রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জলাশয় লিজ দিয়েছে প্রশাসন, পানির অভাবে নৃ-গোষ্ঠীর ৩ শতাধিক পরিবার

বরেন্দ্র এলাকায় পানির সংকট বহু পুরোনো। তবে ক্রমশই এই সংকট জটিল আকার ধারণ করছে। শুষ্ক মৌসুমে চরম বিপাকের সম্মুখীন হচ্ছে বরেন্দ্রের হাজারো মানুষ। এর মধ্যেই তানোর উপজেলার মন্ডুমালা পৌরসভার একটি গ্রামে এখনো খাবার পানির কোনো উৎসই তৈরি করতে পারছে না স্থানীয় প্রশাসন। ৩ বছর ধরে বিশুদ্ধ খাবার পানির জন্য হাহাকার পড়েছে এই এলাকায়। প্রশাসন বলছে, তারা নিরুপায়।

গ্রামটির নাম মাহালী পাড়া। এখানে তিন শতাধিক পরিবারের বসবাস। এখানে পানির স্তর না পাওয়ার অজুহাতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসন কোনো পদক্ষেপই নিচ্ছে না বলে অভিযোগ ভুক্তেভোগীদের। যা এই এলাকার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর লোকজনের জীবনযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এই সমস্যার সামধান হিসেবে গ্রামবাসীরা গ্রাম থেকে দূরে একটি ব্যক্তি মালিকানাধীন গভীর নলকূপ থেকে পানি কেনেন। সামান্য আয়ে আর পানি কিনে খাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এই সমস্যার সমাধান চান তারা।

ভুক্তভোগীরা জানান, বরেন্দ্র এলাকায় গভীর নলকূপের অবাধ ব্যবহারে খরা মৌসুমে চরম বিপাকে পড়তে হয় স্থানীয়দের। এ ছাড়া এখানকার ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার করতে পারে না বসবাসরত নৃ-গোষ্ঠীর লোকজন। সরকারি পুকুরগুলো প্রভাবশালীদের লিজ দেওয়া হয়। এতে পুকুরে নামতেও পারে না তারা। সবমিলিয়ে শুষ্ক মৌসুমে খাবার পানি তো দূরে থাক, দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার উপযোগী পানিও পাওয়া যায় না। অথচ মৌলিক এই অধিকার নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসনের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেই। উপরন্তু মরার উপর খাঁড়ার ঘাঁ হিসেবে বাতলে দেওয়া হচ্ছে, গভীর নলকূপের কেনা পানি, যা দিন আনতে পান্তা ফুরোনো পরিবারগুলোর পক্ষে কেনা সম্ভব হচ্ছে না।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগীদের একজন চিচিলিয়া হেমব্রম বলেন, তাদের এলাকায় কোনো পানি নেই। খাবার পানির জন্য কখনো আধা কিলো মিটার, এক কিলোমিটার দূরে যেতে হয়। তাতেও পানি পাওয়া যায় না। মানুষের পানির উৎস থেকে পানি আনতে নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হতে হয় নারীদের। অনেক সময় পানি আনতে নারীদের কোমরে ব্যথাসহ নানা ধরনের দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়। অনেক দূরে গিয়ে পানি কিনে আনতে হয়। অভাবের সংসারে পানি কিনে খাওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। আমরা দিন মজুরি বা বাঁশ-বেতের কাজ করে তিনশত টাকার মতো আয় করি। যা দিয়ে সংসার চালানোই কষ্ট সাধ্য।

নৃ-গোষ্ঠীর নেতা সুভাস হেমব্রোম বলেন, এখানকার বাসিন্দাদের সব ধরনের অধিকার থেকে অনেক সময় বঞ্চিত করা হয়। সমতলের নৃ-গোষ্ঠীর লোকজন পানির জন্য প্রতারণার শিকার হচ্ছে অহরহ। পানির জন্য তাদের জীবন দিতে হচ্ছে। তিনি সব নেৃ-গোষ্ঠী গ্রামে সুপেয় পানিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পানির সমস্যা সমাধানের দাবি জানান।

একই পাড়ার বাহালী গোষ্ঠীর নেত্রী রিনা টুডু বলেন, শতবার ধরনা দিয়েছি স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে। কেউ পানির সমাধান করে দিল না আজো। প্রায় তিনশ মানুষ আমরা মানবেতর জীবনযাপন করছি। আমরা আমাদের পানির অধিকার চাই।

রিনা টুডু আরও বলেন, আমরা পানির আধিকার আদায়ে জেলা প্রশাসক বরাবর ৪টি দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেছি। দাবিগুলো হলো- তানোর উপজেলার মন্ডুমালার মাহালী পাড়াতে দ্রুত পর্যাপ্ত ডিপটিউবয়েল/টিউবয়েল/সাবমার্সিবল পাম্প স্থাপন করে আমাদের পানির সমস্যা সমাধান করে দিতে হবে। রাজশাহী জেলা তথা বরেন্দ্র অঞ্চলের পুকুর/ দিঘি এবং চলমান জলাভূমি লিজ প্রথা সংশোধন করে সত্যিকারে স্থানীয় প্রান্তিক মানুষের ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হবে। গ্রামের ভেতরে বা কাছাকাছি পুকুরগুলো গ্রামবাসীর নামে/ কমিউনিটির নামে বিনাশর্তে লিজ দিতে হবে যাতে কমিউনিটির মানুষগ এগুলো ব্যবহার করতে পারে। বরেন্দ্র অঞ্চলের সকল পুকুর/দিঘিগুলো সংস্কার করে দিতে হবে। যাতে ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার করা যায়।

নৃ-গোষ্ঠীর পানির অধিকার নিয়ে কাজ করছেন গবেষক শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ুর আঞ্চলিক অভিঘাতসহ পানি সমস্যা বরেন্দ্র অঞ্চলে নীরবে মারাত্মক হয়ে উঠছে। একসময় গ্রাম ও শহরের প্রান্তিক মানুষগুলো প্রাকৃতিক উৎস থেকে পানির ব্যবহার করত। কিন্তু সেই প্রাকৃতিক উৎসগুলো দিনে দিনে দখল আর নষ্ট হওয়াসহ প্রভাবশালীদের লিজ নেওয়ার কারণে সেখানে প্রান্তিক মানুষ আর পানির অধিকার নিশ্চিত করতে পারছে না। অন্যদিকে, উন্নয়নের ভুল পদক্ষেপের কারণে এই অঞ্চলের ভূগর্ভস্থ পানির স্তর মারাত্মকভাবে নিচে নেমে গেছে। যার ফলে রাজশাহী তথা বরেন্দ্র অঞ্চলে গ্রামের ঐতিহ্যবাহী পানির উৎস পাতকুয়া, কুয়া, পুকুর, জলাশয়, টিউবয়েল, নলকুপগুলোতে আর পানি পাওয়া যায় না। এর স্থলে বরেন্দ্র বহুমূখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ পানি সেবার নামে আর্থিক মূল্যে পানি বিক্রি করছে এখন।

পানি ব্যবস্থাপনায় জনগোষ্ঠীর মতামতগুলো উপেক্ষা করা এবং গভীর নলকূপ ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায় প্রভাবশালীদের দৌরাত্ম্যের কারণে পানির জন্য সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, এই গ্রামটিতে খাবার পানিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদা মাফিক পানির অভাব দেখা দিয়েছে মারাত্মকভাবে। আবার বার বার ধরনা দিয়েও এখনকার মানুষের পানির অধিকার নিশ্চিত হয়নি। এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ জরুরি।

এ বিষয়ে মুন্ডুমালা পৌরসভার সচিব আবুল হোসেন জানান, ওই গ্রামে ৭০০ ফিট পর্যন্ত বোরিং করেও পানির কোনো স্তর পাওয়া যায়নি। একারণে সমস্যার সমাধান হয়নি। আর এই সমস্যা আরও বেশকিছু জায়গায় আছে। পানির স্তর ক্রমশই নিচে নেমে যাচ্ছে। আগামী ৪-৫ বছর পর এই সমস্যা পুরো পৌর সভায় জটিল আকার ধারণ করতে পারে।

তিনি আরও জানান, পৌরসভায় নলকূপের জন্য প্রায় ২ কোটি টাকার একটি বরাদ্দও এসেছিল। কিন্তু পানির স্তর না থাকায় তা ফিরে গেছে। এখন ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। যেটা আশেপাশের যে এলাকায় বোরিং পাওয়া যাবে, সেখান থেকে পানি উত্তোলন করে সরবরাহের জন্য। তবে যে কারণে পানির স্তর নেমে যাচ্ছে তার সমাধান না হলে কার্যত ফলাফল তেমন আসবে না।

এ বিষয়ে মুন্ডুমালা পৌরসভার মেয়র সাইদুর রহমানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

এসএন

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু