে। ওই মেয়ে আমার সঙ্গে সংসার করতে ইচ্ছুক, কিন্তু আমি ইচ্ছুক না।

Header Ad

নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার

নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত আবদুল্লাহ (২৩)। মাথায় গুলিবিদ্ধ গুলিবিদ্ধ আবদুল্লাহ ৩ মাস পর বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। নিহত আব্দুল্লাহ এর দাফন আজ শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে সম্পন্ন হয়েছে।

এর আগে আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টায় যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোল বলফিল্ড মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় দলমত নির্বিশেষে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অংশ গ্রহণ করে। এ সময় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।

পরে যশোরের বেনাপোলে তার নানা বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হন আব্দুল্লাহ। জানাজায় ইমামতি করেন মুফতি মাওলানা সায়্যেদুল বাসার।

নিহত আবদুল্লাহ’র জানাজা। ছবি: সংগৃহীত

এ সময় উপস্থিত ছিলেন শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান, শার্শা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব খায়রুজ্জামান মধু,বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামির কেন্দ্রীয় কমিটির কর্ম পরিষদের সদস্য মাওলানা আজিজুর রহমান,জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা হাবীবুর রহমান, থানা আমির রেজাউল ইসলাম, থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাসান জহির, বেনাপোল পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের ভারত বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামসুর রহমান ও সাবেক সভাপতি মফিজুর রহমান সজন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আজ শুক্রবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে আব্দুল্লাহ'র মরদেহ ঢাকা থেকে গ্রামে পৌঁছালে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয় স্বজনদের আহাজারি আর শোকে এলাকার পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে।

আবদুল্লাহর বাবা আব্দুল জব্বার পেশায় একজন শ্রমিক। অর্থাভাবে কোনো ছেলে-মেয়েকে লেখাপড়া করাতে পারেননি তিনি। আব্দুল্লাহ ছোট থেকেই ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। চার ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিলেন আব্দুল্লাহ। তাকে ঘিরে আকাশসম স্বপ্ন ছিল দরিদ্র বাবা-মা ও ভাই-বোনদের। তাকে হারিয়ে মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়েছে পরিবারটির।

বাবার সহযোগিতায় আর নিজ চেষ্টায় লেখাপড়া করে এতদূর পর্যন্ত গিয়েছিলেন তিনি। মেধা ও আচরণের কারণে গ্রামে সবার প্রিয় ছিলেন আব্দুল্লাহ। তিনি ঢাকায় বোনের বাসায় থেকে লেখাপড়া করতেন। তিনি রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আন্দোলনের শুরু থেকেই আবদুল্লাহ সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন।

জানা যায়, গত ৫ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর তাঁতীবাজার মোড়ে বংশাল থানার সামনে গুলিবিদ্ধ হন আবদুল্লাহ। তার কপালের ঠিক মাঝ বরাবর গুলি লাগে। এমন অবস্থায় প্রায় দুই থেকে তিন ঘণ্টা তিনি রাস্তায় পড়ে থাকেন।

প্রথমে তাকে মিটফোর্ড এবং পরে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার করে তার মাথা থেকে গুলি বের করা হয়। তবে রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক থাকলেও তাকে হাসপাতাল থেকে ১০ আগস্ট জোরপূর্বক ছাড়পত্র দেওয়া হয়।

এরপর তাকে বেনাপোলে নিয়ে আসেন স্বজনরা। বাড়িতে তার অবস্থার অবনতি হতে থাকলে তাকে ১১ আগস্ট রাতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার আরও অবনতি হওয়ায় ডাক্তাররা দ্রুত আবারও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।

গত ১২ আগস্ট সকাল ৭টায় তাকে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা মাথার ভেতরে ইনফেকশন দেখতে পান যা তরল প্লাজমার মতো গলে গলে পড়তে থাকে। আবারও তার অপারেশন করা হয়। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় গত ২২ আগস্ট তাকে সিএমএইচে স্থানান্তর করা হয়।সেখানে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮ দিকে মারা যান।

Header Ad

‘হারপিক’ নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড়, জানা গেল কারণ

সাইয়েদ আবদুল্লাহ (বামে) এবং ব্যারিস্টার নিঝুম মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সম্প্রতি হারপিকের বোতল হাতে এক অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টের ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। বিষয়টি রীতিমতো নেটিজেনদের হাসির খোরাক হয়েছে।

লাইভে হারপিক দেখিয়ে তোলপাড় ফেলে দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট সাইয়েদ আবদুল্লাহ। তার ইঙ্গিত ছিল ব্যারিস্টার নিঝুম মজুমদারের দিকে। এরপর থেকে হারপিক নিয়ে হাস্যরসে ভরে যায় নেটদুনিয়ায়।

এর আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যারিস্টার নিঝুম মজুমদারের একটি ফোনকল ভাইরাল হয়। যদিও ভাইরাল হওয়া ফোনকলের সত্যতা যাচাই করা যায়নি। কথিত প্রেমিকার সাথে ফোনকলে তাকে হারপিক খেয়ে আত্মহত্যার হুমকি দিতে শোনা যায়। এই ঘটনার পর থেকেই তাকে কটাক্ষ করে ‘হারপিক মজুমদার’ নামে অবিহিত করে থাকেন নেটিজেনরা।

পতিত স্বৈরাচারের অপকর্মের দালালি করায় নিঝুম মজুমদারকে হারপিক দেখিয়ে যথাযথ জবাব দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নেটিজেনদের কেউ কেউ।

গত ১৫ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, মোহাম্মদ আলী আরাফাত ও মহিবুল হক চৌধুরীসহ ৩৯১ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সাথে একই মামলায় নিঝুম মজুমদারকেও আসামি করা হয়।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই টকশোটি শেয়ার করেছেন। একজন লিখেছেন, ‘নিঝুম মজুমদারকে লাইভে হারপিক দিয়ে ধুয়ে দিলেন সাইয়্যেদ আব্দুল্লাহ।’

টকশোর নিচে শোয়াইব সাব্বির নামে এক দর্শক মন্তব্য করেছেন, ‘নিঝুম মজুমদার যেখানেই টকিং করতে আসবে সেখানেই ব্যাকগ্রাউন্ডে হারপিক মজাদার পোস্টার লাগাতে হবে।’

মুজাহিদুল ইসলাম লিখেছেন, ‘আমি নিজুম মজুমদারের অনেক টকশো দেখেছি,,,উনি প্রায় সময়েই উক্তেজিত হয়ে উঠে,,,পাশাপাশি মুখে অশালীন ভাষা ব্যবহার করে,,একজন শিক্ষিত লোকের ভাষা এই রকম হওয়া কি ঠিক???’

Header Ad

টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি তৌহিদ আফ্রিদি, তবে পাত্রী কে?

বামে আফ্রিদির সঙ্গে তার স্ত্রী রামিসা এবং ডানে রাইসা ও তার স্বামীর বিয়ের মুহূর্ত। ছবি: সংগৃহীত

সোশ্যাল মিডিয়ায় বিয়ের ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর আলোচিত ইউটিউবার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদির বিয়ের খবর চাউর হয় চারপাশে। গত সপ্তাহের বুধবার সারা দিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আফ্রিদির বিয়ের খবর চর্চিত হয়েছে।

কিন্তু সেই খবরের তিন দিন পর জানা গেলো নতুন তথ্য। তৌহিদ আফ্রিদি আসলে টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি। এ তথ্য রাইসা নিজেই জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত ফেসবুক একাউন্টে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে। শুধু তাই নয়, তিনি আরও বলেছেন যে তিনি অনেক আগেই বিবাহিত। ফলে আফ্রিদির সঙ্গে তার বিয়ে কেন হবে?

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রাইসার বিয়ে এক বছর আগেই হয়ে গেছে।

রাইসা ও রামিসা জমজ বোন। ছবি: সংগৃহীত

আরও জানা যায়, রাইসা ও রামিসা জমজ বোন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাইসা খুব পরিচিত মুখ। তাই সবাই ধরে নিয়েছিলো রাইসাকেই আফ্রিদি বিয়ে করেছেন। তবে পারিবারিক সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, রাইসাকে বিয়ে করেননি আফ্রিদি। আফ্রিদির সঙ্গে যার কাবিন হয়েছে তিনি রাইসার জমজ বোন রামিসা।

এদিকে আফ্রিদি জানিয়েছেন, মেয়ের বাড়িতে তাকে দেখতে গিয়ে বিয়ে করে ফেলেছেন তিনি। পারিবারিক সে আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন দুই পরিবারের সদস্য ও তার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন মানুষ। পরে বড় পরিসরে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।

প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে অনেকটা লোকচক্ষুর আড়ালে তৌহিদ আফ্রিদি। এরমধ্যে তার বিয়ের ছবি প্রকাশ্যে এলো। ২০১৫ সাল থেকে ভ্লগিং শুরু করেন তৌহিদ আফ্রিদি। তার চ্যানেলের ফলোয়ারের সংখ্যা ৬৩ লাখের বেশি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার
‘হারপিক’ নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড়, জানা গেল কারণ
টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি তৌহিদ আফ্রিদি, তবে পাত্রী কে?
ফ্যাসিবাদের শেকড় অনেক দূর ছড়িয়ে আছে: আসিফ নজরুল
দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম কাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা: ডোনাল্ড ট্রাম্প
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ, কী হবে ১০ হাজার শিক্ষার্থীর?
জুমার নামাজ শেষে কাকরাইল ছাড়লেন সাদপন্থিরা
তিন মাস পর ‘গাজীপুর সাফারি পার্ক’ নামে চালু হলো সাফারি পার্ক
দেশে বিনিয়োগ করলে আমরা পাশে থাকব : লন্ডনে জামায়াত আমীর
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ: বন্ধ প্রাইমারি স্কুল, অনলাইনে পাঠদান
ঢাবি ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানাল ছাত্রশিবির
গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় আরো ৪৫ জন নিহত
জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন আজ, দিনব্যাপী নানা আয়োজন
মুজিববাদের বিরুদ্ধে লড়াইটা শতগুণ কঠিন : আসিফ মাহমুদ
কৃতকর্মে নেই অনুশোচনা, ক্ষমতা হারানোকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ
হালাল অর্থনীতির বিকাশে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ইন্দোনেশিয়ার
আজীবন ফ্রি চিকিৎসাসেবা পাবেন গণঅভ্যুত্থানে আহতরা
টাঙ্গাইলে যুবলীগ নেতাসহ ৩ জন গ্রেফতার
এক কর্মস্থলে ৩ বছর হলেই বদলি, পরিপত্র জারি
৩১ দফা নিয়ে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের মতবিনিময়