শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

লঞ্চের বর্জ্যে দূষিত হচ্ছে কীর্তনখোলা নদী

বরিশাল-ঢাকা রুটের লঞ্চগুলো প্রতিদিন যাতায়াত পথে দূষিত করছে নদী। এ ছাড়া বরিশাল নৌ-বন্দরে প্রতিদিন লঞ্চ নোঙর করার পরে যাত্রীদের ব্যবহারকৃত বিভিন্ন খাবারের প্লাস্টিক, পলিথিনের প্যাকেটসহ নানা বর্জ্য লঞ্চ ধুয়ে ফেলা হচ্ছে কীর্তনখোলায়। এতে দূষিত হচ্ছে মিঠা পানির নদী কীর্তনখোলা। তবে লঞ্চ স্টাফদের দাবি, লঞ্চের কোনো বর্জ্য নদীতে ফেলা হয় না।

সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বরিশাল নৌ-বন্দরে সরেজমিনে দেখা যায়, লঞ্চের পাশেই পানিতে ভাসছে বিভিন্ন প্লাস্টিকের বোতল, খাবারের প্যাকেটসহ পলিথিন জাতীয় বর্জ্য। এ ছাড়া লঞ্চের ডেকে পড়ে থাকা ময়লা-আবর্জনা কুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে কীর্তনখোলায়।

এদিকে পদ্মাসেতু উদ্বোধনের পরে লঞ্চে যাত্রী কম হলেও এখন নিয়মিত বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশে তিনটি লঞ্চ যাতায়াত করে। এ ছাড়া বরিশালের অন্যান্য উপজেলা হিজলা, মেহেন্দীগঞ্জ থেকে ভোলা, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুরে প্রায় ২০টি লঞ্চ চলাচল করে। প্রতিদিনি এতে যাতায়াত করেন প্রায় ২০ হাজার মানুষ। এ লঞ্চগুলোর ময়লাও এই নদীতে ফেলা হয় বলে অভিযোগ পরিবেশবিদদের।

পরিবেশ ও ঐতিহ্য রক্ষা কমিটির সদস্য কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন, ‘প্রতিদিন এভাবে কীর্তনখোলায় লঞ্চের বর্জ্য ফেলা হলে কীর্তনখোলা তার ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলবে। জলবায়ুতে ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে বিষাক্ত কার্বনের মাত্রা। ফলে পরিবেশ মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। এভাবে নদীর নাব্যতা ক্রমশ হ্রাস পেতে থাকলে আস্তে আস্তে নদী ভরাট হয়ে যাবে। এতে পরিবেশ দূষণ বাড়বে ব্যাপক হারে। তাই কর্তৃপক্ষকে এখনই সজাগ হতে হবে।’

বিডি ক্লিন বরিশাল সদর উপজেলার সমন্বয়ক জাহিদ এরফান বলেন, ‘আমরা পোর্ট অফিসারের সঙ্গে বসে এই বিষয়ে মিটিংও করেছি। কিন্তু তারপরেও তেমন কোনো সচেতনা দেখতে পাইনি। বরাবরের মতোই লঞ্চ কর্তৃপক্ষ ময়লাগুলো নদীতে ফেলছে। এতে আমাদের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। ওই প্লাস্টিকের বর্জ্যের ছোট টুকরোগুলো মাছের পেটে যায়। এতে মাছের প্রজননের ক্ষতি হয়, অনেক সময় মাছ মরে ভেসে উঠে। আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করতে যত দ্রুত সম্ভব লঞ্চের বর্জ্য নদীতে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে সরিয়ে নেওয়া উচিত।’

অ্যাডভেঞ্চার লঞ্চের স্টাফ মো. সুমন বলেন, ‘ময়লা-আবর্জনা জমা করে পলিথিনের প্যাকেটে করে বড় ডাস্টবিনে রাখা হয়। সেখান থেকে সকালে এসব বর্জ্য বাইরের লোক আইসা নিয়ে যায়। বর্জ্য আমরা নদীতে ফালাই না।’

পরিচ্ছন্নতাকর্মী মো. জাহাঙ্গীর বলেন, ‘নৌ-বন্দরের সামনে ফাঁকা স্থানে আশপাশের ফুচকা-চটপটি, চায়ের দোকানসহ টং-দোকানিরা রাতের আঁধারে এসে বর্জ্য ফেলে যায়।’

ঢাকাগামী লঞ্চযাত্রী মো. শিহাব বলেন, ‘লঞ্চগুলোতে পর্যাপ্ত ডাস্টবিন নেই। রাতে লঞ্চ ঘুরলে দেখা যাবে ডাস্টবিনের চেয়ে লঞ্চের মেঝেতে ময়লা বেশি। এ ছাড়া যাত্রীদের সচেতন করার উদ্যোগ নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে। যেন সবাই ময়লা একটি নির্দিষ্ট স্থানে রাখে।’

জেলে মো. হানিফ বলেন, ‘এই নদীতে আগে জাল ভইরা মাছ পাওয়া যাইত। এহন জালে পলিথিন আর বোতল উঠে। আগের মতো আর কীর্তনখোলায় মাছ পাওয়া যায় না। ময়লার কারণে মাছ কমছে আর নদীর গভীরতা কমছে।’

নদী দূষণের ফলে জলবায়ু বিপর্যয়ের কথা স্বীকার করে বরিশাল নদী বন্দরের উপ-পরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘নদী দূষণ যাতে না হয় সেজন্য বিআইডব্লিউটিএর পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। লঞ্চগুলো ঘাটে ভিড়লে যেন ওই ময়লাগুলো নির্দিষ্ট স্থানে রাখা হয়। তবে বেশি যদি সচেতনতা বৃদ্ধি করা যায় এবং সবার সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করা যায় তাহলে এটি প্রতিরোধ করা খুবই সহজ হবে।’

এসজি

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত