সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

গুইমারায় ভূমিহীনদের খোঁজে অভিনব কৌশল ইউএনও’র

ভূমিহীনদের খোঁজে খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করলেন ইউএনও রক্তিম চৌধুরী। এসব এলাকার বেশির ভাগ মানুষের বাড়ি হচ্ছে পাখির বাসা, ছন পাতার ছানি, একটু বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি। এ জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর দিতে অসহায় পরিবারের তালিকা বাছাইয়ে এমন একটি চমকপ্রদ পন্থা অবলম্বন করেছেন গুইমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রক্তিম চৌধুরী, যা দেখে অভিভূত হয়েছে উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা।

সরেজমিনে দেখা যায়,বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) বিকালে এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে ছুটে যান তিনি (ইউএনও রক্তিম চৌধুরী)। খুঁজে বের করেন বেশকিছু অসহায়, হতদরিদ্র ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পরিবার। কারণ প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের শুরুতে এসব অসহায় পরিবারগুলো বাদ পড়েছিল।

জানা গেছে, গৃহহীনদের যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত গৃহহীনদের ঘর প্রদানের উদ্দেশে দিনের দাপ্তরিক কাজ শেষ করে ওইদিন গুইমারা উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ঝর্না ত্রিপুরা ,সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্মল নারায়ন ত্রিপুরা ও ওয়ার্ড মেম্বারকে নিয়ে বের হন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রক্তিম চৌধুরী। সন্ধ্যা পর্যন্ত সদর ইউনিয়নের কবুতকবুরছড়া,মুসলিমপাড়া, মুলিপাড়া, হাজাপাড়া,ডাক্তারটিলাসহ আরো বেশ কয়েকটি গ্রামের আনাচে-কানাচে ছুটে যান তিনি। এ সময় বেশির ভাগ ঘর পাহাড়ের উপর, যার কারণে গাড়ি রেখে পায়ে হেঁটেই অনেক পথ যেতে হয়েছে তাঁকে। এরই ভিতরে বেশকিছু ঘর যাচাই করেন তিনি। প্রতিটি ঘরের ভিতর ঢুকে অসহায় পরিবারগুলোর সাথে কথা বলেন এবং তাদের জীবনযাপনের খোজঁ-খবর নেন। এমনকি পরিবারের প্রধান কি করে, আয় কি, ছেলে-মেয়ে মিলিয়ে সংসারে সদস্য সংখ্যা কয়জন,ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়া করে কি-না, বয়স্ক লোক অসুস্থতায় ভুগছে কি-না-এসব তথ্যগুলো একজন পেশাদার সাংবাদিকের মতো বের করে নেন ইউএনও রক্তিম চৌধুরী।

এ ছাড়াও হাসি মাখা মুখে শিশুদের সঙ্গে কথা বলেন ইউএনও। খোঁজ নেন শিশুদের লেখাপড়া ও বিদ্যালয় সম্পর্কে। ইউএনও’র সঙ্গে কথা বলে বেশ আনন্দিত শিশুরাও। তার এই ছুটে চলা যেনো ভূমিহীন, গৃহহীন, দুর্দশাগ্রস্ত ও ছিন্নমূল পরিবারের আশ্রয়ের নির্ভরতা বহন করেছে।

এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার রক্তিম চৌধুরী বলেন, মুজিববর্ষে ‘বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’-মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে আশ্রয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের সকল ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের বাসস্থান নিশ্চিতকল্পে সেমিপাকা একক গৃহ নির্মাণের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়। দুই কক্ষবিশিষ্ট গৃহ, প্রশস্ত বারান্দা, রান্নাঘর ও টয়লেট রয়েছে এসব ঘরে। এই ঘর পেতে কোনো টাকার প্রয়োজন হয় না। এটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার। এ বিষয়টি বার বার সাধারণ মানুষকে নিশ্চিত করেছেন তিনি।

তিনি আরও বলেন,সমগ্র দেশের সকল ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষকে মুজিববর্ষে জমিসহ সেমিপাকা ঘর দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প হতে পারে সামাজিক উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার। এ প্রকল্পের মাধ্যমে গৃহায়নের সঙ্গে কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্যসেবা, স্যানিটেশন, শিক্ষা, পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন কার্যক্রম যুক্ত হয়েছে। একটি গৃহ কিভাবে সামগ্রিক পারিবারিক কল্যাণে এবং সামাজিক উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার হতে পারে তার অনন্য দৃষ্টান্ত ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প। অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন তথা দারিদ্র্য বিমোচনের এই নতুন পদ্ধতি ইতিমধ্যে ‘শেখ হাসিনা মডেল’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

সবশেষে তিনি সদর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে পরিবারগুলোর চিত্র দেখে একটি আশ্রয়নের শিবির করার অভিলাষ ব্যক্ত করে বলেন,এই এলাকার বেশির ভাগ মানুষই ‘আশ্রয়ন’ প্রকল্পের ঘর পাওয়ার দাবিদার। ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে।

এ প্রসঙ্গে প্রতিবন্ধী পরিবারের প্রধান তরু চাকমা বলেন,আমি গরিব মানুষ। আমার ছেলে-মেয়ে দুটি প্রতিবন্ধী। বৃষ্টি পড়লে পানি পড়ে। গতবার তুফানে আমার ঘর ভেঙে গেছিল। আমার ঘরে ইউএনও ঢুকে সব দেখে গেল। আমি ঘর পাইলেও খুশি না পাইলেও জীবনে কোনো দু:খ নাই।

বৃদ্ধ ভ্যান চালক নারায়ন ধর জানান, ভ্যান গাড়ি চালিয়ে জীবন শেষ। ৫টি ছেলে-মেয়ে নিয়ে এমন ঘরে থাকি কখনো কেউ ঘরে ঢুকে দেখে না ।এবার ইউএনও আমার ঘরে ঢুকে দেখল। এ রকম ইউএনও তো আগে দেখিনি।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন

সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার সাভারে পাকিজা ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং ইন্ডাস্ট্রিজের একটি গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে সাড়ে ৯টার দিকে গোডাউনটিতে আগুন লাগে।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের কারণে আগুনের সূত্রপাত ঘটে।

স্থানীয়দের তথ্য মতে, আগুন লাগার পর মুহূর্তেই তা গোডাউনটি পুরোপুরি ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে সাভার ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। তবে আগুনের তীব্রতা বাড়লে সাভার ট্যানারি ফায়ার সার্ভিসের আরও দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পাঁচটি ইউনিটের দুই ঘণ্টার চেষ্টা শেষে, সকাল ১০টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এ ঘটনায় গুদামে থাকা কাপড় ও কার্টুন পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে, অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন।

এ বিষয়ে পাকিজা ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং ইন্ডাস্ট্রিজের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী

অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী ও স্বামী আদনান আল রাজীব। ছবি: সংগৃহীত

বিয়ের গুঞ্জন আর নানা জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। পাত্র দীর্ঘদিনের প্রেমিক পরিচালক-প্রযোজক আদনান আল রাজীব। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার অদূরে একটি রিসোর্টে বিয়ের আয়োজন সম্পন্ন হয় তাদের।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) মেহজাবিন নিজের ভেরিভায়েড ফেসবুক পেইজে বিয়ের কিছু ছবি প্রকাশ করেছেন।

ওই পোস্টের ক্যাপশনে অভিনেত্রী লিখেছেন, ৯ এপ্রিল ২০১২- বাঁকা দাঁতের সুন্দর হাসিওয়ালা একটি ছেলে আমার সাথে দেখা করতে এসেছিল। তখন আমি যখন একটি শুটিং হাউসের বারান্দায় দাঁড়িয়েছিলাম। তখন তিনি রাস্তা থেকে আমার দিকে হাত নেড়েছিলেন। আমরা মাত্র ১৫ মিনিটের জন্য কথা বলেছিলাম, হাত মিলিয়ে ছিলাম। সেদিন তিনি চলে যাওয়ার সাথে সাথে আমি অনুভব করেছি যে আমার হৃদয়ের একটি টুকরো তার সাথে চলে গেছে।

অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী ও স্বামী আদনান আল রাজীব। ছবি: সংগৃহীত

পোস্টে আরও লিখেছেন, ১৩ বছর পর, এখানে আমরা, একসঙ্গে বেড়ে উঠছি, প্রতিটি সাফল্য উদযাপন করছি এবং প্রতিটি বাধা অতিক্রম করছি। সবাই বলে, সাত বছরের বন্ধুত্ব জীবনভর থাকে—আমরা তা প্রায় দ্বিগুণ সময় কাটিয়ে ফেললাম। ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫-এ, আমরা চিরকালের জন্য আমাদের সম্পর্ক বেঁধে ফেলেছি। একে অপরকে হাত ধরাধরি করে এই যাত্রা চলার প্রতিশ্রুতি দিয়ে। আদনান আল রাজীব, আমি তোমাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছি। এই নতুন অধ্যায় শুরু করার সময়, আমরা আপনাদের ভালোবাসা এবং প্রার্থনা কামনা করছি, যাতে আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত থাকে সুখী ও একসঙ্গে কাটানোর।

এর আগে রোববার আয়োজন হয়েছিল তাদের গায়েহলুদের অনুষ্ঠান। আর এদিনের কিছু ছবি ফাঁস হতেই তোলপাড় সামাজিক মাধ্যম।

মেহজাবীন চৌধুরীর গায়েহলুদের অনুষ্ঠানে ছিল বেশকিছু বিধিনিষেধ। আমন্ত্রিত অতিথিরা তুলতে পারবেন না ছবি ও ভিডিও। কিন্তু এর মাঝেও ফাঁস হয়ে যায় মেহজাবীন চৌধুরী ও আদনান আল রাজীবের বেশ কিছু মুহূর্ত।

সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া সেই ছবিগুলোতে দেখা যায় মেহজাবীন চৌধুরী ও আদনান আল রাজীবের বেশ কিছু মুহূর্ত। এ সময় দুজনকে বেশ হাস্যোজ্জ্বল দেখাচ্ছিল। এ ছাড়াও তাদের সঙ্গে দেখা মেলে একটি ব্যান্ডদলের। বুঝতে বাকি নেই, নিজেদের বিয়েতে এই তারকা যুগল নাচে গানে বেশ মেতে উঠেছিলেন।

গায়ে হলুদের ফাঁস হওয়া ছবি। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে রবিবার একই রিসোর্টে সম্পন্ন হয়েছে রাজীব ও মেহজাবিনের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানেও দুই পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি শোবিজের অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। তবে অনুষ্ঠানে ছবি তোলা এবং ভিডিও করা বারণ ছিল। এর জন্য মাইক্রোফোনে ঘোষণাও দেওয়া হয়।

গায়ে হলুদের আগে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের দিনে রাজধানীর এক আবাসিক এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে রাজীব ও মেহজাবিনের আকদ বা আংটি বদলের অনুষ্ঠান হয়।

তারকা জুটির বিয়ের আমন্ত্রণপত্রে ইংরেজিতে লেখা, ‘মহিউদ্দিন চৌধুরী ও গাজালা চৌধুরীর আদরের কন্যা মেহজাবিন চৌধুরীর সঙ্গে বাসেদুল আলম ও সাবেকুন নাহারের ছেলে আদনান আল রাজীবের বিয়েতে আপনি সাদরে আমন্ত্রিত।’

Header Ad
Header Ad

রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি

রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এস এম এম নাসির উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এস এম এম নাসির উদ্দিন জানিয়েছেন, ত্রাণ ও বিভিন্ন সুবিধার আশায় কক্সবাজারের অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা পরিচয় গ্রহণ করেছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা তৈরির সময় এমন চিত্র সামনে এসেছে বলে জানান তিনি।

সোমবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ইটিআই ভবনে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)-এর নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক ও বিদায়ী কমিটির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) চার কমিশনার, সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সিইসি বলেন, “আমরা রোহিঙ্গাদের ভোটার হওয়া ঠেকানোর চেষ্টা করছি। কিন্তু অনেক স্থানীয় ব্যক্তি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা পরিচয় নিয়েছে, শুধুমাত্র রিলিফ পাওয়ার জন্য। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে স্থানীয়দের বিয়ের ঘটনাও বাড়ছে। কোনো ক্ষেত্রে স্বামী রোহিঙ্গা, স্ত্রী বাংলাদেশি বা উল্টোটা হচ্ছে।”

তিনি আরও বলেন, “ভোটার তালিকা স্বচ্ছ করার জন্য কাজ করছি। প্রায় ১৭ লাখ মৃত ব্যক্তি ভোটার তালিকায় ছিলেন। তারা যেন কবর থেকে ভোট দিয়েছেন! এটা আমাদের ধারণার বাইরে ছিল। এছাড়া ৩৬ লাখ যোগ্য নাগরিক এখনো ভোটার হতে পারেননি।”

সিইসি বলেন, সাংবাদিকদের সংগঠনে স্বচ্ছ নির্বাচন হয়, যেখানে কোনো অনিয়ম নেই। “যদি আমরা সাংবাদিকদের মতো নির্বাচন করতে পারতাম, তাহলে ভালো হতো। তাদের নির্বাচনে কারচুপি, অভিযোগ কিছুই থাকে না। আমরা চাই অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত করতে।”

নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও স্বচ্ছ নির্বাচন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান সিইসি এস এম এম নাসির উদ্দিন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  
এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা