শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

১৪৪ ধারা থাকায় হয়নি সমাবেশ, বিএনপির অভিযোগ!

ফেনীর পরশুরামে ১৪৪ ধারা জারি থাকায় বিএনপি নেতাকর্মীরা মাঠে না থাকলেও আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা তাদের উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান করেছিল। ফেনীর পরশুরামে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশকে কেন্দ্র করে একই দিনে একই স্থানে আওয়ামী লীগও সমাবেশ ডাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি ও সংঘর্ষের আশংকায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সভা সমাবেশের ওপর ১৪৪ ধারা করা হয়। ফলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমাবেশ হয়নি।

তবে বিএনপি অভিযোগ করে, আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় বিএনপির নেতাকর্মীদের বাড়ীর সামনে ও আশেপাশে ভীতিকর মোটরসাইকেল মহড়া দিয়েছে। এতে বিএনপির নেতারা অনেটাই নিজ নিজ বাড়ীতে অবরুদ্ধ থাকতে হয়েছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় পরশুরাম উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে উপজেলার সদরের স্টেশান এলাকায় বিএনপি কার্যালয় সংলগ্ন স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশ আহ্বান করেছিল।

পরে পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ একই সময় একই স্থানে পাল্টা সমাবেশ আহ্বান করে। এতেই সেখানে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। এ অবস্থায় এলাকায় আইন শৃংখলা, শান্তি রক্ষায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আজ মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সমগ্র উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।

গত সোমবার রাতে পরশুরাম পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা শামসাদ বেগম স্বাক্ষরিত ১৪৪ ধারা জারি সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশ জারি করা হয়। এতে বলা হয়, দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচীকে কেন্দ্র করে পক্ষদ্বয়ের মধ্যে মারামারির ঘটনাসহ আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতির সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।।

পরশুরাম উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল হালিম অভিযোগ করেন, তারা কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে উপজেলায় দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশ আহ্বান করেন। কিন্তু সোমবার সন্ধ্যা থেকেই আওয়ামী লীগ ও তাদের অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিএনপির কর্মসূচীকে পন্ড করার জন্য পাল্টা সমাবেশ আহ্বান করে মাইকে প্রচারণা শুরু করেছে। এতে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। আইন-শৃংখলা ও শান্তি রক্ষার অজুহাত দেখিয়ে রাতেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে দিয়ে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। যাতে বিএনপি সমাবেশ করতে না পারে।

ফেনী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অভিাযোগ করেন, আওয়ামী লীগ স্থানীয় প্রশাসনকে ব্যবহার করে ১৪৪ ধারা জারি করে বিএনপির সমাবেশ বন্ধ করেছে। আওয়ামী ও ছাত্রলীগ যুবলীগের নেতাকর্মীরা সারা উপজেলার বিএনপির নেতাদের বাড়ীর সামনে এবং আশেপাশে মোটর সাইকেলে করে মহড়া দিয়ে তাদেরকে এক ধরনের অবরুদ্ধ করে রাখে। তিনি বলেন, এসব করে বিএনপি দমানো যাবে না। সরকারের পতন ঘন্টা বাজতে শুরু করেছে।

পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন মজুমদার জানান, ২৩ আগষ্ট ছাত্রলীগের পূর্ব নির্ধারিত সভা ছিল। ঘটনাক্রমে উভয় সংগঠনের কর্মসূচী একই দিন হওয়ায় প্রশাসন মনে করেছে হয়তো কোন ধরনের সংঘর্ষ বা অপ্রীতিকার ঘটনা ঘটতে পারে। ওই আশংকা থেকেই উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। বিএনপি নেতাদের বাড়ির সামনে বা আশেপাশে মোটরসাইকেল ভীতিকর মহড়া দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তিনি এ ধরনের কোন অভিযোগও শোনেননি।

পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একই দিনে একই সময় বিক্ষোভ সমাবেশ আহ্বান কারার মঙ্গলবার ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। কেউ যেন কোন ধরনের সমাবেশ বিক্ষোভ বা আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি না ঘটাতে পারে সে জন্য পুলিশী টহল জোরদার করা হয়েছিল। এতে শান্তিপূর্ণ ভাবেই দিনটি শেষ হয়েছে।
এএজেড

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত