বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যশোরে মুখোমুখি বিএনপি-আওয়ামী লীগ

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত শ্রমিক সংগঠন সম্মিলিত পেশাজীবী শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের সমাবেশ নিয়ে যশোরের মানুষের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। উত্তেজনা বিরাজ করছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যেও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে শুক্রবার টাউনহল মাঠে সমাবেশ করেছে আওয়ামী লীগ।

টাউনহল মাঠ না পেয়ে আজ শনিবার (২৭ মে) ভোলাট্যাংক রোডে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সমাবেশ করবে বিএনপি। এই সমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী।

যদিও প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের। কিন্তু তিনি করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় আসতে পারছেন না। তার পরিবর্তে আসছেন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

আজ শনিবার ভোলা ট্যাংক রোডে বিকেল ৩টায় সমাবেশ করবে বিএনপি। এদিকে একইদিন টাউনহল মাঠে সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সম্মিলিত পেশাজীবী শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদ। একইদিন দু’পক্ষের সমাবেশ ঘিরে শহরবাসীর মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। সেই আতঙ্কের পারদ বাড়িয়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। শুক্রবার টাউনহল মাঠের সমাবেশে জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা বিএনপির আজকের সমাবেশ যেকোনো মূল্যে প্রতিহত করার কথা বলেন। তাদের এ ধরনের বক্তব্যে শহরবাসীর মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার বলেন, ‘২৭ মে যশোরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না। যারা দেশের উন্নয়ন চায় না, সেসব অগ্নিসন্ত্রাসীর সমাবেশ করার কোনো অধিকার এই দেশে নেই।’ তারপর থেকেই বিএনপির সমাবেশ নিয়ে শহরে অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটে কি না তা নিয়ে দুশ্চিন্তা তৈরি হয়।

বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেন, ‘যশোরে গণসমাবেশ করবেই বিএনপি। কোনো হুমকি-ধমকি কিংবা গণগ্রেপ্তার এই সমাবেশ বন্ধ করতে পারবে না। এরই মধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে দলটি।’

তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২৭ মে যশোরে গণসমাবেশ করবে বিএনপি। এ লক্ষ্যে জেলা কমিটি শহরের টাউনহল মাঠ ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছিল প্রশাসনের কাছে। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে বিএনপিকে অনুমতি না দিয়ে একইদিন একটি আওয়ামী লীগ সমর্থিত পেশাজীবী সংগঠনকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এরপর দলটি জিলা স্কুল মাঠ কিংবা চৌরাস্তা মোড়ে সমাবেশ করার অনুমতি চায়। কিন্তু সে ব্যাপারেও ইতিবাচক সাড়া মেলেনি। সর্বশেষ, ভোলাট্যাংক রোডে সমাবেশ করতে চায় দলটি।’

প্রশাসন ভোলাট্যাংক রোডে বিএনপিকে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতাদের সমাবেশ করতে না দেওয়ার ঘোষণার পর বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের প্রেস ব্রিফিং মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ-বিএনপি নেতাদের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে শহরের মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

সাজ্জাদ হোসেন নামে চারখাম্বা মোড়ের এক ব্যক্তি বলেন, ‘একইদিন ভোলাট্যাংক রোড ও টাউনহল মাঠের সমাবেশের কারণে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলেও ঘটতে পারে।’

টাউনহল মাঠে সমাবেশ আহ্বানকারী সম্মিলিত পেশাজীবী শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক শেখ শাহীন মাহমুদ বলেন, ‘কারো প্রতি আমাদের প্রতিহিংসা নেই। আমরা বিএনপির কর্মসূচি জানতাম না। এটি শ্রমিকদের প্রোগ্রাম, কোনো রাজনৈতিক প্রোগ্রাম না।’

একইদিন সমাবেশের ব্যাপারে বিএনপি নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেন, ‘সমাবেশ করা গণতান্ত্রিক অধিকার। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সবারই সমাবেশ করার অধিকার রয়েছে। বিএনপি শান্তিপূর্ণ কর্মকাণ্ডে বিশ্বাসী। এখানে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে। একইদিন দু’টি সমাবেশ হতেই পারে। তারা তাদের মতো করবে, আমরা আমাদের মতো করব।’

জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘টাউনহল মাঠের সমাবেশের সাথে আওয়ামী লীগের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। ওটা সম্মিলিত পেশাজীবী শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের।’

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা আতঙ্কিত না। সবকিছু ঠিক আছে। কোনো সমস্যা নেই।’

এসএন

Header Ad
Header Ad

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী: ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতির স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের জন্য আত্মদানকারী শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। তিনি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং দেশবাসীকে গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বাণীতে তারেক রহমান বলেন, “১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি আমাদের জাতীয় ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় দিন। এদিন ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলন পাকিস্তানি উপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হয়েছিল। এর ফলে সামরিক স্বৈরশাসকের পতন ঘটে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পথ সুগম হয়।”

তারেক রহমান উল্লেখ করেন, “ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য ছিল স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তন, বহুদলীয় রাজনৈতিক কার্যক্রমের সুযোগ সৃষ্টি, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা। এ আন্দোলনের তাৎপর্য আজও আমাদের জাতীয় জীবনে অপরিসীম।”

তিনি আরও বলেন, “আজকের এ দিনে আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং নাগরিক অধিকার রক্ষায় একতাবদ্ধ হওয়া। তাই আমি দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাই, আমরা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং জনগণের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করি।”

গণঅভ্যুত্থান দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, “ঊনসত্তরের গণআন্দোলন আমাদের জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের ভিত্তি তৈরি করেছিল। সেই আন্দোলনের অর্জন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার সংগ্রামে আরও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে আগামীর বাংলাদেশ: মাওলানা মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, “ইসলামের সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষতা একসঙ্গে চলতে পারে না। মুসলমানদের জন্য ধর্মনিরপেক্ষতার কোনো জায়গা নেই। তাই আগামীতে বাংলাদেশ ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে। ইসলামী নীতির অধীনে অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদের ধর্ম পালনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।”

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেলে যশোরের অভয়নগরে মাদরাসা ইহইয়াউল উলূম আল ইসলামিয়া আয়োজিত দরসে বুখারী, দস্তার ফজিলত ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মামুনুল হক বলেন, “বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ মানুষ ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী। তাদের ইচ্ছার প্রতিফলন অতীতে আমরা দেখেছি। ৫ আগস্টের মূর্তি বিরোধী আন্দোলন দেশের জনগণের ইসলামের প্রতি অনুগত অবস্থান প্রমাণ করেছে। সুতরাং বাংলাদেশকে ইসলামি শাসন ব্যবস্থা অনুযায়ী পরিচালনা করতে হবে। আমাদের সংবিধান হবে কুরআন।”

তিনি আরও বলেন, “ধর্মনিরপেক্ষতা দেশের জন্য প্রযোজ্য নয়। যারা এই মতাদর্শ সমর্থন করেন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ বিদেশে ধর্মনিরপেক্ষ দেশে পালিয়ে গেছেন। বিএনপি এবং আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের মতো ধর্মনিরপেক্ষতার সুরে তাল মিলিয়েছে। কিন্তু এই নীতি দেশের ৯০ শতাংশ মুসলমানদের ইচ্ছার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।”

মামুনুল হক বলেন, “ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। যারা ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে অবস্থান নেবেন, তারা চাইলে হাসিনার মতো দেশ ছেড়ে চলে যেতে পারেন। বাংলাদেশ ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে, এটি সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।”

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হেফাজতে ইসলাম অভয়নগর শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা গোলাম মওলা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন যশোর জেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা আব্দুল মান্নান।

অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন হেফাজতে ইসলাম অভয়নগর শাখার সাধারণ সম্পাদক ও মাদরাসা ইহইয়াউল উলূম আল ইসলামিয়ার মুদীর মাওলানা মাসুম বিল্লাহ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মুফতি শহীদুল ইসলাম কাসেমী।

অনুষ্ঠানের শেষে মাওলানা মামুনুল হক দোয়া পরিচালনা করেন, যেখানে দেশ, জাতি এবং ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য দোয়া করা হয়।

Header Ad
Header Ad

একসঙ্গে বিয়ের পিড়িতে বসলেন ২০০ সমকামী

ছবি: সংগৃহীত

সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে থাইল্যান্ড। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির প্রায় ২ শতাধিক সমকামী দম্পতি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। এটি এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের জন্য এক বিশাল অর্জন, যারা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সমকামী বিবাহের বৈধতার জন্য লড়াই করে আসছে।

ব্যাংকক প্রাইড এবং সিটি কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে থাই রাজধানীতে একটি বিশাল সমলিঙ্গ বিবাহের আয়োজন করেছে। সিয়াম প্যারাগন শপিং মলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রায় ২ শতাধিক সমকামী দম্পতি তাদের বিবাহ নিবন্ধন করেছেন।

গত বছর থাইল্যান্ডের সংসদে এ আইন পাস হলে অনুমোদন দেন দেশটির রাজা। এই আইনের আওতায় সমকামী দম্পতিরা এখন পূর্ণ আইনি, আর্থিক ও চিকিৎসা অধিকার পাবেন। এ ছাড়া তাঁরা দত্তক নিতে পারবেন এবং উত্তরাধিকার সূত্রেও সম্পত্তির অধিকার পাবেন।

নতুন এই আইনে ‘পুরুষ’ ও ‘নারী’, ‘স্বামী’ ও ‘স্ত্রী’ শব্দগুলোকে লিঙ্গ-নিরপেক্ষ শব্দে পরিবর্তন করা হয়েছে। এছাড়া সমলিঙ্গ বা সমকামী দম্পতিদের উত্তরাধিকার, দত্তক গ্রহণ ও চিকিৎসা সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারসহ আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শিনাওয়াত্রা গত সপ্তাহে এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এই আইন প্রমাণ করে থাইল্যান্ড বৈচিত্র্য গ্রহণ করতে প্রস্তুত এবং সব ধরনের মানুষের অধিকার এখানে রয়েছে।’

তবে সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও থাইল্যান্ডের এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের অন্যান্য অংশ, বিশেষত ট্রান্সজেন্ডারদের জন্য এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও ট্রান্সজেন্ডারদের লিঙ্গ পরিচয়ের ব্যাপারটি এখনো বৈধতা পায়নি।

পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ৩০টি দেশের আদালত সমকামী বিবাহকে বৈধতা দিয়েছে। যার বেশির ভাগই ইউরোপ, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার দেশ। এশিয়ার মধ্যে থাইল্যান্ডের আগে ২০১৯ সালে তাইওয়ান ও ২০২৩ সালে নেপাল সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী: ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান
ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে আগামীর বাংলাদেশ: মাওলানা মামুনুল হক
একসঙ্গে বিয়ের পিড়িতে বসলেন ২০০ সমকামী
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে বিদেশিদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
আওয়ামী লীগ ১০ বছরের মধ্যে ফিরে আসবে: নুরুল হক
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
বাফুফের অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের ভাবনা
উপদেষ্টারা রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে: আসিফ
‌‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান
সালমান এফ রহমানের সাথে সংশ্লিষ্ট ২৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ
আঁতাতের মাধ্যমে আ.লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে : হাসনাত আব্দুল্লাহ
দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি হাল ধরেছে: সেলিমা রহমান
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের কড়া জবাব দিলেন নাহিদ ইসলাম
দেশের বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
দুর্বার রাজশাহীর কাছে অপ্রতিরোধ্য রংপুরের প্রথম হারের স্বাদ
যে ৭ ভুলে দ্রুত নষ্ট হবে আপনার শখের স্মার্টফোন
অসুস্থ সন্তানের চিকিৎসার খরচ যোগাতে সড়কে পিঠা বিক্রি করছেন নূর ছবি বেগম
‘অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেখে কারাবন্দি হয়েছিলাম, এখন মেয়ের বয়স ১৫ বছর’
আবারও শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা, জানা গেল কবে-কোথায় বাড়বে শীত
ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে