রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দফায় দফায় মেয়াদ বাড়িয়েও শেষ হয়নি আখাউড়া-লাকসাম রেলপথ নির্মাণ

তিন দফা মেয়াদ বাড়িয়েও আখাউড়া থেকে কুমিল্লার লাকসাম পর্যন্ত ৭২ কিলোমিটার ডুয়েলগেজ ডাবল রেলপথ নির্মাণকাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি। ইতোমধ্যে লাকসাম থেকে কুমিল্লা পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার অংশে ডাবল লাইনের উন্নতিকরণ কাজ শেষ হয়েছে। আর পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৭০ শতাংশ। 

২০১৬ সালের নভেম্বরে শুরু হয় প্রকল্পের কাজ। প্রকল্পের ব্যয় ৬ হাজার ৫০৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। কিন্তু দফায় দফায় মেয়াদ বাড়ালেও শেষ হয়নি প্রকল্পের কাজ। এ মেয়াদ আরও বাড়তে পারে এবং ৪০০ কোটি টাকা ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে রেলওয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে। 

জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় আখাউড়া থেকে কুমিল্লার লাকসাম পর্যন্ত ৭২ কিলোমিটার ডুয়েলগেজ ডাবল লাইন রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন পায়। এরপর কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের নভেম্বরে।

২০২০ সালের জুনের মধ্যে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর বাড়িয়ে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়। কিন্তু এ সময়ের মধ্যেও তা সম্ভব না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ আরও দুই দফায় এক বছর করে বাড়ানো হয়। মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত করা হলেও কাজ শেষ হয়নি। বর্তমানে প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

তবে রেলওয়ের অপর একটি সূত্র বলছে, প্রকল্পটির মেয়াদ আরও এক বছর বাড়িয়ে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত করা হতে পারে। পাশাপাশি ৪০০ কোটি ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে।

নির্মাণ কাজের দায়িত্ব পাওয়া ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পের কসবা ও সালদা নদী এলাকায় কাজ শুরু হওয়ার পর বিএসএফ বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবিকে জানায়, ‘কাজটি নো-ম্যান্স ল্যান্ডে হচ্ছে’। পরে বিজিবি এসে বিএসএফের আপত্তির কথা জানালে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজ বন্ধ রাখে।

এখন পর্যন্ত প্রকল্পটির ৭০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে জানিয়ে রেলওয়ে কুমিল্লার উপ সহকারী প্রকৌশলী (পথ) মো. লিয়াকত আলী মজুমদার জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথটি দেশভাগের আগেই নির্মিত হওয়ায় কসবা-সালদা এলাকার সীমান্ত শূন্য রেখা থেকে রেলপথটি সরিয়ে নেওয়া হয়নি। যে কারণে এখন ডাবল লাইন নির্মাণের সময় জটিলতা দেখা দিয়েছে।

তিনি আরও জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা এলাকায় ২০০ মিটার এবং সালদা নদী এলাকায় ৩০০ মিটার রেলপথ বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের শূন্য রেখায় পড়ায় বিএসএফের আপত্তিতে সেখানে ডাবল লাইন নির্মাণকাজ বন্ধ রয়েছে। তবে যতটুকু জেনেছি, মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায় থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের সঙ্গে এ বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম ৩২১ কিলোমিটার রেলপথের ১১৮ কিলোমিটার আগে থেকেই ডাবল লাইন। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনটি প্রকল্পের মাধ্যমে আরও ১৩১ কিলোমিটার ডাবল লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। বাকি ৭২ কিলোমিটার রেলপথ ডুয়াল গেজ লাইনে উন্নীত করার জন্য ‘লাকসাম-আখাউড়া ডাবল লাইন প্রকল্প’ হাতে নেয় বাংলাদেশ রেলওয়ে।

যৌথভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন, বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচারসহ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান সিটিএম জয়েন্ট ভেঞ্চার। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ হাজার ৫০৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা।

সূত্র বলছে, রেললাইন নির্মাণকাজের প্রায় শেষ পর্যায়ে চলছে রেলওয়ে স্টেশন নির্মাণের কাজ। কসবা রেলওয়ে স্টেশন ও সালদানদী রেলওয়ে স্টেশনের নির্মাণ কাজ প্রায় অর্ধেক শেষ হওয়ার পর কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে বর্ধিত সময়ের মধ্যে লাকসাম-আখাউড়া ডাবল লাইন প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়া নিয়েও দেখা দিয়েছে সংশয়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রকল্পের কসবা ও সালদানদী এলাকায় ডাবল লাইন নির্মাণের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশনের এক কর্মকর্তা বলেন, কুমিল্লার হরিমঙ্গল থেকে আখাউড়া পর্যন্ত ৩৬ কিলোমিটার নির্মাণকাজ আমরা করছি। এর মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সালদা নদী এবং কসবা এলাকায়-এ দুটি জায়গায় কাজের মাঝামাঝি সময় আমরা বাধাপ্রাপ্ত হই। এর মধ্যে দুই এলাকাতেই একটি করে লাইনের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। সালদা নদীতে সেতুর পাইলিং হওয়ার পর কাজ বন্ধ হয়ে যায়। সেখানে স্টেশন ও সেতু নির্মাণ হবে। আর কসবা এলাকায় নতুন স্টেশন নির্মাণ হবে।

তিনি আরও জানান, কাজ বন্ধ হওয়ার পর ঢাকা থেকে এখন পর্যন্ত পুনরায় কাজ শুরুর কোনো নির্দেশনা পাওয়া যাচ্ছে না। এর মধ্যে একদিন অনুমতি পেয়ে কাজ শুরু করেছিলাম। কিন্তু পরে সেটাও বন্ধ হয়ে গেছে।

অপর একটি সূত্র জানায়, চলতি মাসে রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন প্রকল্পের কাজ বন্ধ থাকা এলাকা পরিদর্শন করেন। আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠকে পুনরায় কাজ শুরু হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।

এসআইএইচ

Header Ad

হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত

মশিউর রহমান ও জুয়েল রানা। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মশিউর রহমান ও ডিএমপির সাবেক এডিসি জুয়েল রানাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার।

রোববার (২৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখার সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেনের সই করা পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডিবির সাবেক ডিসি (সুপারনিউমারারি অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) ও বর্তমানে পুলিশ সুপার হিসেবে চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত মশিউর রহমানকে নিউমার্কেট থানার মামলায় গ্রেফতার করে ২০ সেপ্টেম্বর আদালতে পাঠানো হয়েছে। সেহেতু, মশিউর রহমানকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী ২০ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারি চাকরি হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো। সাময়িক বরখাস্তকালীন তিনি সিলেট রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ে সংযুক্ত থাকবেন এবং বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন।

আরেক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ডিএমপির ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি বিভাগের এডিসি (সুপারনিউমারারি পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)) জুয়েল রানাকে নিউমার্কেট থানার মামলায় গ্রেফতার করে ১৮ অক্টোবর আদালতে পাঠানো হয়েছে।

সেহেতু, জুয়েল রানাকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী ১৮ অক্টোবর থেকে সরকারি চাকরি হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো। সাময়িক বরখাস্তকালীন জুয়েল রানাকে রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ে সংযুক্ত থাকবেন এবং বিধি অনুযায়ী খোরপোশ ভাতা প্রাপ্য হবেন।

এর আগে, ৩ সেপ্টেম্বর ঢাকার আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতাকে হত্যার পর মরদেহ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় গ্রেফতার ঢাকা জেলার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. আব্দুল্লাহিল কাফীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

গত ২ সেপ্টেম্বর বিমানবন্দর থেকে ডিবি পুলিশ কাফীকে আটক করে। তার বিরুদ্ধে গত ৫ আগস্ট ঢাকার আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতাকে হত্যার পর আগুনে পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগ রয়েছে।

Header Ad

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯

প্রতীকী ছবি

বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুর তাণ্ডব। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে; যা এ বছর একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। একই সময় ১ হাজার ৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে; যা এ বছর একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এ নিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হলো ৪৫৯ জনের।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান জানান, ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশা নিরোধক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনে পক্ষ থেকে সব জায়গায় প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। একইসঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর চৌধুরী বলছেন, মশানিধনে শুধু জেল-জরিমানা আর জনসচেতনতা বাড়িয়ে কাজ হবে না। সঠিকভাবে জরিপ চালিয়ে দক্ষ জনবল দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।

Header Ad

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত

ঋষভ পান্ত। ছবি: সংগৃহীত

আইপিএলের মেগা নিলামে শুরুতে রেকর্ড গড়ে বিক্রি হয়েছিলেন শ্রেয়াস আইয়ার। তাকে ২৬.৭৫ কোটি রুপিতে কিনেছিল পাঞ্জাব কিংস। কিন্তু সেই রেকর্ডও টেকেনি বেশিক্ষণ। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছেন ঋষভ পান্ত। তাকে ২৭ কোচটি রুপিতে দলে ভিড়িয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্টস।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তর শহর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হয়েছে এবারের মেগা নিলাম। আর যেখানে ২৭ কোটি রুপিতে পান্থকে দলে নিয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্ট। সেই সঙ্গে আইপিএলের ইতিহাসের সবচেয়ে দাবি খেলোয়াড় হলেন পান্থ।

২ কোটি রুপি ভিত্তি মূল্যতে নিলামে উঠে ছিলেন পান্থ। শুরুতে তাকে নিয়ে বেঙ্গালুরুর সঙ্গে লড়াই করতে থাকেন লখনৌ। এই দুই দলের লড়াইয়ে লখনৌ বিজয়ী হলেও, দ্বিতীয় ধাপে পান্থকে দলে নিতে মাঠে নামে সানারাইজার্স হায়দরাবাদ। এখানেও শেষ পর্যন্ত জয়ী হয়েছে লখনৌ।

কিন্তু তার জন্য দলটিকে খরচ করতে হয়েছে ২৭ কোটি রুপি। যা আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ। সুতরাং আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় এখন পান্থ।

গত আসরের নিলামে মিচেল স্টার্ককে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে দলে ভিড়িয়ে রেকর্ড গড়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু এবারে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে শ্রেয়াস আইয়ারকে দলে নিয়ে সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। এর একজন পরেই নিলামে ওঠা পান্থের নাম। সেখানেই জাতীয় দলের সতীর্থকে পিছনে ফেলেছেন তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল