বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইতালি যাওয়ার নেশায় সাগরে ডুবেছেন মাদারীপুরের শতাধিক যুবক

মৃতদের কয়েকজন। ছবি: সংগৃহীত

দালালদের প্রলোভনে পড়ে অবৈধ পথে ইতালি যাওয়ার সময় সাগরে ডুবে গত ১০ বছরে মাদারীপুরের শতাধিক যুবকের প্রাণহানি ঘটেছে। কেউ জীবন নিয়ে বেঁচে ফিরলেও সইতে হয়েছে নির্মম নির্যাতন। দালালদের প্রলোভনে ইতালী পাঠাতে গিয়ে সন্তান হারানোর পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে জেলার অসংখ্য পরিবার! গত ১০ বছরে মাদারীপুরে ৩২৯টি মানবপাচার মামলা হয়েছে। তবে মামলার একটিরও বিচার হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।

ভুক্তভোগী পরিবার সূত্র ও খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুর্ঘটনায় প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটলেও অবৈধপথে ইতালী যাওয়ার প্রবণতা কমেনি। ফলে ভূমধ্যসাগর নৌকাডুবিতে বাড়ছে প্রাণহানি। গেল ১০ বছরে তিউনিসিয়ায় নৌকাডুবিতে মারা যাওয়াদের মধ্যে মাদারীপুরের রয়েছে শতাধিক যুবক। এখনো নিখোঁজ অনেকে। সবশেষ গত ১৪ ফেব্রুয়ারি তিউনিসিয়ায় নৌকায় আগুন ধরে মারা যাওয়া আট বাংলাদেশির মধ্যে পাঁচজনই মাদারীপুরের বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানায়, এলাকার অল্প বয়সী তরুণ ও যুবকেরা পড়ে দালালের খপ্পরে। দালালদের প্রলোভনে ভিটেমাটি বিক্রি করার পাশাপাশি সুদে টাকা এনেও সন্তানদের অবৈধভাবে বিদেশে পাঠায় অভিভাবকরা। দুর্ঘটনায় আদরের সন্তান মারা যাওয়ায় নিঃস্ব হয় পরিবারগুলো।

মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, 'দালালচক্রকে নির্মূল না করায়, একের পর এক নৌকাডুবিতে মারা যাচ্ছে মানুষ। প্রতিরোধে প্রয়োজন জনপ্রতিনিধিদের আন্তরিকতা আর সচেতনতা বৃদ্ধি করা। '

একাধিক সূত্র জানিয়েছে, রাজনৈতিক নেতাদের ছত্রছায়ায় জেলাজুড়ে গড়ে উঠেছে একাধিক দালালচক্র। থানায়ও রয়েছে বড় সিন্ডিকেট।

জেলা পুলিশের তথ্য মতে, গত ১০ বছরে মাদারীপুরে ৩২৯টি মানবপাচার মামলা হয়েছে। এর মধ্যে মীমাংসা হয়েছে ১১১টি মামলার। বিচার হয়নি একটিরও। এমন দুর্ঘটনায় নিহতের স্বজনদের অনেক সময় মামলাও করতে দেয়নি দালালচক্র। সামান্য কিছু টাকা দিয়ে মীমাংসার চেষ্টা চালায় তারা। এতে কমছে না এমন দুর্ঘটনায় প্রাণহানির সংখ্যা।

একাধিক সূত্র জানায়, ২০১৩-২০২৩ এই ১০ বছরে মাদারীপুরে আদালত ও থানায় মানবপাচারের মোট মামলা হয়েছে ৩২৯টি। এর মধ্যে জেলার বিভিন্ন থানায় মামলার সংখ্যা ২৯২টি ও আদালতে ৩৭টি মামলা দায়ের হয়। মামলায় মোট আসামি ১৪৬৬ জন হলেও গ্রেপ্তার হয় মাত্র ২৮৭ জন। আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয় ৯৬টি মামলার, আর আদালতে চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা পড়ে ৮৭টি মামলার। এছাড়া এখন পর্যন্ত ১১১টি মামলা মীমাংসা হওয়ায় বাদী মামলা প্রত্যাহার করেছেন। গত ১০ বছরে অবৈধপথে ইতালী পাড়ি জমিয়েছে ৫৫০০ জন।

বিভিন্ন মামলা, ভুক্তভোগী স্বজন ও জেলা পুলিশ সূত্রে দালালদের তালিকায় যাদের নাম পাওয়া গেছে তারা হলেন- গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরের সুন্দরদী গ্রামের মোশারফ কাজী, একই উপজেলার গজারিয়া গ্রামের রহিম শেখ, মাদারীপুর সদর উপজেলার কুমড়াখালী গ্রামের এমদাদ বেপারী, একই উপজেলার বড়াইলবাড়ীর জামাল খান, দক্ষিণপাড়ার সামাদ বেপারী, চর-নাচনার আতিবর মোড়ল ও কাশেম মোড়ল, বড়াইলবাড়ী গ্রামের সবুজ মীরা, জামাল খান, রুবেল খাঁ, সুমন মীরা, শ্রীনাথদি বাজিতপুরের জাহাঙ্গীর হাওলাদার, চাছার গ্রামের ইউসুফ খান জাহিদ, নয়াচর গ্রামের মহসিন মাতুব্বর ও মিজান মাতুব্বর, পেয়ারপুরের আম্বিয়া বেগম ও সবুর খান, গাছবাড়িয়া গ্রামের নাসির শিকদার, রাজৈর উপজেলার বদরপাশা গ্রামের জুলহাঁস তালুকদার, একই উপজেলার তেলিকান্দি গ্রামের মনিকা বেগম, শাখারপাড়ের কামরুল মোল্লা ও এমরান মোল্লা, আমগ্রাম কৃষ্ণারমোড় এলাকার শামীম ফকির ও সম্রাট ফকির, শিবচর উপজেলার দত্তপাড়া এলাকার শহিদুল মাতুব্বর ও সিরাজ মাতুব্বর।

মানবাধিকার কর্মী মশিউর রহমান পারভেজ বলেন, 'দীর্ঘদিন ধরে অবৈধপথে ইতালীতে যাওয়ার সময় মাদারীপুরের যুবকরা মৃত্যুর মুখে পড়ে যায়। অনেক সময় মারাও গেছে অনেকেই। দালালদের বিচার না হওয়ার কারণে এই অপরাধ কমছে না। মানবপাচারের ঘটনায় দালালদের কঠিন বিচার হলে সমাজ থেকে এই অপরাধ কমিয়ে আনা সম্ভব। '

মাদারীপুর আদালতের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আব্দুলাহ আল মামুন বলেন, 'এলাকাভিত্তিক গড়ে উঠেছে দালালচক্র। এই চক্রটি শক্তিশালী হওয়ায় বাদীকে অনেক সময় মামলা তুলে নিতে ভয়ভীতি দেখায়। এতে আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে দালালরা। '

মাদারীপুরের পুলিশ সুপার মাসুদ আলম জানান, 'শুধু আইনের প্রয়োগ করেই দালালকে নির্মূল করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে প্রয়োজন সামাজিক আন্দোলন, পাশাপাশি জনপ্রতিনিধিদের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। তাহলে সমাজ থেকে দালাল নির্মূল হবে। এছাড়া মানবপাচার মামলায় অনেক দালাল গ্রেপ্তারের পর জামিনে বেরিয়ে এসে আবারো একই কাজে লিপ্ত হচ্ছে। সবকিছু মিলিয়ে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুললেই এই ঘটনার আর পুনরাবৃত্তি হবে না। '

Header Ad
Header Ad

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনির অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ১৫ মাসের অধিক সময় পর ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও, ধ্বংসযজ্ঞের ভয়াবহতা এখনও পরিষ্কারভাবে দেখা যাচ্ছে। যুদ্ধবিরতির পর গাজার বাসিন্দারা নিজেদের হারানো স্বজনদের খোঁজে ধ্বংস হওয়া ভবনের ধ্বংসস্তূপে ছুটে যাচ্ছেন। তবে তাদের পক্ষে কিছুই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, কেবল কঙ্কাল ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি শুরুর পর স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা রাফার ধ্বংসস্তূপের মধ্যে মৃতদেহের খোঁজ করছেন। এই সময়ের মধ্যে অন্তত ১২০টি পচাগলা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে অধিকাংশ মরদেহের কেবল কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছে, কিছু মরদেহ সম্পূর্ণ পচে গেছে। এক স্বেচ্ছাসেবী জানায়, পরিবারের সদস্যরা হারানো স্বজনদের খুঁজতে শতাধিক ফোন করেছেন।

স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ শুরু হলেও ভারী যন্ত্রপাতির অভাবে প্রচুর সময় লেগে যাচ্ছে। গত ১৫ মাসের ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রায় ২০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে, এবং ৯০ শতাংশ বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। এর পাশাপাশি, হাজার হাজার অবিস্ফোরিত বোমা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে, যা পরিবেশের জন্য বিপজ্জনক।

জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গাজা থেকে চার কোটি ২০ লাখ টনের বেশি ধ্বংসাবশেষ সরাতে হবে, যা সম্পূর্ণ করতে ১০ বছর সময়ও লাগতে পারে। এই পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ অপসারণ করতে প্রায় ৭০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। এ ছাড়া, বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা অবিস্ফোরিত বোমাগুলোর নিষ্ক্রিয়করণ কিংবা অপসারণ প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল এবং ব্যয়বহুল। তাই এই কাজে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

Header Ad
Header Ad

বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা

ছবি: সংগৃহীত

ইতালির রোম থেকে ঢাকা আসা বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩৫৬ নম্বর ফ্লাইটে বোমা রয়েছে এমন আতঙ্কের পর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি করা হয়। তবে, তল্লাশি শেষে কর্তৃপক্ষ জানায়, বিমানে কোনো বোমা বা ক্ষতিকর বস্তু পাওয়া যায়নি।

বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, ফ্লাইটটি রোম থেকে ঢাকায় আসার পথে বোমা থাকার আশঙ্কা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। এ খবরে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্রুত জোরদার করা হয়। বিমানবাহিনী, সিভিল এভিয়েশন এবং এভসেকের দল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তৎপর হয়।

বিজি-৩৫৬ ফ্লাইটটি মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় রাত ৮টায় রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি বিমানবন্দর থেকে রওনা হয়ে সকালে সকাল ৯টা ২৮ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপদে অবতরণ করে।

পরে, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট বিমানটি তল্লাশি করে। সিট, করিডোর, টয়লেট ও ক্যাফে সহ বিমানটির সকল স্থানে চেকিং চালানো হয়। যাত্রীদের জরুরি ভিত্তিতে নামানো হলেও তাদের হ্যান্ড ব্যাগেজগুলোও তল্লাশি করা হয়, তবে সেগুলোর মধ্যে সন্দেহজনক কিছুই পাওয়া যায়নি।

শেষে, নিরাপদে বিমানটি তৃতীয় টার্মিনালে সরিয়ে যাত্রীদেরকে স্বস্তির সঙ্গে পৌঁছে দেওয়া হয়। ফ্লাইটটিতে মোট ১৩ জন ক্রু এবং ২৫৪ জন যাত্রী ছিল।

Header Ad
Header Ad

কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি

কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি। ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়া যেতে না পারা ১৮ হাজার কর্মীদের ‘মহাসমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি’ শীর্ষক ব্যানারে সকাল থেকেই সড়কের ওপর অবস্থান করেন বিদেশগামী কর্মীরা। এতে মূল সড়কের উভয় পাশে যানবাহনের দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়।

টাকা দিয়েও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়া যেতে না পেরে আন্দোলনে নামা বিদেশগামী কর্মীদের কারওয়ান বাজার মোড় থেকে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। আজ বুধবার (২২ জানুয়ারি) বেলা ১১টা দিকে রাস্তা থেকে উঠিয়ে দেয়া হয় তাদের।

তাদের দাবি- তারা এখনো রিক্রুটিং এজেন্টদের কাছ থেকে অর্থ ফেরত পাননি। তাই অর্থ ফেরতসহ বিভিন্ন দাবিতে রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় অবস্থান নেন।

আবরোধকারীদের একজন বলেন, ৫ লাখ টাকা দিয়েও আমরা মালয়েশিয়া যেতে পারিনি। বর্তমানে ঋণ করে চলছি, পরিবার নিয়ে খুব কষ্টের মধ্যে আছি। জানুয়ারির মধ্যেই আমাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এ সময় বিষয়টি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের দাবিও জানান তিনি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে না, চলছে বিকল্প চিকিৎসা
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক
ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ
সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
তুরস্কে হোটেলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৬৬
ভোটের মাঠে ইসলামের পক্ষে একটিই বাক্স পাঠানোর প্রত্যয়
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তাকে বদলি