বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

লঞ্চের বর্জ্যে দূষিত হচ্ছে কীর্তনখোলা নদী

বরিশাল-ঢাকা রুটের লঞ্চগুলো প্রতিদিন যাতায়াত পথে দূষিত করছে নদী। এ ছাড়া বরিশাল নৌ-বন্দরে প্রতিদিন লঞ্চ নোঙর করার পরে যাত্রীদের ব্যবহারকৃত বিভিন্ন খাবারের প্লাস্টিক, পলিথিনের প্যাকেটসহ নানা বর্জ্য লঞ্চ ধুয়ে ফেলা হচ্ছে কীর্তনখোলায়। এতে দূষিত হচ্ছে মিঠা পানির নদী কীর্তনখোলা। তবে লঞ্চ স্টাফদের দাবি, লঞ্চের কোনো বর্জ্য নদীতে ফেলা হয় না।

সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বরিশাল নৌ-বন্দরে সরেজমিনে দেখা যায়, লঞ্চের পাশেই পানিতে ভাসছে বিভিন্ন প্লাস্টিকের বোতল, খাবারের প্যাকেটসহ পলিথিন জাতীয় বর্জ্য। এ ছাড়া লঞ্চের ডেকে পড়ে থাকা ময়লা-আবর্জনা কুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে কীর্তনখোলায়।

এদিকে পদ্মাসেতু উদ্বোধনের পরে লঞ্চে যাত্রী কম হলেও এখন নিয়মিত বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশে তিনটি লঞ্চ যাতায়াত করে। এ ছাড়া বরিশালের অন্যান্য উপজেলা হিজলা, মেহেন্দীগঞ্জ থেকে ভোলা, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুরে প্রায় ২০টি লঞ্চ চলাচল করে। প্রতিদিনি এতে যাতায়াত করেন প্রায় ২০ হাজার মানুষ। এ লঞ্চগুলোর ময়লাও এই নদীতে ফেলা হয় বলে অভিযোগ পরিবেশবিদদের।

পরিবেশ ও ঐতিহ্য রক্ষা কমিটির সদস্য কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন, ‘প্রতিদিন এভাবে কীর্তনখোলায় লঞ্চের বর্জ্য ফেলা হলে কীর্তনখোলা তার ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলবে। জলবায়ুতে ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে বিষাক্ত কার্বনের মাত্রা। ফলে পরিবেশ মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। এভাবে নদীর নাব্যতা ক্রমশ হ্রাস পেতে থাকলে আস্তে আস্তে নদী ভরাট হয়ে যাবে। এতে পরিবেশ দূষণ বাড়বে ব্যাপক হারে। তাই কর্তৃপক্ষকে এখনই সজাগ হতে হবে।’

বিডি ক্লিন বরিশাল সদর উপজেলার সমন্বয়ক জাহিদ এরফান বলেন, ‘আমরা পোর্ট অফিসারের সঙ্গে বসে এই বিষয়ে মিটিংও করেছি। কিন্তু তারপরেও তেমন কোনো সচেতনা দেখতে পাইনি। বরাবরের মতোই লঞ্চ কর্তৃপক্ষ ময়লাগুলো নদীতে ফেলছে। এতে আমাদের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। ওই প্লাস্টিকের বর্জ্যের ছোট টুকরোগুলো মাছের পেটে যায়। এতে মাছের প্রজননের ক্ষতি হয়, অনেক সময় মাছ মরে ভেসে উঠে। আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করতে যত দ্রুত সম্ভব লঞ্চের বর্জ্য নদীতে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে সরিয়ে নেওয়া উচিত।’

অ্যাডভেঞ্চার লঞ্চের স্টাফ মো. সুমন বলেন, ‘ময়লা-আবর্জনা জমা করে পলিথিনের প্যাকেটে করে বড় ডাস্টবিনে রাখা হয়। সেখান থেকে সকালে এসব বর্জ্য বাইরের লোক আইসা নিয়ে যায়। বর্জ্য আমরা নদীতে ফালাই না।’

পরিচ্ছন্নতাকর্মী মো. জাহাঙ্গীর বলেন, ‘নৌ-বন্দরের সামনে ফাঁকা স্থানে আশপাশের ফুচকা-চটপটি, চায়ের দোকানসহ টং-দোকানিরা রাতের আঁধারে এসে বর্জ্য ফেলে যায়।’

ঢাকাগামী লঞ্চযাত্রী মো. শিহাব বলেন, ‘লঞ্চগুলোতে পর্যাপ্ত ডাস্টবিন নেই। রাতে লঞ্চ ঘুরলে দেখা যাবে ডাস্টবিনের চেয়ে লঞ্চের মেঝেতে ময়লা বেশি। এ ছাড়া যাত্রীদের সচেতন করার উদ্যোগ নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে। যেন সবাই ময়লা একটি নির্দিষ্ট স্থানে রাখে।’

জেলে মো. হানিফ বলেন, ‘এই নদীতে আগে জাল ভইরা মাছ পাওয়া যাইত। এহন জালে পলিথিন আর বোতল উঠে। আগের মতো আর কীর্তনখোলায় মাছ পাওয়া যায় না। ময়লার কারণে মাছ কমছে আর নদীর গভীরতা কমছে।’

নদী দূষণের ফলে জলবায়ু বিপর্যয়ের কথা স্বীকার করে বরিশাল নদী বন্দরের উপ-পরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘নদী দূষণ যাতে না হয় সেজন্য বিআইডব্লিউটিএর পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। লঞ্চগুলো ঘাটে ভিড়লে যেন ওই ময়লাগুলো নির্দিষ্ট স্থানে রাখা হয়। তবে বেশি যদি সচেতনতা বৃদ্ধি করা যায় এবং সবার সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করা যায় তাহলে এটি প্রতিরোধ করা খুবই সহজ হবে।’

এসজি

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব