শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রাজশাহীতে থামেনি নিপাহ ভাইরাসের চোখ রাঙানি

সংক্রমিত নিপা ভাইরাসের চোখ রাঙানি রাজশাহীতে থামেনি। চলতি মাসেই নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। আর চলতি মৌসুমে এই ভাইরাসটি রাজশাহীতে ধরা পড়ার পর মোট চারজনের প্রাণহানি হয়েছে। রোগী বাড়তে থাকায় এই হাসপাতালে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. আজিজুল হককে তত্ত্বাবধায়ক করে একটি বিশেষ টিম গঠন করে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে চিকিৎসাধীন রোগীর স্বজনদের উদাসীনতায় সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কারণ তারা অনিয়ন্ত্রিতভাবেই চলাফেরা করছেন।

হাসপাতালের তথ্য বলছে, নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ৬ ফেব্রুয়ারি ১৮ বছর বয়সী লিটল আলী নামক এক কিশোরের মৃত্যু হয়। তার বাড়ি নওগাঁ জেলার মহাদেবপুরে। আরেকজন রঞ্জু সরকার (৪৫)। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর। এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি মো. সোয়াদ (৭) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়। সে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার মো. সানোয়ারের ছেলে। এর কিছুদিন আগে গোদাগাড়ি উপজেলার মাটিকাটা ইউনিয়নের এক নারী রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।

এ ছাড়াও সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে হাসপাতালের অন্য ওয়ার্ড থেকে নিপাহ ভাইরাস ওয়ার্ডে ভর্তির পূর্ব মুর্হূতে এক ৯০ বছর বয়সী বৃদ্ধার মৃত্যু হয়। লক্ষণ দেখে ধারণা করা হচ্ছিল তিনিও নিপাহ ভাইরাসে মারা গেছেন। তার নমুনা ঢাকায় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) পাঠানো হয়। তবে পরে রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। আর মৃতদের প্রত্যেকের শীতের মধ্যে খেজুরের রস পানের ইতিহাস রয়েছে বলে জানান চিকিৎসকরা।

শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে ৩০ নম্বর নিপাহ ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, দুইটি রুমের একটিতে নিপাহ সাসপেক্টেড ও অপরটিতে নিপাহ পজেটিভ রোগীর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। হাসপাতালে বর্তমানে নিপাহ পজেটিভ রোগী নেই। তবে নিপাহ সাসপেক্টেড রোগী আছেন চারজন। এরা হলেন-কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বাসিন্দা চন্দনা (১৫), দুর্গাপুরের বাসিন্দা আকলিমা বেগম (৩৭), চারঘাটের বাসিন্দা সাহারা (৪০) এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ কানসাটের বাসিন্দা আবু সালেহ (২০)। চিকিৎসাধীন প্রত্যেকেই খেজুরের রস পান করেছেন বলে জানা যায়।

এদিকে নিপাহ ভাইরাস ও করোনার মতো সংক্রমণের শঙ্কার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু এ বিষয়ে উদাসীন চিকিৎসাধীন রোগীর স্বজনরা। নিপাহ ভাইরাস সাসপেক্টেড ওয়ার্ডে থেকেও ন্যূনতম মাস্ক ব্যবহারে স্বজনদের উদাসীনতা দেখা গেছে। এছাড়া এই ওয়ার্ডের ভেতরে-বাইরে ইচেছ মতো অনিয়ন্ত্রিতভাবেই চলাফেরা করছেন তারা, যা এই ভাইরাসকে সংক্রমিত করতে পারে।

চিকিৎসাধীন এক রোগীর স্বজন আজিজা বেগম জানান, তার রোগীর নিপাহ ভাইরাস নাই। তবে লক্ষণ আছে। এ ছাড়া খেজুরের রসও পান করেছিল। আর মাস্ক নেই, কারণ এই ভাইরাস সম্পর্কে সেভাবে জানেন না। তবে ডাক্তার-নার্স যখন বলেন, তখন মাস্ক ব্যবহার করেন।

নিপাহ রোগী ব্যবস্থাপনায় ৭ সদস্য বিশিষ্ট বিশেষায়িত টিমের টিম লিডার ডা. আবু ইউসুফ জানান, ২ ফেব্রুয়ারি থেকে নিপাহ ভাইরাস রোগী ও সাসপেক্টেডদের জন্য বিশেষায়িত ব্যবস্থাপনা নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর আগে অন্য একটি রুমে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। এখানে রোগীদের জন্য আইসিইউসহ সব ব্যবস্থাই আছে।

তিনি আরও জানান, এখানে এখন নিপাহ পজেটিভ রোগী নেই। আর সাসপেক্টেড ওয়ার্ডে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ যেমন: ব্রেন ইনফেকশন, খিঁচুনি, অজ্ঞাত হয়ে যাওয়া, জ্বরের রোগীরা আছেন। তাদের নমুনা ঢাকায় পাঠানো হয়েছিল। রোগীদের কারও নিপাহ পজেটিভ আসেনি। কিন্তু লক্ষণগুলো আছে। সেই অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আর যেহেতু নিপাহ ভাইরাস মানুষের শরীর থেকে সংক্রমণের শঙ্কা রয়েছে। সুতরাং রোগীদের স্বজনদের সেইভাবে সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে বিষয়ে রামেক হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ জানান, তিনি হাসপাতালে দায়িত্ব নেয়ার পরপরই যেহেতু রোগী বাড়ছিল, তাই বিশেষায়িত ব্যবস্থা নেন। নিপাহ রোগীদের নিয়মিতই তদারকি করছেন। এখন পর্যন্ত ৪ জন রোগী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তবে পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক আছে। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

উল্লেখ্য, আইইডিসিআরের তথ্য অনুযায়ী দেশে ২০০১ সালে মেহেরপুরে প্রথম নিপাহ ভাইরাস রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০০৩ সালে শনাক্ত হয় নওগাঁয়। তবে সবচেয়ে বড় আকারের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় ফরিদপুর জেলায় ২০০৪ সালে। সেই বছর ফরিদপুরে নিপাহ ভাইরাসে ৩৫ জন আক্রান্ত হন। এর মধ্যে ২৭ জনেরই মৃত্যু হয়। দেশে গত ২০ বছরে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ৭১ শতাংশের মৃত্যু হয়েছে। সংক্রমণ রোধে খেজুরের রস পানে নিষেধসহ সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে আইইডিসিআর।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্টে ইমিগ্রেশন বিভাগে কর্মরত পুলিশ কনস্টবল শামীম হোসেন (৩০) গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে সহকর্মীরা শয়নকক্ষের জানালা দিয়ে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।

নিহত শামীম কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ঝুটিয়াডাঙ্গা গ্রামের হাশেম আলীর ছেলে। তার কনস্টবল নং ৫৩২।

চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ এসআই রমজান আলী জানান, শামীম হত অক্টোবরে দর্শনা ইমিগ্রেশনে যোগদান করে। যোগদানের পর থেকেই গত ৬ মাস ধরে নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের ২য় তলার একটি কক্ষে বাস করে আসছিলেন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় কয়েকজন সহকর্মী খোঁজ নিতে গেলে শামীম হোসেনের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান।

খবর পেয়ে সকালে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, সহকারী পুলিশ সুপার দামুড়হুদা -জীবননগর) সার্কেল জাকিয়া সুলতানা, দর্শনা থানার ওসি শহীদ তিতুমীর ঘটনাস্থলে আসেন। এরপর বেলা ১১ টায় মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আত্মহত্যা। তবে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন ২০১৫ সালে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করে।

Header Ad
Header Ad

দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ

সংবাদ সম্মেলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিষ প্রয়োগ করে দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে সানজিদা (১৬) নামে এক কিশোরীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকালে নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন নিহত কিশোরীর স্বজনেরা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নিহত কিশোরীর মামা ফজলুর রহমান। এ সময় অন্যদের মধ্যে ওই কিশোরীর মা খুশি বেগম, নানা মোসলেম প্রামাণিক, চাচা সাইফুল ইসলাম মন্ডল, মামা হামিদুল প্রামাণিক উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত বক্তব্য ফজলুর রহমান বলেন, নিহত কিশোরী সানজিদা আত্রাই উপজেলার আন্দার কোটা গ্রামের বাসিন্দা সৌদি প্রবাসী শামসুল মন্ডলের মেয়ে। সানজিদা উপজেলার ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবা কাজের সূত্রে দীর্ঘদিন ধরে সৗদি আরবে ও আরব আমিরাতে (দুবাই) অবস্থান করছেন। শামসুল মন্ডলের স্ত্রী খুশি বেগম মেয়ে সানজিদাকে নিয়ে স্বামীর বাড়িতে বাস করে আসছিলেন। শামসুল বসতবাড়ির বসতভিটার উত্তর পাশে বাবা মোসলেম মন্ডলের কাছ থেকে জমি কিনে নিয়ে ৪ বছর আগে মাটির বাড়ি তৈরি করেন। সেই বাড়িতেই সানজিদা ও তার মা বসবাস করতো। পরে ওই জায়গায় পাকা বাড়ি করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করলে শামসুলের বাবা মোসলেম ও ভাই সাজিম মন্ডল বাঁধ সাজে। সানজিদার দাদা শামসুলকে বসতভিটার উত্তর পাশে পাকা বাড়ি না করে দক্ষিণ পাশে নীচু জায়গায় বাড়ি করার জন্য বলে আসছিল। এ নিয়ে বিরোধ শুরু হয়। সানজিদার বাবা ও ভাই বিদেশে থাকায় বাড়ি করা নিয়ে বিরোধের জেরে সানজিদা ও তার মায়ের সঙ্গে তাঁর দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিমের প্রায় পারিবারিক কলহ লেগে থাকতো। এই কলহের জেরে দাদা মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল হত্যার উদ্দেশ্যে গত ৯ এপ্রিল হত্যার উদ্দেশ্যে সানজিদার শরীরে বিষ প্রয়োগ করে। পরবর্তীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ এপ্রিল রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে সানজিদা বলে গেছে তার দাদা ও চাচা তাঁর শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করেছে। তাঁর এই বক্তব্যের ভিডিও ধারণ করা আছে। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল পলাতক রয়েছেন।

লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, গত ৯ এপ্রিল সকালে সানজিদা প্রাইভেট পড়ার জন্য ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ে যায়। প্রাইভেট পড়ে সে বেলা ১১টার দিকে বাড়িতে আসে। এ সময় সাংসারিক কাজে সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়ির বাইরে ছিলেন। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে সানজিদার দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিম সানজিদার ঘরের ভেতরে যায়। দাদা মোসলেম সানজিদার পাশে বসে একপর্যায়ে তাকে জাপটে ধরে এবং চাচা সাজিম পকেট থেকে বিষের ইনজেকশন বের করে তার বাম হাতের শিরায় জোর ইনজেকশন প্রয়োগ করে। তারা সানজিদাকে হুমকি দিয়ে বলে এ কথা কাউকে বললে তার মতো বাবা ও ভাইকেও হত্যা করবে। সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়িতে এসে মেয়েকে অসুস্থ অবস্থায় দেখতে পেয়ে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় মেয়েকে নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে ওই দিনই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১২ এপ্রিল রাতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় রাজশাহীর রাজপাড়া থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু (ইউডি) মামলা হয়েছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে সানজিদার পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত মোসলেম ও সাজিমের ফাঁসি দাবি করা হয়।

সাজিম মন্ডলের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিয়ে তা বন্ধ পাওয়ায় অভিযোগের বিষয়ে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাবুদ্দীন বলেন, ‘যে মেয়েটি মারা গেছে তার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় যোগাযোগ করা হয়েছিল। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে। সেখানেই নিহত কিশোরীর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব

ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান শফিকুল আলম।

সরকারের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে প্রায় ৯ মাসে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছ থেকে কী অর্জন করেছেন, তা তুলে ধরেছেন তিনি।

আজ শুক্রবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক পোষ্টে শফিকুল আলম লিখেছেন, ‘গত নয় মাসে আমি কী অর্জন করেছি: এক চিমটি ঘৃণা, একমুঠো অবিশ্বাস ও এক আকাশ ভালোবাসা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?
জুলাই-মার্চ মাসে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ
সংঘর্ষে উড়ে গেছে বাসের ছাদ, তবুও ১০ কিলোমিটার চালিয়ে ৬০ যাত্রীকে বাঁচালেন চালক
কোলের সন্তান বিক্রি করে অলংকার, মোবাইল কিনলেন মা
চুয়াডাঙ্গায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে দু’জন নিহত
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
সৌদি আরব-মরক্কো থেকে ৪৬৬ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় ৩ যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম
ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের