শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চা শিল্পের সংকট নিরসনে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক বুধবার

মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে চলমান আন্দোলন নিয়ে সৃষ্ট চা শিল্পের সংকট নিরসনে ত্রিপক্ষীয় সভা ডেকেছে শ্রম অধিদপ্তর। বুধবার (১৭ আগস্ট) বিকাল ৪টার দিকে ঢাকায় শ্রম অধিদপ্তরের কার্যালয়ে সরকার, চা বাগানের মালিকপক্ষ ও চা শ্রমিক ইউনিয়ন নিয়ে ত্রিপক্ষীয় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরী। তিনি বলেন, আগামীকাল বিকালে শ্রম অধিদপ্তর, মালিকপক্ষের সংগঠন বাংলাদেশীয় চা সংসদ এবং শ্রমিকপক্ষের সংগঠন বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নকে নিয়ে এই ত্রিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক বিজয় হাজরা বলেন, শ্রম অধিদপ্তরের ডিজি আমাদের ঢাকায় বৈঠকে বসার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। আমরা সেই সভায় যোগদান করব। তবে আমাদের চলমান যে ধর্মঘট আছে সেটি বহাল থাকবে। মজুরি বৃদ্ধি না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন স্থগিত করব না।

চা বাগানের মালিকপক্ষের সংগঠন বাংলাদেশীয় চা সংসদ এর চেয়ারম্যান শাহ আলম জানান, আমরা ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের ব্যাপারটি জেনেছি। আগামীকাল বৈঠকে আমরা অংশ নিব।

এর আগে মঙ্গলবার সকালে চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে চলমান শ্রমিক ধর্মঘট নিরসনের জন্য সরকারের শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল চা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা। কিন্তু কোনো প্রকার সমঝোতা ছাড়াই শেষ হয়েছে এই বৈঠক।

সভায় চা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা বলেন, আমরা সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি আছি। কিন্তু মজুরি বৃদ্ধির সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আমরা ধর্মঘট প্রত্যাহার করব না।

বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি পংকজ কন্দ বলেন, আমরা সরকারের ডাকে বৈঠকে এসেছিলাম কিন্তু চলমান সমস্যা সমাধানের জন্য শুধু শ্রমিক পক্ষ বা সরকারের বসলে হবে না। এখানে মালিক-শ্রমিক দু'পক্ষকে বসতে হবে এবং সরকারকে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে থাকতে হবে। এভাবে আমাদের বন্ধ করা যাবে না, মজুরি বৃদ্ধি না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে এক চুলও নড়ব না।

বাংলাদেশ চা কন্যা নারী সংগঠনের সভাপতি খাইরুন আক্তার বলেন, আমরা চা শ্রমিকরা আজ হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধের ঘোষণা দিয়েছিলাম। কিন্তু সরকারের ডাকে সাড়া দিয়ে আমরা আলোচনায় এসেছি। শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আমাদের দাবি শুনেছেন এবং তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর পাশাপাশি আন্দোলন স্থগিতের অনুরোধ জানান তিনি। কিন্তু আমরা চা শ্রমিকরা মজুরি বৃদ্ধির নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার পূর্বনির্ধারিত সিদ্ধান্তে অটল আছি।

বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের মনু ধলাই ভ্যালীর সভাপতি ধনা বাউরি বলেন, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তো এসেছেন আন্দোলন থামাতে। তিনি কোনো সমাধানের কথা বলতে পারেননি।

এদিকে সমঝোতা বৈঠক ভেস্তে যাওয়ায় আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন।

বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নিপেন পাল বলেন, যেহেতু আজকের বৈঠকে কোনো ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত আসেনি তাই আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মজুরি ৩০০ টাকা নির্ধারণ হওয়ার আগ পর্যন্ত চলমান ধর্মঘট কর্মসূচি চলবে। পাশাপাশি প্রতিটি বাগানে বিক্ষোভ মিছিল, প্রতিবাদ সমাবেশ এবং পূর্বনির্ধারিত মহাসড়ক অবরোধের কর্মসূচিও বহাল থাকবে।

শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরী বলেন, আমরা তাদের (চা শ্রমিকদের) ধর্মঘট প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছি। আমরা শ্রমিকদের ধর্মঘট প্রত্যাহারের জন্য জোর করতে পারি না। তবে চলমান সমস্যা সমাধানে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

মৌলভীবাজারের বিভাগীয় শ্রম অধিদপ্তরে অনুষ্ঠিত এই সভায় উপস্থিত ছিলেন চা বাগান শ্রমিক ভবিষ্যৎ তহবিলের নিয়ন্ত্রক শেখ কামরুল ইসলাম, শ্রম পরিচালক মো. গিয়াস উদ্দিন, মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শাহীনা আক্তার, হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান, হবিগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শৈলেন চাকমা, জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (এনএসআই) সিলেট বিভাগীয় যুগ্ম পরিচালক বজলুর রহমান, উপ-পরিচালক মুহা. দাদন মুন্সী, এএসপি (শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ) সার্কেল মো. শহিদুল হক মুন্সী, মৌলভীবাজার শ্রম কর্মকর্তা মো: মোসাহিদ চৌধুরী।

এদিকে দেশের প্রতিটি চা বাগানে টানা চতুর্থ দিনের মতো ধর্মঘট কর্মসূচি চলছে। দেশের ২৩১টি চা বাগানে বন্ধ রয়েছে পাতা তোলা এবং প্রক্রিয়াজাতকরণ। সরেজমিনে মৌলভীবাজারের কয়েকটি চা বাগান ঘুরে দেখা গেছে, শ্রমিকরা বাগানের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে জড়ো হয়ে মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে মিছিল সমাবেশ করছেন। এসময় শ্রমিকরা মালিকপক্ষকে তাদের দাবি দ্রুত মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান।

এসজি/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত