রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

পকেট নেবুলাইজার তৈরি করে সফল সিংড়ার রাকেশ

নাটোরের সিংড়ায় পকেট লেবুলাইজার তৈরি করে সফলতা পেয়েছেন তরুণ উদ্ভাবক রাকেশ সাহা । রাকেশ সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুলের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। বর্তমানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে সে। এ বছর ৪৩তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলায় অংশগ্রহণ করে সিংড়া উপজেলা থেকে প্রথম স্থান, নাটোর জেলা থেকে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে তরুণ রাকেশ। এ ছাড়াও বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে অংশগ্রহণ করে সিংড়া উপজেলা থেকে "সেরা মেধাবী" শিক্ষার্থীর মর্যাদা লাভ করে এই স্কুল পড়ুয়া ছাত্র।

এ বিষয়ে রাকেশ সাহা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কিছুদিন হলো কোন প্রতিযোগিতা না থাকায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে কিছু প্রজেক্ট তৈরির চিন্তা ভাবনা করলাম। এরপর আমার মাথায় এলো নেবুলাইজার মেশিনের কথা। করোনার সময় থেকে দেখা যাচ্ছে অনেক মানুষ শ্বাসকষ্টে মারা যাচ্ছে। হাসপাতালে নেওয়ার মতো সময়ও তাদের হচ্ছে না। ফলে শ্বাসকষ্টের রোগীরা ব্যক্তিগতভাবে নেবুলাইজার মেশিন কিনতে চাচ্ছেন এবং অনেকে কিনছেনও। তবে নেবুলাইজার মেশিনগুলো আমাদের দেশে ব্যবহার হয় সেগুলো আমাদের দেশে তৈরি নয়। বরং এসব নেবুলাইজার মেশিন চায়না থেকে আমাদের দেশে আমদানি করতে হয়। তাই এসব নেবুলাইজার মেশিনের দাম প্রত্যেকটি ৪০০০ থেকে ৫০০০ টাকা। যা অনেক ব্যয়বহুল। তাই সবার সামর্থ্যও হয় না একটা নেবুলাইজার মেশিন ব্যক্তিগতভাবে কেনার। তাই আমি এই বিষয়টি নিয়ে দুইদিন যাবত রিসার্চ করলাম। গুগল ইউটিউব সব জায়গায় আমি এসব তথ্য খুঁজতে লাগলাম। কেউ কি সব থেকে ছোট নেবুলাইজার মেশিন বানিয়েছে? কেউ কি কম খরচে নেবুলাইজার মেশিন বানিয়েছে? গুগল, ইউটিইব, উইকিপিডিয়া এসব জায়গায় অনেক খোঁজাখুঁজির পর যেসব তথ্য পেলাম তা দেখে আমি সত্যিই অনেক আনন্দিত হলাম। দেখলাম গত চার-পাঁচ বছরে এমন কোনো যন্ত্র কেউ আবিষ্কার করেননি। আর যেসব যন্ত্র আবিষ্কার হয়েছে তা খুব একটা সাশ্রয়ী নয় এবং খুব একটা ছোটও নয়। অন্তত আমাদের বাংলায় তো এমন কোনো যন্ত্র আবিষ্কার হয়নি। যা হয়েছে তা আমাদের বাংলার বাইরের বিভিন্ন দেশে। তাই আমি সেদিনই সিদ্ধান্ত নিলাম যে আমিই তৈরি করব পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট, পকেটে বহনযোগ্য এবং সাশ্রয়ী নেবুলাইজার মেশিন।

আমি সঙ্গে সঙ্গে তরুণ উদ্ভাবক জয় বড়ুয়া লাভলু দাদাকে বিষয়টা জানালাম। দাদা আমাকে অনুপ্রেরণা এবং সাহস দিলেন। আমি কাজ শুরু করে দিলাম। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ব্যবস্থা করলাম। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গুলো সাত দিনের মধ্যে পেয়ে গেলাম। কাজ শুরু করলাম একটা নেবুলাইজার মেশিন তৈরির। মাত্র তিন দিনের ভেতর আমার কাঙ্খিত যন্ত্রটি আবিষ্কারে আমি সক্ষম হলাম।

তিনি আরো বলেন, আমার স্কুলের ফেরদৌস স্যারের সহযোগিতায় নেবুলাইজার মেশিনে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ সংগ্রহ করলাম। স্যার আমাকে দুইটা ওষুধের নাম লিখে দিলেন। আমি ওষুধগুলো নিকটস্থ ফার্মেসি থেকে কিনে আনলাম। ওষুধগুলো আমার তৈরি পকেট নেবুলাইজার মেশিনে দিলাম। এরপর আমি এটি নিজেই ব্যবহার করে দেখলাম। আমি নিজেই একজন শ্বাসকষ্টের রোগী। গত কয়েক বছর যাবত এটার জন্য আমি কলকাতায় চিকিৎসা করছি। আমাকে ইনহেলার ব্যবহার করতে হয়। আমার ইনহেলারটা শেষ হয়ে যাওয়ায় এটি ব্যবহার করে আমি খুব ভালো ফল পাচ্ছি।

রাকেশ বলেন, আমার তৈরি এই ছোট মিনি পকেট নেবুলাইজারটি বেশ কাজে দিচ্ছে। বড় বড় নেবুলাইজার মেশিনগুলো ব্যবহার করার জন্য বিদ্যুৎ সংযোগের প্রয়োজন হয়। এসব মেশিন থেকে অনেক শব্দ সৃষ্টি হয়। আমার তৈরি এই পকেট নেবুলাইজার মেশিনটি ছোট , দেখতে সুন্দর এবং পকেটে বহনযোগ্য। এমনকি এটি রিচার্জেবল হওয়ায় এটি ব্যবহারের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগের কোনো প্রয়োজন নেই। আমার তৈরি এই পকেট নেবুলাইজার মেশিনটি বড় মেশিনের মতো শব্দ সৃষ্টি হয় না। এই পকেট নেবুলাইজার মেশিনটি তৈরি করতে আমার প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা খরচ হয়েছে। ফলে এটি আমি অনেক কম খরচেই তৈরি করে সাধারণ মানুষের হাতে আমি পৌঁছে দিতে সক্ষম হবো।

তিনি বলেন, যেহেতু একটি পকেট নেবুলাইজার মেশিন কিনতে মাত্র ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা লাগছে। সেহেতু এটি অনেক সাশ্রয়ী হয়। দেশের সাধারণ জনগণ এটি কিনতে পারবে বলে আমি আশা করছি। এতে করে বাহিরের দেশ থেকে বড় বড় নেবুলাইজার মেশিনের আমদানি কমিয়ে আমাদের দেশীয় পণ্য তথা আমার এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে পকেট নেবুলাইজার মেশিন উৎপাদন করে এবং সাধারণ জনগণের হাতে পৌঁছে দিতে পারলে আমাদের সাধারণ মানুষ গুলো অনেক উপকৃত হবে। এমনকি আমরা এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে পকেট নেবুলাইজার মেশিনগুলো আমাদের দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে আমদানি করে আমাদের দেশ অনেক বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন করতে পারবে বলে আমি আশা করছি।

এ বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপির সুদৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এই তরুণ উদ্ভাবক।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে ভটভটির ধাক্কায় জায়েদা বিবি (৬৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (২৩ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের বিজয়পুর মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত জায়েদা বিবি উপজেলার কুসুম্বা ইউনিয়নের হাজীগোবিন্দপুর গ্রামের মৃত মনসুর রহমানের স্ত্রী।

নিহতের ছেলে আল মামুন বলেন, তাঁর বড় ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য রহিদুল ইসলাম রোববার সকালে উপজেলা সদরের প্রসাদপুর বাজার থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ভাইয়ের দুর্ঘটনার খবর জানতে পেরে তাঁর মা জায়েদা বিবি ভটভটিতে চড়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে বিজয়পুর মোড় এলাকায় রাস্তা পারাপারের সময় একটি ভটভটি ধাক্কায় তিনি পাকা রাস্তায় পড়ে গুরুতর আহত হন। তাকে উদ্ধার করে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মায়ের মৃত্যু হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান জানান, অভিযোগ না থাকায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত জায়েদা বিবির মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি