শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় সুনাম হারাচ্ছে যশোর জেনারেল হাসপাতাল

যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা সেবায় অনিয়ম বাড়ছে বলে সেবার মান নিয়ে অভিযোগ রোগীদের। সরকারি এই হাসপাতালটি সুনাম হারাচ্ছে চিকিৎসাসেবায়। হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অনিয়ম ও দুর্নীতিমুক্ত হাসপাতাল গড়ার নির্দেশ দিলেও তা মানা হচ্ছেনা।

বিগত দিনে চিকিৎসায় অবহেলা ও ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু হলেও চিকিৎসাসেবার মান উন্নত হয়নি। চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নিজেদের ইচ্ছামতো হাসপাতালে আসছেন-যাচ্ছেন। প্রয়োজনের সময় দেখা মেলেনা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের। সেবার পরিবর্তে বাণিজ্যিক মানসিকতা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে সরকারি এই হাসপাতালের প্রতি আস্থা হারাচ্ছেন মানুষ। অথচ যশোরসহ আশপাশের কয়েকটি জেলা ও উপজেলার রোগীদের আশা ভরসার স্থল হলো এ হাসপাতালটি।

সরেজমিনে দেখা গেছে, যশোর জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন দ্বিগুণের বেশি রোগী ভর্তি থাকেন। বহির্বিভাগে চিকিৎসা সেবা নেন গড়ে প্রতিদিন ৯০০ থেকে ১ হাজার রোগী। এখানে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা মানুষের হাসপাতাল নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। বিনা চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, প্রয়োজনের সময় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দেখা না মেলা, নিয়মবহির্ভুতভাবে ইন্টার্ন চিকিৎসক রোগির অস্ত্রোপচার ও রেফার করছেন।

কমিশন বাণিজ্য, চিকিৎসক-সেবিকার দুর্বব্যবহার ও দায়িত্বে অবহেলা, চাকরিভাড়া দেওয়া, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, দালালের উৎপাতসহ নানাভাবে নাজেহাল হচ্ছেন রোগি ও স্বজনেরা। এসব অনিয়মের ঘটনায় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলেও কর্তৃপক্ষ নীরব। দু’একজনকে শোকজ ও তদন্ত কমিটি গঠন করেই যেন দায়িত্ব শেষ করা হয়। আলোচিত কোনো ঘটনারও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়না। যে কারণে এখানে চিকিৎসাসেবায় দিনে দিনে অনিয়ম বাড়ছে।

রোগী ও স্বজনদের ভাষ্যমতে, বেলা ১ টার পর হাসপাতালে কোনো বিশেষেজ্ঞ চিকিৎসকের দেখা মেলেনা। ইন্টার্নরা যেন রোগিদের শেষ ভরসা। বিশেষজ্ঞদের অবহেলায় রোগির ভাগ্যে ফলোআপ চিকিৎসা জোটেনা ঠিকমতো। ইন্টার্ন চিকিৎসক ওয়ার্ড রাউন্ডে এসে রোগীর ব্যবস্থাপত্রে লিখে দেন “রিপিট অল”। অর্থাৎ আগে যে চিকিৎসা ছিল তাই চলবে।

এদিকে বিগত দিনে চিকিৎসকের অবহেলার কারণে তার স্বজনরা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটালে চিকিৎসকরা রোগিদের চিকিৎসার প্রতি মোটেও আন্তরিক নয়। যে কারনে সরকারি এ হাসপাতালের প্রতি মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলছেন। অথচ যশোর ছাড়া ঝিনাইদহ, মাগুরা, নড়াইলসহ বিভিন্ন জেলার মানুষ উন্নত চিকিৎসাসেবা পাওয়ার আশায় এখানে আসেন। কিন্তু তারা ন্যায্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এদিকে হাসপাতালে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি সংকট। যা সচল করতে কোন প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না। হাসপাতালের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো দীর্ঘদিন ধরে শুন্য থাকায় সংকট বাড়ছেই।

আইয়ুব হোসেন নামে এক রোগি জানান, হাসপাতালের বাথরুমগুলোর নোংরা পরিবেশ, কয়েকটি ওয়ার্ডে দুর্গন্ধে রোগিদের নাভিশ্বাস হলেও সহসা পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটে না। হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডের রোগিরা বাথরুমের দুর্গন্ধে রীতিমতো দিশেহারা। অনেক কষ্ট করে সেখানে থেকে তারা চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করছেন। রোগির স্বজনেরা জানান, সরকারি হাসপাতালে এতো নোংরা পরিবেশ থাকাটা মোটেও ঠিক না। হাসপাতালের পরিবেশ রক্ষায় কর্মকর্তাদের নজর দেওয়া প্রয়োজন। নতুবা এমন পরিবেশে রোগির সঙ্গে আসা স্বজনেরাও অসুস্থ হয়ে যাবে।

রোগিদের সঙ্গে আসা স্বজন আলী হামজা, ইসমাইল হোসেন, গোলাম মোর্তজা জানান, বর্তমানে এ হাসপাতালে চিকিৎসাসেবায় নানা অনিয়ম বেড়েছে। টাকা ছাড়া কেউ কোন কাজ করতে চাননা। সরকারি অনেক ওষুধও রোগিদের ভাগ্যে জুটছে না। প্রয়োজনের সময় চিকিৎসককে ডেকেও পাওয়া যায়না। ফলে চিকিৎসা নিতে এসে অবহেলার শিকার হচ্ছেন রোগিরা।

তবে এসকল অভিযোগ অস্বীকার করে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আব্দুস সামাদ জানান, সরকারি হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে সকল ধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। সকল কর্মকাণ্ড নিয়মের মধ্যে পরিচালনা করার চেষ্টা অব্যাহত আছে।

/এএস

Header Ad
Header Ad

শিশু ধর্ষণ মামলায় জামিন নিতে এসে অভিযুক্ত কারাগারে

অভিযুক্ত রুহুল আমিন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রংপুরের মিঠাপুকুরে বহুল আলোচিত চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ মামলার আসামী রুহুল আমিনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রংপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এ হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মিঠাপুকুরের বৈরাতী তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক মো. রফিকুজ্জামান।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১- এ হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন রুহুল আমিন। খবর পেয়ে বৈরাতী পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের একদল পুলিশ সকাল থেকে আদালতপাড়ায় অবস্থান নেয়।

কিন্তু গ্রেফতারের আগেই রুহুল আমিন রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১-এ হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু বিজ্ঞ বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে রুহুল আমিনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একইসঙ্গে আগামী ১০ এপ্রিল মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য হাজিরার দিন ধার্য করা হয়।

মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ‘পুলিশের পক্ষ থেকে রুহুল আমিনকে গ্রেফতারে সাঁড়াশি অভিযান চালানো হয়েছে। গ্রেফতার এড়াতে সে টাঙ্গাইলে আত্মগোপনে ছিল। পরে আজ (বৃহস্পতিবার) ভোরে বাস যোগে রংপরে এসে আদালতে জামিনের আবেদন করেন। জামিন নামঞ্জুর করে আদালত তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করে।’

উল্লেখ্য, ২১ ফেব্রুয়ারী শহীদ দিবসে মিঠাপুকুর উপজেলার রতিয়া গ্রামে শ্রদ্ধা জানাতে ফুল তুলতে পাশের বাড়িতে গিয়েছিল ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রী শিশুটি। ওই সময় বাড়িতে একাই ছিলেন সার্ভেয়ার রুহুল আমিন। শিশুটিকে ঘরে ডেকে ধষর্ণ করে। পরে ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীকে চিকিৎসা ও মামলা না করতে বাধা দেয় ধর্ষকের পরিবার। পুলিশের সহায়তায় ওই শিশুকে উদ্ধার ও মামলা হয়েছে। এরপর থেকে পলাতক ছিলেন ধর্ষক রুহুল আমিন।

Header Ad
Header Ad

চায়ের দোকানে শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিতর্ক, বিএনপি কর্মী গুলিবিদ্ধ  

ছবিঃ সংগৃহীত

যশোরের চৌগাছা উপজেলায় একটি চায়ের দোকানে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা নিয়ে বিতর্কের জেরে গুলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে আজগার নামে এক বিএনপি কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) রাতে উপজেলার ফুলসারা ইউনিয়নের সৈয়দপুরে এই ঘটনা ঘটে।

আজগার উপজেলার ফুলসারা ইউনিয়নে সৈয়দপুর গ্রামের বিএনপি নেতা আব্বাস আলীর ছেলে। আর অভিযুক্ত ইমরান একই গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সালামের ছেলে।

পুলিশ জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় চায়ের দোকানে শেখ হাসিনা আবার ফিরবে এমন বিকর্তে জড়ান আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা কর্মীরা। একপর্যায়ে তারাবির নামাজের আগে যুবলীগ নেতা ইমরান এসে হঠাৎ গুলি চালালে আজগর নামে এক বিএনপি কর্মী পায়ে গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

চৌগাছা থানার ওসি আনোয়ার হোসেন জানান, অভিযুক্তকে আটকে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করছে।

Header Ad
Header Ad

এশিয়ার ১০টি সহ ৪৩ দেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে ট্রাম্প

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞার অংশ হিসেবে ৪৩টি দেশের নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করার কথা বিবেচনা করছে। এই নিষেধাজ্ঞা ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে আরোপিত নিষেধাজ্ঞার চেয়ে ব্যাপক হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত কর্মকর্তারা।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন কূটনীতিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারা একটি লাল তালিকা প্রস্তাব করেছেন। এই তালিকায় থাকা ১১টি দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হবে। এই দেশগুলো হলো—আফগানিস্তান, ভুটান, কিউবা, ইরান, লিবিয়া, উত্তর কোরিয়া, সোমালিয়া, সুদান, সিরিয়া, ভেনেজুয়েলা এবং ইয়েমেন।

মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, এই তালিকাটি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর কয়েক সপ্তাহ আগে তৈরি করেছিল এবং এটি হোয়াইট হাউসে পৌঁছানোর আগেই এতে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর, বিভিন্ন দূতাবাস, আঞ্চলিক দপ্তর ও গোয়েন্দা সংস্থার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা খসড়া তালিকাটি পর্যালোচনা করছেন। এ ছাড়া, একটি ‘কমলা’ তালিকাও আছে। এই তালিকায় থাকা ১০টি দেশের নাগরিকদের আংশিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিষিদ্ধ করা হবে। এ ক্ষেত্রে দেশগুলোর ধনী ব্যবসায়ীরা প্রবেশ করতে পারলেও অভিবাসী বা পর্যটন ভিসায় আসা ব্যক্তিরা পারবেন না। এই তালিকার অন্তর্ভুক্ত দেশগুলো হলো—বেলারুশ, ইরিত্রিয়া, হাইতি, লাওস, মিয়ানমার, পাকিস্তান, রাশিয়া, সিয়েরা লিওন, দক্ষিণ সুদান এবং তুর্কমিনিস্তান।

এর আগে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণ করেই একটি নির্বাহী আদেশ জারি করে। সেই আদেশে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরকে কোন কোন দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রের নিষিদ্ধ করা প্রয়োজন বা সীমিত করা প্রয়োজন তা চিহ্নিত করতে বলা হয়। তিনি ৬০ দিনের মধ্যে হোয়াইট হাউসে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন। অর্থাৎ, আগামী সপ্তাহেই জমা দিতে হবে এই প্রতিবেদন।

এদিকে, এসব দেশের যেসব নাগরিক যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেয়েছেন কিন্তু এখনো দেশটিতে যাননি, তাদের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে কি না, তা এখনো জানা যায়নি। একইভাবে, প্রশাসন বর্তমান গ্রিন কার্ডধারীদের এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় রাখবে কি না—তাও স্পষ্ট নয়।

প্রস্তাবিত লাল এবং কমলা তালিকার মধ্যে কিছু দেশ ট্রাম্প প্রথম মেয়াদের সময়ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছিল, তবে অনেক দেশ নতুন। কিন্তু অন্যান্য কয়েকটি দেশের অন্তর্ভুক্তির কারণ স্পষ্ট নয়। উদাহরণস্বরূপ, ভুটানকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ দেশ হিসেবে তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। রাশিয়া থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব একটি ভিন্ন বিষয় সৃষ্টি করে।

প্রস্তাবে একটি খসড়া ‘হলুদ’ তালিকাও অন্তর্ভুক্ত আছে। যেখানে ২২টি দেশকে ৬০ দিনের মধ্যে প্রাপ্ত তথ্যগত ঘাটতি দূর করার জন্য বলা হয়েছে, যদি তারা তা না করতে পারে তবে তারা অন্য কোনো তালিকায় স্থানান্তরিত হতে পারে। এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত দেশগুলো হলো—অ্যাঙ্গোলা, অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডা, বেনিন, বুরকিনা ফাসো, কম্বোডিয়া, ক্যামেরুন, কেপ ভার্দে, চাদ, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, ডোমিনিকা, ইকুয়াটোরিয়াল গিনি, গাম্বিয়া, লাইবেরিয়া, মালি, মৌরিতানিয়া, সেন্ট কিটস ও নেভিস, সেন্ট লুসিয়া, সাও টোমে ও প্রিন্সিপে, ভানুয়াতু এবং জিম্বাবুয়ে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শিশু ধর্ষণ মামলায় জামিন নিতে এসে অভিযুক্ত কারাগারে
চায়ের দোকানে শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিতর্ক, বিএনপি কর্মী গুলিবিদ্ধ  
এশিয়ার ১০টি সহ ৪৩ দেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে ট্রাম্প
আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা: হাইকোর্টের রায় রবিবার
সুযোগ পেলেই ড. ইউনূসকে শূলে চড়াই : সারজিস আলম  
শিশুকে যৌন হয়রানি, ডিম বিক্রেতাকে পুলিশে সোপর্দ
আছিয়ার ধর্ষকদের দ্রুত বিচার ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে মশাল মিছিল  
রাষ্ট্র এখনো পরিপূর্ণ স্বাধীন হয়নি, অনেক পথ বাকি আছে : মাহফুজ আলম  
শপথ নিলেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি  
দুপুরে জাতিসংঘের মহাসচিব সঙ্গে বৈঠক করবেন বিএনপির  
দুই বিভাগে ঝড়ের পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা  
শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই সেখ জুয়েল এখন বিধান মল্লিক  
লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
দোল উৎসবে বন্ধ থাকছে বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম
কেউ দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হলে দেশের মানুষ কঠোর হস্তে দমন করবে: মামুনুল হক
সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩৮৩ ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজ গ্রেফতার
‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব
বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার
আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: জাতিসংঘ মহাসচিব