মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

২৮ বছরের রাজত্ব অফিস সহকারী দুলালের

বরগুনা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উচ্চমান সহকারী দুলাল কৃষ্ণ মালাকারের (দুলাল বাবু) বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলা, ঘুষ বাণিজ্য, কাঙ্খিত উৎকোচ না পেয়ে শিক্ষকদের হয়রানিসহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের প্রতিকার চেয়ে গত ৩০ জুলাই জেলা প্রাথমিক অফিসার বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন বরগুনা সদরের বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত ৪১ জন শিক্ষক।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এম এম মিজানুর রহমান অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুলাল কৃষ্ণের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের অভিযোগ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

অভিযোগে বলা হয়, সহকারীি শিক্ষকদের ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারী থেকে প্রাপ্য ১৩তম গ্রেডের বকেয়া বিল (২০২২ সালের ১৫ জুন পর্যন্ত) প্রদানের জন্য বরগুনা সদরের প্রায় ৬০০ সহকার শিক্ষকের কাছ থেকে ১ হাজার টাকা করে অন্তত ৬ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেছেন। ঘুষ নেয়ার পরও এখন পর্যন্ত শিক্ষকদের বকেয়া বিল দিতে পারেননি।

শিক্ষকদের অভিযোগ, দুলাল কৃষ্ণ এসব ঘুষ বাণিজ্যে ব্যস্ত থাকায় ২০২১-২২ অর্থবছরে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ৩৯টি চেক নির্ধারিত সময় ২৬ জুলাইয়ের মধ্যে অফিসের ব্যাংক হিসাব নম্বরে জমা দিতে পারেননি। যার টাকার অঙ্ক ১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।

শিক্ষকদের দাবি, দুলাল কৃষ্ণ দায়িত্বে অবহেলা এবং শিক্ষকদের কাছ থেকে এসব টাকার কাঙ্খিত উৎকোচ না পেয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে নির্ধারিত সময়ে ব্যাংকে চেক জমা করেননি। যার কারণে উক্ত টাকা অর্থ মন্ত্রণালয়ে চলে গেছে। এ টাকা পুনরায় পেতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনেক ভোগান্তির শিকার হতে হবে।

দুলাল কৃষ্ণের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগে আরও বলা হয়, তিনি শিক্ষকদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষের বিনিময়ে অবসরপ্রাপ্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আ. মজিদের স্বাক্ষর জাল এবং একই স্বারক ব্যবহার করে নির্ধারিত মেয়াদের আগেই শিক্ষকদের স্থায়ীকরণে আদেশ দেন। বরগুনা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়ের ২০১৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর একটি অফিস আদেশে ৪৩ জন শিক্ষককে স্থায়ীকরণ করা হয়েছে। যার স্মারক নম্বর ১৮৪৯/৪০। তবে আবেদনকারীদের দাবি স্মারক নম্বরটি ভুয়া।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, দুলাল কৃষ্ণ দীর্ঘদিন একই স্থানে চাকরি করার সুবাদে অনেকটা বেপরোয়া হয়ে গেছেন। বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের হয়রানির পাশাপাশি যখন যে শিক্ষা কর্মকর্তা আসেন তার নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে হয়। অন্যথায় ওই কর্মকর্তা বেশি দিন স্থায়ী হতে পারেন না। তিনি দীর্ঘ ২৮ বছর বরগুনা সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসে দায়িত্বরত আছেন। এর মধ্যে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগের কারণে অন্যত্রে বদলি করে শিক্ষা বিভাগ। তবে ২ বছর পরই তিনি পুনরায় পূর্বের স্থানে চাকরিতে বহাল আছেন। এ ছাড়াও তিনি সদরের ২২৮টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ৪৮টি বিদ্যালয়ে কোভিড-১৯ এর মালামাল ক্রয়ের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা উপজেলা শিক্ষা অফিসারের ব্যাংক হিসাব নম্বরের অনুকূলে (জনতা ব্যাংক, বরগুনা শাখা) বরাদ্ধ দেওয়া হলেও উক্ত টাকা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে দিতে গরিমসি করছেন।

এ বিষয়ে কড়ইতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারীি শিক্ষক মো. মোস্তাফিজুর রহমান লিটন বলেন, অফিস সহকারীি দুলাল বাবুর বেপরোয়া আচরণ, ঘুষ বাণিজ্য এবং শিক্ষক হয়রানি কোনোভাবেই থামছে না। তাকে উৎকোচ না দিয়ে ওই অফিসে কোনো কাজ করা সম্ভব হয় না। যদি কোনো শিক্ষক তার চাহিদা মতো উৎকোচ দিতে না পারে। তাহলে তাকে নানাভাবে হয়রানি শুরু করেন। তাই প্রায় অর্ধশত শিক্ষক-শিক্ষিকা নিরুপায় হয়ে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। যদি তার এসব কর্মকাণ্ড থামানো না হয় তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো।

এসব অভিযোগের বিষয়ে দুলাল কৃষ্ণ মালাকার জানান, উৎকোচ না দেওয়ায় ইচ্ছাকৃতভাবে চেকগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পাঠানো হয়নি বলে যে অভিযোগ তা সত্য নয়। ভুলবশত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চেকগুলো জমা হয়নি। এগুলো পুনরায় পাওয়ার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য ৩ বছর সময় লাগে বলে জানান তিনি।

তবে দুই বছর আগে কিছু শিক্ষকের চাকরি কিভাবে স্থায়ীকরণের আদেশ দেওয়া হয়েছে এ বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।

এ ব্যাপারে বরগুনা সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. নাছির উদ্দিন জানান, অফিসের উচ্চমান সহকারীির ভুলের কারণে নির্ধারিত সময়ে ৩৯টি চেক ব্যাংকে জমা হয়নি।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এম এম মিজানুর রহমান জানান, সদর উপজেলা শিক্ষা অফিস নির্ধারিত সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৩৯টি চেক জমা দেননি। ভুলবশত নির্ধারিত সময়ে চেক জমা করেননি এমনটা জানানো হয়েছে। তবে এটি দায়িত্ব অবহেলা। তাই এ ব্যাপারে জবাব চেয়ে চিঠি দেওয়া হবে। আর দুলাল কৃষ্ণের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের অভিযোগ পেয়েছি। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এ বিষয়ে জানানো হবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যেই গুজরাটে ‘অবৈধ বাংলাদেশি’ শনাক্তে রাজ্য পুলিশের বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত ৬,৫০০ জনের বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে মাত্র ৪৫০ জনের বাংলাদেশি নাগরিকত্বের প্রমাণ পাওয়া গেছে, বাকিরা অধিকাংশই ভারতীয় মুসলমান বলে জানা গেছে।

গুজরাট পুলিশের ডিজি বিকাশ সহায় সোমবার (২৮ এপ্রিল) পিটিআইকে বলেন, “এখন পর্যন্ত ৪৫০ জনের নথিপত্র দেখে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা গেছে। বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।”

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাতে আহমেদাবাদ ও সুরাত শহরে শুরু হওয়া অভিযান পরে গুজরাটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকের ভারতীয় আধার কার্ড, ভোটার আইডি ও পাসপোর্ট থাকলেও পুলিশ তাদের পরিচয় মানছে না।

সুরাতের বাসিন্দা সুলতান মল্লিক, যিনি পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার নাগরিক, তাকে তার দুই ভাগ্নেসহ মধ্যরাতে আটক করা হয়। স্ত্রী সাহিনা বিবি বলেন, “পুলিশ বলে কিছুক্ষণেই ছেড়ে দেবে। কিন্তু তিন দিনেও তাদের খোঁজ নেই।”

আহমেদাবাদে এক বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা বরযাত্রীরাও এই অভিযানে আটক হন। স্থানীয় বাসিন্দা আলমআরা পাঠান জানান, “২৩ বছর ধরে এখানে আছি। ছেলেও এখানেই জন্মেছে, তবুও পুলিশ তাকে বাংলাদেশি সন্দেহে ধরে নিয়ে যায়।”

পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন ‘পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চ’ জানায়, গুজরাট ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশায়ও বাংলাভাষী মুসলিমদের হয়রানির অভিযোগ আসছে।

পুলিশ বলছে, আধার বা ভোটার আইডি যথেষ্ট প্রমাণ নয়, কারণ সেগুলো নকল হতে পারে। এজন্য সীমান্তবর্তী রাজ্য থেকে তদন্তকারী দলও আনা হচ্ছে।

এ বিষয়ে পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চের প্রধান আসিফ ফারুক বলেন, “বাংলাভাষী ও মুসলমান হলেই কি তাদের নাগরিক অধিকার খর্ব হবে? এরা কি দেশের অন্যত্র কাজ করতে পারবে না?”

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই