রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সরকারের ৩ মেয়াদে নওগাঁয় ৩৭ প্রকল্প বাস্তবায়ন

নওগাঁ জেলায় বর্তমান সরকারের সময়ে বিগত কয়েক বছরে কেবলমাত্র স্থানীয় সরকার বিভাগ ১ হাজার ৩শ ১০ কোটি ১ লক্ষ ৮২ হাজার টাকা ব্যয় করে ৩৭ টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এসব প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে সড়ক নির্মান ও উন্নয়ন, হাট বাজার উন্নয়ন, ব্রীজ কার্লভাট নির্মান ও সংস্কার, মুক্তিযোদ্ধাদের আবাস নির্মান ইত্যাদি।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর নওগাঁর নির্বাহী প্রকৌশলী মো.তোফায়েল আহম্মেদ জানিয়েছেন, এসব প্রকল্পের মধ্যে ২১টি প্রকল্পের কাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে এবং ১৬টি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। চলমান কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে।

সূত্র জানিয়েছে শতভাগ সম্পন্ন হওয়া প্রকল্প সমূহ হচ্ছে ৮ কোটি ৮৫ লক্ষ ৯৯ হাজার টাকা ব্যায়ে অধিকার ভিত্তিক গ্রামীণ সড়ক ও হাট বাজার অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প। ২০০৯ সালে শুরু হয়ে প্রকল্পটি শেষে হয়েছে ২০১৪ সলে।

২০০৮সালে শুরু হয়ে ২০১৬ সালে শেষ হয়েছে পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন (জন গুরুত্বপূর্ন গ্রামীন যোগাযোগ এবং হাট বাজার উন্নয়ন ও পূনর্বাসন) প্রকল্প দ্বিতীয় খণ্ড। মোট প্রকল্পে বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমান ২৫ কোটি ৬৯ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকা। উপজেলা, ইউনিয়ন সড়ক, সেতু, কার্লভাট নির্মান, পূননির্মান প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমান ৩৮ কোটি ১২ লক্ষ ৪৮ হাজার টাকা। ২০০৯ সালে প্রকল্পটি শুরু হয় এবং শেষ হয়েছে ২০১৬ সালে।

দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের অনগ্রসর উপজেলা সমূহের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে মোট বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ ১৫৮ কোটি ৫০ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা। ২০০৯ সালে প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে শেষ হয়েছে ২০১৭ সালে।

২০১০ সালে শুরু হয়ে বৃহত্তর রাজশাহী বিভাগ সমন্বিত পল্লী উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে ২০১৪ সালে। এই প্রকল্পে মোট অর্থের বরাদ্দ ছিল ৬ কোটি ২৫ লক্ষ ৮৯ হাজার টাকা। ২০১০ সালে হাতে নেয়া হয় অগ্রাধিকার ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ন পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প। এসব প্রকল্পের কাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে ২০১৬ সালে। এসব প্রকল্পে মোট বরাদ্দ দেয়া হয় ১০২ কোটি ৭৩ লক্ষ ৩৮ হাজার টাকা।

ক্ষুদ্র ও মাঝারি নদীতে রাবার ড্যাম নির্মান প্রকল্প হতে নেয়া হয় ২০১০ সালে। এই প্রকল্পটি সম্পন্ন হয়েছে ২০১৭ সালে। এই প্রকল্পে সরকারী বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ১২ কোটি ৭৫ লাখ ৬১ হাজার টাকা।

দ্বিতীয় খন্ডে ইউপি কমপ্লেক্স ভবন নির্মান প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১০ সালে। এই প্রকল্পে সরকারী বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ১২ কোটি ৯৯ লক্ষ ৩৯ হাজার টাকা। প্রকল্প সমূহ সম্পন্ন হয়েছে ২০২০ সালে।

২০১০ সালে শুরু হয় চাঁপাই নবাবগঞ্জ-নওগাঁ ভায়া বটতলী জিসি-গাবতলী জিসি সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প। এটি শেষ হয়েছে ২০১৩ সালে। এই প্রকল্পে মোট বরাদ্দ দেয়া হয় ১৫ কোটি ১৬ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা।

বৃহত্তর বগুড়া, রাজশাহী ও পাবনা জেলা উন্নয়ন প্রকল্পে নওগাঁ অংশে ইউনিয়ন সড়ক ও অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৮ সালে। এ প্রকল্পে মোট বরাদ্দ দেয়া হয় ২৩ কোটি ৭ লক্ষ ২৭ হাজার টাকা।

উপজেলা ও রিজিওনাল সার্ভার ষ্টেশন নির্মান প্রকল্প শুরু হয় ২০১০ সালে। প্রকল্পের কাজ শতভাগ শেষ হয় ২০১১ সালে। এ প্রকল্পে মোট সরকারী বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২ কোটি ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা।

এলজিইডি ১৬ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে অংশগ্রহণমূলক ক্ষুদ্রাকার পানি সম্পদ সেক্টর প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে । এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১২ সালে এবং তা সম্পন্ন হয়েছে ২০১৭ সালে। এই বিভাগের মাধ্যমে ভুমিহীন অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের বাসস্থান নির্মান প্রকল্প শুরু হয় ২০১৩ সালে এবং তা একশভাগ শেষ হয়েছে ২০১৭ সালে। এ প্রকল্পে মোট বরাদ্দ দেয়া হয় ৪ কোটি ২৩ লক্ষ ৫৭ হাজার টাকা।

এ জেলায় উপজেলা সমূহে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মান কাজ শুরু হয় ২০১৪ সালে। প্রকল্পের কাজ শতভাগ সম্পন্ন হয় ২০২১ সালে । এ প্রকল্পে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৪ কোটি ৫ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা।

২০১৮ সাল হাতে নেয়া হয় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্থাপনা সমূহ সংরক্ষন ও পুনঃনির্মান কাজ। ১ কোটি ৪৭ লক্ষ ৮৪ হাজার টাকা ব্যয়ে প্রকল্প সমূহ সম্পন্ হয়েছে ২০২১ সালে।

সাসটেইনেবল রুরাল ইনফ্রাষ্ট্রাকচার ইমপ্রুভমেন্ট প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০১৩ সালে। প্রকল্পটির শতভাগ কাজ শেষ হয়েছে ২০১৭ সালে এবং এ প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ছিল ১১১ কোটি ৫ লক্ষ টাকা। প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ছিল ৮ কোটি ৫৮ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা। এসব প্রকল্প ২০১২ সালে শুরু হয়ে শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে ২০১৬ সালে।

অগ্রাধিকার ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ন পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-২ শুরু হয় ২০১৫ সালে। এ প্রকল্পে মোট সরকারী বরাদ্দ ছিল ১২৬ কোটি ৪ লক্ষ ১৩ হাজার টাকা। প্রকল্প সমূহের শতভাগ কাজ শেষ হয়েছে ২০২১ সালে।

নওগাঁ জেলার পত্নীতলা ও ধামইরহাট উপজেলার গ্রামীণ সড়ক উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্প শুরু হয় ২০১৬ সালে। এটি শেষ হয়েছে ২০১৯ সালে। এ প্রকল্পের আওতায় সরকারী বরাদ্দ দেয়া হয় ২২ কোটি ১৫ লক্ষ ১৬ হাজার টাকা।

জেলার উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়কে দীর্ঘ সেতু নির্মান কাজ শুরু হয় ২০১০ সালে। ২০২১ সালে সম্পন্ন হয় এ প্রকল্প। এসব কাজে মোট বরাদ্দ ছিল ১৭ কোটি ৬২ লক্ষ টাকা।

সরকার ২০১৭ সালে হাতে নেয় সার্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন কাজ। এসব উন্নয়ন কাজে মোট বরাদ্দ ছিল ১২ কোটি ৯৭ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। এসব প্রকল্পের শতভাগ কাজ শেষ হয়েছে ২০২১ সালে।

অপরদিকে এলজিইডি কর্ত্তৃক গৃহিত মোট ১৬টি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। প্রকল্পসমূহ হচ্ছে বৃহত্তর রাজশাহী জেলার গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের কাজ। এসব কাজের জন্য সরকারী ব্যয় ধরা হয়েছে ১৯৬ কোটি ৫৭ লক্ষ ৬৯ হজার টাকা। এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৫ সালে। কাজের অগ্রগতি ৯৮ শতাংশ।

অগ্রাধিকার ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ন পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-৩ এর কাজ শুরু হয়েছে ২০২১ সালে। এই প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৭৬ কোটি ২০ লক্ষ ১২ হাজার টাকা।কাজের অগ্রগতি ৪৪ শাতাংশ।

পল্লী সড়কে গুরুত্বপূর্ন সেতু নির্মান প্রকল্প শুরু হয়েছে ২০১৭ সালে। এ প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৫ লক্ষ ৭৩ হাজার টাকা। প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি ৫১ ভাগ।

দেশব্যাপী গ্রামীন বাজার অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নওগাঁ জেলায় কাজ শুরু হয়েছে ২০১৭ সালে। এসব কাজের জন্য সরকারী বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৬ কোটি ৭৫ লক্ষ ৫১ হাজার টাকা। এসব কাজের অগ্রগতি ৪৬ শতাংশ।

রাজশাহী বিভাগ ( সিরাজগঞ্জ জেলা) ব্যতিত) পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৭ সালে। নওগাঁ অংশে মোট বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৩৫৫ কোটি ৬৮ লক্ষ ৮ হাজার টাকা। কাজের অগ্রগতি ৪০ ভাগ।

বন্যা ও দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ পল্লী সড়ক অবকাঠামো পুনর্বাসন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে ২০১৮ সালে। এ প্রকল্পে মোট বরাদ্দা নির্ধারন করা হয়েছে ২০ কোটি ১১ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা। একাজের অগ্রগতি ৯১ শতাংশ।

গ্রাম সড়ক পুনর্বাসন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৮ সালে। এ প্রকল্পে মোট বরাদ্দের পরিমান ৩৬ কোটি ৮২ লক্ষ ২৪ হাজার টাকা। এ প্রকল্পের কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে ৮৯ ভাগ।

উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রাম সড়কে অনুর্ধ ১০০ মিটার সেতু নির্মান প্রকল্প শুরু হয় ২০১৯ সালে এবং এ প্রকল্পে মোট বরাদ্দ দেয়া হয় ১৫ কোটি ৮৫ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা। কাজের অগ্রগতি ২০ ভাগ।

ঘূর্ণিঝড় আম্ফান ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পল্লী অবকাঠামো পুনর্বাসন প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৯ কোটি ২৭ লক্ষ ৪৩ হাজার টাকা। এ পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি ২০ ভাগ।

রুরাল কানেকটিভিটি ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট শুরু হয়েছে ২০১৮ সালে। এ প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৮৩ কোটি ৬৭ লক্ষ ৩৪ হাজার টাকা। এ পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি ৭০ শতাংশ।

২০১৮ সালে শুরু হয়েছে প্রোগ্রাম ফর সাপোটিং রুরাল ব্রিজেস। এ ক্ষেত্রে মোট বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৭ কোটি ৫২ লক্ষ ৪১ হাজার টাকা। কাজের অগ্রগতি ৩০ ভাগ।

২০১৮ সালে শুরু হয়েছে উপজেলা শহর (নন-মিউনিসিপ্যাল) মাষ্টার প্ল্যান প্রনয়ন ও মৌলিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প। এ প্রকল্পে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ কোটি ৫৯ লক্ষ ৮৮ হাজার টাকা।

টেকসই ক্ষুদ্রকার পানি সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৭ সাল। এ কাজে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি টাকা। এ প্রকল্পে কাজের অগ্রগতি ৯০ শতাংশ।

সমগ্র দেশে শহর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মান প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০১৬ সালে। এই প্রকল্পে জেলায় মোট বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৪ কোটি ৮০ লক্ষ ৯২হাজার টাকা। এ কাজের বর্তমান অগ্রগতি ৯২ শতাংশ।

উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন ভবন সম্প্রসারন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১২ সালে। এ জেলায় সংশ্লিষ্ঠ কাজে মোট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৪৯ কোটি ৮১ লক্ষ ৭১ হাজার টাকা। এ পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি ৯৮ ভাগ।

প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৭ সালে যা চলমান রয়েছে। এ প্রকল্পে মোট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৪৯ কোটি ৩৫ লক্ষ ২৬ হাজার টাকা। এখন পর্যন্ত ৯২ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী জানিয়েছেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কাজের ধারাবাহিকতায় এসব কাজ সম্পন্ন হওয়ার ফলে এ জেলার শিক্ষা, যোগাযোগসহ ব্যাপক সামাজিক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে যার ফলে সর্বস্তরের মানুষ এর সুফল পেতে শুরু করেছেন।
এএজেড

Header Ad

গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল

ছবি: সংগৃহীত

একইসঙ্গে দুই স্বামীর সঙ্গেই সংসার করছেন জান্নাতুল ফেরদৌস নামের এক নারী। স্ত্রীর অধিকার থেকে বঞ্চিত করেননি দুই স্বামীর কাউকেই। গোপনে মন জয় করে চলছিলেন দুই স্বামীর। প্রায় দুই বছর দুই স্বামীর সংসার করার পর অবশেষে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

চার বছরের প্রেমের সম্পর্কের পর ২০২২ সালের ২৭ অক্টোবর নোটারি পাবলিকের কার্যালয়ে হলফনামার মাধ্যমে গোপনে বিয়ে করেন রাজবাড়ী সদরের আলীপুর ইউনিয়নের ইন্দ্রনারায়ণপুর গ্রামের আবু হানিফ শেখের ছেলে ইউটিউবার সাগর শেখ ও আলীপুর গ্রামের নুরুল ইসলাম ভূঁইয়ার মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস।

বাবা, মা ও ভাই প্রবাসে থাকায় বাবার বাড়িতে একাই বসবাস করতেন জান্নাতুল। সেখানে যাতায়াত করতেন স্বামী সাগর শেখ। সংসার জীবন ভালোই চলছিল এ দম্পতির। হঠাৎ জান্নাতুলের বাবা প্রবাস থেকে দেশে ফেরায় শ্বশুরবাড়ি যাতায়াত বন্ধ হয়ে যায় সাগরের। এরই মধ্যে প্রথম বিয়ের কথা গোপন রেখে পরিবারের সিদ্ধান্তে অন্য এক যুবককে দ্বিতীয় বিয়ে করেন জান্নাতুল।

এদিকে স্ত্রীকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের বাড়িতে তুলে না নেয়ায় শ্বশুরবাড়ি গিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে নিয়মিত সময় কাটান জান্নাতুলের দ্বিতীয় স্বামী। প্রথম স্বামী সাগরের দাবি, প্রায় দুই বছর ধরে তার সঙ্গেও স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক ঠিক রেখে চলছিলেন জান্নাতুল।

স্ত্রীর পরিবার তাকে মেনে না নেয়ায় তার বোনের বাসাসহ বিভিন্ন স্থানে একান্তে সময় কাটাতেন স্বামী-স্ত্রী। চলতি মাসের ২ নভেম্বর তারা একসঙ্গে নিজেদের দ্বিতীয় বিবাহবার্ষিকী পালন করেছেন বলেও দাবি করেন সাগর।

তবে দুই সপ্তাহ আগে স্ত্রীর সঙ্গে দ্বিতীয় স্বামীর ঘনিষ্ঠতার বিষয়ে জানতে পারেন সাগর। আর এতেই বাঁধে বিপত্তি। তার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন জান্নাতুল। এখন দ্বিতীয় স্বামী নিয়েই সংসার করতে আগ্রহী তিনি। বাধ্য হয়ে স্ত্রীকে ফিরে পেতে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদে অভিযোগ দায়েরের পাশাপাশি আদালতে মামলা করেছেন সাগর।

সাগর শেখ বলেন, জান্নাতুল ও আমার বিয়ের বিষয়টি জান্নাতুলের মা ও বোন জানতো। বিয়ের পর আমাদের সংসার জীবন ভালোই কাটছিল। তবে হঠাৎ করে জান্নাতুলের বাবা প্রবাস থেকে দেশে ফেরায় তাদের বাড়িতে আমার যাতায়াত বন্ধ হয়ে যায়। আমাদের বিয়ের চার মাসের মাথায় আমি ভিডিও কন্টেন্ট তৈরির কাজে কয়েকদিনের জন্য রাজবাড়ীর বাইরে যাই।

কাজ থেকে এসে শুনি আমার স্ত্রী জান্নাতুল অন্য এক ছেলেকে বিয়ে করেছে। আমি আমার স্ত্রীকে প্রশ্ন করলে সে বলে, ‘পরিবারের চাপে বিয়ে করেছি। ওই ছেলের সঙ্গে আমার কোন সম্পর্ক হয়নি। আমি তোমার স্ত্রী আছি, তোমারই থাকবো। আমার আম্মু দেশে আসলে আমি তোমার কাছে চলে আসবো।’

সাগর বলেন, ‘আমি জান্নাতুলদের বাড়ি যাতায়াত করতে না পারার কারণে বিভিন্ন সময় আমরা রাজবাড়ী শহরে আমার বোনের বাসায় ঘনিষ্ঠ সময় কাটাতাম। ওর কলেজে আনা-নেয়াসহ সবকিছু আমিই করতাম। এমনকি গত ২ নভেম্বরও আমরা আমার বোনের বাসায় আমাদের দ্বিতীয় বিবাহ বার্ষিকী পালন করেছি।

তবে বিবাহ বার্ষিকী পালনের দুদিন পরে আমি জানতে পারি জান্নাতুলের সঙ্গে ওই ছেলের (দ্বিতীয় স্বামীর) ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক চলছে। ওই ছেলে নিয়মিত জান্নাতুলের বাবার বাড়িতে এসে তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সময় কাটাচ্ছে। এ বিষয়ে আমি জান্নাতুলকে প্রশ্ন করলে সে আমাকে গালাগালি করে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। এক পর্যায়ে সে আমার সঙ্গে সংসার করবে না বলেও জানায়।’

তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি জান্নাতুলের মা প্রবাস থেকে দেশে ফিরেছে। তিনিও এখন আমাকে মেয়ের জামাই হিসেবে অস্বীকার করছেন। অথচ তার মেয়ের সঙ্গে আমার প্রেম থেকে শুরু করে বিয়ে পর্যন্ত সবকিছুই তিনি জানতেন।

এখন বাধ্য হয়ে আমি আমার স্ত্রীকে ফিরে পেতে আলীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে গত ১১ নভেম্বর লিখিত অভিযোগ করেছি। এছাড়া ১৭ নভেম্বর রাজবাড়ীর বিজ্ঞ ১নং আমলি আদালতে মামলা করেছি।’

সাগর আরও বলেন, ‘আমাকে ডিভোর্স না দিয়ে আমার স্ত্রী অন্য আরেকজনকে বিয়ে করে আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। সে আমাকেও ম্যানেজ করে চলেছে, একইভাবে তার দ্বিতীয় স্বামীকেও ম্যানেজ করে চলেছে।

এটা আইন ও ধর্মীয় দুই দিক থেকেই অপরাধ। এছাড়া আমি এ পর্যন্ত আমার স্ত্রীর পেছনে ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা ব্যয় করেছি। তারপরও আমি আমার স্ত্রীকে ফেরত চাই। তাকে আমি আমার জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসি।’

এদিকে, বিষয়টি নিয়ে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজী হননি জান্নাতুলের দ্বিতীয় স্বামী। তবে তার দাবি, জান্নাতুলের সঙ্গে সাগরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল বলে তিনি জানতেন। সাগরের সঙ্গে বিয়ের বিষয়টি তিনি জানতেন না।

জান্নতুলের দ্বিতীয় স্বামীর বাবা বলেন, ‘কোন এক সূত্রে আমার শ্বশুর জান্নাতুলদের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে তাকে পছন্দ করে। পরে আমি গিয়ে তার বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব দিলে বিয়ের দিন ধার্য হয়। বিয়ের আগের দিন সাগর নামে এক ছেলে আমার ছেলেকে ফোন করে বলে জান্নাতুলের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক আছে।

সে জান্নাতুলের সঙ্গে নিজের একটি ছবিও আমার ছেলেকে পাঠায়। এরপর আমি ওই এলাকায় আমার আত্মীয়দের কাছে খোঁজ নিয়ে জানতে পারি জান্নাতুলের সঙ্গে সাগরের কোন সম্পর্ক ছিল না। এছাড়া জান্নাতুলকেও আমি সরাসরি প্রশ্ন করলে সেও সম্পর্কের বিষয়টি অস্বীকার করে।

পরে ঘরোয়া আয়োজনে জান্নাতুলের সঙ্গে আমার ছেলের বিয়ে হয়। এখন সাগর নামে ছেলেটি জান্নাতুলকে তার স্ত্রী হিসেবে দাবি করছে। আমি যতদূর জেনেছি সাগরের স্ত্রী ও সন্তান আছে। এখন বিষয়টি আইনগতভাবেই সমাধান হবে।

আর জান্নাতুল ফেরদৌসের সঙ্গে কথা বলতে তার বাবার বাড়িতে গেলে ভেতরে ঢোকার অনুমতি মেলেনি।’

বাইরে দাঁড় করিয়ে রেখে তার মা হাচিনা বেগম বলেন, ‘সাগরের সঙ্গে আমার মেয়ের বিয়ে হয়েছিল৷ তবে বিয়ের দুই মাসের মাথায় তাদের ডিভোর্স হয়ে যায়। আমার মেয়ে তো ছোট বুঝে নাই, যে কারণে সেসময় ওরা ডিভোর্সের কাগজ ছিঁড়ে ফেলেছে। এর ৪/৫ মাস পরে আমার মেয়ের আবার বিয়ে হয়েছে। সাগর আমার মেয়েকে চাপে ফেলে এতোদিন তার সঙ্গে সময় কাটাতে বাধ্য করেছে।’

আলীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু বকর সিদ্দিক জানান, ‘সাগর ও জান্নাতুলের বিবাহ বিচ্ছেদ হলে তার নোটিশের একটি কপি ইউনিয়ন পরিষদে আসার কথা। এরকম কোন কপি কখনো পাননি তারা।’

তিনি বলেন, ‘সাগর আমার ইউনিয়ন পরিষদে অভিযোগ করেছে। আমিও খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি সাগর জান্নাতুলের প্রথম স্বামী। সে সাগরকে তালাক না দিয়েই বিয়ের চার মাসের মাথায় অন্য এক ছেলেকে বিয়ে করে। প্রায় দুই বছর সে চালাকি করে দুই স্বামীর সঙ্গেই সংসার করেছে। সাগরের কাছ থেকে জান্নাতুল অনেক টাকা-পয়সা খেয়েছে বলেও আমি জানতে পেরেছি।’

আবু বক্কার বলেন, ‘সাগরের অভিযোগের ভিত্তিতে আমি জান্নাতুলের বাবাকে নোটিশের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদে ডাকি। তবে নোটিশ পেয়ে তিনি তার ছোটভাই ও তাদের এলাকার ইউপি সদস্য আবুল কালামকে সঙ্গে নিয়ে আমার বাড়িতে এসে বলেন, আমি যেন পরিষদে বসে বিষয়টি সমাধান করে দেই। তবে এর ১/২ দিন পরে তিনি জানান, এ বিষয়ে তারা বসতে চান না।

আইনগতভাবে তারা বিষয়টি সমাধান করতে চান। পরে আবার তারা বসতে সম্মত হলে জান্নাতুল ও তার বাবা এবং তাদের এলাকার ইউপি সদস্য আবুল কালামসহ পরিষদের অন্য সদস্যদের নিয়ে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ইউনিয়ন পরিষদে বসেছিলাম। সাগরও সেখানে ছিল। তবে সেখানে জান্নাতুল বলে দিয়েছে সে কোনভাবেই সাগরের সঙ্গে ঘর সংসার করবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের পুরুষ শাসিত সমাজে নারীরা নির্যাতিত হয়। কিন্তু ছেলেরা যে কতোটুকু নির্যাতিত হয় তা এই সম্পর্কের জের দেখলে বোঝা যায়। আমাদের সমাজে ছেলেরা আরও বেশি নির্যাতিত হচ্ছে। সেটা নীরবে নিভৃতে ছেলেরা সহ্য করে যাচ্ছে। আমি আশা করবো আপনারা সাংবাদিক ভাইয়েরা বিষয়টি তুলে ধরবেন।

আপনাদের সংবাদের মাধ্যমে মানুষ যাতে সচেতন হতে পারে। আজকে আমার ইউনিয়নে এমন ঘটনা ঘটেছে। আর কোন ইউনিয়নে যেন এমন ঘটনা কোনদিন না ঘটে।’

Header Ad

শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

২৪ এর গনঅভূ্থানে ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম যোদ্ধা, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের মেধাবী শিক্ষার্থী, শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে যান বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন।

এ সময় মোবাইল ফোনে লাউডস্পিকারে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা.শফিকুর রহমান বলেন, আব্দুল্লাহ দেশের জন্য মানুষের জন্য মানবতার কল্যাণের জন্য জীবনকে উৎস্বর্গ করে আল্লাহর দরবারে চলে গেছেন, আল্লাহ তাকে শহীদ হিসাবে কবুল করুন। শহীদরা মরে না। তারা আল্লাহর জীম্মায় জীবন্ত থাকে। এ সময় শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন তিনি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুর ১২ টার দিকে যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানার বড় আঁচড়া গ্রামে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন আব্দুল্লাহর বাড়িতে গিয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারের খোঁজ খবর নেন,কবর জিয়ারত করেন এবং তার রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করেন।

এর আগে তিনি নাভারণ দারুল আমান ট্রাষ্টে ওলামা সম্মেলনে যোগদান করেন। পরে ২০১৬ সালে গুম হওয়া ইসলামি ছাত্র শিবিরে নেতা রেজোয়ানের বাড়িতে যান এবং খোঁজ খবর ও সমবেদনা জানান।

এসময় তিনি জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মৃত্যু বরনকারী সকলে ন্যায় বিচার পাবেন বলে পরিবারের সদস্যদের সান্তনা দেন। এবং গনঅভূ্থানে নিহত সকল পরিবারের সাথে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলাম আছে থাকবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা আজিজুর রহমান, যশোরের জেলা আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা গোলাম রসূল, সাবেক জেলা আমীর মাওলানা হাবীবুর রহমান, জেলা জামায়াতের নেতা মাওলানা আবু জাফর, মাওঃ শিহাব উদ্দিন শার্শা থানা আমীর রেজাউল ইসলাম, সেক্রেটারী মাওলানা ইউসুফ আলী ও ঝিকরগাছা থানা আমীর মাওলানা আসাদুল আলম প্রমূখ।

Header Ad

বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে বিশনি পাহান (৫৫) নামের এক আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলার কাটলা ইউনিয়নের ময়না মোড় এলাকার ধানক্ষেত থেকে ওই নারীর হাতবাঁধা লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত বিশনি পাহান উপজেলার কাটলা ইউনিয়নের বেণুপুর গ্রামের সাধন পাহানের মেয়ে।

নিহতের ভাই চরকা পাহান বলেন, আমার ছোট বোনের স্বামী বিশনি পাহানকে ছেড়ে চলে গেছেন। সে প্রতিরাতেই নেশা করতো। বাবা মারা যাওয়ার পর থেকেই আমার বাড়িতে থাকতো আমার বোন। আমার বোন এলাকায় মানুষের জমিতে কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতো। শুক্রবার বিকেলে এলাকার এক ব্যক্তির জমিতে ধান কাটার কাজ শেষ করে আর বাড়িতে ফেরেননি। রাতে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তাকে কোথাও পাওয়া যায়নি। শনিবার সকালে ধানক্ষেতে হাতবাঁধা অবস্থায় তার লাশ পাওয়া যায়।

বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক জানান, এলাকাবাসীর দেওয়া খবরে ঘটনাস্থল থেকে আদিবাসী এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে তাকে কে বা কাহারা হত্যা করেছে। তদন্ত করলেই প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি