শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৫০ বছর পর তালিকাভুক্ত হতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা মুক্তিযোদ্ধা গাফ্ফারের

মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিলেন প্রায় ২০ বছরের তরুণ। স্থানীয় এক কমান্ডারের তত্বাবধানে ৮ দিনের ট্রেনিং নিয়ে যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে। দেশের বিজয় অর্জনের পর অর্জন করেন সনদ। ওই সনদটি জমা দেন মায়ের কাছে। এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ৫০ বছর। বিশেষত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে যখন মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন শুরু হয় তখন খোঁজ করতে থাকেন ওই সনদ। কেননা ওই সনদ না হলে তালিকাভুক্ত বা গেজেটভুক্ত হতে পারবেন না। কিন্তু বয়সেরভারে বৃদ্ধ মা মনে করতে পারেন না কোথায় রেখেছেন সেই সনদটি। এরপর মা মারা গেছেন ৪ বছর আগে। পেশায় কৃষক ওই মুক্তিযোদ্ধা তার মায়ের মৃত্যুর পর বাড়ির আনাচে-কানাচে সমস্ত কাগজপত্র সন্ধান করতে গিয়ে সম্প্রতি পেয়েছেন সেই সনদটি। এখন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন তিনি। এর মধ্যে দিয়ে চান মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি।

মুক্তিযোদ্ধা দাবি করা ওই ব্যক্তির নাম আব্দুল গাফ্ফার। তিনি সদর উপজেলার সুলতানপুর এলাকার গোদাই মন্ডলের ছেলে।

আব্দুল গাফ্ফার জানান, মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পর নিজ এলাকার সিরাজুলের বাড়িতে আশ্রয় নেয় বেশ কিছু সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা। তাদের সহযোগী হিসেবে তিনি প্রথমে কাজ শুরু করেন। এরপর বালিয়াকান্দি এলাকায় আবুল কমান্ডারের তত্বাবধানে তিনি ৮ দিনের ট্রেনিং নেন। এরপর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ঝলমলিয়া, হালতি, জংলীর লেংগুরিয়াসহ বিভিন্ন জায়গায় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। স্বাধীনতা অর্জনের পর নাটোরের তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা শঙ্কর গোবিন্দ চৌধুরীর নির্দেশে তারা গরুর গাড়িতে করে গাদা, বন্দুক জমা দেন। কিছুদিন পর শঙ্কর গোবিন্দ চৌধুরী তাকে সনদ দেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুলতানপুরের পার্শ্ববর্তী গোকুলপুর এলাকার বাসিন্দা মন্তাজ মন্ডলের ছেলে মুক্তিযোদ্ধা ভাদু মন্ডল জানান, মুক্তিযুদ্ধের আগে তিনি বিডিআরে চাকরি করতেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে নি রাজশাহী অঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন তিনি।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশ স্বাধীনের পর এলাকায় এসে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে গাফ্ফারের যুদ্ধে অংশ নেয়ার কথা অনেকে শুনেছেন। তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা শঙ্কর গোবিন্দ চৌধুরীর সনদ দেয়ার কথাও জানেন। এ ছাড়াও নাটোর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার তার অতি ঘনিষ্ঠ বন্ধু মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমানের কাছেও গাফ্ফারের যুদ্ধে অংশ নেয়ার কথা শুনেছেন। এমন অবস্থায় গাফ্ফারকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্তি ও গেজেটভুক্তির মাধ্যমে তাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি প্রদান করা উচিত বলে দাবি করেন তিনি।

৩ ছেলে ও ২ মেয়ের জনক গাফ্ফারের এখন দিন কাটে কৃষি কাজ করে। অভাবের তাড়নায় দিন মজুরের কাজ করে সংসার চালাতে গিয়ে পড়ালেখা করাতে পারেননি কোন সন্তানকে। তাই বাবার পথ ধরে সন্তানরাও এখন দিন মজুর।

এ প্রসঙ্গে স্থানীয় ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলাউদ্দিন জানান, গাফ্ফারের বড় ছেলে নূর মোহাম্মদের স্ত্রী দীর্ঘদিন থেকে ক্যান্সারে আক্রান্ত। বয়সভারে ন্যুব্জ মুক্তিযোদ্ধা গাফ্ফারও এখন তেমন কাজ করতে পারেন না। এমন অবস্থায় মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে তালিকাভুক্ত হয়ে সরকারি সহযোগিতা পেলে বাঁকি জীবনটা সুখে কাটত। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের আশু পদক্ষেপ কামনা করেন তিনি।

মুক্তিযোদ্ধা গাফ্ফারের দাবি, জীবন বাজী রেখে যুদ্ধ করেছি। এখন শেষ জীবনে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি চাই। চাই মুক্তিযোদ্ধার সম্মান। এ ব্যাপারে দিক নির্দেশনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান এবং মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সকলের পদক্ষেপ কামনা করেন তিনি।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

টিকটকে আপত্তিকর ভিডিও পোস্ট, মেয়েকে গুলি করে হত্যা করলেন বাবা

ছবি: সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক আসক্তির কারণে মার্কিন নাগরিকত্বধারী আনোয়ার উল-হক নামে এক ব্যক্তি তার কিশোরী মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

লন্ডনভিত্তিক ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার ( ২৮ জানুয়ারি) দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কোয়েটায় এ ঘটনা ঘটে। তবে মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করার পর বাবা আনোয়ার উল-হকের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। তিনি প্রাথমিকভাবে তদন্তকারীদের বলেছিলেন যে গুলি অন্য কেউ করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে পাকিস্তানে পরিবার নিয়ে স্থানান্তরিত হন আনোয়ার। তার মেয়ের পোস্টগুলো তার কাছে ‘আপত্তিকর’ বলে মনে হয়েছে জানিয়ে মার্কিন নাগরিকত্বধারী ওই বাবা জানান, তিনি তার মেয়ে হিরার টিকটক করা পছন্দ করতেন না।

মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোর মতে, প্রতি বছর পাকিস্তানে শত শত মানুষ বিশেষ করে নারীরা ‘তথাকথিত অনার কিলিং’ এর শিকার হন। এই হত্যাকাণ্ডগুলো সাধারণত আত্মীয়স্বজনরা করে থাকেন যাদের যুক্তি তারা পরিবারের সম্মান রক্ষার্থে এই হত্যা করেছেন।

পুলিশ জানায়, ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সী হিরার পোশাক, জীবনযাত্রা এবং চলাফেরা নিয়ে আপত্তি ছিল তার পরিবারের। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তারা সকল দিক বিবেচনা করে তদন্ত করছেন। যার মধ্যে ‘অনার কিলিং’ (সম্মান রক্ষার্থে) হত্যার সম্ভাবনাও রয়েছে। যা পাকিস্তানে স্বাভাবিক ঘটনা।

তদন্তকারীরা বিবিসিকে জানান, হীরার ফোন তাদের হাতে এসেছে তবে সেটি লক করা। হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তার বাবার শ্যালককেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যদি এটি ‘অনার কিলিং’ হত্যাকাণ্ড বলে প্রমাণিত হয় এবং তারা দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরে গেল ৫ প্রাণ

ছবি: সংগৃহীত

রংপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ২৪ জন। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে এসব দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহত সকলের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

স্থানীয়রা জানান, রংপুর নগরীর সাতমাথা চায়না হল এলাকায় কুড়িগ্রামগামী পাভেল এক্সপ্রেসের একটি বাস ও তিন চাকার একটি মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হন। আহত হন আরও চারজন। আহতদের উদ্ধার করে রংপুর মেডিকাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের মাহিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কুদ্দুস বলেন, “কুড়িগ্রামগামী যাত্রীবাহী পাভেল এক্সপ্রেস এবং কাউনিয়া থেকে ছেড়ে আসা মাহিন্দ্রার সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই তিনজন মাহিন্দ্রার যাত্রী নিহত হন। আরও দুইজন গুরুতর আহত হন। আহতদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, “নিহতদের পরিচয় এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তাদের মরদেহ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”

রংপুর ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মাসুদ আলম জানান, ঘন কুয়াশার কারণে এই দুর্ঘটনা। মহেন্দ্রাকে চাপা দিয়ে বাসটি নিয়ে পালিয়ে গেছে চালক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতালের মর্গে পাঠান হয়েছে। তবে এখনো তাদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

এদিকে, সকাল পৌনে ৮টার দিকে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের পীরগঞ্জ বড়দরগাহ হাইওয়ের ফ্লাইওভারের দক্ষিণে একটি যাত্রীবাহী বাসকে আরেকটি বাস ওভারটেক করার সময় পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এ ঘটনায় এক যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন।

নিহতের নাম আসলাম খান (৪৫), তিনি সাতক্ষীরা জেলার কালীগঞ্জের সামাদ খানের ছেলে।

সাতক্ষীরা থেকে রংপুরের দিকে যাচ্ছিলেন বলে জানান বড়দরগাহ হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পুলিশ ফাঁড়ি এলাকায় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কুড়িগ্রামগামী সাদিকা তালুকদার পরিবহনের একটি বাস যাত্রী নামাচ্ছিল। এসময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা রংপুর এক্সপ্রেসের একটি বাস সাদিকা তালুকদার পরিবহনের বাসের পেছনে জোরে ধাক্কা দেয়। এতে রংপুর এক্সপ্রেসের সামনে এবং সাদিকা তালুকদার পরিবহনের পেছনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায়। ফলে ২০ জন আহত হন। গুরুতর অবস্থায় ৬-৭ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজন মারা যান।

পুলিশ ফাঁড়ির ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, জনসাধারণ, পুলিশ সদস্য ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা উদ্ধার কাজ চালায়। বাস দুটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে।

এছাড়া রংপুরের নজিরের হাট এলাকায় বাসের ধাক্কায় আরও এক পথচারী নিহত হন। তারও নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

Header Ad
Header Ad

ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ আদায়

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুপুর পৌনে ২টা জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) এতে ইমামতি করেন তাবলীগ জামায়াতের শীর্ষস্থানীয় মাওলানা জুবায়ের আহমেদ।

জুমার নামাজে অংশ নিতে ময়দান ছাড়িয়ে আশপাশে সড়ক, মহাসড়ক, ফুটপাত ও বিভিন্ন অলিগলি মুসল্লিতে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। তাবলিগ জামাতের শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে, শুক্রবার সকালে ফজরের নামাজের পর আম বয়ান করেছেন পাকিস্তানের মাওলানা জিয়াউল হক। তাৎক্ষণিকভাবে তা বাংলায় অনুবাদ করছেন মাওলানা নুরুর রহমান। শুক্রবার পৌনে ১০টায় খিত্তায় খিত্তায় তালিমের আমল করা হয়েছে। তালিমের আগে মোজাকেরা (আলোচনা) করেন ভারতের মাওলানা জামাল সাহেব।

এছাড়া বিশেষ কিছু অনুষ্ঠান হয়েছে। যেমন, সকাল ১০টায় শিক্ষকদের বয়ানের মিম্বারে বয়ান করেছেন ভারতের মাওলানা ফারাহিম সাহেব। ছাত্রদের সঙ্গে নামাজের মিম্বারে বয়ান করেছেন প্রফেসর আব্দুল মান্নান সাহেব, খাওয়াছদের (গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ) মাঝে টিনশেড মসজিদে বয়ান করেছেন ভারতের মাওলানা আকবর শরিফ সাহেব।

এদিকে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজে অংশ নিতে সকালে থেকেই ইজতেমা ময়দানের উদ্দেশে মুসল্লিদের ঢল নামে। ইজতেমায় অংশ নিতে না পারলেও দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজের জামাতে অংশ নিতে ময়দানমুখী হয়েছে ঢাকা ও গাজীপুরের আশপাশের বিভিন্ন জেলার মানুষ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টিকটকে আপত্তিকর ভিডিও পোস্ট, মেয়েকে গুলি করে হত্যা করলেন বাবা
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরে গেল ৫ প্রাণ
ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ আদায়
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের চার ঘণ্টা পর উদ্ধার, আটক ১
সবজির দামে ক্রেতাদের স্বস্তি, বাজার চড়া তেল-চালের
বিশ্ব ইজতেমায় ৭২ দেশের ২১৫০ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন
ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস্থ বাবর, দুবাই হাসপাতালে ভর্তি
সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা
টাঙ্গাইলে নিজ বাড়ির পাশে পড়ে ছিল যুবকের গলাকাটা মরদেহ
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ৪২ ফিলিস্তিনির লাশ উদ্ধার
ছাত্রদল নেতার সমন্বয়ক পরিচয়ে প্রকল্প গ্রহণ, বাস্তবায়নে অনিয়মের চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
ছাত্রদের চাপে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের হাতে হাতকড়া, ডিম নিক্ষেপ
ওভাল ক্রিকেট টিমের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনল আম্বানি পরিবার
সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস
প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির