সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

৪০ বছরেও পুনঃখনন হয়নি রামগঞ্জের তিন কিলোমিটার খাল

৪০ বছরেও সংস্কার হয়নি লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ৩ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি খাল। খালটি ‘শাহাব উদ্দিনের খাল’ নামে পরিচিত। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকির অভাবে খালের বিভিন্ন স্থানে পাড় দখল হয়ে যাওয়ায় এখন এটি নালায় পরিণত হয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে সেচ প্রকল্প, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন চাষিরা। বর্ষা মৌসুমে খালটি দিয়ে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হওয়ায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা, ফলে বন্ধ থাকে আমন চাষাবাদ। এতে করে প্রায় ১২০০ একর জমির কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। তবে খালটি দখলমুক্ত করাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে পুনঃখননের আশ্বাস দিলেন লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক।

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী গ্রাম জয়পুরা। কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ গ্রামে ইরি চাষাবাদের জন্য ১৯৮২ সালে তৎকালীন ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ে কর্মরত শাহাব উদ্দিনসহ স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে জয়পুরা হাজীবাড়ি থেকে চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ বর্ডার পর্যন্ত এবং জয়পুরা কাইতের বাড়ি থেকে ডাকাতিয়া নদীর সংযোগস্থল পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার দীর্ঘ খালটি খনন করা হয়। পরবর্তীতে যার নামকরণ করা হয় শাহাব উদ্দিনের খাল। খালটি খননের ফলে রামগঞ্জের জয়পুরা গ্রামসহ সীমান্তবর্তী চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ ও ফরিদগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি গ্রামের কৃষি উৎপাদনে আমূল পরিবর্তন আসে। কিন্তু খালটি খননের পর থেকে আজ পর্যন্ত সংস্কার না হওয়ায় এটি এখন নালায় পরিণত হয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে জয়পুরা গ্রামের প্রায় ১২০০ একর জমির চাষাবাদ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন চাষিরা।

চাষিরা জানান, র্দীঘ ৪০ বছরেও খালটি সংস্কার না হওয়ায় এবং বিভিন্ন স্থানে খালের পাড় দখল হয়ে যাওয়ায় খালটি এখন প্রায় মৃত। ইরি-বোরো চাষাবাদের সময় দূরবর্তী কাটাখালি খাল থেকে পানি এনে চাষাবাদ করতে হয় তাদের। এতে সময় মতো তারা ইরি রোপণ করতে পাচ্ছেন না। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের।



এদিকে স্থানীয় কয়েকজন অভিযোগ করেন, প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো প্রদক্ষেপ না নেওয়ায়, দখলদারদের কবলে পড়ে খালটি এখন অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। তিন ফসলি জমিতে এখন শুধু ইরি চাষাবাদই হয়। খনন না হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে খাল দিয়ে পানি নামতে পারছে না। এতে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। ফলে আমন ও রবি শস্য চাষাবাদ ব্যাহত হয়। এতে বছরের দুটি মৌসুমই অনাবাদি থেকে যায় এ গ্রামের বিস্তীর্ণ কৃষি জমি।

দুই একর জমিতে ইরি ধানের আবাদ করেছেন জয়পুরা গ্রামের কৃষক মো. শাহজাহান। তিনি বলেন, সময়মতো সেচের পানি না পাওয়ায় নির্দিষ্ট সময়ের ১ মাস পর ইরি রোপণ শুরু করেছেন তিনি। এতে ফলন আসতেও দেরি হবে। আবার বর্ষায় জলাবদ্ধতার কারণে আমন চাষাবাদ বন্ধ রাখতে হয় তাদের। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন তারা।

স্থানীয় কৃষক আনোয়ার হোসেন জানান, জমির পাশে শাহবুদ্দিনের খাল থেকে পানি না পাওয়ায়, দ্বিগুণ টাকা খরচ করে দূরবর্তী কাটাখালী খাল থেকে পানি এনে ইরি চাষাবাদ করতে হচ্ছে তাদের। এতে উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়তে হয় তাদের। খালটি পুনঃখনন করা হলে খালের পানি ব্যবহার করেই সময় চাষাবাদ করা যেত। এতে কম খরচে উৎপাদনও ভালো হতো। তারাও আর্থিকভাবে উপকৃত হতেন।

স্থানীয় সেচ প্রকল্পের ম্যানেজার মোশারফ হোসেন বলেন, খালটি খনন হওয়ার ৪০ বছরেও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বার কেউই খালটি পুনঃখননের উদ্যোগ নেয়নি। এতে ভরাট হয়ে যাওয়ায় সেচ প্রকল্প কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটছে। আগে এসব জমিতে তিন ফসল হতো, এখন এক ফসল হতে কষ্ট হয়। এ খালটি খনন না হওয়ায় আমন মৌসুমে আমনও হচ্ছে না, ইরি মৌসুমে পানি পাওয়া যাচ্ছে না। অবৈধ দখল উচ্ছেদসহ খালটি পুনঃখনন হলে ইরিগ্রেশন প্রজেক্টের হাজার হাজার কৃষক উপকৃত হবে।

 

এদিকে খালটি দখলমুক্ত ও পুনঃখননের বিষয়ে ৬ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় মহিব উল্লা নামে এক ব্যক্তি এলাকাবাসীর পক্ষে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদন করেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলমও স্বীকার করলেন, খালটি কাটার পর থেকে সংস্কার না হওয়ায় সময়মতো চাষাবাদ করতে পারছেন না কৃষকরা। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কৃষক। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, বরাদ্দ না থাকায় তারা কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেননি।

লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ বলেন, শাহাবুদ্দিনের খালের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। প্রান্তিক চাষিদের কথা চিন্তা করে খালটি দখলমুক্ত করাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে পুনঃখনন করার আশ্বাস দেন তিনি।

কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও প্রান্তিক চাষিদের কথা চিন্তা করে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ খালটি সংস্কারে দ্রুত প্রদক্ষেপ নেবে এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।

এসএন

Header Ad
Header Ad

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান

ছবি: সংগৃহীত

চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম। তিনি জানান, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, যাতে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা যায়।

বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বর্তমানে গড়ে দৈনিক ১৪,০০০ থেকে ১৪,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যেখানে গড় চাহিদা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে এই চাহিদা সর্বোচ্চ ১৭,৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭,২৬০ মেগাওয়াট।

গত শনিবার দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ছিল ১১,৯৭১ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪,৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা আরও বেড়ে যায়। যদিও গ্রীষ্মে প্রায় ৭৫০ মেগাওয়াট ঘাটতির আশঙ্কা রয়েছে, বিপিডিবি মনে করে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

চেয়ারম্যান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পেছনে কারিগরি ত্রুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন ঝড় বা বৃষ্টিপাত) একটি বড় কারণ। এছাড়া গ্যাসের চাহিদা পূরণে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান জ্বালানি। ইতোমধ্যে স্পট মার্কেট থেকে দুটি কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকার। এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি থেকেও এলএনজি আনা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, লোডশেডিং কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাসাবাড়ি ও মসজিদে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে না নামানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন ২,০০০ থেকে ৩,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষায় সরকারের নানা উদ্যোগের কারণে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

ছবি: সংগৃহীত

পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে সৌদিতে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন পর্যটকরা। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে এই নিয়ম গত ১৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের জন্য প্রদত্ত উপযুক্ত পণ্য ও সেবার উপর শূন্য শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করবে এবং সৌদি আরব ত্যাগের সময় পরিশোধিত ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে। এতে পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় হ্রাস পাবে এবং সৌদির পর্যটন খাত আরও চাঙা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের জাকাত, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ (জেডএটিসিএ) জানিয়েছে, কর ফেরতের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এক বা একাধিক অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এসব প্রতিষ্ঠান পর্যটকদের পক্ষে কর ফেরতের আবেদন এবং তা কার্যকর করবে। তবে নিয়ম লঙ্ঘন বা অনিয়ম হলে, পর্যটক ও সেবাদাতা—উভয়ই ফেরত নেওয়া অর্থের জন্য যৌথভাবে দায়ী হবেন।

জিসিসিভুক্ত (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল) দেশগুলোর পর্যটকরাও এই কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন। তবে এই সুবিধা চলমান থাকবে যতদিন না পর্যন্ত ইলেকট্রনিক সার্ভিস আইন কার্যকর হয়। জেডএটিসিএ’র গভর্নর এই কর ফেরতের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি নির্ধারণ করবেন।

নিয়মাবলির মধ্যে থাকবে—পর্যটকদের কর ফেরতের ধাপসমূহ, পর্যটক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার শর্ত, কোন পণ্য এই সুবিধার আওতায় আসবে, ন্যূনতম ক্রয়মূল্য, কোন বিক্রেতারা সুবিধা দিতে পারবেন এবং কর ফেরতের আবেদন পদ্ধতি।

অন্যদিকে, সংশোধিত ভ্যাট বিধিমালায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যবসা কার্যক্রম অন্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে নতুন মালিককে ৩০ দিনের মধ্যে জেডএটিসিএ-কে তা জানাতে হবে। তবে পূর্ববর্তী মালিকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে থাকলে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এমনকি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও, আগের মালিক পুরনো কর সংক্রান্ত দায়-দেনা থেকে অব্যাহতি পাবেন না এবং তাকে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: সৌদি গেজেট

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু