শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পাট শুকাতে ব্যস্ত চাষিরা, তবুও লোকসানের শঙ্কা

কুড়িগ্রামে পাটের আঁশ ছাড়ানো ও শুকাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। কিন্তু দাম কম থাকায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন তারা। চলতি মৌসুমের এক থেকে দেড় মাস অনাবৃষ্টির কারণে খাল-বিল শুকিয়ে যাওয়ায় ঠিক সময়ে পাট পচাতে পারেননি চাষিরা।

খরার কারণে অতিরিক্তি খরচ করে অনেক চাষি দূর-দূরান্তে নদ-নদীতে পাট পচানোর ব্যবস্থা করেন। আবার অনেক চাষি পাটকাঠির আশা ছেড়ে দিয়ে শুধু আঁশ তুলে স্বল্প পানিতে ‘রিবন রোটিং’ পদ্ধতিতে পাট পঁচার ব্যবস্থা করেন। তবে গত দেড় সপ্তাহ ধরে টানা বৃষ্টিতে নদ-নদী ও খাল-বিল ভরে যাওয়ায় পাট চাষিদের মাঝে স্বস্তি দেখে দিয়েছে।

কুড়িগ্রাম কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর চলতি মৌসুমে কুড়িগ্রাম জেলায় পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ১৯ হাজার ৬০২ হেক্টর। অর্জন হয়েছে ১৬ হাজার ৫৭৭ হেক্টর। গত বছরের তুলনায় এ বছর কম পাট চাষ করেছেন কৃষকরা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বিভিন্ন নদ-নদীতে পাট চাষিরা এখনো পাট পচাচ্ছেন। আবার অনেকেই পাটের আঁশ ছাড়ানো ও পাট শুকাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। একই সঙ্গে বিভিন্ন হাট-বাজারে পাট উঠতেও শুরু করেছে। এ ছাড়া পাট কিনতে দূর-দূরান্ত থেকে পাইকাররা আসছেন। বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় তাদের পাট কিনতেও দেখা গেছে।

বিভিন্ন এলাকার পাট চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার একদিকে খরা আর অন্যদিকে শ্রমিকসহ কৃষিতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে। পাটের মণ আড়াই হাজার, ২ হাজার ৭০০, ২ হাজার ৮০০ ও ৩ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারলেও লোকসানের আশঙ্কা করছেন পাট চাষিরা।

নাগেশ্বরী উপজেলার বদিজামারপুর এলাকার পাট চাষি পীজুষ চন্দ্র রায় ও আবুল কামাল জানান, তারা প্রত্যেকেই দেড় বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছেন। অনাবৃষ্টির কারণে বাড়ি থেকে ২ কিলোমিটার দূরে এক ডোবার হাঁটু পানিতে পাট পচে আঁশ ছাড়ানোর কাজ শেষ করেছেন। এই দুই চাষি বেশিরভাগ কাজ নিজেরাই করেছে বলে বিঘায় ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এই দুই চাষির পাটের আঁশ ছাড়ানোর বদলে পাটকাঠি দেওয়ায় অনেকেই পাটের আঁশ ছড়ানোর কাজ করে দেন। বিঘায় ৫ মণ পাট আসায় দেড় বিঘায় সাড়ে ৭ মণ পাট হয়েছে পাট চাষি কাসেমের।

ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের গোরকমন্ডল এলাকার কৃষক নজরুল ইসলাম জানান, তিনি এ বছর ৪ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছেন। এ বছর অতিরিক্ত খরার কারণে ফলন ভালো হয়নি। তবে এবার পাট চাষে খরচ বেশি হয়েছে। তাই বিঘাপ্রতি ৬ মণ পাট আসবে।

তিনি আরও জানান, প্রতি বিঘায় পাট চাষ করতে খরচ হয়েছে ১০ হাজার টাকার বেশি। আমার পাটের বর্তমান বাজার দর ২৫০০ থেকে ২৭০০ টাকা। ফলন ভালো ও পাটের রং ভালো হলে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। পাটের মণ ৩ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার টাকা মণ হলে পাট চাষিরা লাভবান হবেন। তা না হলে পাট চাষিদের লোকসান গুনতে হবে।

একই ইউনিয়নের পূর্ব ফুলমতি এলাকার পাট চাষি তৈয়ব আলী জানান, তিনি এ বছর ৮ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছেন। পাট রোপণের কিছুদিনের মধ্যে টানা বৃষ্টিতে ৫ বিঘা জমির পাট নষ্ট হয়ে গেলেও ৩ বিঘা জমির পাট ঘরে তুলতে পেরেছেন।

তিনি জানান, এক বিঘা জমিতে হালচাষ, সার, কীটনাশক, পাট বীজসহ খরচ প্রায় ৫ হাজার টাকা। এক বিঘা পাট কাটা ও জাগ দিতে শ্রমিককে দিতে হয় ৬ হাজার টাকা। পাটের বোঝা হয় ২০০-২৫০টি। ২০টি পাটের বোঝার আঁশ ছাড়ানোর জন্য শ্রমিককে দিতে ৪০০ টাকা। এক বিঘা পাটের আঁশ ছাড়ানোর মোট ব্যয় ৫ হাজার টাকা। সবমিলিয়ে এক বিঘা জমির পাট চাষ করতে খরচ হয় ১৬-১৭ হাজার টাকা। ভালো ফলন হলে এক বিঘা পাটের জমিতে পাট আসবে ৮-১০ মণ। বর্তমান পাটের বাজার ২ হাজার ৫০০, ২ হাজার ৭০০, ৩ হাজার টাকা।

তিনি আরও জানান, সার, কীটনাশক, শ্রমিকসহ যে পরিমাণ খরচ বাড়ছে তাতে পাটের দাম ৩৫০০-৪ হাজার টাকা মণ বিক্রি করতে পারলে পাট চাষিরা লাভের মুখ দেখবেন। তা না হলে প্রতিবছর পাট চাষিরা লোকসান গুনতে গুনতে পাট চাষে আগ্রহ হারাবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লিনুফা ইয়াছমিন বলেন, চলতি মৌসুমে ফুলবাড়ী উপজেলায় পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৭৫৯ হেক্টর। পাট রোপণের সময় অতিবৃষ্টির কারণে এ বছর ৫৪০ হেক্টর জমিতে পাট চাষিরা পাট চাষ করেছেন।

তিনি আরও বলেন, পাট চাষ এখন পরিত্যক্ত জমি ও চর এলাকাগুলোতে হচ্ছে। উন্নতজাতের পাট চাষ করতে কৃষি বিভাগ প্রান্তিক চাষিদের পাট চাষে উদ্বুদ্ধ করছে। কৃষি বিভাগ চলতি পাট মৌসুমে বিভিন্ন স্থানে কৃষকের মাধ্যমে প্রদর্শনী প্লট তৈরি করেছি। বর্তমান পাটের বাজারে চাষিরা ২ হাজার ৮০০ টাকা থেকে ৩ হাজার টাকায় পাট বিক্রি করছেন। দাম বাড়লে পাট চাষিরা আরও লাভবান হবে।

এসজি 

Header Ad

ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি

কেলি এম ফে রজরিগেজ (বামে) এবং থিয়া লি। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে টেকসই অর্থনীতি, স্থিতিশীলতা, প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি অর্থবহ ও মানসম্পন্ন চাকরির ক্ষেত্রে সহযোগিতার লক্ষে ৪ দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে রয়েছেন আন্তর্জাতিক শ্রমবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি এম ফে রজরিগেজ এবং শ্রম বিভাগের পক্ষে ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি থিয়া লি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকালে ঢাকায় পৌঁছে শ্রমিকের কাজের পরিবেশ এবং বিস্তারিত নিয়ে শ্রমিক সংগঠন সলিডারিটি সেন্টারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তারা। এদিন দুপুরে বৈঠক করবে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলওর সঙ্গে। এছাড়াও সরকারি প্রতিটি পক্ষের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে।

জানা গেছে, প্রতিনিধিদল অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকর্তা, বেসরকারি খাতের গার্মেন্টস উৎপাদক এবং শ্রমিক ইউনিয়ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে দেখা করবে। প্রতিনিধি দলটি তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ করা আমেরিকান কোম্পানির প্রতিনিধি এবং বৈশ্বিক শ্রম বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনীতি, গণতন্ত্র এবং শ্রমিকদের সর্বোত্তমভাবে কীভাবে সহায়তা করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করবে।

এই সফর অর্থনৈতিক উন্নয়ন, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রমের মান, সেইসঙ্গে টেকসই প্রবৃদ্ধি এবং ব্যাপকভাবে ভাগ করা সমৃদ্ধির উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতির উপর জোর দেয়।

Header Ad

আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে নিজের বক্তব্য স্পষ্ট করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এ বিষয়ে নিজেরে অবস্থান জানিয়েছেন তিনি।

ফেসবুকে পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, ‘বিচার নিশ্চিতের পূর্বে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও নির্বাচনের সুযোগ দেওয়া মানে চব্বিশের অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সঙ্গে গাদ্দারি করা।’

এর আগে বৃহস্পতিবার মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিনের প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ক্ষমতায় থাকাকালীন আওয়ামী লীগ যেসব হত্যাকাণ্ড এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে, সেগুলোর বিচার শেষে দলটিকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের যারা হত্যা ও ক্ষমতার অপব্যহারের সঙ্গে জড়িত, যখন তাদের বিচার সম্পন্ন হবে, তখনই দলটিকে নির্বাচনে স্বাগত জানানো হবে। অন্যরা নির্বাচনে অংশ নিতে যতটা স্বাধীন তারাও ততটাই স্বাধীন। আমরা তাদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অঙ্গনে লড়াই করব।

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের