তিস্তা ব্যারাজের সেচ কার্যক্রমের উদ্বোধন
নীলফামারীর ডিমলায় দেশের সর্ব বৃহৎ তিস্তা সেচ প্রকল্পের ২০২৩ সালের রবি মৌসুমের সেচ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের টি ওয়ান টি ক্যানেলে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মাহবুর রহমান এই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন।এবারে সেচের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার হেক্টর জমি।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ,বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উত্তরাঞ্চল রংপুরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মাহবুবর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (সার্কেল-২)আবু তাহের, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডালিয়া পওর বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদদৌলা, যান্ত্রিক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রুবায়েত ইমতিয়াজ, রংপুর বাপাউবো উপ-প্রধান সম্প্রসারন কর্মকর্তা অমলেশ চন্দ্র রায়, বাপাউবো ডালিয়া উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী(পওর উপ-বিভাগ-১)অমিতাভ চৌধুরী,উপ-সহকারী প্রকৌশলী রবিন ফিরোজ,রকি হোসেন,আব্দুল আলিম, টি ওয়ান টি ব্যবস্থাপনার সভাপতি ময়নুল হক, সহ-সভাপতি নুরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক নরেন্দ্রনাথ রায়, তিস্তা ব্যারাজ পানি ব্যবস্থাপনা ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান, ডালিয়া সম্প্রসারন উপদর্শক হাফিজুর রহমান প্রমূখ।
তিস্তা সেচ প্রকল্পের বিষয়ে জানতে চাইলে রংপুর বাপাউবো উপ-প্রধান সম্প্রসারন কর্মকর্তা কৃষিবিদ অমলেশ চন্দ্র রায় বলেন এবারে সেচ সুবিধা দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার হেক্টর জমিতে।এর মধ্যে নীলফামারীর ডোমার-ডিমলায়, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, সৈয়দপুর, নীলফামারী সদর মিলে ২৫ হাজার হেক্টর জমি, রংপুর গঙ্গাচরা উপজেলায় ৭ হাজার হেক্টর জমি, দিনাজপুরের খানসামা ও চিরিরবন্দর উপজেলায় ৩ হাজার হেক্টর জমি।তবে আমাদের কিছু ক্যানেলের কাছ চলমান রয়েছে সেগুলো পুনর্বাসন করা হলে আশা করি আমরা লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আরও বেশি জমিতে সেচ সুবিধা দিতে পারব।
এএজেড