শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

৪০ বছরেও পুনঃখনন হয়নি রামগঞ্জের তিন কিলোমিটার খাল

৪০ বছরেও সংস্কার হয়নি লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ৩ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি খাল। খালটি ‘শাহাব উদ্দিনের খাল’ নামে পরিচিত। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকির অভাবে খালের বিভিন্ন স্থানে পাড় দখল হয়ে যাওয়ায় এখন এটি নালায় পরিণত হয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে সেচ প্রকল্প, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন চাষিরা। বর্ষা মৌসুমে খালটি দিয়ে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হওয়ায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা, ফলে বন্ধ থাকে আমন চাষাবাদ। এতে করে প্রায় ১২০০ একর জমির কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। তবে খালটি দখলমুক্ত করাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে পুনঃখননের আশ্বাস দিলেন লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক।

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী গ্রাম জয়পুরা। কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ গ্রামে ইরি চাষাবাদের জন্য ১৯৮২ সালে তৎকালীন ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ে কর্মরত শাহাব উদ্দিনসহ স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে জয়পুরা হাজীবাড়ি থেকে চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ বর্ডার পর্যন্ত এবং জয়পুরা কাইতের বাড়ি থেকে ডাকাতিয়া নদীর সংযোগস্থল পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার দীর্ঘ খালটি খনন করা হয়। পরবর্তীতে যার নামকরণ করা হয় শাহাব উদ্দিনের খাল। খালটি খননের ফলে রামগঞ্জের জয়পুরা গ্রামসহ সীমান্তবর্তী চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ ও ফরিদগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি গ্রামের কৃষি উৎপাদনে আমূল পরিবর্তন আসে। কিন্তু খালটি খননের পর থেকে আজ পর্যন্ত সংস্কার না হওয়ায় এটি এখন নালায় পরিণত হয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে জয়পুরা গ্রামের প্রায় ১২০০ একর জমির চাষাবাদ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন চাষিরা।

চাষিরা জানান, র্দীঘ ৪০ বছরেও খালটি সংস্কার না হওয়ায় এবং বিভিন্ন স্থানে খালের পাড় দখল হয়ে যাওয়ায় খালটি এখন প্রায় মৃত। ইরি-বোরো চাষাবাদের সময় দূরবর্তী কাটাখালি খাল থেকে পানি এনে চাষাবাদ করতে হয় তাদের। এতে সময় মতো তারা ইরি রোপণ করতে পাচ্ছেন না। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের।



এদিকে স্থানীয় কয়েকজন অভিযোগ করেন, প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো প্রদক্ষেপ না নেওয়ায়, দখলদারদের কবলে পড়ে খালটি এখন অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। তিন ফসলি জমিতে এখন শুধু ইরি চাষাবাদই হয়। খনন না হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে খাল দিয়ে পানি নামতে পারছে না। এতে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। ফলে আমন ও রবি শস্য চাষাবাদ ব্যাহত হয়। এতে বছরের দুটি মৌসুমই অনাবাদি থেকে যায় এ গ্রামের বিস্তীর্ণ কৃষি জমি।

দুই একর জমিতে ইরি ধানের আবাদ করেছেন জয়পুরা গ্রামের কৃষক মো. শাহজাহান। তিনি বলেন, সময়মতো সেচের পানি না পাওয়ায় নির্দিষ্ট সময়ের ১ মাস পর ইরি রোপণ শুরু করেছেন তিনি। এতে ফলন আসতেও দেরি হবে। আবার বর্ষায় জলাবদ্ধতার কারণে আমন চাষাবাদ বন্ধ রাখতে হয় তাদের। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন তারা।

স্থানীয় কৃষক আনোয়ার হোসেন জানান, জমির পাশে শাহবুদ্দিনের খাল থেকে পানি না পাওয়ায়, দ্বিগুণ টাকা খরচ করে দূরবর্তী কাটাখালী খাল থেকে পানি এনে ইরি চাষাবাদ করতে হচ্ছে তাদের। এতে উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়তে হয় তাদের। খালটি পুনঃখনন করা হলে খালের পানি ব্যবহার করেই সময় চাষাবাদ করা যেত। এতে কম খরচে উৎপাদনও ভালো হতো। তারাও আর্থিকভাবে উপকৃত হতেন।

স্থানীয় সেচ প্রকল্পের ম্যানেজার মোশারফ হোসেন বলেন, খালটি খনন হওয়ার ৪০ বছরেও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বার কেউই খালটি পুনঃখননের উদ্যোগ নেয়নি। এতে ভরাট হয়ে যাওয়ায় সেচ প্রকল্প কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটছে। আগে এসব জমিতে তিন ফসল হতো, এখন এক ফসল হতে কষ্ট হয়। এ খালটি খনন না হওয়ায় আমন মৌসুমে আমনও হচ্ছে না, ইরি মৌসুমে পানি পাওয়া যাচ্ছে না। অবৈধ দখল উচ্ছেদসহ খালটি পুনঃখনন হলে ইরিগ্রেশন প্রজেক্টের হাজার হাজার কৃষক উপকৃত হবে।

 

এদিকে খালটি দখলমুক্ত ও পুনঃখননের বিষয়ে ৬ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় মহিব উল্লা নামে এক ব্যক্তি এলাকাবাসীর পক্ষে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদন করেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলমও স্বীকার করলেন, খালটি কাটার পর থেকে সংস্কার না হওয়ায় সময়মতো চাষাবাদ করতে পারছেন না কৃষকরা। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কৃষক। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, বরাদ্দ না থাকায় তারা কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেননি।

লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ বলেন, শাহাবুদ্দিনের খালের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। প্রান্তিক চাষিদের কথা চিন্তা করে খালটি দখলমুক্ত করাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে পুনঃখনন করার আশ্বাস দেন তিনি।

কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও প্রান্তিক চাষিদের কথা চিন্তা করে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ খালটি সংস্কারে দ্রুত প্রদক্ষেপ নেবে এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।

এসএন

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন আরাকান আর্মির হাতে আটক ২৪ বাংলাদেশি জেলে শনিবার (১৫ মার্চ) বিকেলে কক্সবাজারের টেকনাফে ফেরত এসেছে। শনিবার (১৫ মার্চ) বিকেলে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের জেটি ঘাট দিয়ে বাংলাদেশি এসব জেলেকে ফেরত এনেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, সেন্টমার্টিন থেকে একটু দূরের এলাকা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া ২৪ বাংলাদেশি জেলেকে ফেরত দেওয়া হয়েছে। তাদের শাহপরীর দ্বীপের জেটি ঘাট দিয়ে আনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মেডিকেল টেস্ট করা হচ্ছে। এরপর তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

লে. কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, জেলেরা মাছ ধরতে ধরতে এক সময় ভুলবশত বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের শূন্য লাইন অতিক্রম করে মিয়ানমারের জলসীমার ঢুকে পড়ে। এ কারণে তাদের ধরে নিয়ে যায়। এটি নিয়ে জেলেদের সচেতন করা হচ্ছে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহসান বলেন, সাগরে মাছ ধরতে গিয়ে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন আরকান আর্মির হাতে আটক হাওয়া জেলেদের ফেরত আনা হয়েছে। তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

Header Ad
Header Ad

‘ধর্ষণ’ শব্দের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ ব্যবহারের অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএম‌পি) ক‌মিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএম‌পি) ক‌মিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী গণমাধ্যমে ‘ধর্ষণ’ শব্দটি ব্যবহার না করার অনুরোধ জানিয়েছেন। এর বদলে তিনি ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নারী নিপীড়ন’ শব্দ ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছেন।

শনিবার (১৫ মার্চ) ঢাকার কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউয়ে ডেইলি স্টার ভবনে আয়োজিত ‘হেল্প’ অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) ও সুইচ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন যৌথভাবে অ্যাপটি চালু করেছে। যা গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

ডিএম‌পি ক‌মিশনার বলেন, আমি দুইটি শব্দ খুব অপছন্দ করি, এর মধ্যে একটি হলো ‘ধর্ষণ’। আপনাদের কাছে অনুরোধ, এটা ব্যবহার করবেন না। আপনারা ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নিপীড়ন’ বলবেন। আমাদের আইনেও নারী ও শিশু নির্যাতন বলা হয়েছে। যে শব্দগুলো শুনতে খারাপ লাগে, সেগুলো আমরা না বলি।

যেসব ঘটনা জনমনে আতঙ্ক বা ভয় সৃষ্টি করে, তা কম দেখানোর অনুরোধ জানিয়েছেন শেখ সাজ্জাত আলী। একটি গণমাধ্যমের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা বসিলার একটি ছিনতাইয়ের ঘটনা, আমরা ডিটেক্ট করেছি। দুই–তিন ঘণ্টায় কয়েকবার দেখিয়েছে। যেসব ঘটনা প্যানিক সৃষ্টি করে, সেন্স অব ইনসিকিউরিটি তৈরি করে, তা যদি আপনারা বারবার না দেখান তাহলেই আমার মনে হয় ভালো হবে।

অনুষ্ঠানে ম‌হিলা প‌রিষ‌দের সভাপ‌তি ডা. ফৌ‌জিয়া মোস‌লেম ব‌লেন, কমিউনিটির সম্পৃক্তরা ছাড়া এই সমস্যা থেকে আমরা কোনোভাবেই বেরিয়ে আসতে পারব না। তি‌নি ব‌লেন, একটি মেয়ে ধর্ষিত হলে পুরো দেশ ধর্ষিত হয়। এটি কোনো ব্যক্তির ইস্যু নয়, এটি একটি সামাজিক ইস্যু, পুরো দেশের ইস্যু।

সুইচ বাংলা‌দে‌শের নির্বাহী প‌রিচালক মাইনুল আহসান ফয়সাল ব‌লেন, প‌রিসংখ‌্যনে দেখা গে‌ছে, গণপরিবহণে ৬৪ শতাংশ নারী বিভিন্ন ধরণের হ্যারাজমেন্টের শিকার হচ্ছে। এসব হ্যারাজমেন্ট কমাতেই আমাদের এই অ্যাপ।

সভাপ‌তির বক্ত‌ব্যে বি‌জে‌সির চেয়ারম‌্যান রে‌জোয়ানুল হক ব‌লেন, ধর্ষণ শব্দটি ব্যবহার না করে ঘটনার ভয়াবহতা বোঝাতে ভিন্ন কী শব্দ ব্যবহার করা যেতে পারে সে বিষয়ে ভাবা যেতে পারে। নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সব ধরনের সংগঠনকে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান তিনি।

অনুষ্ঠা‌নে আরও বক্তব‌্য রা‌খেন স‌লিউশন স্পি‌নের প‌রিচালক আব্দ‌ুল্লাহ্ আল সা‌লেহ, বি‌জে‌সির সদস‌্য স‌চিব ইলিয়াস হো‌সেন। এ ছাড়াও উপস্থিত ছি‌লেন, বি‌জে‌সির ট্রেজারার মানস ঘোষ, ট্রা‌স্টি নূর সাফা জুলহাজ ও তালাত মামুন।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা

ভেজাল শিশু খাদ্য ধ্বংস। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গা বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের তদারকিতে দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৫ মার্চ) সকাল ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য, শিশু খাদ্য ও বেকারী পণ্য সংক্রান্ত তদারকি কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মামুনুল হাসান জানান, মেসার্স কালাম স্টোরের মালিক আবুল কালামকে কোমল পানি উৎপাদন সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্য এবং কেনা সংক্রান্ত কাগজপত্র না থাকার কারণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩৭ ও ৪৫ অনুসারে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

অপরদিকে, মেসার্স গাউছিয়া ফুডের মালিক হাফিজুর রহমানকে বেকারী পণ্য অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে সংরক্ষণ এবং নিম্নমানের সুগন্ধী ব্যবহার করার জন্য ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৪৩ অনুসারে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এসময়, ১৫০ বস্তা কোমল পানি জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। তদারকি কার্যক্রমে প্রতিষ্ঠানগুলোকে মানসম্মত পরিচ্ছন্ন পরিবেশে পণ্য তৈরী ও সংরক্ষণ এবং অনুমোদিত পানীয় ও শিশু খাদ্য বিক্রি করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়।

তদারকি কার্যক্রমে ক্যাবের সদস্য রফিকুল ইসলাম ও জেলা পুলিশের একটি দল সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি
‘ধর্ষণ’ শব্দের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ ব্যবহারের অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের
চুয়াডাঙ্গায় দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা
সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিলেন ধর্ষক হিটু শেখ
স্ত্রী,সন্তানসহ ৯ সফরসঙ্গী নিয়ে ঢাকা আসছেন হামজা, বরণে প্রস্তুত বাফুফে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু
বিরামপুরে মাদকসহ ১৬ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ, আটক ১
প্রাথমিকের শূন্যপদে নিয়োগ শিগগিরই
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন বিএনপি মহাসচিব
গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ আটক
রাজশাহী স্টেশনে ধুমকেতু ও বাংলাবান্ধা ট্রেনের সংঘর্ষ
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হলে চাল সরবরাহ বন্ধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
দেশে তিন মাসেই কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার
পাকিস্তান থেকে এলো ২৬ হাজার টন আতপ চাল
বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ঢাবিতে এক দিনের ছুটি ঘোষণা  
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল
ট্রাম্পের অনুরোধের পর ইউক্রেনের সেনাদের আত্মসমর্পণের আহ্বান পুতিনের
এক বছর পর ব্রাজিল জাতীয় দলে ডাক পেয়েই আবার ইনজুরিতে নেইমার