শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইলিশা ফেরিঘাটের বড় আপদ ইউসুফ-আজিজের চাঁদাবাজি

ইউসুফ পাটোয়ারি ও আজিজের চাঁদাবাজি বড় আপদ হয়ে দাঁড়িয়েছে ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটের পরিবহন চালকদের জন্য। তাদের চাঁদাবাজিতেই নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে ইলিশা ফেরিঘাট। আর এ চাঁদাবাজি কিছুতেই থামছে না। তাই এটি একটি অপ্রতিরোধ্য বিষয় বলেও দাবি তুলছেন ফেরি পারাপারের জন্য ঘাটে আসা যানবাহন চালকরা।

জানা গেছে, ইউসুফ পাটোয়ারি বিজেপির সাবেক নেতা এবং নব্য ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্পাদক।

ভুক্তভোগী ড্রাইভারদের অভিযোগ, ইউসুফ ও আজিজের নির্দিষ্ট পরিমাণ চাহিদা পূরণ না করলে ফেরিতে গাড়ি উঠতে দেওয়া হয় না। এমনকি তাদের বিরুদ্ধে ফেরিঘাটে আসা যানবাহন চালকদের জিম্মি করে চাঁদা আদায়ের অভিযোগও উঠেছে।

ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে আশা ট্রাকচালকরা জানান, ইউসুফ পাটোয়ারির চাঁদার আতঙ্কে আমরা অতিষ্ঠ। তবে চালকরা প্রশংসা করেন সাবেক মন্ত্রী আলহাজ্ব তোফায়েল আহাম্মেদের । তারা বলেন, জাতীয় নেতা তোফায়েল আহাম্মেদের সুনাম বিনষ্ট করার জন্য ইলিশা ঘাটে এ রকম ধান্দার কাউন্টার বসান বিজেপির সাবেক নেতা ইউসুফ পাটোয়ারি ও আজিজ ।

ড্রাইভাররা জানান, গত দুই বছর আগে তোফায়েল আহাম্মেদের নির্দেশে ইলিশাঘাট থেকে এক চাঁদাবাজকে আটকের পরে কিছুদিন আমরা স্বস্তিতে ছিলাম। কিন্তু তিনি অসুস্থ হওয়ার পরে আবারো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে ইউসুফসহ তার সহযোগীরা।

চাঁদাবাজরা নিজেদের স্থানীয় আওয়ামী লীগের কর্মী পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করছে বলেও জানান ভুক্তভোগী একাধিক চালক ও হেলপাররা। জানা গেছে, চাঁদা দিতে অপরাগতা প্রকাশ করায় হাতুড়ি দিয়ে পেটানোর মতো ঘটনাও ঘটেছে এ ঘাটে।

আরও জানা গেছে, ইলিশা ঘাটে পন্যবাহী ট্রাক আসলেই লাইন খরচের টাকার নাম করে হাত বাড়ায় ইউসুফ পাটোয়ারি। তবে মাছ বহনকারী গাড়ি হলে এক লাফে চাঁদার পরিমাণ বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যায়।

এ ব্যাপারে একাধিকবার অভিযুক্তদের প্রতি ব্যবস্থা নিলেও বন্ধ হয়নি চাঁদাবাজি, বেপরোয়া রয়েই গেছে ইউসুফ গংরা। এখানকার ফেরির উদ্দেশে আসা সকল যানবাহনকেই অপেক্ষা করা থেকে সব ধাপেই সংশ্লিষ্টদের চাহিদা পূরণ করতে হয় চালকদের। প্রশাসন বিভিন্ন সময় এর প্রতিকার নিলেও চাঁদাবাজি থামছে না কিছুতেই। সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপে কিছুদিন বন্ধ থাকলেও পরে আবারও চাঁদাবাজি শুরু হয় নতুন কৌশলে। ধাপে ধাপে শুধু কৌশল পরিবর্তন হয় কিন্তু চাঁদামুক্ত হয় না।

এই ফেরিঘাটে স্থাপন করা সিসি ক্যামেরা। তারপরও থামানো যায়নি ইউসুফদের চাঁদাবাজি। তাদের চাঁদাবাজির বেশ কিছু ভিডিও ক্লিপ সংরক্ষিত রয়েছে প্রতিবেদকের হাতে। তবে সিসি ক্যামেরার সুফল না পাওয়ার কথাও ব্যক্ত করেন চালকরা। এক ভিডিওতে দেখা যায়, ইউসুফ পাটোয়ারি তার সহযোগীকে আদেশ দিচ্ছে রেডেক্স থেকে ৪০০ টাকা লও এক পয়সাও কম হবে না । আবার সোনার বাংলার আরেক চালককে বলছেন ওর কাছে টাকা দেন সমস্যা নাই । ইউসুফ নিজেও চাঁদা আদায় করছে এমন বেশ কিছু ভিডিও ক্লিপও রয়েছে। তাতে প্রমাণ হয় যে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারে ঠেকানো যায়নি এ ঘাটের চাঁদার ধান্দা।

এদিকে ঘাটে চাঁদাবাজির ধরনেও ছোঁয়া লেগেছে নানা আধুনিকতার, পাল্টে গেছে চাঁদার পরিমাণ ও স্টাইল। প্রশাসনের লোক কিংবা সংবাদকর্মীদের উপস্থিতি টের পেলেই নতুনরা তুলেন নির্ধারিত পরিমাণের টাকা।

ইলিশা ফেরিঘাটের অপেক্ষমান ট্রাক চালকরা বলেন, পরিবহন সেক্টরে বিস্তর চাঁদাবাজি। পরিবহন সেক্টরের এই চাঁদাবাজির দৌরাত্ম্য থামানোর সাধ্য যেন কারোই নেই।

নাম না প্রকাশ করার শর্তে একজন চালক বলেন, সাবেক বিজেপির ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা ইউসুফ এখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দলের সঙ্গে মিশে এই চাঁদা কালেকশন করেন। কেউ তাকে জিজ্ঞেস করলে সে বলেন, আমি পুল্টনের টোল ইজারাদার । কিন্তু পুল্টনের টোল আদায়ের ৭৫ টাকা আদায় রশিদের মাধ্যমে বিআইডব্লিউটিসির ফেরি ভাড়া আদায়ের সঙ্গেই নেওয়া হয় এমনটাই দেখা গেছে সরেজমিনে। তাহলে ইউসুফ পাটোয়ারি লাইনের দোহাই ও পার্কিং দোহাই দিয়ে যে টাকা নেন তা চাঁদা নয় কি? এমন প্রশ্ন চালকদের কিন্তু ইলিশার প্রভাবশালী নেতার ছত্রছায়াই থাকা ইউসুফ কে থামাবে কে?

চালকরা জানান, চাঁদাবাজ ইউসুফের পক্ষে স্থানীয় নেতা ও ঘাট ইজারাদারের অসাধু কর্তাব্যাক্তি অবস্থান নেওয়ায় প্রশাসনের সব উদ্যোগ ভেস্তে যাচ্ছে । এ পয়েন্টের চাঁদাবাজি এখন অপ্রতিরোধ্য বিষয়ে রূপ নিয়েছে।

চালকরা বলেন, জ্বালানি তেলের দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়েই বেড়েছে এখানকার চাঁদার হার । দেশের পূর্ব-দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলাসমূহের একটি প্রবেশদ্বার ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরি। এ রুটে চলাচলরত দুই সহস্রাধিক যানবাহন থেকে চলছে ইউসুফদের আদায় বানিজ্য ।

ইউসুফের টাকা কালেকশনের বিষয়ে ঘাট ইজারাদার হোসেন সহিদ সোহরাওয়ার্দী মাষ্টার বলেন, আসলে আমাদের মাসে ৪ লাখ টাকা কালেকশন দরকার। পদ্মা সেতু হওয়াতে কালেকশন কম হচ্ছে ।

তিনি আরও বলেন, গাড়ি প্রতি আদায়কৃত টাকা আমি একা পাই না। বিষয়টি পুলিশ ও বিআইডব্লিউটিসি ওদের দিয়ে কালেকশন করে আমাদেরকে একটি অংশ দেয় ।

তবে বিআইডব্লিউটিসি’র টোল ইজারার বাহিরে ইউসুফ রশিদ ছাড়া যে টাকা তুলেন সেই বিষয়টি কিভাবে দেখছেন বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা তা নিশ্চিত নয় যানবাহন চালকরা। এ বিষয়ে জানতে ভোলা বিআইডব্লিউটিসির ইনচার্জ পারভেজ আহাম্মদের ফোনে কল করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

ইলিশা ফেরিঘাটে চাঁদা আদায়ের বিষয়ে ভোলা সদর সার্কেলের এএসপি মো. ফরহাদ সরদার বলেন, আমি আপনাদের মাধ্যমে চাঁদা আদায়ের বিষয়টি জেনেছি । এখানে চাঁদা আদায়ের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হবে বলেও জানান তিনি।

এসআইএইচ 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন