শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পুরোনো তার-খুঁটি দিয়ে বৈদ্যুতিক লাইন মেরামতের খরচ ৩০ লাখ

নীলফামারীর ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইন পুনরায় নির্মাণ কাজে পুরোনো বৈদ্যুতিক তার ও খুঁটি প্রতিস্থাপনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব বৈদ্যুতিক খুঁটি প্রতিস্থাপনের ব্যয় দেখানো হয়েছে মোট ২৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। যা বাজার মূল্যে আসমান-জমিন ফারাক। এ বিষয়টি স্বীকার করে ডালিয়া পাউবোর যান্ত্রিক বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মামুনুর রশীদ মামুন বলেন, জরুরি কাজ হওয়ায় ঠিকাদার কিছু পুরোনো বৈদ্যুতিক খুঁটি ও তার দিয়ে লাইনটি পুনরায় নির্মাণ করেন। তবে কাজের বিল কেন প্রায় ৩০ লাখ সুপারিশ করা হয়েছে এটি আমি জানি না।

গত ১৯ অক্টোবর রাতে ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তা ব্যারেজের রক্ষাকবচ হিসেবে পরিচিত ফ্লাড বাইপাসটি ভেঙ্গে যায়। ফলে বন্যার প্রবল স্রোতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১১ কেভি এইচটি বৈদ্যুতিক লাইনটির ১১টি খুঁটি ভেঙ্গে কিছু ভেসে যায় এবং তারগুলিও ছিড়ে যায়। এতে সাধুর বাজার থেকে পাউবো দোয়ানীর কলোনি, তিস্তা বিজিবি ক্যাম্প, পুলিশ ক্যাম্প, আনসার ক্যাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে তিস্তা ব্যারেজের বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহৃত প্রধান ওয়ার্কশপের কাজ বন্ধসহ বিজিবি ক্যাম্প, পুলিশ ক্যাম্প, আনসার ক্যাম্পের সকল প্রকার অফিসিয়াল কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এমতাবস্থায় পাউবোর যান্ত্রিক বিভাগ কোনো দরপত্র আহ্বান ছাড়াই মনঃপূত ঠিকাদারের মাধ্যমে জরুরি ভিত্তিতে ক্ষতিগ্রস্ত ১১ কেভি এইচটি বৈদ্যুতিক লাইনটির পুনরায় নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করে। যার মোট ব্যয় দেখানো হয়েছে ২৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকা।

জানা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত বৈদ্যুতিক লাইনটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৪০০ মিটারের মতো হলেও পাউবো কর্তৃপক্ষের সুপারিশকৃত তালিকায় এর দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৯ কিলোমিটার উল্লেখ করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত বৈদ্যুতিক খুটি ১১টি। তিস্তা যান্ত্রিক বিভাগ(ডালিয়া) ও ঠিকাদারের যোগসাজশে ক্ষতিগ্রস্ত বৈদ্যুতিক লাইনটি পানি উন্নয়ন বোর্ডে পূর্বের মজুদ থাকা পুরাতন বৈদ্যুতিক খুঁটি রং করে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। পাউবোর গোডাউনে থাকা পুরোনো বৈদ্যুতিক তার দিয়েই সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত বৈদ্যুতিক লাইনটির পুনরায় নির্মাণ করতে নতুন করে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে ১১টি খুঁটি। প্রতিটি বৈদ্যুতিক খুঁটি অনেক পুরাতন, ঘষেমেজে রং করা হয়েছে। বেশিরভাগ খুঁটি মরিচা ধরা, ট্যাপ খাওয়া। তারগুলোও অনেক পুরাতন ও জোড়াতালি দেওয়া।

স্থানীয়দের অভিযোগ, বৈদ্যুতিক লাইনটি মাত্র দুই দিনে পুনরায় নির্মাণ করা হয়েছে। এতে সর্বোচ্চ ৬০ হাজার টাকাও খরচ হয়নি। পুরোনো খুঁটি ও তার ঘষা মাজা করে জোড়াতালি দিয়ে লাইনটি পুনরায় নির্মাণ করে সরকারের লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করার পাঁয়তারা চলছে।

এ বিষয়ে একটি বিদ্যুৎ অফিস সূত্রে জানা যায় ,এ রকম লাইন সম্পূর্ণ নতুন খুঁটি ও তার দিয়ে পুনরায় নির্মাণ করলেও সর্বোচ্চ খরচ হবে তিন লাখ টাকা।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঠিকাদার রবিউল ইসলাম বলেন, ‘লাইনটি পুনরায় নির্মাণ ব্যয় ৩০ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। তবে আজও সেই টাকা পরিশোধ করা হয়নি।

এ ব্যাপারে ডালিয়া পাউবোর যান্ত্রিক বিভাগের প্রকৌশলী রুবাইয়াত ইমতিয়াজ জানান, বিডিআর ক্যাম্পের অনুরোধে বৈদ্যুতিক লাইনটি জরুরি ভিত্তিতে পুনরায় নির্মাণ করা হয়েছে। সম্ভাব্য ব্যয় কেন ৩০ লাখ টাকা সুপারিশ করেছেন জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করবেন না বলে জানান।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্টে ইমিগ্রেশন বিভাগে কর্মরত পুলিশ কনস্টবল শামীম হোসেন (৩০) গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে সহকর্মীরা শয়নকক্ষের জানালা দিয়ে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।

নিহত শামীম কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ঝুটিয়াডাঙ্গা গ্রামের হাশেম আলীর ছেলে। তার কনস্টবল নং ৫৩২।

চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ এসআই রমজান আলী জানান, শামীম হত অক্টোবরে দর্শনা ইমিগ্রেশনে যোগদান করে। যোগদানের পর থেকেই গত ৬ মাস ধরে নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের ২য় তলার একটি কক্ষে বাস করে আসছিলেন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় কয়েকজন সহকর্মী খোঁজ নিতে গেলে শামীম হোসেনের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান।

খবর পেয়ে সকালে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, সহকারী পুলিশ সুপার দামুড়হুদা -জীবননগর) সার্কেল জাকিয়া সুলতানা, দর্শনা থানার ওসি শহীদ তিতুমীর ঘটনাস্থলে আসেন। এরপর বেলা ১১ টায় মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আত্মহত্যা। তবে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন ২০১৫ সালে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করে।

Header Ad
Header Ad

দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ

সংবাদ সম্মেলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিষ প্রয়োগ করে দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে সানজিদা (১৬) নামে এক কিশোরীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকালে নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন নিহত কিশোরীর স্বজনেরা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নিহত কিশোরীর মামা ফজলুর রহমান। এ সময় অন্যদের মধ্যে ওই কিশোরীর মা খুশি বেগম, নানা মোসলেম প্রামাণিক, চাচা সাইফুল ইসলাম মন্ডল, মামা হামিদুল প্রামাণিক উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত বক্তব্য ফজলুর রহমান বলেন, নিহত কিশোরী সানজিদা আত্রাই উপজেলার আন্দার কোটা গ্রামের বাসিন্দা সৌদি প্রবাসী শামসুল মন্ডলের মেয়ে। সানজিদা উপজেলার ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবা কাজের সূত্রে দীর্ঘদিন ধরে সৗদি আরবে ও আরব আমিরাতে (দুবাই) অবস্থান করছেন। শামসুল মন্ডলের স্ত্রী খুশি বেগম মেয়ে সানজিদাকে নিয়ে স্বামীর বাড়িতে বাস করে আসছিলেন। শামসুল বসতবাড়ির বসতভিটার উত্তর পাশে বাবা মোসলেম মন্ডলের কাছ থেকে জমি কিনে নিয়ে ৪ বছর আগে মাটির বাড়ি তৈরি করেন। সেই বাড়িতেই সানজিদা ও তার মা বসবাস করতো। পরে ওই জায়গায় পাকা বাড়ি করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করলে শামসুলের বাবা মোসলেম ও ভাই সাজিম মন্ডল বাঁধ সাজে। সানজিদার দাদা শামসুলকে বসতভিটার উত্তর পাশে পাকা বাড়ি না করে দক্ষিণ পাশে নীচু জায়গায় বাড়ি করার জন্য বলে আসছিল। এ নিয়ে বিরোধ শুরু হয়। সানজিদার বাবা ও ভাই বিদেশে থাকায় বাড়ি করা নিয়ে বিরোধের জেরে সানজিদা ও তার মায়ের সঙ্গে তাঁর দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিমের প্রায় পারিবারিক কলহ লেগে থাকতো। এই কলহের জেরে দাদা মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল হত্যার উদ্দেশ্যে গত ৯ এপ্রিল হত্যার উদ্দেশ্যে সানজিদার শরীরে বিষ প্রয়োগ করে। পরবর্তীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ এপ্রিল রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে সানজিদা বলে গেছে তার দাদা ও চাচা তাঁর শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করেছে। তাঁর এই বক্তব্যের ভিডিও ধারণ করা আছে। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল পলাতক রয়েছেন।

লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, গত ৯ এপ্রিল সকালে সানজিদা প্রাইভেট পড়ার জন্য ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ে যায়। প্রাইভেট পড়ে সে বেলা ১১টার দিকে বাড়িতে আসে। এ সময় সাংসারিক কাজে সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়ির বাইরে ছিলেন। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে সানজিদার দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিম সানজিদার ঘরের ভেতরে যায়। দাদা মোসলেম সানজিদার পাশে বসে একপর্যায়ে তাকে জাপটে ধরে এবং চাচা সাজিম পকেট থেকে বিষের ইনজেকশন বের করে তার বাম হাতের শিরায় জোর ইনজেকশন প্রয়োগ করে। তারা সানজিদাকে হুমকি দিয়ে বলে এ কথা কাউকে বললে তার মতো বাবা ও ভাইকেও হত্যা করবে। সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়িতে এসে মেয়েকে অসুস্থ অবস্থায় দেখতে পেয়ে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় মেয়েকে নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে ওই দিনই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১২ এপ্রিল রাতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় রাজশাহীর রাজপাড়া থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু (ইউডি) মামলা হয়েছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে সানজিদার পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত মোসলেম ও সাজিমের ফাঁসি দাবি করা হয়।

সাজিম মন্ডলের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিয়ে তা বন্ধ পাওয়ায় অভিযোগের বিষয়ে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাবুদ্দীন বলেন, ‘যে মেয়েটি মারা গেছে তার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় যোগাযোগ করা হয়েছিল। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে। সেখানেই নিহত কিশোরীর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব

ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান শফিকুল আলম।

সরকারের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে প্রায় ৯ মাসে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছ থেকে কী অর্জন করেছেন, তা তুলে ধরেছেন তিনি।

আজ শুক্রবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক পোষ্টে শফিকুল আলম লিখেছেন, ‘গত নয় মাসে আমি কী অর্জন করেছি: এক চিমটি ঘৃণা, একমুঠো অবিশ্বাস ও এক আকাশ ভালোবাসা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?
জুলাই-মার্চ মাসে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ
সংঘর্ষে উড়ে গেছে বাসের ছাদ, তবুও ১০ কিলোমিটার চালিয়ে ৬০ যাত্রীকে বাঁচালেন চালক
কোলের সন্তান বিক্রি করে অলংকার, মোবাইল কিনলেন মা
চুয়াডাঙ্গায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে দু’জন নিহত
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
সৌদি আরব-মরক্কো থেকে ৪৬৬ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় ৩ যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম
ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের