শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এমপির বাসভবন ও কার্যালয়ের সামনে দুইটি মরণ ফাঁদ

বরগুনা সদর রোড। যার পূর্বদিকে পুরাকাটা লঞ্চ ও ফেরিঘাটসহ কয়েকটি বাসস্ট্যান্ড। পশ্চিম দিকে রয়েছে বরগুনা নদীবন্দর, বাস ও মোটরসাইকেল স্ট্যান্ডসহ বড়ইতলা ফেরিঘাট। তাই ব্যস্ত এই সড়কটির উপর দিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের চলাচল। এই সড়কের পশ্চিম দিকে পাশাপাশি অবস্থিত বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদ ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর বাসভবন ও কার্যালয়।

সম্প্রতি সংসদ সদস্যের ওই বাসভবন ও কার্যালয় সংলগ্ন দুই লেনের সড়কে জেব্রা ক্রসিং থাকার পরও নতুন করে দুটি স্পিড ব্রেকার তৈরি করা হয়েছে। তবে তাতে কোনো প্রকার রং কিংবা চিহ্নিত করার কোনো সাইনবোর্ড দেওয়া হয়নি। ফলে দিনের বেলায় কিছুটা রক্ষা পেলেও প্রতি রাতেই এই স্পিড ব্রেকার দুটি টপকাতে গিয়ে দেখে-না দেখে, ইচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায় কম-বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। ইতিমধ্যে এখানে দুর্ঘটনার শিকার হওয়া ভুক্তভোগীরা স্পিড ব্রেকার চিহ্নিত করার উদ্যোগ কিংবা অপসারণের দাবি তুলেছেন।

মো. নিশাত নামে এক মোটরসাইকেলচালক বলেন, ‘এমপির বাসা তাই এখানে না লাগলেও দুইটা স্পিড ব্রেকার দিয়ে রাখতেই হবে। অথচ এতে যে বিপদ বাড়ছে সে খবর কে রাখে। দুই দিন আগে রিকশা থেকে পড়ে এক মেয়ের দাত ভেঙে গেছে। গতকাল এক বৃদ্ধ ডিমের গাড়িসহ পড়ে গেছে। তার সব ডিম ভেঙে গেছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল নেওয়া হয়েছে। পরে ফেসবুকে এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠলে সেখানে পাথরের গুড়া দিয়ে গেছে সংশ্লিষ্টরা। যা স্লিপ কেটে গাড়ি ও চালকদের আরও বিপদ বাড়িয়েছে। তাই এই মরন ফাঁদ স্পিড ব্রেকারগুলো ভেঙে ফেলার দাবি সাধারণ চালকদের।’

বুধবার রাতে দুর্ঘটনার শিকার হয় সদরের ডালভাঙা গ্রামের বৃদ্ধ রিকশাচালক মুজিবর রহমান। বর্তমানে তিনি বরিশাল শেরে-বাংলা মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন আছেন।

মুজিবরের শ্যালক শুক্কুর মিয়া বলেন, বুধবার সন্ধ্যায় দুলাভাই না দেখে এমপি সাহেবের অফিসের সামনে স্পিড ব্রেকারের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পা ভেঙে ফেলেছেন। খবর পেয়ে তাকে বরগুনা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা বরিশালে স্থানান্তর করেন।

মুঠোফোনে আহত মুজিবুর বলেন, ‘এখানে স্পিড ব্রেকার আছে বোঝার উপায় নাই। অন্ধকারে এটির কারণে আরও দুর্ঘটনা হবে। আমি গরিব মানুষ, রিকশা চালিয়ে পেট বাঁচাই। এখন কীভাবে চিকিৎসা করব, কে দেবে এত টাকা।’

ওই এলাকার চায়ের দোকানদার বারেক বলেন, স্পিড ব্রেকারগুলো দেওয়ার পর থেকেই অনেক চালক না জেনে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। বিশেষ করে রাতে বেশি দুর্ঘটনা হয়। যার শব্দ পেয়ে আমরা দৌঁড়ে গিয়ে তাদের রক্ষা করার চেষ্টা করি। প্রতিদিন ৩-৪ টা ঘটনা ঘটেই। 

স্থানীয় সাংবাদিক ফসল পাটোয়ারী বলেন, ‘সংসদ সদস্যের বাসভবনের সামনের সড়কের দুটি স্পিড ব্রেকারে কোনো রং দেয়নি। যেহেতু ওখানে নতুন স্পিড ব্রেকার দেওয়া হয়েছে, এটা সম্বন্ধে অনেক গাড়ি চালকের ধারণা নেই। তাই দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে।’

আরেক সাংবাদিক রুদ্র রুহান বলেন, ‘আমি নিজেই একদিন খেয়াল করতে পারিনি। উচ্চলাফ দিয়ে কোনোমতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ করেছি। তখনই রং দিতে অনুরোধ করেছিলাম।’

আইনজীবী তপু রায়হান বলেন, ‘সড়ক-মহাসড়কে অপরিকল্পিতভাবে স্পিড ব্রেকার দেওয়ার বিধান নেই। দিক নির্দেশক চিহ্ন এবং পথচারীদের পারাপারে জেব্রা ক্রসিংয়ের বাইরে সড়কে শুধু র‍্যাম্বেল স্ট্রেট (আধা ইঞ্চি উঁচু বিট এক সঙ্গে ছয় থেকে আটটি) থাকতে পারে। বিপজ্জনক ভাবে স্পিড বেকার বসানো মানে শুধু গাড়ির ক্ষতি না, এর মাধ্যমে বাড়িয়ে তোলা হচ্ছে কয়েকগুণ দুর্ঘটনার আশঙ্কাও।’

এ বিষয়ে বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু জানান, এখানে স্পিড ব্রেকার দুটি দেওয়ার আগেও কয়েকটা দুর্ঘটনা হয়েছে, তাই এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে সড়ক ও জনপথ কর্তৃপক্ষকে রং করে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

এ ব্যাপারে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও বরগুনা সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ গিয়াস উদ্দিনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে সংশ্লিষ্ট বিভাগের অপর এক কর্মকর্তা বলেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কিংবা রাজনৈতিক নেতাদের চাপেই এগুলো বসাতে হয়। এতে আমরা দায়ী নই।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত