রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সীমাবদ্ধতা কাটাতে সমাধান জরুরি

রাজশাহীতে বিনামূল্যের আইনি সেবায় ব্যাপক সাড়া

ন্যায় বিচারের আশায় আদালতের বারান্দায় ধরনা দেওয়া মানুষের সংখ্যা নেহাতই কম নয়। আর নানা বাস্তবতায় ন্যায় বিচারের বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে আদালতের বারান্দা পর্যন্ত আসার দুঃসাহসও করেন না অনেক নির্যাতিত-নিপীড়িত ব্যক্তি। তবে সেই দিনের অবসান ঘটাতে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে আইনগত সহায়তা প্রদান আইন ২০০০। যে আইনের বদৌলতে লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে বিনামূল্যের আইনি সেবা এখন প্রান্তিক মানুষের দোড়-গোড়ায়। তবে রাজশাহীতে এই সেবার ফাঁক-ফোকড়ের নানা সীমাবদ্ধতার জঞ্জাল সরানো গেলে অসহায় বিচারপ্রার্থীদের আস্থার জায়গা আরও সমুন্নত হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। নিশ্চিত হবে আইনি সেবায় সকলের অভিগম্যতা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিদিনই বিচারকের কলম কোন না কোন মানুষের নিয়তি ঠিক করে দেয়। বিচারকের কলম ভুক্তভোগীর মুখে হাসি ফোটায়। আর অপরাধীর চোখে অশ্রু। তবে বিচারকের কলম কি রায় লিখবে তা আইনজীবীর উপস্থাপিত তথ্য প্রমাণাদির উপরও নির্ভর করে। উপস্থাপিত তথ্য প্রমাণ নির্ধারণ করে দেয় ন্যায় বিচারের মানদন্ড। ন্যায় বিচারের ক্ষেত্রে আইনজীবীর একটি বড় ভূমিকা থাকে। আর সেই আইনজীবী ধরা থেকে শুরু করে বিচার হওয়া পর্যন্ত দুর্বার পথ পাড়ি দিতে গিয়ে অশ্রু বিসর্জন ও জুতা ক্ষয়ে যাবার তিক্ত বাস্তব গল্প-কাহিনীও মানুষের অজানা নয়। বিচারের আশায় আইনজীবীদের পেছনে কাটখড় পোড়াতে গিয়ে ফতুর হওয়ার বাস্তবতাও আছে। এছাড়া সেবাপ্রার্থীদের বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণাও রয়েছে। আইনের কিছুই বোঝেন না এমন সেবাপ্রার্থীর সংখ্যাই বেশি। এমন বাস্তবতায় সরকারের বিনামূল্যের আইনি সেবার বিশেষায়িত আইন ও বিশেষায়িত সংস্থা অবশ্যই একটি মাইল ফলক। তবে জনবল, অবকাঠামোসহ বিদ্যমান সমস্যা ও সীমাবদ্ধতাগুলোর সমাধানও জরুরি।

রাজশাহী জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের তথ্য বলছে, গত এক বছরে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পাঁচ শতাধিক ব্যাক্তি বিনামূল্যে আইনি সেবা নিয়েছেন। তাদের ব্যক্তিগত আইনজীবী নিয়োগের সামর্থ্য না থাকায় জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে বিনামূল্যে আইনি সেবা নিয়ে হাজির হন জেল কর্তৃপক্ষ। এছাড়া প্রতিনিয়তই জেলার বিভিন্নপ্রান্ত থেকে লিগ্যাল এইড অফিসে বিভিন্ন মামলায় সেবা নিতে আসছেন সেবাপ্রার্থীরা।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আব্দুল জলিল বলেন, অনেক অসহায় কারাবন্দী কারাগারে থাকেন, যারা আইনজীবী নিয়োগ করতে পারেন না। তাদেরকে আমরা লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে আইনি সেবা দিয়ে থাকি। এতে দেখা যায়, অনেক কারাবন্দী জামিন পাচ্ছেন। অনেকের মামলাও নিষ্পত্তি হচ্ছে। প্রতিমাসেই তালিকা করে এমন অসহায় কারাবন্দীদের তালিকা পাঠানো হয়। লিগ্যাল এইডের এই সেবাটি খুবই কার্যকরী।

তবে সেবা সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, এই সেবায় কার্যকর মনিটরিং ব্যবস্থা না থাকায় ভোগান্তির চিত্রও রয়েছে।

রাজশাহী জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের তথ্য মতে, তাদের নিয়মিত অফিসার নেই। একজন ভারপ্রাপ্ত সিনিয়র সহকারী জজসহ মোট ৩ জন জনবল দিয়ে চলছে এই কার্যক্রম। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবায় ঘাটতি তৈরি হচ্ছে। মামলাগুলো মনিটরিং করার মতো লোকবল ও উপকরণ না থাকায় সক্ষমতাও নেই রাজশাহী জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের।

রাজশাহীর পবা উপজেলার দামকুড়া থানাধীন একটি গ্রামের নির্যাতিত নারী জরিনা বেগম (৩৭) (ছদ্মনাম)। তার বাবা-মা দুজনেই মারা গেছেন অনেক আগে। অভিভাবক বলতে বড় বোন ছাড়া কেউ নেই। এরমধ্যে যৌতুকের দাবিতে স্বামীর অমানবিক নির্যাতনের স্বীকার হয়ে ২০২০ সালে থানায় অভিযোগ করেন। এরপর অর্থের কারণে ব্যক্তিগত আইনজীবী নিয়োগ করতে পারছিলেন না। পরে একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার মাধ্যমে লিগ্যাল এইডের সেবা নেন। এর প্রায় তিনবছর পর আসামিকে কারাদণ্ড দেয় আদালত। তবে এই আইনি সেবা নেওয়ার পথে দূর্ভোগ ছিলো তার নিত্য সঙ্গী।

জরিনা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানান, স্বামীর নির্যাতনের পর তার শারীরিক অবস্থা এখনও সম্পূর্ণ ভালো হয় নি। এখনও তিনি কাজ করতে পারেন না। আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় কোন মতে দিন পার করছেন। এই অসুস্থ শরীর নিয়েই খেয়ে না খেয়ে আদালতের বারান্দায় ধরনা দিয়েছেন। বাসা থেকে হেঁটে হেঁটে আদালতে এসেছেন। লিগ্যাল এইড অফিস তার আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছিলো। সেখান থেকে অর্থ লাগবে না বলেছিলো। কিন্তু আইনজীবী তার কাছে অর্থের জন্য চাপ দিতো। টাকা না দিতে পারায় বাজে কথাও শোনাতো।

রাজশাহী জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের তথ্যমতে, এই সংস্থার আইনজীবী প্যানেলে রয়েছেন মোট ৭৫ জন আইনজীবী। এই তালিকায় রাজশাহীর সিনিয়র ও সুপরিচিত আইনজীবী আছেন মাত্র হাতেগোনা কয়েকজন। সরকারি এই সেবায় আইনজীবীদের যে 'ফি' দেওয়া হয় তার পরিমাণটাও খুবই কম বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

এ কারণে সিনিয়ররা এই সেবাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখলেও নিজে সরাসরি সম্পৃক্ত হওয়ার আগ্রহ দেখান না। সবমিলিয়ে এই মামলা পরিচালনায় আইনজীবীদের মাঝে অনেক সময়ই আন্তরিকতার ঘাটতি থাকে। এতে জামিন পাওয়াসহ আইনি প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হওয়ার ঘটনাও ঘটে।

এ বিষয়ে রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) ইসমত আরা জানান, সবার জন্য আইনি সেবা নিশ্চিতের পথে সরকারের বিনামূল্যের এই লিগ্যাল এইড একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। সরকারের বিশেষায়িত এই সেবার মাধ্যমে গ্রামের প্রান্তিক মানুষরাও সেবা পাচ্ছে। তবে এই সেবা নিশ্চিতের পথেও প্রতিবন্ধকতা আছে। জনবলসহ বেশকিছু সমস্যা আছে। আর কিছু আইনজীবীরা বিনামূল্যের এসব সেবা প্রার্থীদের থেকেও অর্থ দাবি করে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা। তবে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করা গেলে সেবার মান আরও উন্নত হবে।

এগুলো আলোচনায় আসলে সমাধানের পথটাও মসৃণ হবে বলে মনে করেন এ আইনজীবি।

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্লাস্টের রাজশাহী জেলা সমন্বয়কারী অ্যাড. সামিনা বেগম জানান, উন্নয়ন সংস্থাগুলোর সীমাবদ্ধতার কারণে তারা লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে মামলা পরিচালনা করেন। লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে সবার জন্য আইনি সেবার অভিগম্যতার পথ সুগম হয়েছে। তবে প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করা গেলে তা আরও কার্যকরী হবে, টেকসই হবে। জনগণের কল্যাণে প্রতিষ্ঠান ও পদ্ধতির পরিবর্তন ঘটাতে হবে। আদালত অঙ্গনে জেলা লিগ্যাল এইড অফিস স্থাপন এবং তার কর্মপ্রয়াস আদালতকে একটি জনমুখী ও কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার অভিনব সরকারি প্রয়াস।

রাজশাহী জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিনিয়র সহকারী জজ আলমগীর হোসেন জানান, সরকার আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থসামাজিক কারণে বিচারপ্রাপ্তিতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থীকে আদালতে দায়েরকৃত, দায়ের যোগ্য ও বিচারাধীন মামলায় আইনগত পরামর্শ ও সহায়তা প্রদানসহ সালিশি সেবা প্রদান করছে। সবার জন্য আইনি সেবা নিশ্চিতেই এই প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে।

এই সেবা সম্পর্কে আরও প্রচারণার প্রয়োজন বলে মনে করেন এই আইনজীবি।

/এএস

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু

ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। সরকারি পর্যায়ের চুক্তির (জি টু জি) আওতায় বিপুল পরিমাণ চাল নিয়ে একটি পাকিস্তানি কার্গো জাহাজ বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, এই প্রথমবার সরকার অনুমোদিত একটি কার্গো জাহাজ করাচির পোর্ট কাসিম থেকে বাংলাদেশের পথে রওনা দিয়েছে। চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে মোট ৫০ হাজার টন চাল আমদানি করছে, যা পাকিস্তানের ট্রেডিং করপোরেশন (টিসিপি) সরবরাহ করছে।

চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুতে এই চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়। দুই ধাপে চাল রপ্তানির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। প্রথম চালানের আওতায় ২৫ হাজার টন চাল ইতোমধ্যে বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে। আগামী মার্চের শুরুতে দ্বিতীয় চালানে আরও ২৫ হাজার টন চাল পাঠানো হবে।

এবারের চালান বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে, কারণ এটি ১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তান ন্যাশনাল শিপিং করপোরেশনের (পিএনএসসি) কোনো জাহাজ সরকারি কার্গো নিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছাবে। এই ঘটনা দ্বিপাক্ষিক সামুদ্রিক বাণিজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে সরাসরি বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্থগিত ছিল। এই উদ্যোগ দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করবে এবং সামুদ্রিক পথ ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরাসরি জাহাজ চলাচলের ফলে বাণিজ্যিক কার্যক্রম আরও সহজ হবে এবং দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

Header Ad
Header Ad

৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম

পুলিশের ৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর। ছবি: সংগৃহীত

উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) পদের চার কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়।

অবসরে পাঠানো চারজন হলেন- এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্মরত ডিআইজি মো. নিশারুল আরিফ, নৌ পুলিশের কর্মরত ডিআইজি মো. আব্দুল কুদ্দুছ আমিন, হাইওয়ে পুলিশে কর্মরত ডিআইজি মো. আজাদ মিয়া, এনডিসি ও আমেনা বেগম।

 এতে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন)-এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে এই চারজনকে অবসর প্রদান করা হলো। 

তারা বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারীকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। 

এর আগে বিতর্কিত শেষ তিন সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা তিন সচিবসহ ২২ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর পাঠানো হয়। গত বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক