মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

১৪৪ ধারা থাকায় হয়নি সমাবেশ, বিএনপির অভিযোগ!

ফেনীর পরশুরামে ১৪৪ ধারা জারি থাকায় বিএনপি নেতাকর্মীরা মাঠে না থাকলেও আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা তাদের উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান করেছিল। ফেনীর পরশুরামে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশকে কেন্দ্র করে একই দিনে একই স্থানে আওয়ামী লীগও সমাবেশ ডাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি ও সংঘর্ষের আশংকায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সভা সমাবেশের ওপর ১৪৪ ধারা করা হয়। ফলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমাবেশ হয়নি।

তবে বিএনপি অভিযোগ করে, আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় বিএনপির নেতাকর্মীদের বাড়ীর সামনে ও আশেপাশে ভীতিকর মোটরসাইকেল মহড়া দিয়েছে। এতে বিএনপির নেতারা অনেটাই নিজ নিজ বাড়ীতে অবরুদ্ধ থাকতে হয়েছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় পরশুরাম উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে উপজেলার সদরের স্টেশান এলাকায় বিএনপি কার্যালয় সংলগ্ন স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশ আহ্বান করেছিল।

পরে পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ একই সময় একই স্থানে পাল্টা সমাবেশ আহ্বান করে। এতেই সেখানে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। এ অবস্থায় এলাকায় আইন শৃংখলা, শান্তি রক্ষায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আজ মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সমগ্র উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।

গত সোমবার রাতে পরশুরাম পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা শামসাদ বেগম স্বাক্ষরিত ১৪৪ ধারা জারি সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশ জারি করা হয়। এতে বলা হয়, দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচীকে কেন্দ্র করে পক্ষদ্বয়ের মধ্যে মারামারির ঘটনাসহ আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতির সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।।

পরশুরাম উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল হালিম অভিযোগ করেন, তারা কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে উপজেলায় দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশ আহ্বান করেন। কিন্তু সোমবার সন্ধ্যা থেকেই আওয়ামী লীগ ও তাদের অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিএনপির কর্মসূচীকে পন্ড করার জন্য পাল্টা সমাবেশ আহ্বান করে মাইকে প্রচারণা শুরু করেছে। এতে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। আইন-শৃংখলা ও শান্তি রক্ষার অজুহাত দেখিয়ে রাতেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে দিয়ে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। যাতে বিএনপি সমাবেশ করতে না পারে।

ফেনী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অভিাযোগ করেন, আওয়ামী লীগ স্থানীয় প্রশাসনকে ব্যবহার করে ১৪৪ ধারা জারি করে বিএনপির সমাবেশ বন্ধ করেছে। আওয়ামী ও ছাত্রলীগ যুবলীগের নেতাকর্মীরা সারা উপজেলার বিএনপির নেতাদের বাড়ীর সামনে এবং আশেপাশে মোটর সাইকেলে করে মহড়া দিয়ে তাদেরকে এক ধরনের অবরুদ্ধ করে রাখে। তিনি বলেন, এসব করে বিএনপি দমানো যাবে না। সরকারের পতন ঘন্টা বাজতে শুরু করেছে।

পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন মজুমদার জানান, ২৩ আগষ্ট ছাত্রলীগের পূর্ব নির্ধারিত সভা ছিল। ঘটনাক্রমে উভয় সংগঠনের কর্মসূচী একই দিন হওয়ায় প্রশাসন মনে করেছে হয়তো কোন ধরনের সংঘর্ষ বা অপ্রীতিকার ঘটনা ঘটতে পারে। ওই আশংকা থেকেই উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। বিএনপি নেতাদের বাড়ির সামনে বা আশেপাশে মোটরসাইকেল ভীতিকর মহড়া দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তিনি এ ধরনের কোন অভিযোগও শোনেননি।

পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একই দিনে একই সময় বিক্ষোভ সমাবেশ আহ্বান কারার মঙ্গলবার ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। কেউ যেন কোন ধরনের সমাবেশ বিক্ষোভ বা আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি না ঘটাতে পারে সে জন্য পুলিশী টহল জোরদার করা হয়েছিল। এতে শান্তিপূর্ণ ভাবেই দিনটি শেষ হয়েছে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যেই গুজরাটে ‘অবৈধ বাংলাদেশি’ শনাক্তে রাজ্য পুলিশের বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত ৬,৫০০ জনের বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে মাত্র ৪৫০ জনের বাংলাদেশি নাগরিকত্বের প্রমাণ পাওয়া গেছে, বাকিরা অধিকাংশই ভারতীয় মুসলমান বলে জানা গেছে।

গুজরাট পুলিশের ডিজি বিকাশ সহায় সোমবার (২৮ এপ্রিল) পিটিআইকে বলেন, “এখন পর্যন্ত ৪৫০ জনের নথিপত্র দেখে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা গেছে। বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।”

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাতে আহমেদাবাদ ও সুরাত শহরে শুরু হওয়া অভিযান পরে গুজরাটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকের ভারতীয় আধার কার্ড, ভোটার আইডি ও পাসপোর্ট থাকলেও পুলিশ তাদের পরিচয় মানছে না।

সুরাতের বাসিন্দা সুলতান মল্লিক, যিনি পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার নাগরিক, তাকে তার দুই ভাগ্নেসহ মধ্যরাতে আটক করা হয়। স্ত্রী সাহিনা বিবি বলেন, “পুলিশ বলে কিছুক্ষণেই ছেড়ে দেবে। কিন্তু তিন দিনেও তাদের খোঁজ নেই।”

আহমেদাবাদে এক বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা বরযাত্রীরাও এই অভিযানে আটক হন। স্থানীয় বাসিন্দা আলমআরা পাঠান জানান, “২৩ বছর ধরে এখানে আছি। ছেলেও এখানেই জন্মেছে, তবুও পুলিশ তাকে বাংলাদেশি সন্দেহে ধরে নিয়ে যায়।”

পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন ‘পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চ’ জানায়, গুজরাট ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশায়ও বাংলাভাষী মুসলিমদের হয়রানির অভিযোগ আসছে।

পুলিশ বলছে, আধার বা ভোটার আইডি যথেষ্ট প্রমাণ নয়, কারণ সেগুলো নকল হতে পারে। এজন্য সীমান্তবর্তী রাজ্য থেকে তদন্তকারী দলও আনা হচ্ছে।

এ বিষয়ে পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চের প্রধান আসিফ ফারুক বলেন, “বাংলাভাষী ও মুসলমান হলেই কি তাদের নাগরিক অধিকার খর্ব হবে? এরা কি দেশের অন্যত্র কাজ করতে পারবে না?”

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই