শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এখনও থামছে না পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া

বক্তব্য প্রদানের ৫ দিন পরও পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে নিয়ে সরব সিলেটের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। চলছে পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রতিক্রিয়া। নিজ দলের মানুষের প্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং বিভিন্ন প্রগতিশীল রাজনৈতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরাও বিষয়টি নিয়ে নিজেদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে যাচ্ছেন। আবার কারো প্রতিক্রিয়ায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও চলছে মারাত্বক ভাবে।

চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমীর এক অনুষ্ঠানে অলোচনা কালে সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.আবদুল মোমেন বলেন- 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, সেটি করতে ভারত সরকারকে আমি অনুরোধ করেছি'। এ বক্তব্যের পর ড. মোমেনকে নিয়ে সমালোচনা সৃষ্টি হয়। ব্যাপক সমালোচনার পর ড.মোমেন আত্মপক্ষ সমর্থন করে সেই বক্তব্যের ব্যাখ্যা প্রদান করেন।

এদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের পর এক প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, 'পররাষ্ট্রমন্ত্রী দলের কেউ নয়, সুতরাং তার বক্তব্যেও দায় আওয়ামী লীগের নয়-ব্যক্তিগত'।

রবিবার (২১আগস্ট) সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী যদি কারও সঙ্গে ব্যক্তিগত গল্প করেন সে দায় আমাদের নয়। দলের পক্ষ থেকে তাকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়নি'। হাছান মাহমুদ বলেন, 'তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির কেউ নন। তাই আওয়ামী লীগের পক্ষে কিছু বলার দায়িত্ব তাকে দেওয়া হয়নি'।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী দলের কেউ নয়-এমনটি বলেন দলের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য আবদুর রহমানও। এরপর থেকে সিলেটে শুরু হয় তুমুল সমালোচনা। কেন্দ্রীয় নেতাদের এমন বক্তব্যের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সদস্য এবং নৌকা প্রতীকের হয়েই সংসদ নির্বাচন করে নির্বাচিত হয়েছেন-এমনটি প্রকাশ করতে শুরু হয় প্রতিযোগীতা।

এ বিষয়ে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ গণমাধ্যমকে বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী দলীয় প্রতীকে এমপি ও পরে সরকারের মন্ত্রী হয়েছেন। তিনি বলেন, ড. এ কে মোমেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের এক নাম্বার সদস্য হিসেবে আছেন। এক নাম্বার সদস্য দলের খুবই গুরুত্বপূর্ণ পদ। তথ্য দিয়ে তিনি বলেন, ২০২১ সালের ৮ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার অনুমতিক্রমে ৭৫ সদস্যবিশিষ্ট সিলেট মহানগরের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এই কমিটির এক নাম্বার সদস্য হিসেবে রয়েছেন ড. মোমেন।

দলের মহানগর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেনও একই অভিমত প্রকাশ করেন। তাদের দাবি- যেহেতু তিনি দলের মহানগর শাখার এক নাম্বার সদস্য পদে আছেন, সেহেতু দলীয় পদে নেই-এমনটি বলার কোনো সুযোগ নেই।

সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ও বর্তমান মহানগর কমিটির সদস্য প্রিন্স সদরুজ্জামান চৌধুরী এ বিষয়ে নিজ ফেসবুক পোস্টে লিখেন, আলোচনা বা সমালোচনা দুটোই গণতান্ত্রিক চর্চারই অংশ । তবে তা হতে হবে গঠনমূলক,বিষয় ভিত্তিক এবং যৌক্তিক।

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে কেন্দ্র করে বিভিন্নজনের প্রতিক্রিয়ার জবাবে তিনি লিখেন, 'মাননীয় মন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরে আওয়ামী লীগের অনেক নীতিনির্ধারকের বক্তব্যও আমরা শুনেছি, খোদ সাধারন সম্পাদকও এ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন। আমরা যারা আওয়ামী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত এ বিষয়টি তাদের ভাবতে হবে । দলের একটা চেইন অব কমান্ড আছে । সুপ্রীম অথরিটি যখন বক্তব্য দেন বা যা বক্তব্য দেন-সেই বক্তব্য আমাদের সবার বক্তব্য হিসেবেই বিবেচিত হয়। আর সেটাই হচ্ছে দলীয় চেইন অব কমাণ্ড'।

তিনি লিখেন, 'আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক ও মাননীয় মন্ত্রী সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রনালয় জনাব ওবায়দুল কাদেরের স্পষ্ট বক্তব্যের পরে আমরা যারা আওয়ামী ঘড়ানার রাজনীতিতে জড়িত তাদের আর কোন বক্তব্য থাকতে পারেনা । এর পরও যদি কেউ আলোচনা সমালোচনা বা 'পরনিন্দা চর্চা', বা 'ব্যাক্তি বন্দনা' করে থাকেন তবে তা 'দলীয় শৃংখলা বিরোধী কর্মকাণ্ডের পর্যায়ভূক্ত' বলে বিবেচিত হবে। অতএব গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসানোর আগে একটু ভাবুন আপনি কোন পর্যায়ভূক্ত হচ্ছেন'।

সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও সাবেক ছাত্রনেতা বিজিত চৌধুরী এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে বলেন, দলীয় লোককে প্রথমেই দলীয় আদর্শ এবং চেইন অফ কমান্ড মেনে কাজ করতে হয়। কিন্তু পররাষ্ট্রমন্ত্রী দলীয় লোক হয়েও যে বক্তব্য রেখেছেন, তা নি:সন্দেহে আত্মঘাতি। এই বক্তব্য দলকে নানা বিতর্কের মুখে ফেলে দিয়েছে।

তিনি বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী সরকারের, দলের নয়। তাই তিনি দলকে এমন বিপদের মুখে ফেলে দিতে পারেন না। তিনি বলেন, 'আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদেরের স্পষ্ট বক্তব্যের পরে আমাদের এ বিষয়ে আর কোন বক্তব্য থাকতে পারেনা দলের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ লিখেন- বন্যেরা বনে সুন্দর,শিশুরা মাতৃক্রোড়ে। রাজনীতি রাজনীতিবিদের হাতেই মানায়। একজনের অপরিপক্কতা একার নয় সবার ক্ষতি'।

এদিকে মন্ত্রীসভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকছেন কি না-এ বিষয়েও চলছে নানা আলোচনা। কেউ বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর আগামী মাসের ভারত সফরের আগেই হয়তো এ বিষয়ে নতুন কোনো সিদ্বান্ত আসতে পারে। সে সময়ের মধ্যে না হলে হয়তো ডিসেম্বরের মন্ত্রীসভা রদবদল করা হতে পারে এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়তো বাদও পড়তে পারেন। আবার কেউ বলছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী একজন দূরদর্শী কুটনৈতিক। অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি ভালোভাবেই জানেন, বলেই ড. এ কে মোমেনকে মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্টিত করেছেন।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্টে ইমিগ্রেশন বিভাগে কর্মরত পুলিশ কনস্টবল শামীম হোসেন (৩০) গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে সহকর্মীরা শয়নকক্ষের জানালা দিয়ে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।

নিহত শামীম কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ঝুটিয়াডাঙ্গা গ্রামের হাশেম আলীর ছেলে। তার কনস্টবল নং ৫৩২।

চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ এসআই রমজান আলী জানান, শামীম হত অক্টোবরে দর্শনা ইমিগ্রেশনে যোগদান করে। যোগদানের পর থেকেই গত ৬ মাস ধরে নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের ২য় তলার একটি কক্ষে বাস করে আসছিলেন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় কয়েকজন সহকর্মী খোঁজ নিতে গেলে শামীম হোসেনের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান।

খবর পেয়ে সকালে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, সহকারী পুলিশ সুপার দামুড়হুদা -জীবননগর) সার্কেল জাকিয়া সুলতানা, দর্শনা থানার ওসি শহীদ তিতুমীর ঘটনাস্থলে আসেন। এরপর বেলা ১১ টায় মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আত্মহত্যা। তবে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন ২০১৫ সালে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করে।

Header Ad
Header Ad

দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ

সংবাদ সম্মেলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিষ প্রয়োগ করে দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে সানজিদা (১৬) নামে এক কিশোরীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকালে নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন নিহত কিশোরীর স্বজনেরা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নিহত কিশোরীর মামা ফজলুর রহমান। এ সময় অন্যদের মধ্যে ওই কিশোরীর মা খুশি বেগম, নানা মোসলেম প্রামাণিক, চাচা সাইফুল ইসলাম মন্ডল, মামা হামিদুল প্রামাণিক উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত বক্তব্য ফজলুর রহমান বলেন, নিহত কিশোরী সানজিদা আত্রাই উপজেলার আন্দার কোটা গ্রামের বাসিন্দা সৌদি প্রবাসী শামসুল মন্ডলের মেয়ে। সানজিদা উপজেলার ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবা কাজের সূত্রে দীর্ঘদিন ধরে সৗদি আরবে ও আরব আমিরাতে (দুবাই) অবস্থান করছেন। শামসুল মন্ডলের স্ত্রী খুশি বেগম মেয়ে সানজিদাকে নিয়ে স্বামীর বাড়িতে বাস করে আসছিলেন। শামসুল বসতবাড়ির বসতভিটার উত্তর পাশে বাবা মোসলেম মন্ডলের কাছ থেকে জমি কিনে নিয়ে ৪ বছর আগে মাটির বাড়ি তৈরি করেন। সেই বাড়িতেই সানজিদা ও তার মা বসবাস করতো। পরে ওই জায়গায় পাকা বাড়ি করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করলে শামসুলের বাবা মোসলেম ও ভাই সাজিম মন্ডল বাঁধ সাজে। সানজিদার দাদা শামসুলকে বসতভিটার উত্তর পাশে পাকা বাড়ি না করে দক্ষিণ পাশে নীচু জায়গায় বাড়ি করার জন্য বলে আসছিল। এ নিয়ে বিরোধ শুরু হয়। সানজিদার বাবা ও ভাই বিদেশে থাকায় বাড়ি করা নিয়ে বিরোধের জেরে সানজিদা ও তার মায়ের সঙ্গে তাঁর দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিমের প্রায় পারিবারিক কলহ লেগে থাকতো। এই কলহের জেরে দাদা মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল হত্যার উদ্দেশ্যে গত ৯ এপ্রিল হত্যার উদ্দেশ্যে সানজিদার শরীরে বিষ প্রয়োগ করে। পরবর্তীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ এপ্রিল রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে সানজিদা বলে গেছে তার দাদা ও চাচা তাঁর শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করেছে। তাঁর এই বক্তব্যের ভিডিও ধারণ করা আছে। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল পলাতক রয়েছেন।

লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, গত ৯ এপ্রিল সকালে সানজিদা প্রাইভেট পড়ার জন্য ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ে যায়। প্রাইভেট পড়ে সে বেলা ১১টার দিকে বাড়িতে আসে। এ সময় সাংসারিক কাজে সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়ির বাইরে ছিলেন। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে সানজিদার দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিম সানজিদার ঘরের ভেতরে যায়। দাদা মোসলেম সানজিদার পাশে বসে একপর্যায়ে তাকে জাপটে ধরে এবং চাচা সাজিম পকেট থেকে বিষের ইনজেকশন বের করে তার বাম হাতের শিরায় জোর ইনজেকশন প্রয়োগ করে। তারা সানজিদাকে হুমকি দিয়ে বলে এ কথা কাউকে বললে তার মতো বাবা ও ভাইকেও হত্যা করবে। সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়িতে এসে মেয়েকে অসুস্থ অবস্থায় দেখতে পেয়ে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় মেয়েকে নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে ওই দিনই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১২ এপ্রিল রাতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় রাজশাহীর রাজপাড়া থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু (ইউডি) মামলা হয়েছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে সানজিদার পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত মোসলেম ও সাজিমের ফাঁসি দাবি করা হয়।

সাজিম মন্ডলের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিয়ে তা বন্ধ পাওয়ায় অভিযোগের বিষয়ে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাবুদ্দীন বলেন, ‘যে মেয়েটি মারা গেছে তার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় যোগাযোগ করা হয়েছিল। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে। সেখানেই নিহত কিশোরীর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব

ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান শফিকুল আলম।

সরকারের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে প্রায় ৯ মাসে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছ থেকে কী অর্জন করেছেন, তা তুলে ধরেছেন তিনি।

আজ শুক্রবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক পোষ্টে শফিকুল আলম লিখেছেন, ‘গত নয় মাসে আমি কী অর্জন করেছি: এক চিমটি ঘৃণা, একমুঠো অবিশ্বাস ও এক আকাশ ভালোবাসা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?
জুলাই-মার্চ মাসে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ
সংঘর্ষে উড়ে গেছে বাসের ছাদ, তবুও ১০ কিলোমিটার চালিয়ে ৬০ যাত্রীকে বাঁচালেন চালক
কোলের সন্তান বিক্রি করে অলংকার, মোবাইল কিনলেন মা
চুয়াডাঙ্গায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে দু’জন নিহত
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
সৌদি আরব-মরক্কো থেকে ৪৬৬ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় ৩ যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম
ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের