শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নড়াইলে ঘেরের পাড়ে কোটি টাকার সবজি চাষ

নড়াইলের কালিয়া পৌরসভার গোবিন্দপুরে ভক্তডাঙ্গা বিলে ঘেরের পাড়ে সবজি চাষের নিরব বিপ্লব ঘটেছে। ভক্তডাঙ্গা বিলের পতিত জমিতে গড়ে ওঠা চিংড়ি ও সাদা মাছের ঘের পাড়ে চাষ হচ্ছে কোটি টাকার সবজি। ৩৫০ একরের বেশি জায়গাজুড়ে বিস্তৃত প্রায় ৫০টি ঘেরের কারণে বদলে গেছে পরিত্যক্ত ভক্তভাঙ্গা বিলের চিত্র। ঘেরে মাছ ও পাড়ে নানা ধরনের সবজি চাষ করে ইতিমধ্যে স্বাবলম্বী হয়েছেন এই অঞ্চলের বেশ কয়েকজন কৃষক। এসব ঘেরে কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে এলাকার বেকারদের।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, এই বিলে অবস্থিত ছোট-বড় সকল ঘেরের পাড়ে সবজি চাষ হচ্ছে। কোথাও দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি টমেটো গাছ। গাছে ঝুলছে লাল টকটকে টমেটো। পাড়ে তৈরি করা মাচায় ঝুলছে লাউ। কোথাও শষা, করলা আবার কেথাও আবাদ হচ্ছে কুমড়া। এভাবেই বছরজুড়ে এখানে আবাদ হচ্ছে ফরমালিন মুক্ত নানান জাতের সবজি। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় ঘেরের পাড় থেকে স্থানীয় বাজারসহ এসব সবজি যাচ্ছে রাজধানীতে। প্রযুক্তির কল্যাণে টাকাও চলে আসছে কৃষকের মুঠোফোনে। ঘেরের পাড়ে সবজি চাষ যেন তাদের জন্য আশীর্বাদ।

এই বিলের সবচেয়ে বড় ঘের মালিক নুপুর এন্ড ব্রাদার্স মৎস্য খামারের সত্ত্বাধিকারী শিবনাথ রায় জানান, এক সময় লঞ্চে কলা বিক্রি করতেন তিনি। পার্শ্ববর্তী বড়দিয়া বাজারের একটি দোকানেও ৭ বছর কাজ করেছেন। পরে ধীরে ধীরে তিনি মৎস্য ঘেরটিও বড় করতে থাকেন। এখন তার ঘেরটি ৩২৬ একর জমির উপর। আর এই ঘেরের পাড়ে টমেটো, উচ্ছে, করলা, শষা, পেঁপে, কুমড়াসহ বিভিন্ন প্রকারের সবজি চাষ করছেন। সবজি বিক্রি করে বছরে আয় করছেন প্রায় কোটি টাকা। তার ঘেরে সময়ভেদে কাজ করেন ২২ থেকে ৪২ জন শ্রমিক।

আরেক ঘের মালিক প্রদীপ বর্মন বলেন, তার ৯৫একরের ঘেরে মাছ চাষের পাশাপাশি পাড়ে সবজি চাষ করেন। আগাম তরমুজ, উচ্ছে, লাউ, কুমড়াসহ বিভিন্ন সবজি চাষ করেন তিনি। ঘেরের পাড় উচু হওয়ায় প্রতিটা সবজি আগাম চাষ করা যায়। আগাম চাষ করলে বাজারে দামও বেশি পাওয়া যায়। মাঝে মাঝে ঘেরে ধান চাষ করা হয়।

আরো কয়েকজন চাষী ও স্থানীয় বাসিন্দা জানান, এখানে কিছু কিছু জমিতে আউশ-আমন হত এবং অধিকাংশ সময় জমি খালি পড়ে থাকত। পরে কৃষক তার ভাগ্য উন্নয়নে ঘের করে তাতে মাছ চাষ এবং পাড়ে সবজি চাষ করে কৃষিতে ব্যাপক অবদান রাখছে। তাদের সাফল্য দেখে আরো অনেকেই এ ধরনের চাষাবাদে আগ্রহী হয়েছে।

এসব মৎস্য ঘেরে কর্মরত শ্রমিকরা জানান, মৎস্য ঘের হওয়ায় স্থানীয় বেকারদের কর্মসংস্থানের ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। পড়ালেখার পাশাপাশি অনেকেই ঘেরে কাজ করছেন। এখানে কাজ করে যা পান তা দিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে চলছে তাদের সংসার।

এ ব্যাপারে কালিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুবির কুমার বিশ্বাস জানান, কালিয়া পৌরসভার ভক্তডাঙ্গা বিলে অবস্থিত ঘেরগুলোতে মাছ চাষের পাশাপাশি পাড়ে সবজি এবং বোরো মৌসুমে ধান চাষ করা হয়। একই জমি থেকে তিন ধরনের চাষাবাদ হচ্ছে। ফলে কৃষকরা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন। এখানে সব সবজিই আগাম চাষ হয়। এ কারণে বাজারে ভালো দাম পান তারা। কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের প্রয়োজনীয় সকল ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

এসআইএইচ 

Header Ad
Header Ad

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম  

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, সংস্কার কোনো নতুন ধারা নয়। কেউ যদি দাবি করে যে আমরাই প্রথম সংস্কার নিয়ে আসছি, তাহলে এটা ভুল। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। প্রতি মুহূর্তেই সংস্কার হচ্ছে। সংস্কারের ধারা চলতে থাকবে। সে জন্য তো নির্বাচন বন্ধ হয়ে থাকতে পারে না। দিনের পর দিন একটি অনির্বাচিত সরকারের হাতে আমরা তো দেশ পরিচালনা করতে দিতে পারি না। সে জন্যই আমরা তাড়াতাড়ি নির্বাচন চাই।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি’র (জাগপা) উদ্যোগে আয়োজিত বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, স্বাধীনতার ঘোষক শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও ২৪ এর ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের চেতনায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ করে সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমাদের সম্পর্কে একটা ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়, সেটা হলো- বিএনপি নাকি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তাড়াতাড়ি নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু, ক্ষমতায় তো আমরা আগেও ছিলাম। দুই-তিনবার ছিলাম। আল্লাহ চাইলে আবার ক্ষমতায় আসবো। ক্ষমতার জন্য আমরা রাজনীতি করি না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, সংস্কার প্রক্রিয়া প্রথম শুরু করেছিলেন শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। একদলীয় শাসনব্যবস্থা বাকশাল কায়েম করেছে আওয়ামী লীগ। সেখান থেকে জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র বের করে এনেছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, আমরা বলেছি আপনারা সংস্কার করুন, আমাদের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু যে বিষয়টা নিয়ে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা তৈরি হয়েছে, সেটি হলো অস্থিরতা। একটি নির্বাচিত সরকার থাকলে এই সমস্যা অনেক কমে যাবে। কারণ, নির্বাচিত সরকারের শক্তিটা অন্যরকম। জনগণ তার পেছনে থাকে। এই কথাটা আমাদের সব সময় মনে রাখতে হবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা সংস্কার চাই। আমরা সংস্কার সবচেয়ে বেশি চাই। কিন্তু, দীর্ঘকাল অনির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকা উচিত নয়। আজ সংকট বেড়েই চলেছে। সবচেয়ে বড় সংকট সাধারণ মানুষের। সব কিছুর দাম এমনভাবে বেড়েছে, সাধারণ মানুষের জীবন এখন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। এটার দিকে তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) কোনো খেয়ালই নেই।

Header Ad
Header Ad

ভিনিসিয়ুস কাণ্ডে ব্যালন কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষোভ ঝাড়লেন রোনালদো

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের ব্যালন ডি’অর পুরস্কার দেওয়া হয়েছে গত ২৮ অক্টোবর। ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের প্রতি ব্যালন ডি'অর পুরস্কারের ক্ষেত্রে তার যথাযথ মূল্যায়ন না হওয়ার বিষয়টি নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো।

সম্প্রতি ব্রাজিলিয়ান ফরওয়ার্ডের প্রতি সংহতি জানিয়ে, রোনালদো বললেন, "এটি একেবারে অনুচিত এবং খুবই হতাশাজনক যে, ব্যালন কর্তৃপক্ষ এখনও পর্যন্ত ভিনিসিয়ুসের মতো এক তারকাকে উপযুক্ত সম্মান দেয়নি।"

গতকাল (শুক্রবার) দুবাইয়ে ‘গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক ও বর্তমান দুই তারকা। যেখানে ভিনিসিয়ুস বছরের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন। সেখানেই ওঠে ব্যালন ডি’অর ২০২৪ পুরস্কারের বিষয়টি। এ সময় রোনালদো ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড ভিনিই ব্যালন প্রাপ্য ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন। এর আগে আগেভাগেই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারটি কে পাচ্ছেন সেটি ফাঁস হয়ে যাওয়ায় ব্যালন প্রদান অনুষ্ঠান বয়কট করে পুরো রিয়াল কর্তৃপক্ষ।

ভিনিসিয়ুসের পুরস্কার না পাওয়া প্রসঙ্গে রোনালদো বলেন, ‘আমার মতে সে–ই (ভিনিসিয়ুস) গোল্ডেন বলটি (ব্যালন) বেশি প্রাপ্য ছিল। তার সঙ্গে অবিচার করা হয়েছে বলে মনে করি। আমি সবার সামনেই বিষয়টি বলছি যে, তারা রদ্রিকে পুরস্কারটি দিয়েছে, সেও পাওয়ার যোগ্য ছিল ঠিক আছে, কিন্তু তাদের এটি ভিনিসিয়ুসকেই দেওয়ার উচিত ছিল। কারণ সে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছে, গোল করেছে ফাইনালে।’

এমনকি ব্যালনের চেয়ে গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ডকে বেশি স্বচ্ছ বলেও মন্তব্য করেন এই আল–নাসর তারকা, ‘আপনারা জানেন যে, এই গালা অনুষ্ঠানে সবসময়ই একই কাজ করা হয়। সে কারণে আমি গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ডকে পছন্দ করি, তারা অন্তত সৎ।’ বলে রাখা ভালো, ইউরোপীয় ক্লাবে থাকাকালে লিওনেল মেসির সঙ্গে ব্যালন পাওয়ার দৌড়ে প্রায় প্রতিবারই লড়েছেন রোনালদো। এই পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫টি ব্যালনও জিতেছেন। রেকর্ড সর্বোচ্চ ৮টি পেয়েছেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা।

গতকাল গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে ‘মধ্যপ্রাচ্যের সেরা ফুটবলার’-এর পুরস্কার জিতেছেন রোনালদো। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে আল-নাসরে যোগ দেন। এরপর থেকে তিনি সৌদি ক্লাবটির জার্সিতে ৮৩ ম্যাচে ৭৪ গোল করেছেন। যদিও এখন পর্যন্ত আল-নাসরকে লিগ টাইটেল বা সর্বোচ্চ সাফল্য এনে দিতে পারেননি সিআরসেভেন। তিনি কথা বলেছেন সাবেক ক্লাব ইউনাইটেডের দৈন্যদশা নিয়েও।

এরিক টেন হাগকে বদলে রুবেন অ্যামোরিমকে প্রধান কোচ করলেও এখনও ভাগ্যবদল হয়নি ওল্ড ট্রাফোর্ডের ক্লাবটির। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের টেবিলে তাদের বর্তমান অবস্থান ১৪তম। চলতি মৌসুমে ১৮ ম্যাচে মাত্র ৬ জয় পাওয়া ইউনাইটেডকে নিয়ে রোনালদো বলেন, ‘ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সমস্যা সবসময়ই কোচ হতে পারে না। এটি তারচেয়েও বেশি কিছু। যদি আপনার অ্যাকুরিয়ামে অসুস্থ মাছ থাকে, তাকে সরিয়ে আপনি সমস্যা সমাধান করতে পারেন। কিন্তু আপনি আবারও তাকে অ্যাকুরিয়ামে ফিরিয়ে আনলে, আপনি আবারও অসুস্থ হবেন।’

Header Ad
Header Ad

সাদপন্থি শীর্ষ নেতা জিয়া বিন কাসিমকে গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সাদপন্থি শীর্ষ নেতা মাওলানা জিয়া বিন কাসেমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তাবলীগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ী নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান।

তিনি জানান, সাদপন্থি কর্তৃক টঙ্গীতে হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড জিয়া বিন কাসেমকে চট্টগ্রাম ডবলমুরিং এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বর্তমানে তাকে পুলিশের গাড়িতে করে টঙ্গী পশ্চিম থানায় নিয়ে আসা হচ্ছে।

গত ২০ ডিসেম্বর থেকে ইজতেমা মাঠে মাওলানা সাদের অনুসারী মুসল্লিরা পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা পালন করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা সাদপন্থিদের মাঠে জোড় পালন করতে দেবেন না বলে ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এর জেরে ১৮ ডিসেম্বর ভোরের দিকে উভয় পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। এতে শুরায়ী নেজামের চারজন নিহত ও শতাধিক মুসল্লি আহত হন।

সংঘর্ষের পর গত ১৮ ডিসেম্বর দুপুরে ময়দানে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে পুলিশের গণবিজ্ঞপ্তি জারির পর সাদ অনুসারীরা ইজতেমা মাঠ ত্যাগ করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম  
ভিনিসিয়ুস কাণ্ডে ব্যালন কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষোভ ঝাড়লেন রোনালদো
সাদপন্থি শীর্ষ নেতা জিয়া বিন কাসিমকে গ্রেপ্তার
আমাদের প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা
ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিবে না: ইকোনমিক টাইমস
গানের ভিডিওতে এবার একসাথে দেখা যাবে শাকিব-সিয়াম ও মিমসহ একঝাঁক তারকাকে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দামের পেজ থেকে সমন্বয়কদের হুমকি!  
জামায়াতে ইসলামীকে নাম পরিবর্তনের পরামর্শ ফরহাদ মজহারের  
দুদকের জালে খোদ দুদকের সদ্য সাবেক কমিশনার
পুড়িয়ে দেওয়ার আগেই দুই ট্রাক নথিপত্র আটক করলো জনতা  
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে ফিরে যেতে চাই: উপাচার্য হাছানাত আলী
সচিবালয় ছিল দালালদের হাটবাজার: ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি
সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা সাময়িক: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অর্থপাচারের ফাইল নষ্ট করতেই সচিবালয়ে আগুন দেয়া হয়েছে: রিজভী
ইউপি সদস্যকে ধর্ষণ, পরে মুখে বিষ ঢেলে হত্যা!
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে প্রেম, অতঃপর বিয়ে
ঐক্যবদ্ধ না হলে পরাশক্তিরা মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাবে: আজহারী
মোজাম্বিকে কারাগারে দাঙ্গায় ৩৩ জন নিহত, পালিয়েছে অন্তত ৬ হাজার বন্দি
আজ বন্ধুকে কল করার দিন
নাগরিক কমিটির ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহী কমিটি ঘোষণা