শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দিবস আসে-যায় নদীগুলো ফিরে পায় না নাব্য

যে নদীর বুকে একদিন জাহাজ চলত, তার বুকে এখন জেগে উঠেছে চর। গাঁয়ের বধূদের কলসি কাঁখে করে নদী থেকে পানি তোলার সেই মনোরম দৃশ্যও আর নেই। নদীকে কেন্দ্র করে ব্যবসা-বাণিজ্যের সরগরম অবস্থা এখন যেন একেবারেই কল্পনাতীত।

দখল-বাণিজ্য আর দূষণের অরাজকতায় নাব্য হারিয়ে এক একটি নদী রূপ নিয়েছে মরা খালে। সিলেটের খরস্রোতা দীর্ঘতম নদী সুরমা রয়েছে অস্তিত্ব সংকটে। সেভেন সিস্টারের জাহাজ চলা কুশিয়ারা রূপ নিয়েছে মরা খালে। গতিপথ হারাচ্ছে জাফলংয়ের পিয়াইন, ডাউকি ও ভোলাগঞ্জের ধলাই নদী। নুড়ি-পাথরের মিশ্রিত পানির ঢলের কারণে সুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদী চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দখলদারদের কবলে পড়ে হারিয়ে যাচ্ছে হবিগঞ্জের সুতাং নদীও।

আজ ২৫ সেপ্টেম্বর বিশ্ব নদী দিবস। প্রতি বছরই দিবসটি আসে যায়। পালিত হয় দিবস। কিন্তু বদলায় না নদীর চেহারা। সিলেট এখন নদী বিপর্যয়ের এলাকা। দখলে দূষণে ভরে যাচ্ছে নদী। এক সময়ের খরস্রোতা সুরমা নাব্য হারিয়ে এখন যেন মরা গাঙ।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ৩৯৯ কিলোমিটার দীর্ঘ সুরমার উৎসমুখ জকিগঞ্জের আমলশীদ থেকে কানাইঘাট উপজেলার লোভাছড়ার সংযোগস্থল পর্যন্ত ৩২ কিলোমিটার এলাকায় চর জেগেছে ৩৫টি। সিলেট নগর সংলগ্ন কুশিঘাট, কুশিটুক, শ্রীরামপুর কাজিরবাজার শহরতলীর মেন্দিবাগ নদীগর্ভে চর জেগে মাঠে পরিণত হয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে জেগে ওঠা চরে সবজি চাষ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই সময় বন্ধ হয়ে যায় নৌযান চলাচল।

চলতি বছরের তিন দফা বন্যায় সর্বনাশা রূপ ধারণ করে সিলেট। এরপর থেকে নদী খননের বিষয়টি আলোচনায় আসে জোরেসোরে। বন্যার জন্য সুরমার নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়াকে দায়ী করেন সংশ্লিষ্টরা। উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সুরমার দুই তীর ছাপিয়ে ডুবিয়ে দেয় সিলেট শহর। দীর্ঘদিন নদী খনন না করায় বেশি ভুগতে হয় শহর ও এ অঞ্চলের সুরমা তীরবর্তী মানুষকে। অথচ ১০ বছরে সিলেটের সুরমা নদী খননে চারটি প্রকল্প নেওয়া হয়। কিন্তু সুরমা খননে নেওয়া কোনো প্রকল্পই আলোর মুখ দেখেনি।

গত ১৮ মে সিলেটে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনও বলেন, ‘সুরমা নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি আটকে থাকছে। এই নদী খনন করতে হবে।’

আগামী বর্ষার আগেই নদী খনন করা হবে উল্লেখ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সিলেটের নদীগুলো খননের ব্যাপারে আমাদের সরকার ও প্রধানমন্ত্রী খুবই আন্তরিক। আমরা নদী খননের পরিকল্পনা নিয়েছি। আগামী বর্ষার আগেই নদীগুলো খনন করতে হবে। তবে বর্ষার আগে আদৌ নদী খনন সম্ভব হবে কি না এ নিয়ে প্রশ্ন বিশ্লেষকদের।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, সিলেটের অন্যতম প্রধান নদী সুরমা ও কুশিয়ারা ড্রেজিং করতে দু'টি মেগা প্রকল্প গ্রহণ করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এ প্রকল্পের আওতায় ড্রেজিংয়ের পাশাপাশি নদী দু'টোর উভয় তীর সংরক্ষণ, বেড়িবাঁধ নির্মাণ, নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনসহ আনুষঙ্গিক উন্নয়নও করা হবে। এতে প্রাথমিকভাবে ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ হাজার ৩১৭ কোটি ২৮ লাখ টাকা। মেগা এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে সিলেট মহানগরসহ সিলেট সদর উপজেলা, দক্ষিণ সুরমা, গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, কানাইঘাট ও জকিগঞ্জ উপজেলা স্থায়ীভাবে বন্যার ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে। তবে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন কতদূর তা নিয়ে অপেক্ষায় নদী বিশ্লেষকরা।

এ অবস্থায় দেশের নদী রক্ষায় ও কমিশনের কার্যক্রম শক্তিশালী করতে প্রত্যেক সিলেটসহ প্রত্যেক বিভাগে আঞ্চলিক কার্যালয় চায় নদী রক্ষা কমিশন। নতুন এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে নদী রক্ষায় গতি আসবে বলে মনে করছেন কমিশন সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু এখনো তা বাস্তবায়নের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

এখন শুধু ঢাকায় নদী রক্ষা কমিশনের কার্যালয় রয়েছে। দেশের আর কোথাও অফিস না থাকায় কাজের জন্য জেলা প্রশাসকদের ওপর নির্ভর করতে হয়। কিন্তু রুটিন কাজের বাইরে গিয়ে তাদের নদী রক্ষার কাজ করতে হয় বলে এ খাতে আশানুরূপ কাজ হয় না।

কমিশন সূত্র জানায়, শক্তিশালীকরণ প্রকল্পে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনে মোট ৪১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। এর মধ্যে ঢাকায় কেন্দ্রীয় অফিসে ৫২ জন নেওয়া হবে। সিলেটসহ ৮ বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হবে ৩২৮ জন। কিন্তু এখনো এটির কাজ এগোয়নি বলে জানা গেছে। নদী রক্ষার কাজে জড়িত অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ), পানি উন্নয়ন বোর্ড, নদী রক্ষা কমিশন ও জেলা প্রশাসন।

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত