রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কেমিক্যাল আমদানিতে ‘ফ্ল্যাট রেট’ চায় চামড়া ব্যবসায়ীরা

দেশের চামড়া শিল্পের অগ্রগতি ও বন্ড ও নন-বন্ডেড ট্যানারির মধ্যে সমতা আনতে চামড়া শিল্পের অন্যতম প্রধান কাঁচামাল তথা কেমিক্যাল আমদানিতে আমদানি শুল্ক নির্দিষ্ট করে একটি ফ্ল্যাট রেট নির্ধারণের দাবি জানিয়েছেন ট্যানারি মালিকরা।

তারা বলছেন, বর্তমানে শিল্প নগরীর ১৪১টি সচল ট্যানারির বিপরীতে বন্ড সুবিধা রয়েছে এমন ট্যানারির সংখ্যা মাত্র ২৭টি। রপ্তানিমুখী হলেও বাকিদের বাণিজ্যিক লাইসেন্স ব্যবহার করে উচ্চহারে শুল্ক দিয়ে কেমিক্যাল আমদানি করতে হচ্ছে, ফলশ্রুতিতে চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট আর প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে রীতিমতো লড়াই করতে হচ্ছে তাদের।

খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমানে এই শিল্পে বন্ড সুবিধা নেই এমন ট্যানারি মালিকদের কেমিক্যাল আমদানির ক্ষেত্রে কেমিক্যাল ভেদে আমদানি শুল্ক, ভ্যাট ও অন্যান্য চার্জসহ টোটাল ট্যাক্স ইনসিডেন্স (টিটিআই) ৩৫ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত পড়ে যায়। বিপরীতে বন্ড সুবিধাপ্রাপ্ত ট্যানারিগুলো একই কেমিক্যাল সম্পূর্ণ শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করতে পারছে। যার কারণে একই ধরনের চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের ক্ষেত্রে বন্ড ও নন বন্ডেড ট্যানারির উৎপাদন খরচও ভিন্ন হচ্ছে, ক্ষেত্রবিশেষে বন্ডেড ট্যানারির তুলনায় নন-বন্ডেড ট্যানারির খরচও বেড়ে যাচ্ছে বহুগুণ।

একাধিক ট্যানারি মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে সাভারের চামড়া শিল্প নগরীতে ট্যানারি স্থানান্তরের পর শিল্প নগরীতে প্লট বরাদ্ধ দেওয়া ১৬২টি ট্যানারিকে। যার মধ্যে বর্তমানে সচল ট্যানারির সংখ্যা ১৪১টি। এর মধ্যে মাত্র ২৭টি ট্যানারি কারখানার বন্ড সুবিধা রয়েছে।

এ ছাড়া এই খাতে ট্যানারি নেই কিন্তু বিভিন্ন ট্যানারি কারখানায় জব ওয়ার্কের মাধ্যমে কাজ করিয়ে দেশের বাইরে চামড়া রপ্তানি করছে এমন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও একেবারেই কম নয়।

সদর ট্যানারি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ চৌধুরী জানান, ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন দেশে প্রায় ৪৪ লাখ ডলারের চামড়া রপ্তানি করেছে। বিপরীতে কেমিক্যাল আমদানি করেছে ৫ থেকে ৬ লাখ ডলারের।

তিনি জানান, এলডব্লিউজি সনদ না থাকায় এখন পর্যন্ত ইউরোপের বাজারে প্রবেশাধিকার পায়নি বাংলাদেশের ট্যানারিগুলো। এ কারণে চীন, ভিয়েতনাম, জাপান, তুর্কির বাজারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে হচ্ছে তাদের, পাচ্ছেনও কম মূল্য।

তিনি আরও জানান, এই প্রতিযোগিতার বাজারে নিজের শিল্প লাইসেন্সের বিপরীতে যে ৫ লাখ ডলারের ক্যামিকেল তিনি আমদানি করেছেন, এর মধ্যে শুল্ক-ভ্যাটসহ অন্যান্য আমদানি খরচ রয়েছে ৪০ শতাংশ। অন্যদিকে বন্ডেড ট্যানরিগুলো এই ক্যামিকেল শুল্কমুক্ত সুবিধায় অন্তত ৪০ শতাংশ কম খরচে আমদানি করছে। ফলে প্রতিযোগিতার এই বাজারে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে গড়ে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। আর এমন পরিস্থিতিতে বাজারে টিকে থাকাই তাদের জন্য মুশকিল হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আমরা এর আগে চামড়া শিল্পের জন্য বেসিক (অধিক ব্যবহৃত কেমিক্যাল) যে ২০-২২টি কেমিক্যাল রয়েছে সেগুলো আমদানিতে সব মিলিয়ে ২০ শতাংশ আমদানি শুল্ক নির্ধারণ করে একটি ফ্ল্যাট রেট নির্ধারণ করার জন্য এনবিআরের কাছে অনুরোধ জানিয়েছিলাম। যদিও এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। তবে আশা করছি আগামী বাজেটে বিষয়টি বিবেচিত হবে।

তিনি আরও বলেন, ফ্ল্যাট রেট করে দিলে আমদানিতে এই সুবিধাটি সবাই পাবে। এখন যেমন বন্ডেড ট্যানারি ব্যতীত বাকিদের অতিরিক্ত শুল্ক দিয়ে কেমিক্যাল আমদানি করতে হচ্ছে। এ কারণে তাদের উৎপাদন খরচও বেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু ফ্ল্যাট রেট হলে এই বৈষম্য আর থাকবে না, একটা সমতা চলে আসবে এই শিল্পে। চামড়া শিল্পও নতুন গতি পাবে।

বর্তমানে কেমিক্যাল আমদানিতে ভিন্ন ভিন্ন কেমিক্যালের জন্য এইচএস কোড অনুযায়ী ভিন্ন হারে শুল্ক ও আমদানি সংক্রান্ত অন্যান্য খরচ বহন করতে হয় আমদানিকারকদের।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ট্যানারি মালিক বলেন, বর্তমানে চামড়া শিল্পের যেই বেসিক কেমিক্যালগুলো রয়েছে, কেমিক্যাল ভেদে আমদানি শুল্ক, ভ্যাট দিয়ে কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা ৩৫-৪০ শতাংশ পর্যন্ত উঠে যায়। অর্থাৎ আমার উৎপাদন খরচও বেড়ে যাচ্ছে ৩৫-৪০ শতাংশ। বাধ্য হয়ে প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে অনেকেই হয়তো কেমিক্যাল আমদানিতে আন্ডার ইনভয়েস কিংবা বন্ডেড ট্যানারির সহায়তা নিয়ে কেমিক্যাল আমদানি করছে। ফলে যেটি হচ্ছে, সরকার একটি বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে।

তিনি বলেন, আবার যেসব কেমিক্যাল আমদানিতে আমদানি খরচ ৯০-১০০ শতাংশ পর্যন্ত পড়ে যায়, সেসব কেমিক্যাল আমরা নন-বন্ডেড ট্যানারি মালিকরা আমদানি করতে পারি না। এসব কেমিক্যাল আমদানি করতে পারলে আমরা বিশেষ কিছু মানের চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে পারতাম, আন্তর্জাতিক বাজারে যার মূল্য তুলনামূলক বেশি।

তিনি আরও বলেন, আমরা চাই যেহেতু এটি একটি রপ্তানিমুখী শিল্প এবং সবাই বন্ড সুবিধা পাচ্ছে না, আবার ইউরোপের বাজারও আমাদের জন্য এখনো উন্মুক্ত হয়নি, সুতরাং কেমিক্যাল আমদানিতে খরচ আমদানি শুল্ক ও ভ্যাট মিলিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়া হোক। এটি হলে আন্ডার ইনভয়েসের ঘটনাও ঘটবে না, সরকারও রাজস্ব পাবে, বাজারেও সমতা থাকবে।

এসজি

Header Ad

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ও বেলজিয়ামের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে আজ। এতে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্ক নানা দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।

রোববার (২৪ ন‌ভেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতি‌থি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের মধ্যে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।

এতে বাংলা‌দে‌শের প‌ক্ষে অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম ও বেলজিয়াম সরকারের পক্ষে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্বিপাক্ষিকবিষয়ক মহাপরিচালক রাষ্ট্রদূত জেরোএন কুরম্যান নেতৃত্ব দে‌বেন।

এরইমধ্যে আজ ভোরে কুরম্যান তার প্রতি‌নি‌ধিদল নিয়ে ঢাকায় পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে।

এর আগে, বৃহস্প‌তিবার (২১ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মো. তৌফিক হাসান জানান, সংলাপে দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্কের নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। পাশাপাশি ইইউ-বাংলাদেশ সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় হবে।

Header Ad

রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭

ফাইল ছবি

রাজধানীর মিরপুরের একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় নারী-শিশুসহ সাত জন দগ্ধ হয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোরের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে তাদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

দগ্ধরা হলেন—আব্দুল খলিল (৪০), মোছাম্মদ রুমা আক্তার (৩২), আব্দুল্লাহ (১৩), মোহাম্মদ (১০), ইসমত (৪), স্বপ্না (২৫) ও শাহ্জাহান (৩৪)।

তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, মিরপুর থেকে আসা দগ্ধ সাত জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে আব্দুল খলিলের শরীরের ৯৫ শতাংশ, আব্দুল্লাহর ৩৮ শতাংশ এবং মোহাম্মদের শরীরের ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

Header Ad

জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

অ্যান্টিগা টেস্টের শুরুতে নতুন বলে কিছুটা রয়ে-সয়ে দেখে খেলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনাররা। তবে সময় গড়ানোর সাথে সাথে ঠিকই রানের গতি বাড়ান ক্যারিবিয়ানরা। প্রথম দিনে ৫ উইকেটে ২৫০ রান সংগ্রহ করে দিন শেষ করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই ক্যারিবিয়ান শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন হাসান মাহমুদ। পরবর্তীতে তাদের সর্বোচ্চ রানের জুটিটা এসেছে অষ্টম উইকেটে। টেল-এন্ডার কেমার রোচকে সঙ্গে নিয়ে সেঞ্চুরি করা জাস্টিন গ্রিভস ১৪১ রানের জুটি গড়েন। এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ সুবিধা করতে পারেনি। চিরাচরিত ধারায় ২১ রানেই হারিয়েছে ২ উইকেট!

স্যার ভিভিয়ান রিচার্ড স্টেডিয়ামে দিনের ২০ ওভারেরও বেশি সময় বাকি থাকতে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিক ক্যারিবীয়রা। তার আগে ৯ উইকেটে তাদের সংগ্রহ ৪৫০ রান। আগেরদিনই নিজেদের চারশ রানের লক্ষ্য জানিয়েছিলেন উইন্ডিজ ব্যাটার মিকাইল লুইস। এমনকি নিজের সেঞ্চুরির আক্ষেপও অন্য কেউ ঘোচাবেন, এমন বিশ্বাসই ছিল তার। দুটিই ঘটেছে গ্রিভসের কল্যাণে। দলীয় পুঁজি সাড়ে চারশ করে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করা এই ডানহাতি ব্যাটার অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়েছেন।

বিপরীতে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনারই ফিরেছেন মাত্র ২১ রানে। ইনিংসের দশম ওভারে জেইডেন সিলসের বলে জাকির হাসান ১৫ রান করে বোল্ড হয়ে যান। অফ স্টাম্পের ওপর দিয়ে যেতে থাকা বলে ব্যাট চালিয়ে এডজ হয়ে মিডল ও লেগ স্টাম্প হারান এই বাঁ-হাতি ব্যাটার। আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় জীবন পেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি, আলজারি জোসেফের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ৫ রান করে।

দ্বিতীয় দিন শেষ হওয়ার আগে ১৯ রানের জুটি গড়ে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন মুমিনুল হক (৭) ও শাহাদাত হোসেন (১০)। ফলে ক্যারিবীয়দের চেয়ে সফরকারীরা এখনও ৪১০ রানে পিছিয়ে আছে। তৃতীয় দিন উইন্ডিজদের দেখানো পথেই বড় জুটি গড়তে হবে টাইগারদের। দুটি টেস্ট এবং টানা চতুর্থ সিরিজ হারের পর এটাই যে মেহেদী হাসান মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্যারিবীয় সফর!

এর আগে ৫ উইকেটে ২৫০ রান নিয়ে দিন শুরু করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ কাল টেস্টের দ্বিতীয় দিনে মাত্র ১১ রান যোগ করতেই হারিয়ে ফেলেছিল আরও ২ উইকেট। এরপরের গল্পটা স্বাগতিকদের দাপটের। বাংলাদেশকে হতাশ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোরবোর্ড ক্রমাগত শক্তিশালী করেছে। গ্রিভস ও রোচের ১৪০ রানের রেকর্ড অষ্টম উইকেট জুটিই মূলত ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ৪৭ রান করে হাসান মাহমুদের শিকার হয়েছেন কেমার রোচ।

অন্যদিকে মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নেমেই ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করার পর ১১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন গ্রিভস। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ সর্বোচ্চ তিনটি এবং তাসকিন আহমেদ ও মিরাজ দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন। হাসান দুই উইকেটের কল্যাণে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছেন। এক ক্যালেন্ডার বছরে বাংলাদেশি পেসারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক এখন এই ডানহাতি বোলার। চলতি বছরেই টেস্টে অভিষেক হওয়ার পর ক্যারিয়ারের ৮ম ম্যাচে এসে পেয়েছেন ২৫তম উইকেট।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব