রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শহীদ আসাদ দিবসে সরকারি ছুটিসহ পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্তির দাবি

স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে অমর একটি দিন ২০ জানুয়ারি। দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। এই দিনে মারা যান ঐতিহাসিক ১১ দফা আন্দোলনের অগ্রনায়ক আমান উল্লাহ মোহাম্মদ আসাদ। ৬৯’র এই দিনে তৎকালীন স্বৈরাচারী আইয়ুব সরকারের বিরুদ্ধে ঢাকা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের হরতাল চলাকালে পাকিস্তানি পুলিশ ও ইপিআর বাহিনীর সদস্যরা বুলেটের আঘাতে নিহত হন তিনি। আজকের প্রজন্মসহ আগামী প্রজন্মের মাঝে আসাদ বিষয়ে জ্ঞ্যান লাভের জন্য তাঁর সম্পর্কে পাঠ্যবইয়ে বিস্তারিত তুলে ধরাসহ দিবসটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণার মাধ্যমে পূর্ণ মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সকল শ্রেণি পেশার মানুষ।

৬৯’র গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক আমান উল্লাহ মোহাম্মদ আসাদ। গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে অকুতোভয় এই মহানায়ক রাজপথে নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তাঁর আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় দেশ থেকে স্বৈরশাসনের পতন ত্বরান্বিত হয়েছিল। অর্জিত হয়েছিল এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। গণতন্ত্রের জন্য শহীদ আসাদের আত্মদান পরে ৭০ এর নির্বাচন ও ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা আন্দোলন সংগ্রামে বাঙালি জাতিকে অনুপ্রাণিত করেছিল। একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশের জন্য মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আন্দোলন করে গেছেন শহীদ আসাদ। ইতিহাসের সোপান অতিক্রম করে প্রতি বছর ফিরে আসে দিনটি। দিনটি উপলক্ষে নরসিংদীতে নানা কর্মসূচি পালন করে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন।

শহীদ আসাদ কলেজিয়েট গার্লস হাই স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী অর্পণা, সাদিয়া ও সপ্না জানান, ৬৯’র গণ অভ্যুত্থানের মহানায়ক আমান উল্লাহ মোহাম্মদ আসাদ শিবপুরের ধানুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছেন। আমরাও এই এলাকার সন্তান হিসেবে গর্ববোধ করি। আরো বেশী গর্ববোধ করি এ জন্য যে শহীদ আসাদের নামের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী আমরা। আমরা এলাকাবাসী হিসেবে আসাদ সম্পর্কে কিছুটা জানি। কিন্তু আগামী প্রজন্মসহ সারা দেশের শিক্ষার্থীরা যাতে আসাদ সম্পর্কে জানতে পারে সেই লক্ষ্যে আসাদ বিষয়ে বিস্তারিত পাঠ্যবইয়ে তুলে ধরা হক। পাশাপাশি দিবসটিকে মর্যাদাপূর্ণ করার লক্ষ্যে ২০ জানুয়ারিকে সরকারি ছুটি ঘোষণার দাবি জানান তারা।

তাদের কথার সঙ্গে একমত পোষণ করেন সরকারি শহীদ আসাদ কলেজের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সাবেক সভাপতি মো: আতিকুল ইসলাম। তিনি জানান, আসাদ আমাদের গর্ব। আসাদ আমাদের চেতনা। তাই তাঁর বিষয়ে পাঠ্যবইয়ে আরো লেখা থাকা প্রয়োজন। এ ছাড়াও সারাদেশে আসাদ দিবস পালনের লক্ষ্যে সরকারি ছুটি ঘোষণার দাবি করেন।

আসাদকে নিয়ে গবেষণা করেন এমন একজনের সঙ্গে কথা হয় যার নাম শহিদুল হক সুমন। তিনি পাশ্ববর্তী চরসিন্দুরে অবস্থিত সোমেন চন্দ পাঠাগারের সভাপতি। এ প্রসঙ্গে শহিদুল হক সুমন জানান, আসাদ যে চিন্তা-চেতনা নিয়ে কৃষক শ্রমিকের জন্য আন্দোলন করেছেন, সেই চিন্তুা থেকে আমরা এখনো অনেক দূরে আছি।

আসাদের মুল্যায়নের অংশ হিসেবে সরকার আসাদকে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করায় ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি আরো বলেন, সরকারিভাবে ঢাকায় একটি জাদুঘর নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়েছিল কিন্তু এখন তা স্থগিত। তাই এই জাদুঘরটি সম্পন্ন করার দাবির পাশাপাশি পাঠ্যবইয়ে আসাদ সম্পর্কে সন্নিবেশিত করার অনুরোধ জানান।

নরসিংদীর শিবপুরে অবস্থিত শহীদ আসাদের সহযোগী ও শহীদ আসাদ কলেজিয়েট গার্লস হাই স্কুল এন্ড কলেজের সাবেক প্রধান শিক্ষক আবুল হারিচ রিকাবদার জানান, আসাদ ১১ দফা দাবির ভিত্তিতে কৃষক শ্রমিকের মুক্তির লক্ষ্যে যে আন্দোলন করেছিলেন সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের ফসল। এই সরকার তাকে সম্মাননা সূচক স্বাধীনতা পদক দিয়ে সম্মান জানিয়েছেন। সে জন্য সরকারকে ধন্যবাদ। এর পাশাপাশি তাঁর যে লক্ষ্য ছিল কৃষক শ্রমিকের মুক্তি তা থেকে আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। সরকার ইচ্ছা করলে এই লক্ষ্য পূরণ করতে পারে। এ ছাড়াও আগামী প্রজন্মের জন্য আসাদ বিষয়ে পাঠ্যবইয়ে আরো বিস্তারিত তুলে ধরার পাশাপাশি সরকারি ছুটি ঘোষণার মাধ্যমে আসাদের মর্যাদা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি।

আসাদ সম্পর্কে নরসিংদী সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর গোলাম মোস্তাফা মিয়া জানান, আসাদ বাঙালির প্রেরণার উৎস। তিনি ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে ১১ দফার ভিত্তিতে কৃষক শ্রমিকের মুক্তির লক্ষ্যে মাওলানা ভাষানীর ডাকে হাটে বাজারে হরতাল পালনের জন্য এলাকায় এসে কৃষকদের নিয়ে তাতে অংশগ্রহণ করেন। এ সময় নরসিংদীর হাতিরদিয়া বাজারে কয়েকজন কৃষক নিহত হন এবং আসাদ আহত হয়। সেই থেকে আন্দোলন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। এই আন্দোলনের রেশ ধরেই ৭১ সালের মুক্তি আন্দোলনে আমাদের গণতন্ত্র উদ্ধারের পথ সহজ হয়। তাই আসাদ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে তুলে ধরার লক্ষ্যে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্তকরণ ও দিবসটি সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হলে আরো মর্যাদা বৃদ্ধি পেতো।

জানা গেছে, শহীদ আসাদ ১৯৪২ সালের ১০ জুন জন্মগ্রহণ করেন। তার গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর শিবপুর থানার ধানুয়া গ্রামে। তার বাবার নাম আলহাজ মোহাম্মদ আবু তাহের। আসাদ ১৯৬০ সালে এসএসসি এবং ১৯৬৩ সালে এইচএসসি পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে ইতিহাসে সম্মানসহ এমএ পাস করেন।

এসআইএইচ

Header Ad

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ও বেলজিয়ামের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে আজ। এতে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্ক নানা দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।

রোববার (২৪ ন‌ভেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতি‌থি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের মধ্যে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।

এতে বাংলা‌দে‌শের প‌ক্ষে অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম ও বেলজিয়াম সরকারের পক্ষে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্বিপাক্ষিকবিষয়ক মহাপরিচালক রাষ্ট্রদূত জেরোএন কুরম্যান নেতৃত্ব দে‌বেন।

এরইমধ্যে আজ ভোরে কুরম্যান তার প্রতি‌নি‌ধিদল নিয়ে ঢাকায় পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে।

এর আগে, বৃহস্প‌তিবার (২১ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মো. তৌফিক হাসান জানান, সংলাপে দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্কের নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। পাশাপাশি ইইউ-বাংলাদেশ সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় হবে।

Header Ad

রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭

ফাইল ছবি

রাজধানীর মিরপুরের একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় নারী-শিশুসহ সাত জন দগ্ধ হয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোরের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে তাদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

দগ্ধরা হলেন—আব্দুল খলিল (৪০), মোছাম্মদ রুমা আক্তার (৩২), আব্দুল্লাহ (১৩), মোহাম্মদ (১০), ইসমত (৪), স্বপ্না (২৫) ও শাহ্জাহান (৩৪)।

তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, মিরপুর থেকে আসা দগ্ধ সাত জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে আব্দুল খলিলের শরীরের ৯৫ শতাংশ, আব্দুল্লাহর ৩৮ শতাংশ এবং মোহাম্মদের শরীরের ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

Header Ad

জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

অ্যান্টিগা টেস্টের শুরুতে নতুন বলে কিছুটা রয়ে-সয়ে দেখে খেলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনাররা। তবে সময় গড়ানোর সাথে সাথে ঠিকই রানের গতি বাড়ান ক্যারিবিয়ানরা। প্রথম দিনে ৫ উইকেটে ২৫০ রান সংগ্রহ করে দিন শেষ করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই ক্যারিবিয়ান শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন হাসান মাহমুদ। পরবর্তীতে তাদের সর্বোচ্চ রানের জুটিটা এসেছে অষ্টম উইকেটে। টেল-এন্ডার কেমার রোচকে সঙ্গে নিয়ে সেঞ্চুরি করা জাস্টিন গ্রিভস ১৪১ রানের জুটি গড়েন। এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ সুবিধা করতে পারেনি। চিরাচরিত ধারায় ২১ রানেই হারিয়েছে ২ উইকেট!

স্যার ভিভিয়ান রিচার্ড স্টেডিয়ামে দিনের ২০ ওভারেরও বেশি সময় বাকি থাকতে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিক ক্যারিবীয়রা। তার আগে ৯ উইকেটে তাদের সংগ্রহ ৪৫০ রান। আগেরদিনই নিজেদের চারশ রানের লক্ষ্য জানিয়েছিলেন উইন্ডিজ ব্যাটার মিকাইল লুইস। এমনকি নিজের সেঞ্চুরির আক্ষেপও অন্য কেউ ঘোচাবেন, এমন বিশ্বাসই ছিল তার। দুটিই ঘটেছে গ্রিভসের কল্যাণে। দলীয় পুঁজি সাড়ে চারশ করে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করা এই ডানহাতি ব্যাটার অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়েছেন।

বিপরীতে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনারই ফিরেছেন মাত্র ২১ রানে। ইনিংসের দশম ওভারে জেইডেন সিলসের বলে জাকির হাসান ১৫ রান করে বোল্ড হয়ে যান। অফ স্টাম্পের ওপর দিয়ে যেতে থাকা বলে ব্যাট চালিয়ে এডজ হয়ে মিডল ও লেগ স্টাম্প হারান এই বাঁ-হাতি ব্যাটার। আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় জীবন পেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি, আলজারি জোসেফের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ৫ রান করে।

দ্বিতীয় দিন শেষ হওয়ার আগে ১৯ রানের জুটি গড়ে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন মুমিনুল হক (৭) ও শাহাদাত হোসেন (১০)। ফলে ক্যারিবীয়দের চেয়ে সফরকারীরা এখনও ৪১০ রানে পিছিয়ে আছে। তৃতীয় দিন উইন্ডিজদের দেখানো পথেই বড় জুটি গড়তে হবে টাইগারদের। দুটি টেস্ট এবং টানা চতুর্থ সিরিজ হারের পর এটাই যে মেহেদী হাসান মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্যারিবীয় সফর!

এর আগে ৫ উইকেটে ২৫০ রান নিয়ে দিন শুরু করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ কাল টেস্টের দ্বিতীয় দিনে মাত্র ১১ রান যোগ করতেই হারিয়ে ফেলেছিল আরও ২ উইকেট। এরপরের গল্পটা স্বাগতিকদের দাপটের। বাংলাদেশকে হতাশ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোরবোর্ড ক্রমাগত শক্তিশালী করেছে। গ্রিভস ও রোচের ১৪০ রানের রেকর্ড অষ্টম উইকেট জুটিই মূলত ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ৪৭ রান করে হাসান মাহমুদের শিকার হয়েছেন কেমার রোচ।

অন্যদিকে মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নেমেই ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করার পর ১১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন গ্রিভস। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ সর্বোচ্চ তিনটি এবং তাসকিন আহমেদ ও মিরাজ দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন। হাসান দুই উইকেটের কল্যাণে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছেন। এক ক্যালেন্ডার বছরে বাংলাদেশি পেসারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক এখন এই ডানহাতি বোলার। চলতি বছরেই টেস্টে অভিষেক হওয়ার পর ক্যারিয়ারের ৮ম ম্যাচে এসে পেয়েছেন ২৫তম উইকেট।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব