শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিএল কলেজের সব হল ঝুঁকিপূর্ণ 

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খুলনার সরকারি ব্রজলাল (বিএল) কলেলের অবকাঠামোগত অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তবে তার ছোঁয়া লাগেনি কলেজটির হলগুলোতে। দূর-দূরান্তের হাজারো শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের হলে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। এরমধ্যে কোনোটির পলেস্তারা খসে পড়ছে, কোনোটির ছাদ চুঁইয়ে পানি নামছে আবার কোনটির দরজা-জানালার হদিস নেই। ফলে এক প্রকার জীবনকে হাতের মুঠোয় নিয়েই ভবিষ্যতের স্বপ্ন বুনেছে শিক্ষার্থীরা।

কলেজের হলগুলো ঘুরে ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কলেজ ক্যাম্পাসের ৫টি হলই বেহাল। জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। ভবনের ছাদের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। এরমধ্যে বেশি বেহাল শহীদ তিতুমীর ও ড. জোহা হলের। হল দুটির অনেক কক্ষের জানালা ও দরজার পাল্লা নেই। ঘুন পোকায় খেয়ে নষ্ট করে ফেলেছে। বাইরে থেকে দেখলে মনে হবে কোনো পরিত্যক্ত ভবন। হাজী মহসিন হলেরও একই অবস্থা। এ হলের বাইরের জানালার অধিকাংশ কাচগুলো ভেঙে গেছে। হলের ছাত্রদের অভিযোগ জীবনের ঝুঁকি ও আতঙ্ক নিয়ে তারা হলে অবস্থান করছেন।

শহীদ তিতুমীর হল
বাইরে থেকে দেখতে পরিত্যক্ত মনে হওয়া হলটিতে আসন সংখ্যা ১৪০। দ্বিতল ভবন এ হলটির ছাদ ও দেয়ালের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। জরাজীর্ণ ভবন। ভবনের জানালা-দরজাগুলো অধিকাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকগুলো কক্ষের জানালা ও দরজার কোনো কপাট নেই। ভেতরে স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ। ১২টি টয়লেটের ৬টি অকেজো। ১৯৮১ সালে ছাত্রাবাসটি নির্মিত হয়। নির্মাণের পর বেশ কয়েকবার হলটি সংস্কার করা হলেও এখন আর বসবাস উপযোগী বলা যাচ্ছে না।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে শিক্ষার্থীরা বলেন, ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পরিত্যক্ত অবস্থায় রূপ নিয়েছে। ভবনের ছাদের টেম্পার অকেজো হয়ে গেছে। বর্ষা মৌসুমে বেশ কয়েকটি রুমে ছাদ দিয়ে পানি পড়ে। ভবনটি ধসে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। জীবনের চরম ঝুঁকি ও আতঙ্ক নিয়ে আমরা ভবনটিতে অবস্থান করছেন।

ড.জোহা হল
১৯৯১ সালে হলটি নির্মিত হয়। দ্বিতল ভবনবিশিষ্ট এ হলে আসন সংখ্যা ৬০। তিতুমীর হলের মতো এ হলটিরও একই অবস্থা। ভবনের ছাদের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। পরিত্যক্ত ভবনের মতো দেখতে ভেতরে আবাসিক হলের কোনো পরিবেশ নেই। সুনশান নিরবতা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হলে অবস্থানকারী কয়েকজন ছাত্র জানান, বর্ষা মৌসুমে কয়েকটি কক্ষে ছাদ দিয়ে পানি পড়ে। কক্ষের জানালা-দরজাগুলো ঠিক নেই। ঘুন পোকায় খেয়েছে। জীবনের ঝুঁকি ও আতঙ্ক নিয়ে তাদের হলে অবস্থান করতে হচ্ছে। অতি দ্রুত ছাত্রাবাসটি মেরামত করা দরকার। এর আগে কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু ঠিকাদার যথাযথভাবে কাজ করেনি।

হাজী মহসিন হল
এই হলের অবস্থাও খুব শোচনীয়। ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ছাদ ও ওয়ালের পলেস্তারা খসে পড়ছে। ১৯৯৩ সালে হলটি নির্মিত। আসন সংখ্যা ৯৬। শিক্ষার্থীরা জানান, ভবনের টেম্পার নষ্ট হয়ে গেছে। জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে আতঙ্ক এবং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস করছি।

কাজী নজরুল ইসলাম হল
১৯৬৩ সালে হলটি নির্মিত হয়। হলে ঢুকতে বাম দিকে দোচালা টিনের ছাউনি। কক্ষগুলোতে ৩০ জন এবং বাম দিকে দোচালা টালির ছাউনির কক্ষগুলোতে ৩০ ছাত্র বাস করেন। হলটি নির্মাণের পর কেটে গেছে ৫৯ বছর। কিন্তু হলটি সেই একই আঙ্গিকে রয়ে গেছে। টিনের গরম সহ্য করে প্রতি কক্ষে ৪ জন করে ৬০ জন ছাত্র হলটিতে বাস করছে।

সুবোধ চন্দ্র হল
কলেজের খুবই পুরাতন হলটি ভৈরব নদের তীরে অবস্থিত। এ হলটিও টিনের দোচালা। ২টি ব্লকে আসন সংখ্যা ৭৫। রুমগুলো জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীরা জানান, গত ৪ বছরের মধ্যে একবার হলটি সংস্কার করা হয়েছে।

কলেজে ৩টি ছাত্রীদের হল রয়েছে। ছাত্রদের হলের তুলনায় ছাত্রীদের হলের অবস্থা কিছুটা উন্নত হলেও পর্যাপ্ত নয়। ৩টি ছাত্রী নিবাসে আসন সংখ্যা মাত্র ২৮৮।

সব হলের ছাত্রদের দাবি পুরাতন, জরাজীর্ণ, ঝুঁকিপূর্ণ ছাত্রাবসগুলো ভেঙে নতুন করে এগুলো নির্মাণ করা হোক।

ছাত্রাবাসগুলোর দৈন্যদশা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শরীফ আতিকুজ্জামান বলেন, নতুন হল নির্মাণ, হলগুলোর উন্নয়ন বা সংস্কারের জন্য কলেজের নিজস্ব কোনো ফান্ড নেই। সরকার হলগুলোর উন্নয়ন এবং সংস্কারের জন্য প্রচুর অর্থ বরাদ্দ দিয়ে থাকে। কিন্তু সেটা প্রয়োজনের তুলনায় কিছুটা অপ্রতুল। কলেজের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য সরকার কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দিচ্ছে। অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদানের পর আমার কলেজের জন্য ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। ছাত্রী নিবাসগুলোর উন্নয়ন কাজ চলছে। বরাদ্দ দেওয়া অর্থের সঠিক কাজ ঠিকাদারদের কাছ থেকে বুঝে নিতে পারলে কাজগুলো উপকারে আসে। আমি অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদানের পর থেকে ঠিকাদারদের কাজ থেকে কাজ বুঝে নেওয়ার বিষয়টির উপর গুরুত্ব দিয়েছি।

এসএন

Header Ad
Header Ad

দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্টে ইমিগ্রেশন বিভাগে কর্মরত পুলিশ কনস্টবল শামীম হোসেন (৩০) গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে সহকর্মীরা শয়নকক্ষের জানালা দিয়ে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।

নিহত শামীম কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ঝুটিয়াডাঙ্গা গ্রামের হাশেম আলীর ছেলে। তার কনস্টবল নং ৫৩২।

চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ এসআই রমজান আলী জানান, শামীম হত অক্টোবরে দর্শনা ইমিগ্রেশনে যোগদান করে। যোগদানের পর থেকেই গত ৬ মাস ধরে নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের ২য় তলার একটি কক্ষে বাস করে আসছিলেন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় কয়েকজন সহকর্মী খোঁজ নিতে গেলে শামীম হোসেনের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান।

খবর পেয়ে সকালে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, সহকারী পুলিশ সুপার দামুড়হুদা -জীবননগর) সার্কেল জাকিয়া সুলতানা, দর্শনা থানার ওসি শহীদ তিতুমীর ঘটনাস্থলে আসেন। এরপর বেলা ১১ টায় মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আত্মহত্যা। তবে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন ২০১৫ সালে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করে।

Header Ad
Header Ad

দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ

সংবাদ সম্মেলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিষ প্রয়োগ করে দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে সানজিদা (১৬) নামে এক কিশোরীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকালে নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন নিহত কিশোরীর স্বজনেরা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নিহত কিশোরীর মামা ফজলুর রহমান। এ সময় অন্যদের মধ্যে ওই কিশোরীর মা খুশি বেগম, নানা মোসলেম প্রামাণিক, চাচা সাইফুল ইসলাম মন্ডল, মামা হামিদুল প্রামাণিক উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত বক্তব্য ফজলুর রহমান বলেন, নিহত কিশোরী সানজিদা আত্রাই উপজেলার আন্দার কোটা গ্রামের বাসিন্দা সৌদি প্রবাসী শামসুল মন্ডলের মেয়ে। সানজিদা উপজেলার ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবা কাজের সূত্রে দীর্ঘদিন ধরে সৗদি আরবে ও আরব আমিরাতে (দুবাই) অবস্থান করছেন। শামসুল মন্ডলের স্ত্রী খুশি বেগম মেয়ে সানজিদাকে নিয়ে স্বামীর বাড়িতে বাস করে আসছিলেন। শামসুল বসতবাড়ির বসতভিটার উত্তর পাশে বাবা মোসলেম মন্ডলের কাছ থেকে জমি কিনে নিয়ে ৪ বছর আগে মাটির বাড়ি তৈরি করেন। সেই বাড়িতেই সানজিদা ও তার মা বসবাস করতো। পরে ওই জায়গায় পাকা বাড়ি করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করলে শামসুলের বাবা মোসলেম ও ভাই সাজিম মন্ডল বাঁধ সাজে। সানজিদার দাদা শামসুলকে বসতভিটার উত্তর পাশে পাকা বাড়ি না করে দক্ষিণ পাশে নীচু জায়গায় বাড়ি করার জন্য বলে আসছিল। এ নিয়ে বিরোধ শুরু হয়। সানজিদার বাবা ও ভাই বিদেশে থাকায় বাড়ি করা নিয়ে বিরোধের জেরে সানজিদা ও তার মায়ের সঙ্গে তাঁর দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিমের প্রায় পারিবারিক কলহ লেগে থাকতো। এই কলহের জেরে দাদা মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল হত্যার উদ্দেশ্যে গত ৯ এপ্রিল হত্যার উদ্দেশ্যে সানজিদার শরীরে বিষ প্রয়োগ করে। পরবর্তীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ এপ্রিল রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে সানজিদা বলে গেছে তার দাদা ও চাচা তাঁর শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করেছে। তাঁর এই বক্তব্যের ভিডিও ধারণ করা আছে। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল পলাতক রয়েছেন।

লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, গত ৯ এপ্রিল সকালে সানজিদা প্রাইভেট পড়ার জন্য ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ে যায়। প্রাইভেট পড়ে সে বেলা ১১টার দিকে বাড়িতে আসে। এ সময় সাংসারিক কাজে সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়ির বাইরে ছিলেন। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে সানজিদার দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিম সানজিদার ঘরের ভেতরে যায়। দাদা মোসলেম সানজিদার পাশে বসে একপর্যায়ে তাকে জাপটে ধরে এবং চাচা সাজিম পকেট থেকে বিষের ইনজেকশন বের করে তার বাম হাতের শিরায় জোর ইনজেকশন প্রয়োগ করে। তারা সানজিদাকে হুমকি দিয়ে বলে এ কথা কাউকে বললে তার মতো বাবা ও ভাইকেও হত্যা করবে। সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়িতে এসে মেয়েকে অসুস্থ অবস্থায় দেখতে পেয়ে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় মেয়েকে নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে ওই দিনই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১২ এপ্রিল রাতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় রাজশাহীর রাজপাড়া থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু (ইউডি) মামলা হয়েছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে সানজিদার পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত মোসলেম ও সাজিমের ফাঁসি দাবি করা হয়।

সাজিম মন্ডলের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিয়ে তা বন্ধ পাওয়ায় অভিযোগের বিষয়ে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাবুদ্দীন বলেন, ‘যে মেয়েটি মারা গেছে তার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় যোগাযোগ করা হয়েছিল। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে। সেখানেই নিহত কিশোরীর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব

ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান শফিকুল আলম।

সরকারের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে প্রায় ৯ মাসে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছ থেকে কী অর্জন করেছেন, তা তুলে ধরেছেন তিনি।

আজ শুক্রবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক পোষ্টে শফিকুল আলম লিখেছেন, ‘গত নয় মাসে আমি কী অর্জন করেছি: এক চিমটি ঘৃণা, একমুঠো অবিশ্বাস ও এক আকাশ ভালোবাসা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?
জুলাই-মার্চ মাসে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ
সংঘর্ষে উড়ে গেছে বাসের ছাদ, তবুও ১০ কিলোমিটার চালিয়ে ৬০ যাত্রীকে বাঁচালেন চালক
কোলের সন্তান বিক্রি করে অলংকার, মোবাইল কিনলেন মা
চুয়াডাঙ্গায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে দু’জন নিহত
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
সৌদি আরব-মরক্কো থেকে ৪৬৬ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় ৩ যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম
ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের