রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পোমরা চেক পোস্ট দিয়েই চলছে কাঠ পাচার!

চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের আওতাধীন চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের রাঙ্গুনিয়ার পোমরা বন বিটের শুল্ক ও পরীক্ষণ ফাড়ির চেক পোস্ট দিয়ে প্রতিদিন অবাধে পাচার হচ্ছে কোটি কোটি টাকার কাঠ। পোমরা বন বিট ও পরীক্ষণ ফাড়ির অসাধু কর্মকর্তা, কর্মচারীদের যোগসাজশে প্রতিরাতেই পাচার হয় এসব কাঠ। কাঠ পাচারে দৈনিক অবৈধ লেনদেন হয় ১ থেকে দেড় লাখ টাকার। অভিযোগ উঠেছে মাসোহারা পেয়ে নিরব দর্শকের ভূমিকায় দক্ষিণ বন বিভাগ।

সরেজমিনে দেখা যায়, পুলিশ, বনবিভাগ এবং স্হানীয় কাঠ চোর সিন্ডিকেট ত্রিপক্ষীয় যোগসাজশে কাপ্তাই সড়কের রাঙ্গুনিয়া পোমরা শুল্ক ও পরীক্ষণ ফাড়ি দিয়ে প্রতিরাতে পাচার হচ্ছে কোটি টাকার কাঠ। যার ফলে অবাধে বৃক্ষ নিধনে পরিবেশের ভারসাম্য নিয়ে দেখা দিয়েছে শংকা।

এদিকে কাপ্তাই সড়কের তিন সৌদিয়া নামক এলকায় অবস্থিত রাঙ্গুনিয়া পোমরা শুল্ক ও পরীক্ষণ ফাড়ির চেকপোস্টে দিয়ে প্রতিদিনই ভ্যানগাড়ি পিকআপ, ট্রাক এমনকি যাত্রীবাহী বাসে করে হাজার হাজার টাকার মূল্যবান সেগুন কাঠ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোন অনুমতি ছাড়া চেকপোস্ট অতিক্রম করতে দেখা যায়। মাঝে মধ্যে তাদের নির্ধারিত উৎকোচ না দিলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাঠবাহী গাড়ি রাস্তার পাশে দাঁড় করিয়ে রাখে।

পরে স্টেশন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চাহিদামাফিক টাকা দিয়ে স্টেশন অতিক্রম করতে হয়। প্রতিদিন পোমরা চেক পোস্টর বন কর্মচারীরা এভাবে লাখ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করছে। আবার সন্ধ্যার পর যেসব অবৈধ সেগুন কাঠভর্তি ট্রাক আসে সেগুলোর চাঁদার অংক দ্বিগুণ।

এসব গাড়ীকে পোমরা চেকপোস্ট অতিক্রম করতে ডিউটিরত বন কর্মকর্তাদের ট্রাক প্রতি ৩৬০০ থেকে ৪ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়। এভাবে দৈনিক ১ থেকে ২ লাখ টাকার মতো চাঁদাবাজি হচ্ছে পোমরা শুল্ক ও পরীক্ষন ফাড়ির চেক স্টেশনে। অথচ অবৈধ কাঠ পাচাররোধে পোমরা চেক স্টেশন বসানো হলেও চেক স্টেশন পাচাররোধের পরিবর্তে কাঠ পাচারের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। এতে করে রাঙ্গুনিয়া-কাপ্তাইয়ের বিশাল বনভূমি দিন দিন বিরাণ ভূমিতে পরিণত হচ্ছে।

প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, চট্টগ্রাম দক্ষিণ বনবিভাগের রাঙ্গুনিয়ার পোমরা, কোদলা, চিরিঙা রাজস্থলী, চন্দঘোনা শুল্ক পরীক্ষণ ফাড়ি, কাপ্তাই ও পদুয়া বনবিটের আওতাধীন এলাকায় সরকারী অর্থে ও প্রাকৃতিকভাবে সৃজনকৃত সংরক্ষিত বনাঞ্চল থেকে পাচারকারীরা দিনে ও রাতে সেগুন, চাপালিশ, গামারী, কড়ই, গর্জন, আকাশমনি, জামগাছসহ নানা প্রজাতির ছোট-বড় গাছ কেটে সরকারী বাগান সংলগ্ন নিরাপদ জায়গায় স্তুপ করে রাখে।

সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই এসব কাঠ গাড়ীভর্তি করে কাপ্তাই-চট্টগ্রাম সড়ক দিয়ে রাতভর পাচার করে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটা ও স'মিলে। বর্তমানে বনবিট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রক্ষকের পরিবর্তে ভক্ষকের ভূমিকায় অবর্তীণ হয়েছে। এতেই শেষ নয়, বনবিভাগের কোন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা যদি কোনভাবেই খবর পেয়ে বিশেষ অভিযানে নামে তখন অসাধু কর্মকর্তা- কর্মচারীরা গাছপাচারকারীদের কাছে সে খবর দ্রুত পৌঁছে দেয়। এতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অভিযান নিষ্ফল হয়।

অন্যদিকে রাত ১০টা পেরুলেই শুরু হয় ট্রাকভর্তি কাঠ পাচারের প্রতিযোগীতা। এসময় রাঙ্গুনিয়ার পোমরা চেক স্টেশনের সামনে কাঠভর্তি গাড়ীর দীর্ঘ লম্বা লাইন দাড়িঁয়ে থাকে। আর চেকের নামে চলে চাঁদাবাজি। আবার চেক পোস্টের চাঁদা আদায়ে নিয়োজিত থাকে চেক স্টেশনে নিজস্ব একটি আদায়কারী সিন্ডিকেট। এবিষয়ে চাঁদা আদায়কারী সেন্ডিকেটের সদস্যদের নিকট জানতে চাইলে তারা কোন ধরণের তথ্য দিতে নারাজ।

তবে, কয়েকজন কাঠ ব্যবসায়ী জানান, ট্রান্সপোর্ট পারমিশন বা টিপি থাকার পরও কাপ্তাই সড়কপথে পার্বত্য চট্টগ্রাম কাপ্তাই থেকে গাছ নিয়ে আসতে হলে রাঙ্গুনিয়ার পোমরায় স্থাপিত শুল্ক ও পরীক্ষণ ফাঁড়ির কর্মকর্তারদেরকে নির্ধারিত হারে গাড়ি প্রতি চাঁদা দিতে হয়।

কাঠ ব্যবসায়ী আবুল কাসেম বলেন, বনবিভাগ ও পুলিশকে চাঁদা দেবার বিয়য়টি অনেক পুরোনো ব্যাপার। যারা বৈধভাবে গাছ নিয়ে আসছে তাদেরকে তারপরও কিছু দিতে হয়। আবার যারা অবৈধভাবে নিয়ে আসছেন তাদের কাছ থেকে ৫ হাজার থেকে শুরু করে যত পারে তত টাকা নিয়ে থাকে পুলিশ ও বনবিটের কর্মকর্তারা। কোনো কোনো সময় পরিমাণ মতো চাঁদা না পেলে গাড়িগুলো আটক করে রাখা হয়।

কাপ্তাই-চট্টগ্রাম সড়কের পোমরা চেক পোস্ট দিয়ে কাঠ পাচারের কথা অস্বীকার করে চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের রাঙ্গুনিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মাসুম করিম বলেন, সড়কে কাঠ পাচার রোধে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, চাঁদা আদায়ের অভিযোগ সত্য নয়। আর কাঠ পাচারের বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাঙ্গুনিয়া থানার ইনচার্জ (ওসি) মাহবুব মিল্কি বলেন, কাঠবোঝাই গাড়ির কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা বা অবৈধ কোন কিছু আছে কিনা তা হয়ত পুলিশ সদস্যরা চেক করে দেখে। তবে চাঁদা নেয়ার বিষয়টি আমি শুনিনি। যদি এই বিষয়ে কোনো পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া যায় আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেব।
এএজেড

Header Ad

সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিন মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্র নিশ্চিত করেছে।

সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিনের মৃত্যুতে তার প্রতি সম্মান জানিয়ে আজ (রোববার) সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগ বিচারকাজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহ্য অনুযায়ী সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিনের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে, সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির সব প্রশাসনিক কাজ চলমান থাকবে।

সাবেক এই প্রধান বিচারপতির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহেমেদ। একই সঙ্গে তিনি প্রয়াতের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।

শোক বার্তায় বলা হয়, আগামী মঙ্গলবার বাদ জোহর সুপ্রিম কোর্টের ইনার কোর্ট ইয়ার্ডে (অভ্যন্তরীণ অঙ্গনে) সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিনের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রসঙ্গত, সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিন ১৯৪১ সালের ১ জুন তারিখে লক্ষ্মীপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৭ সালের ১ মার্চ তিনি দেশের ১৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে যোগদান করেন ও ২০০৮ সালের ৩১ মে অবসরে যান।

Header Ad

এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের নভেম্বরের শেষভাগ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে মাঠে গড়াবে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ। এবারের যুব এশিয়া কাপ হবে ওয়ানডে ফরম্যাটে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ইতোমধ্যেই ১৪ সদস্যের চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছে। দলের নেতৃত্বে আজিজুল হাকিম তামিম। টুর্নামেন্টটি খেলতে টাইগার যুবারা আজ (রোববার) সকালে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে উড়াল দিয়েছে।

ওই বহরে স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটার ও টিম ম্যানেজেমেন্টের সদস্যরাও রওয়া হয়েছেন বিশ্বকাপের আয়োজক দেশটির উদ্দেশ্যে। এর আগে গত বৃৃহস্পতিবার ১৪ সদস্যের বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছিল বিসিবি। নেতৃত্ব পাওয়া আজিজুল হাকিম তামিম এশিয়া কাপে নিজেদের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্য জানিয়েছেন। পাশাপাশি ২০২০ সালের পর আবারও বিশ্বকাপ জয়ের আত্মবিশ্বাস রয়েছে তার।

এবারের যুব এশিয়া কাপের ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে থাকছে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও নেপাল। এ ছাড়া ‘বি’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও জাপান। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী দিনেই আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। আজিজুল হাকিম তামিমের দল দ্বিতীয় ম্যাচে ১ ডিসেম্বর নেপালের বিপক্ষে খেলবে। ৩ ডিসেম্বর গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ লঙ্কানরা।

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল :
জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), রিফাত বেগ, আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), সামিউন বশির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, ইকবাল হাসান ইমন, রাফিউজ্জামান রাফি, ফরিদ হাসান ফয়সাল, মারুফ মৃধা, শিহাব জেমস, আশরাফুজ্জামান বরেণ্য, সাদ ইসলাম রাজিন।


অতিরিক্ত– কালাম সিদ্দিকী, শাহরিয়ার আজমীর, ইয়াসির আরাফাত, সানজিদ মজুমদার।

Header Ad

আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমাকে স্যার বলার দরকার নেই আমি আপনাদের ভাই। গণঅভ্যুত্থানের মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসঙ্গে এগিয়ে যাব। ভুল করলে শুধরে দিবেন। যদি জাতির প্রয়োজন পড়ে আমরা আবারও রাস্তায় নামবো।’

ঢাকায় সরকারি বিজ্ঞান কলেজে ১১তম জিএসসি ন্যাশনাল সাইনটিস্ট ম্যানিয়া এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেওয়ার সময় কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশে কথাগুলো বলেন তিনি ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ছাত্রদের অংশগ্রহণ এবং আত্মত্যাগের জন্য ধন্যবাদও কৃতজ্ঞতা জানান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, জেন-জি পৃথিবীকে দেখিয়ে দিয়েছে তারা আন্দোলন সংগ্রামে রক্ত দিয়ে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে পারে, তারা অলস নয়।

উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল যেন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ পায় সে কাজটি আমাদের করতে হবে। আমরা আশা করি, যে প্রত্যাশা নিয়ে সবাই আন্দোলন করেছে, রক্ত দিয়েছে সে প্রত্যাশা আমাদের পূরণ হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছে। এ আত্মবিশ্বাস নিয়ে আমরা বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়তে পারবো।

নাহিদ ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা সবাই যেন এ বিষয়ে সচেতন থাকি, দায়িত্বশীল আচরণ করি। ছাত্রদের মধ্যে বিবাদ,সংঘাত শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে দেশবাসীর কাছে উপস্থাপন করতে সহায়তা করছে। শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা গেলে জুলাই অভ্যুত্থানকেও নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা সহজ হবে। এ সুযোগ যেন কেউ নিতে না পারে। আমরা এতদিন বিক্ষোভ করেছি, রাজপথে থেকেছি, আমাদের এখন রাষ্ট্র গঠনের সময়। আমাদের এখন মেধাকে কাজে লাগাতে হবে, সৃজনশীলতাকে কাজে লাগাতে হবে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থান শহিদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রদান করার পাশাপাশি শহিদের পরিবারকে পুনর্বাসন এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

প্রসঙ্গত, উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম সরকারি বিজ্ঞান কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া