বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভুয়া ঠিকানায় সরকারি চাকরি নেওয়ার অভিযোগ, পেয়েছেন পদোন্নতিও

বরগুনায় ভুয়া ঠিকানা ব্যবহার করে সরকারি চাকরি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মো. সাইদুর রহমানের বিরুদ্ধে। তিনি সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ পেয়ে গত ৫ বছরে পদোন্নতি পেয়ে বর্তমানে তালতলী উপজেলায় উপ-প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তৎকালীন জেলা প্রশাসক মো. মোখলেছুর রহমানের সময়ে ২০১৭ সালের ৯ জুন বরগুনা জেলার স্থায়ী বাসিন্দাদের জন্য কয়েকটি শুন্য পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বরগুনা জেলা প্রশাসন। পটুয়াখালী জেলার টাউন বহালগাছিয়া গ্রামের বাসিন্দা হয়েও প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে আবেদন করেন মো. সাইদুর রহমান।

নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর ২০১৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ পান তিনি। সাইদুর রহমান আবেদনে স্থায়ী ঠিকানা উল্লেখ করেন বরগুনা সদরের আয়লা-পাতাকাটা ইউনিয়নের কদমতলা গ্রাম। যা শুধু ওই ইউনিয়নের অনলাইনের একটি বালামে ছাড়া বাস্তবে নেই।

আবেদন ও নিয়োগে সাইদুরের উল্লেখিত স্থায়ী ঠিকানা নিয়ে অনুসন্ধান করে ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড কদমতলা গ্রামের কেউই মো. সাইদুর রহমান ও তার বাবা আবদুল জলিল সিকদার এবং মা মমতাজ বেগম নামের কাউকে চিনতে পারেননি। এমনকি ওই ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশও এই নামের কোনো স্থায়ী বাসিন্দাদের চিনতে পারেননি। এরপর ৫নং আয়লা-পাতাকাটা ইউনিয়ন পরিষদের তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের হিসেব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর অনলাইনে খুঁজে ও সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডে সাইদুরের কোনো জন্মনিবন্ধন পাননি। তবে ১২নং বালামে তার নাম পাওয়া যায়।

এ বিষয়ে আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বর্তমান ইউপি সদস্য কাজী মোকলেস বলেন, আমার ৬৫ বছর বয়সে এই নামের এই ওয়ার্ডে এমন কোনো লোক বা পরিবারকে চিনি না। আর যে জন্মসনদ বানানো হয়েছে সেটা আমার আগের ইউপি সদস্যের সময়ের।

এ বিষয়ে আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য এনায়েত হোসেন বলেন, এই বিষয়ে আমি কিছু জানি না এবং কীভাবে এই এলাকার ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে তাও অবগত নই। তখনকার চেয়ারম্যান জানতে পারেন।

আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান খন্দকার আশরাকুর রহমান ফিরোজের কাছে জানতে চাইলে তিনিও সাইদুরকে চিনতে পারেননি। তিনি বলেন, অনিয়ম দুর্নীতি হতেই পারে। আমার কাছে একটি কাগজ আসত তিন হাত ঘুরে। তাই হয়তো আমি স্বাক্ষর দিয়েও থাকতে পারি। মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে স্থায়ী ঠিকানা বানিয়ে চাকরি নিয়েছে কি না বিষয়টি যাচাই হওয়া উচিত।

এ বিষয়ে আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মো. মোশারফ হোসেন বলেন, ওই সময়ে আমি চেয়ারম্যান না থাকায় এ বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে স্থায়ী ঠিকানার ভুয়া তথ্য দিয়ে অন্য জেলার কেউ চাকরি নিলে বরগুনা জেলার কেউ চাকরি থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এটার সঠিক তদন্ত করা উচিত।

বরগুনা জেলা সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) সভাপতি মনির হোসেন কামাল বলেন, এখানে অনিয়ম দুর্নীতি হয়েছে। এই অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে যে তার চাকরি হবে সে কারণেই তিনি বরগুনায় স্থায়ী ঠিকানা দিয়ে জাল জন্মনিবন্ধন তৈরি করেন। এই ধরনের অনিয়ম দুর্নীতি না হলে নিয়োগের শর্ত অনুযায়ী বরগুনা জেলার কারও না কারও চাকরি হতো। আমরা এই দুর্নীতির সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তালতলী উপজেলা পরিষদের উপ-প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইদুর রহমান বলেন, আমার বাড়ি আয়লা পাতাকায়। আর নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ যাচাই বাছাই করেই আমাকে নিয়োগ দিয়েছেন। তার কাছে পটুয়াখালীর টাউন বহালগাছিয়া গ্রামে বর্তমান ঠিকানা কেন প্রশ্ন করলে তিনি এ বিষয়ে কিছু বলতে চান না বলে জানান।

এ বিষয়ে তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিফাত আনোয়ার টুম্পা বলেন, ভুল তথ্য দিয়ে চাকরি নিয়েছেন কি না আমার জানা নেই। তবে এ বিষয়ে যদি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ থেকে তদন্তের কথা বলা হয় তাহলে তদন্ত সাপেক্ষে দোষী প্রমাণিত হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতে জানাব।

বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

এসজি

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত