মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

চৈত্রের প্রথম সপ্তাহে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

চৈত্রের প্রথম দিন আজ। চৈত্র মাসে বারদোষে বছরের ফল মধু মাসের প্রথম দিবসে হয় যে যে বার। রবি চোষে, মঙ্গল বর্ষে, দুর্ভিক্ষ হয় বুধবার। সোম-শুক্র গুরুবার, পৃথিবী না সহে শস্যের ভার।

বাংলা বর্ষপঞ্জিকার হিসেব অনুযায়ী, বুধবার (১৫ মার্চ) বছরের শেষ মাস অর্থাৎ চৈত্রের প্রথম দিন। দিনটি নিয়ে বহু বছর আগে জ্যোতির্বিদ্যায় পারদর্শী বিদুষী নারী খনা বলেছিলেন উপরের ৪টি লাইন। তার কথা মতে- প্রথম চৈত্র রবিবার হলে খরা, মঙ্গলবার হলে বর্ষা, বুধবার হলে দুর্ভিক্ষ হবে। আর প্রথম দিনটি সোম বা শুক্রবার হলে সেই বছর প্রচুর শস্য ফলবে দেশে। সেই পণ্ডিতের কথা মতে, এবার হতে পারে খরা। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হচ্ছে চৈত্রের প্রথম সপ্তাহে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এ ছাড়াও বুধবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। কুমিল্লা, যশোর ও কুষ্টিয়া অঞ্চলসহ ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাৎ আজ থেকে চৈত্রের প্রথম ৫ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্রে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, চৈত্রের প্রথম দিন থেকেই দেশের বিভিন্ন জেলায় শুরু হয়েছে মৃদু তাপপ্রবাহ। আগামী দিনগুলোতে তাপমাত্রা আরো বাড়তে ও তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। একই সঙ্গে ক্রমেই ঝড়-বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

এসআইএইচ

 

 

Header Ad
Header Ad

অপরাধ দমন অভিযানে কোনো বাহিনীর সদস্য গাফিলতি করলেই ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

গণমাধ্যমের সামনে বক্তব্য রাখছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

অপরাধ দমনে দেশব্যাপী শুরু হওয়া অভিযান পরিচালনায় কোনো বাহিনীর কোনো সদস্যের গাফিলতি পেলে তাদের আইনের আওতায় নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় শহীদ সেনা দিবসে বনানী সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই রোধে গতরাত থেকে শুরু হয়েছে যৌথ অভিযান। এ অভিযান সম্পর্কে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, অভিযান পরিচালনায় আমরা কোনো বাহিনীর কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে যদি কোনো ধরনের গাফিলতি পাই তাহলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।

এ অভিযান যেভাবে সাজিয়েছি, যদি কোনো জায়গায় আমার কোনো কর্মচারী বা আমার কোনো বাহিনীর সদস্যের মধ্যে গাফিলতি থাকে, আমি তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসব।

তিনি আরও বলেন, এখানে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না, সে পুলিশ হোক, বিজিবি হোক, র‌্যাব হোক, আনসার বা কারা অধিদফতর হোক।

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার নিশ্চিতে যথাসাধ্য চেষ্টা করা হচ্ছে। জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন এ বিষয়ে কাজ করছে।’

অভিযানের সর্বশেষ আপডেট জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি তো ভাবছিলাম, আপডেট আপনারা দেবেন। আপনারা সত্য সংবাদটা পরিবেশন করেন। দেখেন আমরা ব্যবস্থা নেই কিনা। দুই এসপির বিরুদ্ধে সংবাদ পরিবেশনের পর আমরা কিন্তু ব্যবস্থা নিয়েছি। সত্য সংবাদের ভিত্তিতে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেব।

এর আগে, জাতীয় শহীদ সেনা দিবসে রাজধানীর বনানীতে সামরিক বাহিনী কবরস্থানে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।

Header Ad
Header Ad

রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন

রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন। ছবি: সংগৃহীত

রংপুরে হিজবুত তাওহীদের কর্মীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষের সময় হিজবুত তাওহীদের অফিস সহ চার কর্মীর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও দুই কর্মীর বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টার দিকে পীরগাছা উপজেলার পারুল ইউনিয়নের নাগদাহ সিদাম এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে অভিযান চালিয়ে ৭ জনকে আটক করেছে।

স্থানীয়রা জানায়, হিজবুত তাওহীদের প্রায় ৪০ জন কর্মী সেখানে একটি গোপন বৈঠক করছিল। বৈঠকের খবর পেয়ে এলাকাবাসী তাদের বাধা দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং মুহূর্তেই তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষ চলাকালে হিজবুত তাওহীদের চার কর্মীর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয় ও আরও দুই কর্মীর বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়। সংঘর্ষের সময় উভয় পক্ষের মধ্যে লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

সংঘর্ষে আহত চারজনকে তাৎক্ষণিকভাবে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিজবুত তাওহীদের কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা ও তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান এলাকাবাসী।

আটকদের স্বজনরা দাবি করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।

পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল হক সুমন বলেন, “হিজবুত তাওহীদের একটি সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল। সেই সমাবেশ ঘিরেই এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয় ও সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে। সংঘর্ষের পর পুরো এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে ওই এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”

Header Ad
Header Ad

পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

সস্প্রতি ম্যাটস ও ডিএমএফ ইস্যুতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কতৃক গৃহিত সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ এবং ম্যাটস শিক্ষার্থীদের অযৌক্তিক দাবির বিরুদ্ধে ও পাঁচ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল করেছে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীরা। 

গত সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০ টার দিকে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ চত্বর থেকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের সামনে এই মশাল মিছিল নিয়ে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা।

এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন মেডিকেলে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের চিকিৎসক পদবী ব্যবহার নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করে এলেও কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা অনেক কষ্ট করে পড়াশোনা করে, কিন্তু এসএসসি পাস করে ম্যাটসের শিক্ষার্থীরা চিকিৎসক সেজে বসে রয়েছে। এসব নৈরাজ্য বন্ধ করতে হবে।

বিক্ষোভকারীরা আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধানে একটি যৌক্তিক ও মৌলিক পরিবর্তন প্রয়োজন। এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া চিকিৎসকের স্বীকৃতি দেওয়া বন্ধসহ ৫ দফা দাবি স্বাস্থ্যখাতে একটি বিপ্লব ঘটাতে পারে। এই দাবিগুলো বাস্তবায়িত হলে একদিকে যেমন স্বাস্থ্যখাতের অব্যবস্থাপনা ও অনিশ্চয়তা দূর হবে, ঠিক তেমনি রোগী ও সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে। তাই সারা বাংলাদেশের মেডিকেল কলেজগুলোর সঙ্গে একমত হয়ে মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীরা মশাল মিছিল নিয়ে বিক্ষোভ করেছে।

শিক্ষার্থীদের পাঁচ দফা দাবি গুলো হচ্ছে-
১। এমবিবিএস/বিডিএস ব্যতীত কেউ চিকিৎসক লিখতে পারবে না। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) বিরুদ্ধে করা রিট ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার করতে হবে। বিএমডিসি নিবন্ধন শুধু এমবিবিএস/বিডিএস ডিগ্রিধারীদের দিতে হবে। ২০১০ সাল থেকে হাসিনা সরকার ম্যাটসদের (মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল) বিএমডিসি থেকে নিবন্ধন দেওয়া শুরু করেছে। এই ম্যাটসদের বিএমডিসি থেকে নিবন্ধন দেওয়া অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

২। উন্নত বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ওভার দ্যা কাউন্টার বা ওটিসি ড্রাগ লিস্ট আপডেট করতে হবে। এমবিবিএস বা বিডিএস ছাড়া অন্য কেউ ওটিসি লিস্টের বাইরের ওষুধ প্রেসক্রাইব করতে পারবে না। রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ফার্মেসিগুলো ওটিসি লিস্টের বাইরের কোনো ওষুধ বিক্রি করতে পারবে না।

৩। স্বাস্থ্যখাতে চিকিৎসকের সংকট নিরসনে দ্রুত ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে সব শূন্য পদ পূরণ করতে হবে। আলাদা স্বাস্থ্য কমিশন গঠন করে আগের মতো সপ্তম গ্রেডে নিয়োগ দিতে হবে। প্রতি বছর ৪ থেকে ৫ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে স্বাস্থ্যখাতের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে এবং চিকিৎসকদের বিসিএসে বয়সসীমা ৩৪ বছর করতে হবে।

৪। সব মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট স্কুল (ম্যাটস) ও মানহীন সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো বন্ধ করতে হবে। ইতিমধ্যে পাস করা ম্যাটস শিক্ষার্থীদের উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (স্যাকমো) পদবী রহিত করে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।

৫। চিকিৎসক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অপরাধ দমন অভিযানে কোনো বাহিনীর সদস্য গাফিলতি করলেই ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন
পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  
৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশা, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা