শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নারী উদ্যোক্তাদের দৃষ্টান্ত মমতা রাজবংশী

মমতা রাজবংশী। বয়স ৫০ ছুঁই ছুঁই। শিক্ষাগত যোগ্যতা শুধুমাত্র ১০ শ্রেণিতেই সীমাবদ্ধ। তবুও তার মধ্যে নেই, কোনো গুণের কমতি? তিনি যেমন একজন স্ত্রী, একজন মা, তেমনি একজন সঙ্গীত শিল্পী ও একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। নিজের প্রচেষ্টায় সংসারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে তার অবদানও অপরিসীম।

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা শহর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে আলাদীপুর ইউনিয়নের বারাই গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য বর্তমান কৃষক বাবু রামের স্ত্রী মমতা রাজবংশী। তিনি পেশায় গৃহিনী। সাংসারিক জীবনের তার চারটি কন্যা সন্তান রয়েছে। জানা যায়, দশম শ্রেণিতেই শিক্ষাজীবন থেকে ঝরে পড়েন মমতা রাজবংশী। তারপর তিনি আনসার ভিডিপির প্রশিক্ষণ শেষে হ্যান্ডবল ও ভলিবল খেলোয়ার হিসেবে ছিলেন। তিনি জাতীয় পর্যায়েও খেলাতে অবদান রেখেছেন।

এরপর ১৯৯৩ সালে তৎকালিন সেনাসদস্য বাবু রামের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তবুও শুধুমাত্র সাংসারিক জীবনেই সীমাবন্ধ থাকেননি মমতা রাজবংশী। তিনি সংসারের পাশাপাশি স্থানীয় বেসরকারি সংস্থা থেকে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এছাড়াও তিনি সংগীতসাধন করতেন। পরে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিনের হিজল-তমাল অনুষ্ঠানের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে নিয়োগ পান। এছাড়াও স্থানীয় নারীদের নিয়ে গড়ে তোলেন গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। এদিকে তার স্বামী অবসরের পর নিজ গ্রামেই কৃষি কাজ করেন। যা দিয়েই চলছিল তার সংসার।

পরে ২০১২ সালে প্রশিক্ষণ কাজে লাগিয়ে নিজ বাড়িতেই মমতা রাজবংশী শুরু করেন ভার্মি কম্পোস্ট সার (কেঁচো সার) তৈরি কাজ। তা থেকেই তার প্রতিমাসের আয় প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা। এছাড়াও টেলিভিশনের গান গেয়ে, গ্রাম উন্নয়ন সমিতি চালিয়ে এবং বিভিন্নস্থানে প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে বাড়তি আয় করছেন এই নারী উদ্যোক্তা। সে তার আয়ের টাকায় এবং স্বামীর সহযোগিতায় নির্মাণ করেছেন আধাপাকা বাড়ি।

একইসাথে বহন করছেন মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ। ইতোমধ্যে তিনি তার দুই মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন এবং আরও দুই মেয়ের পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে তার ভার্মি কম্পোস্ট সার (কেঁচো সার) তৈরি দেখে এলাকার নারীরা উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। তিনি ১৫০ জন নারীকে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণও প্রদান করেছেন। বর্তমানে তারাও সেই সার তৈরি করে বাড়তি আয়ের মাধ্যমে সংসারে অর্থ যোগান দিচ্ছেন। ২০২২ সালে উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে মমতা রাজবংশী সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে জয়িতা সম্মাননা অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক কাজে অবদান রাখায় সম্মাননা স্মারক লাভ করেছেন।

বারাই গ্রামের গোলাপী রায়, মিনতি মুর্মু, মাধবী রানী রায়সহ আরও অনেকে বলেন, আমরা মমতা রাজবংশীকে দেখে সার তৈরিতে উদ্বুদ্ধ হই। পরে তার কাছে প্রশিক্ষণ নিয়ে আমরা সার তৈরি করছি। যা খুবই লাভজনক। তিনি সবসময় আমাদেরকে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। এ সার বিক্রি করে আমরা সংসারে অর্থ যোগান দিয়ে স্বামীকে সহযোগিতা করছি।

সেই সফল নারী উদ্যোক্তা মমতা রাজবংশী বলেন, ছোট বেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল নিজে কিছু করার। সেই ইচ্ছে এবং স্বামীর সহযোগিতায় বর্তমানে সামাজিকভাবে নিজস্ব পরিচয় তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি। নিজে উপার্জনের পাশাপাশি অন্যান্য নারীদের উদ্বুদ্ধ করে তাদেরকেও স্বাবলম্বী করে তুলছি। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক কাজের পাশাপাশি দলিত জনগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন থেকে ঝরে পড়া রোধকল্পসহ ৮দফা দাবি নিয়েও কাজ করছি। আমার এ অর্জনের পেছনে স্বামীসহ বেসরকারি সংস্থার অবদান রয়েছে। তাদের সহযোগিতা না পেলে হয়তো আজ এই অবস্থানে পৌঁছাতে পারতাম না।

তিনি আরও বলেন, নারীরা শুধুই সংসার সামলাবে তা নয়, নারীরা ইচ্ছে করলে বিশ্ব জয় করতে পারে। বর্তমানে নারীরা সমাজের সবকাজে অংশ নিচ্ছেন এবং সফলভাবে কাজ করছেন। তাই আমি মনে করি, ইচ্ছা শক্তিই বড় শক্তি। যেকোনো নারী ইচ্ছে করলেই সফল হতে পারবেন।

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রিতা মন্ডল বলেন, মমতা রাজবংশী মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে উদ্যোক্ত প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। সে মহিলা অধিদপ্তর কিশোর-কিশোরী ক্লাব প্রকল্পের সঙ্গীত প্রশিক্ষক হিসেবেও দায়িত্বে রয়েছে। তিনি গ্রামীণ নারী মধ্যে একজন দৃষ্টান্ত উদ্যোক্তা। তাকে দেখে অন্য নারীরা অনুপ্রেরিত হয়। এছাড়াও সে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড চালিয়ে আসছে।
এএজেড

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত