সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সৌন্দর্য ও সেবায় বদলে যাচ্ছে রামেক হাসপাতাল

বিভাগীয় মেট্রোপলিটন শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল। বিভাগের ৮ টি জেলার মানুষের উন্নত চিকিৎসা সেবার ভরসাস্থলও এটি। তবে এই হাসপাতালের। সেবা নিয়ে প্রশ্নের শেষ নেই। কিন্তু এখন সেই দৃশ্য পাল্টাচ্ছে। পরিবেশ ও সেবার মান দুটোই উন্নত হচ্ছে। আর একারণেই সেরা হাসপাতালের স্বীকৃতিও পাচ্ছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল।

সম্প্রতি দেশের স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদান রাখায় প্রথমবারের মতো রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল 'স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার-২০২০' অর্জন করেছে। করোনাকালের স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য বিশেষ সম্মাননাও পেয়েছে হাসপাতাল। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাসিক পর্যালোচনায়ও দেশসেরা এই হাসপাতাল। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ র‌্যাংকিং সেপ্টেম্বরে মোট ৩০০ পয়েন্টের মধ্যে ৬২.১৩ পেয়ে দেশসেরা হয়েছে এই হাসপাতাল।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সেবার সহজীকরণ করে ভোগান্তিমুক্ত সেবা প্রদানে আরও বেশি উদ্যোগী হয়েছেন। সেবা পেতে কেউ ভোগান্তির শিকার হলে কর্তৃপক্ষকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের সুযোগও পাচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালের দেয়ালে দেয়ালে সেবা নির্দেশিকা ও যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে। ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে রাত-দিন ২৪ ঘন্টা সেবা পাচ্ছেন রোগীরা। তবে সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো- হাসপাতালের পরিচালক নিজেও সেবাপ্রার্থীদের সমস্যা মুঠোফোনের মাধ্যমে শোনেন। এবং সে অনুযায়ী সহযোগিতাও করেন।

গত কয়েকদিন আগে সেবা নিতে এসে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছিলেন আশরাফ আলী নামের এক রোগীর স্বজন। তিনি জানান, রাতে ডাক্তার রাজশাহী থেকে ঢাকায় রোগী নিয়ে যেতে বলেছিলেন। তিনি বাইরে এসে অ্যাস্বুলেন্স খুঁজলে সেখানে অনেক ভাড়া চাচ্ছিলো। যেটা নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অনেক বেশি। শেষে হাসপাতালের বাইরে থাকা নির্দেশিকার ফোন নম্বরে ফোন দিয়ে কথা বলেন। সমস্যার কথা জানালে হাসপাতালের পরিচালক কম ভাড়াতে একটি অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করে দেন।

হাসপাতালের সেবা সহজীকরণে ইনডোর প্যাথলজি টেস্টিং ব্যবস্থাও উন্নত করা হয়েছে। এখন হাসপাতালের অভ্যান্তরেই স্বল্পমূল্যে সকল প্যাথলজিক্যাল টেস্টের সুযোগ পাচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালে রোগী পরিবহণে ট্রলিতে রোগী দূর্ভোগ দূর করতেও বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। হাসপাতালের অভ্যান্তরের পরিবেশে সুন্দর রাখতে তিন ধরনের অস্থায়ী ডাস্টবিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিয়মিত পরিচ্ছন্নতায় বাড়তি জনবল নিয়োগ দিয়ে সুন্দর পরিবেশে নিশ্চিত করা হচ্ছে।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী যোগদানের পর থেকেই রোগীর সেবা নিশ্চিতের এমন তৎপরতার প্রশংসার সবার মুখে মুখে। শুধু হাসপাতালে অভ্যান্তরেই নয়, হাসপাতালের বাইরেও তার সুনাম ছড়িয়েছে। বিশেষ করে করোনাকালীন চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় তার শ্রম ও আন্তরিকতা উদাহরণ হিসেবেই দেখছেন ডাক্তার-নার্সরা।

হাসপাতালের নার্সিং সুপারিয়েন্টডেন্ট সুফিয়া খাতুন জানান, হাসপাতালের চিকিৎসা পরিবেশ এখন আগের যে কোন সময়ের চেয়ে অনেক ভালো। আর এর পেছনে মূল কারিগর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেণ বর্তমান পরিচালক। তিনি ডাক্তার-নার্সদের প্রতিদিনই রোগীদের আন্তরিকতার সঙ্গে সেবা দেয়ার জন্য প্রেষণা যুগিয়ে যাচ্ছেন।

১২ শো শয্যার এই হাসপাতালে গড়ে প্রতিদিন সেবা নেন দুই থেকে আড়াই হাজারের বেশি রোগী। স্বল্প সুবিধা ও নানা প্রতিবন্ধকতার মাঝেও সেবা দিতে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

হাসপাতালের প্লাস্টিক সাজার্রি ও বার্ন ইউনিটের বিভাগীয় প্রধান আফরোজা নাজনিন আশা জানান, গত তিন বছরে হাসপাতালের চিত্র কতটা পাল্টেছে, তা হাসপাতালের সামনে এসে দাঁড়ালেই বোঝা যায়। এক সময়ের জরাজীর্ণ পরিবেশকে পরিকল্পিতভাবে সবুজ ও ফুলে ফুলে সাজানো হয়েছে। আগে হাসপাতালের সামনে এসে দাঁড়ানোর উপায় ছিলো না। আর এখন একরকম উপভোগ করার মতো পরিবেশ।

আগে এই হাসপাতালে সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য ভেতরে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হতো না। এখন পরিচালককে জানিয়ে সাংবাদিকেরাও হাসপাতালে নির্ভয়ে প্রবেশ করতে পারেন। নিজের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারেন। এতে হাসপাতালের কার্যক্রমেও অন্যান্য সময়ের চেয়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

হাসপাতাল পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, রামেক হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার মান উন্নয়নে তিনি চ্যালেঞ্জ নিয়েই কাজ করছেন। আর একারণেই রামেক হাসপাতাল আগে কখনো সেরার তালিকায় স্থান না পেলেও এখন পাচ্ছে। এই সফলতা হাসপাতালের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার।

তিনি বলেন, হাসপাতাল নিয়ে আমাদের আরও অনেক পরিকল্পনা আছে। কিন্তু এখন কিছুটা হোচট খেতে হচেছ। তবে আশা পূর্বের মতো সকল প্রতিবন্ধকতা মাড়িয়ে এ অঞ্চলের মানুষকে আরও উন্নত সেবা নিশ্চিত করতে পারবো।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের