শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হিলি স্থলবন্দরে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ৬০৬ কোটি টাকা

পূর্বের তুলনায় কিছুটা বাড়িয়ে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর থেকে রাজস্ব আহরনের লক্ষ্যমাত্রা ৬০৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা নির্ধারণ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। পণ্য আমদানি অব্যাহত থাকলে রাজস্ব আহরণে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হওয়ার আশা কাস্টমস কর্তৃপক্ষের। এদিকে বন্দরের অবকাঠামো ও পণ্য আমদানিতে বিরাজমান সমস্যা নিরসন হলে লক্ষ্যমাত্রার অধিক রাজস্ব আহরণ সম্ভব হবে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।

হিলি স্থল শুল্ক স্টেশন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সদ্য সমাপ্ত হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে হিলি স্থলবন্দর থেকে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৫৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর বিপরীতে অর্থবছর শেষে আহরণ হয়েছিল ৪২৯ কোটি ৯ লাখ টাকা। এতে করে ওই অর্থবছরে রাজস্ব আহরণে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ২৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। এর পরেও চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে হিলি স্থলবন্দর থেকে রাজস্ব আহরণে লক্ষ্যমাত্রা ১৫০কোটি টাকা বাড়িয়ে ৬০৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা নির্ধারণ করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ইতিমধ্যে এই অর্থবছরের প্রথম জুলাই মাসে ৪২ কোটি ৭৪ লাখ টাকার বিপরীতে আহরণ হয়েছে ২৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। এতে করে প্রথম মাসেই ১৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

হিলি স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ বলেন, একে তো রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। সঙ্গে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে পণ্যের আমদানি কমেছে। তারপরেও হিলি স্থলবন্দর থেকে লক্ষ্যমাত্রার অধিক রাজস্ব আহরণ সম্ভব। কিন্তু দেশের অন্যান্য স্থলবন্দরের তুলনায় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে কিছু বৈষম্য রয়েছে। এটি নিরসন করা হলে আরও অনেক পণ্য এই বন্দর দিয়ে আমদানির সুযোগ রয়েছে সেটি করতে পারলে রাজস্ব আহরণ বাড়বে। বন্দরের সড়কগুলো খানাখন্দে ভরা যার কারণে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। সঙ্গে বন্দরের ভেতরে যানজটের কারণে দীর্ঘ সময় লাগায় পণ্য আমদানি করে লোকশান গুনতে হয় আমদানিকারকদের। এসব কারণে আমদানিকারকরা হিলি স্থলবন্দর ব্যবহারে নিরুৎসাহিত বোধ করায় দিন দিন পণ্য আমদানির পরিমাণ কমেছে। দ্রুত এসব সমস্যার সমাধান করা হলে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি পাবে বলেও জানান তিনি।

হিলি স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বন্দর দিয়ে দুই দেশের মাঝে পণ্য আমদানি রপ্তানির একটি মাত্র সিঙ্গেল সড়ক রয়েছে। সীমান্তের চেকপোষ্ট থেকে শুরু করে ৫০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে সেই সড়ক খুবই অপ্রশস্ত। এতে করে কোনও ট্রাক বিকল হয়ে গেলে এ সময় অন্য কোনও ট্রাক প্রবেশ করতে পারে না। মাঝে মধ্যেই ট্রাক বিকল হয়ে পড়ার কারণে কয়েক ঘণ্টা করে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকে। এতে করে প্রতিদিন বন্দর দিয়ে ২৫০ ট্রাক পণ্য আমদানির সুযোগ থাকলেও সড়ক অপ্রশস্ত ও ট্রাক বিকলের কারণে সেই সংখ্যা কমে আসছে। এতে করে রাজস্ব আহরণে ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। এ ছাড়া বন্দর দিয়ে ভারি যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে এসব পণ্য ওঠানো-নামানোর জন্য যেসব ইকুইমেন্ট প্রয়োজন ক্রেনসহ যেসব ইকুইমেন্টের ব্যবস্থা করতে হবে। সাথে অন্যান্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হলে বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি বাড়বে। এতে করে রাজস্ব আহরণ বাড়বে বলে জানান তিনি।

হিলি স্থলবন্দরের সিআ্যন্ডএফ এজেন্ট শাহিনুর রেজা বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ফল আমদানির ক্ষেত্রে একটি জটিলতা রয়েছে। অন্যান্য বন্দর দিয়ে আমদানিকৃত পণ্য ওজন করে শুল্ক নেওয়ার প্রথা চালু থাকলেও হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ফল আমদানির ক্ষেত্রে ট্রাকের চাকা অনুযায়ী শুল্ক নেওয়ার একটি বিশেষ পদ্ধতি চালু রয়েছে। এর ফলে দীর্ঘদিন ধরে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ফল আমদানি একেবারে বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া দেশের অন্য বন্দর দিয়ে আমদানিকৃত পণ্য যে মূল্যে শুল্কায়ন করা হয় একই পণ্য হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানির ক্ষেত্রে বাড়তি মূল্যে শুল্কায়ন করায় মোটরসাইকেল পার্টস আমদানি একেবারে বন্ধ রয়েছে। তা ছাড়া বিভিন্ন পরিক্ষা নীরিক্ষার নামে আমদানিকারকদের হয়রানি করা হয়। যার কারণে এই বন্দর দিয়ে অধিক শুল্কযুক্ত পণ্যের আমদানি কমেছে। এসব জটিলতা দূর করা হলে বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি যেমন বাড়বে তেমনি রাজস্ব বাড়বে।

এ ব্যাপারে হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের উপকমিশনার বায়োজিদ হোসেন বলেন, বর্তমানে বন্দর দিয়ে নিয়মিতভাবে যেসব পণ্য আমদানি হচ্ছে সেই পরিমাণ যদি আরো বাড়ে তাহলে অবশ্যই রাজস্ব আহরণ বাড়বে। তবে কোনো কারণে যদি আমদানির পরিমান কমে যায় তাহলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নাও হতে পারে। যেমন বর্তমানে দেশে ডলারের দাম বেশী যার কারণে সেইভাবে পণ্য আমদানি হচ্ছে না। এমন কোনো ঘটনা যদি না হয় তাহলে রাজস্ব আহরণ বাড়বে। মূল কথা আমদানি বাড়লে রাজস্ব আহরণ বাড়বে আর যদি আমদানি কমে তাহলে রাজস্ব আহরণ কমবে। তবে আমরা কাস্টমসের পক্ষ থেকে নিয়মের মধ্যে থেকে ব্যবসায়ীদের আমদানি করা পণ্য নিয়ম মেনে পরিক্ষন শুল্কায়ন সম্পূর্ণ করে পণ্যের উপর আরোপিত শুল্ক পরিশোধ স্বাপেক্ষে দ্রুত এসব পণ্য ছাড়করণে ব্যবস্থা নিয়েছি।

এসআইএইচ

Header Ad

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটারসহ মোট ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নিয়ম অমান্য করায় এই ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে ১ বছরের নিষেধাজ্ঞা এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটার ও এক ক্লাব কর্তাকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং সবাইকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ঘরোয়া ক্রিকেটের কোনো পর্যায়েই শৃঙ্খলাভঙ্গের কোনো ধরনের ঘটনায় নমনীয় হবে না বিসিবি। তাই এটিকে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের প্রতি বার্তা হিসেবে নেওয়া যায় যে, আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় বোর্ড কঠোর পদক্ষেপ নেবে।

ওই ৮ ক্রিকেটার হলেন, তেজগাঁও একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়। স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়। আর তেজগাঁও ক্লাবের কর্মকর্তা রবিন।

জানা গেছে, গত সোমবার পিকেএসফ ১ নম্বর মাঠে হওয়া সুপার লিগের ম্যাচে তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের টেকনিক্যাল কমিটি ঘটনার প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের শাস্তি দেয়।

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ