মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নাটোরে নদ-নদী দখলের মহোৎসব!

দেশের বৃহৎ চলনবিল অঞ্চলের প্রাণকেন্দ্র নাটোরে রয়েছে ১১ টি নদ-নদী। সাথে ৩৫ টি খাল। কৃষি প্রধান এই অঞ্চলটিতে ফসলের সহায়ক ছিল ওই নদ-নদী আর খালগুলো। কেননা, গ্রীষ্মকালে ওই নদ-নদী আর খালের পানি ব্যবহার করে কৃষকরা যেমন ফসল ফলাতেন, তেমনি বর্ষাকালে বৃষ্টির পানি জমা হতো ওই সব জলাধারে।

এতে পানির কোন সমস্যা হতো না বাড়ির টিউবওয়েল গুলোতে। তবে গত কয়েক বছর ধরে ওই সব নদ-নদী আর খাল দখল হতে শুরু করে। আবার বিভিন্ন জায়গায় স্থানীয়ভাবে ভরাট হওয়ায় বিঘ্নিত হয় পানির স্বাভাবিক প্রবাহ। এতে একদিকে যেমন ওই সব নদ-নদী খাল আকৃতিতে সংকুচিত হতে থাকে, অপরদিকে বন্ধ হতে শুরু করে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ।

এর প্রভাবে কৃষি চাষাবাদ যেমন ব্যহত হচ্ছে, বাড়ির নলকূপগুলোতে গ্রীষ্ককালে পাওয়া যায়না পানি। সদর উপহলজেলার দিঘাপতিয়া ইউনিয়নের গোষপাড়া এলাকার বাসিন্দা রাজা জানান, তার বাড়ির পাশ দিয়ে রয়েছে একটি শাখা, নদ আর একটি খাল। কিন্তু ওই নদ আর খাল গত কয়েক বছরে অনেকটাই দখল হয়ে গেছে। এখন স্থানীয় কৃষকরা চাষাবাদে পড়ছেন সমস্যায়। আবার কয়েক বছর থেকে গ্রীষ্মকালে পাওয়া যায়না পানি।

নাটোর শহরেরকানাইখালী মহল্লার বাসিন্দা রানা জানান, তার বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে গদাই নদী। এক সময় ওই নদী প্রবাহমান থাকলেও গত কয়েক বছরে অনেকটাই দখল হয়ে গেছে। এতে ওই নদীর পানিতে জন্ম নিচ্ছে মশাসহ নানা প্রাণী যা নষ্ট করছে পরিবেশ।

আবার বদ্ধ পানি পচে তার দূর্গন্ধে বসবাস করাই মুশকিল হয়ে গেছে। নলডাঙ্গা উপজেলারবাসুদেবপুর এলাকার বাসিন্দা জরিপ জানান, নলডাঙ্গা দিয়ে বয়ে গেছে বারনই নদী। গত কয়েকবছর থেকে শুরু হয়েছে ওই নদীর পাড় দখলের মহোৎসব। এতে বিগ্ন হচ্চে পানি প্রবাহ। হুমকিতে পড়ছে জীববৈচিত্র।

গুরুদাসেুর উপজেলার চাঁচকৈড় এলাকার বাসিন্দা সালাম জানান, গুরুদাসপুর উপজেলার বুক চিরে বয়ে যাওয়া নদ-নদী এখন সৌন্দর্য্য, জৌলুশ ও স্বকীয়তা হারিয়ে মরা খালে পরিণত হয়েছে। দখল, দূষণ ও ভরাটে এ উপজেলার প্রধান নদী নন্দকুঁজা, গুমানী, আত্রাইসহ তুলসীগঙ্গা, মির্জামামুদ ও খলিসাডাঙ্গা নদী সংকুচিত হয়ে পড়ায় অস্তিত্ব সংকটে এখন মৃতপ্রায়। ফলে কৃষিজমির সেচকার্য্য ব্যহতসহ দেশীয় মৎস্য সম্পদ ও জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়েছে। বেকার হচ্ছে নদীকে জীবিকা করে খাওয়া মানুষগুলো। ব্যবসা-বাণিজ্যে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা।

স্থানীয় পরিবেশকর্মী তানিম জানান, বর্ষা শেষে চলনবিলের নদী-নালা ও খাল-বিলে পানি থাকে না। তাই বন্ধ হয়ে গেছে নৌ চলাচল। হচ্ছে না মাছ ধরা। বর্তমানে ধান চাষ হচ্ছে এসব মরা নদীতে। অথচ এক সময় এসব নদীতেই বছর জুড়ে পানি থাকতো। চলাচল করত ছোট বড় নৌকা।

এসব নদী আর নৌকাকে ঘিরেই গুরুদাসপুরের চাঁচকৈড়, নাজিরপুর, খুবজীপুর, সিংড়া, বড়াইগ্রাম, আহম্মেদপুর, তাড়াশ, ধামাইচ, নাদোসৈয়দপুর, চাটমোহর, ছাইকোলা, অষ্টমনিষা, মির্জাপুর, ভাঙ্গুড়ায় গড়ে উঠেছিল বড় নৌবন্দর। চলত রমরমা ব্যবসা-বাণিজ্য। কালের বিবর্তনে সেসব এখন শুধুই ইতিহাস।

স্থানীয় কৃষক ও ব্যবসায়ীরা জানান, নদীর পানিতে সেচ সুবিধা সহ ফসলের উৎপাদন খরচ কম হতো। এখন আর নদীর পানি দিয়ে সেচ হয়না। আবার ফসলের উৎপাদন খরচ বাড়লেও বিক্রিতে মূল্য পাওয়া যায় না। এক সময় নৌকায় করে শত শত মণ ধান, পাট, গম সরিষাসহ চলনবিলের সকল কৃষিজাত পণ্য ঢাকা, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন মোকামে সরবরাহ করতেন ব্যবসায়ীরা। মোকাম থেকেই নানা পণ্য গুরুদাসপুরে এনে পাইকারি দামে বিক্রি করতেন। নদীপথে কম খরচে সহজলভ্য পরিবহন সুবিধা ভোগ করলেও বর্তমানে পানি না থাকায় আগের মত ব্যবসা করতে পারছেন না তারা।

চলনবিল ও নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটির সভাপতি মজিবর রহমান মজনু জানান, গুরুদাসপুর পৌর সদরের চাঁচকৈড় মধ্যমপাড়া থেকে উপজেলার চলনালী-কান্দিপাড়া, কান্টাগাড়ী বিল হয়ে পাটপাড়া, সোনাবাজু, চাকলের বিল এবং পশ্চিমের চাপিলা হয়ে নন্দকুঁজা নদীতে মিলিত হয়েছে মির্জা-মামুদ নদ। এই নদীর সংযোগ নালা বয়ে গেছে দক্ষিণের সিধুলী হয়ে চরকাদহ, ধারাবারিষা, চামটা বিলে। দখল ও ভরাটে এই নদের স্মৃতিচিহ্নই মুছে গেছে। নদীগুলো রক্ষায় সরকারের যুগান্তকারী পদক্ষেপের দাবি জানান তিনি।

এ ব্যাপারে নাটোর জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল আলম চৌধুরী বলেন, ২ হাজার ১৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে নাটোরের প্রধান নদী নারদ, বড়াল ও মুসাখাঁ মিলে ১৫৪ কিলোমিটার শাখা নদী পুনঃখননের জন্য পৃথক একটি প্রকল্প উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি অনুমোদিত হলেই ছোট-বড় নদীনালা খনন প্রকল্পের কাজ শুরু হবে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের উত্তর প্রদেশের মিরাটে ১৬৮ বছরের পুরনো একটি ঐতিহাসিক মসজিদ ভেঙে দিয়েছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। র‍্যাপিড রেল ট্রানজিট নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের অজুহাতে মসজিদটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে মুসলিম মিরর।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) মসজিদটি ভাঙার আগে স্থানীয় মুসলিমদের তীব্র প্রতিবাদে বাধার মুখে পড়ে প্রশাসন। তবে পরে ব্যাপক পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতিতে গভীর রাতে মসজিদটি সম্পূর্ণরূপে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, মুসলিম সম্প্রদায়ের সম্মতিতেই রেল প্রকল্পের জন্য মসজিদটি ভাঙার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু মসজিদের মুতাওয়াল্লি হাজি সালেহিন জানান, ২০ ফেব্রুয়ারি প্রশাসনের সঙ্গে তাদের বৈঠক হয়েছিল, তবে মসজিদটি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় তারা এটি ভাঙতে পুরোপুরি সম্মত ছিলেন না।

তিনি আরও বলেন, "যোগী সরকারের চাপে পড়ে অবশেষে নতুন জায়গায় মসজিদ নির্মাণের শর্তে আমরা সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য হই। আমাদের কাছে এখনো মসজিদ ও জায়গার মালিকানার দলিল রয়েছে, যেখানে প্রমাণ রয়েছে যে এটি ১৮৫৭ সালের আগেই নির্মিত হয়েছিল।"

Header Ad
Header Ad

সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ

প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে পদত্যাগের বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

সদ্য পদত্যাগ করা তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আমি মনে করেছি সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি। আমি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি, সব কমিটি থেকে ইস্তফা দিয়েছি।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে পদত্যাগের বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথা বলেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগ পত্র জমা দেন। ছবি: সংগৃহীত


নতুন রাজনৈতিক দলে যোগ দিতেই পদত্যাগ জানিয়ে তিনি আরও বলেন, একটি রাজনৈতিক শক্তির উত্থানের জন্য আমার রাজপথে থাকা প্রয়োজন। ছাত্র-জনতার পাশে থাকা প্রয়োজন। সরকারের থেকে রাজপথে আমার ভূমিকা এই সময়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছি।

পদত্যাগ পত্র। ছবি: সংগৃহীত

এরআগে নতুন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ পদে দায়িত্ব নিতে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেন তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগ পত্র জমা দেন তিনি।

জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে ২৮ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার)। এই দলের নেতৃত্ব দেবেন নাহিদ ইসলাম। সেদিন বেলা তিনটায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জাতীয় সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ হবে।

Header Ad
Header Ad

নদীদূষণ রোধে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর চারপাশের নদীগুলোর দূষণ রোধে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে ২০৪৬টি শিল্প কারখানাকে তাদের ইটিপি (এফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট) চালু রাখতে চূড়ান্ত নোটিস দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়। নোটিস অমান্য করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদীকে দূষণের হাত থেকে রক্ষার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীর ২০৪৬টি শিল্প কারখানাকে চূড়ান্ত নোটিস দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা যথাযথভাবে ইটিপি চালু রাখে।

বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০) এবং পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী, তরল বর্জ্য নির্গমনকারী সব কারখানার ইটিপি ও এসটিপি (পয়ঃবর্জ্যের ক্ষেত্রে) চালু রাখা বাধ্যতামূলক। কিন্তু অনেক কারখানা ইটিপি স্থাপন না করেই বর্জ্য ফেলছে, আবার কেউ কেউ ইটিপি স্থাপন করলেও তা সার্বক্ষণিক চালু রাখছে না, ফলে অপরিশোধিত বর্জ্য সরাসরি নদীতে মিশছে।

১৩ থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব শিল্প কারখানাকে নোটিস পাঠানো হয়েছে। নোটিসে ইটিপি সার্বক্ষণিক চালু রাখা এবং পরিবেশ আইন মেনে কারখানা পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার
সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ
নদীদূষণ রোধে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা শিক্ষা দিচ্ছি কিন্তু কোয়ালিটি নেই: উপাচার্য
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ঈদুল ফিতরে যেভাবে মিলবে টানা ৯ দিনের ছুটি
উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করলেন নাহিদ
ফুটবল থেকে রাজনীতির মাঠে ওজিল, যোগ দিলেন তুরস্কের ক্ষমতাসীন দলে
ব্যান্ডউইথ সেবায় ভারত নির্ভরতা কমছে, সাশ্রয় ৬০ কোটি টাকা
তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, আর কোন কথা হবে না: সেনাপ্রধান
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা
অপরাধ দমন অভিযানে কোনো বাহিনীর সদস্য গাফিলতি করলেই ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন
পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  
৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান