শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়াদের নিয়ে কী বলে ইসলাম?

ছবি সংগৃহিত

বর্তমানে বিভিন্ন মাধ্যমে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। ট্রান্সজেন্ডার ইস্যু সময়ের অন্যতম চর্চিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকে মনে করছে ট্রান্সজেন্ডার আর তৃতীয় লিঙ্গ একই। এ বিষয়ে কথা হয় ইসলামিক স্কলার, লেখক, গবেষকদের সাথে। সম্প্রতি সপ্তম শ্রেণীর ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ব‌ই থেকে শরীফ ও শরীফার গল্প নিয়ে তৈরী হয়েছে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা।

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির খণ্ডকালীন শিক্ষক আসিফ মাহতাব উৎস কয়েক দিন আগে একটি সেমিনারে সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে ‘শরিফ ও শরিফা’র গল্পাংশ ছিঁড়ে ফেলেন। এই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর তার পক্ষে-বিপক্ষে দেশে নেটিজেনদের দুটি ভাগ হয়ে যায়। একপক্ষ আসিফের পক্ষ নেন, অপর পক্ষ তার বিপক্ষে অবস্থান নেন। অনেকে আবার দুই ভাগের মাঝে সমাধানের পথ খোঁজার চেষ্টা করছেন। সমকালীন এ ইস্যুকে কেন্দ্র করে নয়, আমাদের মূলত সঠিকভাবে বিষয়টি জানা অত্যন্ত আবশ্যক। ইস্যু দুদিন পর এমনিতেই শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু এ বিষয়ে ইসলামের কী শিক্ষা সেটি আমাদের একজন মুসলিম হিসেবে জানা জরুরি। জেন্ডার সম্পর্কে ইসলাম কী বলে? কুরআন-হাদিসে কি ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া সম্পর্কে কিছু আলোচনা আছে? কুরআন-হাদিস ও বাস্তবতার আলোকে ইসলাম এ বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত দেয় তা আমাদের বুঝতে হবে।

ইসলাম এক সামগ্রিক ধর্ম। এর অর্থ প্রতিটি বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট বিধান আছে। হয়তো কুরআনে থাকবে, নয়তো হাদিসে, অথবা কুরআন-হাদিসের মূলনীতির আলোকে বাস্তবতার নিরিখে সেটির সমাধান বের করতে হবে। এটিকেই ফিকহ বলা হয়। বিজ্ঞানে যেটা প্রতিষ্ঠিত সত্য সেটিকে কুরআন-হাদিসের বিরুদ্ধে দাঁড় করানো যায় না। কারণ, কুরআন-হাদিস ও বিজ্ঞান একটি আরেকটির প্রতিপক্ষ নয়। বরং একটি আরেকটির সহায়ক। আল কুরআনে বিবেক বুদ্ধি ও কমনসেন্স ব্যবহার করতে বারবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ‘তারা কি বোঝে না? তারা কি চিন্তাভাবনা করে না? এতে নিদর্শন আছে বুদ্ধিমানদের জন্য, আকলমন্দদের জন্য, যাদের ভেতর বিবেক আছে তাদের জন্য এতে এভিডেন্স আছে, উলুল আলবাব, উলুন নুহা, আফালা ইয়াকিলুন, তারা কি ভাবে না? পরিণাম সম্পর্কে চিন্তা করে না? হে অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন লোকেরা, উপদেশ গ্রহণ কর।’ ইত্যাদি বিভিন্নভাবে অসংখ্য আয়াতে আল কুরআনে বুদ্ধি ও মেধা ব্যবহার করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। বুদ্ধির ব্যবহার থেকেই বিজ্ঞান। পবিত্র কুরআনই পৃথিবীতে বিজ্ঞানের দরজা উন্মুক্ত করেছে। এখন আসি জেন্ডার বিষয়ে। নারী ও পুরুষ এই দুটিতেই কি সীমাবদ্ধ? থার্ড জেন্ডার বা ট্রান্সজেন্ডার সম্পর্কে ইসলামের অবস্থান কী?

প্রথমেই আমরা পবিত্র কুরআন খুলে দেখি। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, আর এই যে, তিনিই সৃষ্টি করেন যুগল পুরুষ ও নারী, শুক্রবিন্দু হতে, যখন তা স্খলিত হয়। [সুরা নাজম, আয়াত: ৪৬, ৪৭]

তৃতীয় লিঙ্গ বা হিজড়াদের জন্মগত কিছু শারীরিক পরিবর্তনের জন্যে হয়ে থাকে, যা আল্লাহ প্রদত্ত। আর ট্রান্সজেন্ডার মানে হচ্ছে রূপান্তরিত লিঙ্গ। অর্থাৎ জন্মের সময় আল্লাহ তাকে ছেলে বা মেয়ে বানিয়েছেন, কিন্তু সে নিজে থেকে সেটার পরিবর্তন করছে। সেটা মানসিক বা শারীরিক যেকোনটাই হতে পারে।

অর্থাৎ ট্রান্সজেন্ডার বলতে আল্লাহর যে সর্বোত্তম সৃষ্টি করেছেন সেটার উপর নিজে থেকে কিছু পরিবর্তন করা, অনেকটা খোদার উপর খোদাগিরি করা।

আল্লাহর রাসূল (সা.) হাদিসে লিঙ্গ পরিবর্তন তো অনেক দূরে, বিপরীত লিঙ্গের সঙ্গে সাদৃশ্য অবিলম্বন করাকেও লানত জানিয়েছেন। হজরত ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারীর সাদৃশ্য গ্রহণকারী পুরুষ এবং পুরুষের সাদৃশ্য গ্রহণকারিণী নারীদের ওপর অভিশাপ দিয়েছেন এবং বলেছেন, ‘তাদেরকে তোমাদের ঘর থেকে বের করে দাও।’ (বুখারি, দারেমি, আবু দাউদ, ইবনু মাজাহ)

হজরত আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু আরও বর্ণনা করেছেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আল্লাহর লানত সে পুরুষদের ওপর যারা নারী সাদৃশ্য ধারণ করে এবং সে সব নারীদের ওপর যারা পুরুষ সাদৃশ্য ধারণ করে।’ (বুখারি, মিশকাত)

তৃতীয় লিঙ্গ বা হিজড়াদের নিয়ে হাদিসে আছে, আহলে বাইতে রাসূল (সা.) স্ত্রীদের ইন্যে অবস্থান করার সময় সেখানে একজন তৃতীয় লিঙ্গের লোক এসেছিলেন। এ সময় তারা নারী ভেবে সেভাবে পর্দা করেননি। তৃতীয় লিঙ্গের লোকটি বের হয়ে যাবার পরে রাসূল (সা.) স্ত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তারা যখন পরবর্তীতে আসবে পর্দা করবে। স্ত্রীরা বলেন, তারা তো হিজড়া। তখন রাসূল (সা.) বলেন, হিজড়া বলতে কিছু নাই। হয় সে নারী নয়তো পুরুষ। যে পুরুষ হয়তো তার সঙ্গে নারীর কিছু সাদৃশ্য বা বৈশিষ্ট আছে, অথবা যে নারী তার সঙ্গে পুরুষের কিছু সাদৃশ্য বা বৈশিষ্ট আছে। অর্থাৎ মিশ্র লিঙ্গ বলা যেতে পারে।

ট্রান্সজেন্ডার সম্পর্কেও বিস্তর গবেষণা হওয়া প্রয়োজন। যেটা ইসলামবিরুদ্ধ সেটা তো মুসলিম হিসেবে আমরা মেনে নিতে পারি না। কিন্তু বাস্তবতার নিরিখে যেসব ছেলে-মেয়ে রূপান্তরকামী বা এক জেন্ডার হয়ে অন্য জেন্ডারের হরমোন বয়ে বেড়াচ্ছে বা মানসিকভাবে নিজেদেরকে ভিন্ন জেন্ডার মনে করছে তাদের সঠিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা রাষ্ট্র ও সমাজের দায়িত্ব। এ বিষয়টিকেও নিষিদ্ধ গন্দম না বানিয়ে এ সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনা হওয়া জরুরি। আলোচনা পর্যালোচনার মাধ্যমে অনেক নতুন নতুন বিষয় আমাদের সামনে আসবে। কুরআন-হাদিসের দিকনির্দেশনা সম্পর্কেও আমরা সম্যক অবহিত হতে পারব। উত্তেজনা না ছড়িয়ে মূল বিষয়ের সঠিক জ্ঞান আহরণই আমাদের জন্য কল্যাণকর হবে। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের তাওফিক দিন। আমিন।

Header Ad

মণিপুরে রণক্ষেত্র, ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ

ছবি: সংগৃহীত

মণিপুরে গত দুই দিনে ছয়টি মৃতদেহ উদ্ধারের পর সেখানকার পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। ইম্ফল পশ্চিম এবং ইম্ফল পূর্বে কারফিউ জারি করা হয়েছে, এবং সাতটি জেলার ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। এর ফলে, রাজ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি আরো তীব্র হয়ে ওঠে।

শুক্রবার এবং শনিবার, মণিপুরের বিভিন্ন অঞ্চলে আরও তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। রাজ্যের একটি সরকারি সূত্রের মতে, এই মৃতদেহগুলো পাওয়া গেছে গিরি নদীতে, যা অসম-মণিপুর সীমানায় অবস্থিত। স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ওই তিনটি দেহ ছিল একটি মহিলার এবং দুটি শিশুর। এই দেহগুলোর সঠিক পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। তবে, ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধার হওয়া দেহগুলো সেই ছয়জন অপহৃত মহিলার ও শিশুর হতে পারে, যাদের গত পাঁচ দিন আগে জিরিবাম জেলার কাছ থেকে সন্দেহভাজন কুকি জঙ্গিরা অপহরণ করেছিল। এই ঘটনায় স্থানীয় নিরাপত্তা বাহিনী তদন্ত শুরু করেছে।

গত সপ্তাহে মণিপুরের জিরিবাম এলাকায় কুকি জঙ্গি এবং সিআরপিএফ বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এর পরেই ওই তিন মহিলার এবং তিন শিশুর অপহরণের অভিযোগ ওঠে। নিরাপত্তা বাহিনী তাদের উদ্ধারে তৎপর হলে, শুক্রবার রাতে জিরিগাঁও থেকে তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য সেই দেহগুলো শিলচরের হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়, যেখানে প্রাথমিকভাবে সেগুলোর মধ্যে একজন মহিলা এবং দুটি শিশু রয়েছে বলে জানা গেছে।

এই পরিস্থিতির মধ্যে রাজ্যে আবারও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। জিরিবামের ঘটনা পরবর্তী সময়ে কুকি সম্প্রদায়ের সদস্যরা শিলচরের মর্গে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে, যেখানে গত সোমবার থেকে তারা মৃতদেহগুলো মিজোরামে নিয়ে যাওয়ার দাবি জানায়। শনিবার সকালে, পুলিশ ১০টি মৃতদেহ নিয়ে চুরাচাঁদপুরের দিকে রওনা হলে, কুকি সম্প্রদায়ের মানুষরা আবারও বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। এর পরই পুরো অসম অঞ্চলে সতর্কতা জারি করা হয়।

মণিপুরের এই অশান্তি নতুন কিছু নয়। ২০২৩ সালের মে মাস থেকে কুকি এবং মেইতেই সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ চলতে থাকায় রাজ্য উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। এই সহিংসতায় হাজার হাজার মানুষ ঘরছাড়া হয়ে পড়েছে এবং নিহতের সংখ্যা ২০০-র বেশি।

Header Ad

বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের রোমাঞ্চকর জয়

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালটি বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের জন্য খুবই প্রতিকূল ছিল। ৭ ম্যাচের ৬টিতে হারের সম্মুখীন হতে হয়েছিল হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যদের। তবে ফিফা উইন্ডোতে মালদ্বীপের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়ে রোমাঞ্চকর এক জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।

ম্যাচের শুরুতে মালদ্বীপ আক্রমণাত্মক খেলা শুরু করে, এবং বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা নিচ থেকে বিল্ডআপ করে আক্রমণ করার চেষ্টা করে। তবে আগের ম্যাচের মতো সুবর্ণ সুযোগ তৈরি করা সম্ভব হয়নি। ২৩ মিনিটে গোল করার সুযোগ পায় মালদ্বীপ, তবে বাংলাদেশও আত্মবিশ্বাসী ছিল।

শুক্রবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত ম্যাচের শুরুতে বাংলাদেশ কিছু ভালো সুযোগ পেয়েছিল। চতুর্থ মিনিটে রাকিবের ক্রস ফাহিমের নিয়ন্ত্রণে আসেনি, এবং পঞ্চম মিনিটে ফয়সালের ক্রসে রাকিব হেড করতে পারেননি।

এরপর ১৪ মিনিটে মালদ্বীপ প্রথমবার আক্রমণ চালায়, তবে গোলরক্ষক মিতুল মার্মা দারুণ সেভ করেন। ১৯তম মিনিটে মালদ্বীপের আলি ফাসিরের জোরালো শট বারের ওপর দিয়ে চলে যায়। তবে ২৩ মিনিটে তপুর ভুল পাসের সুবাদে আলি ফাসির গোল করেন, এবং বাংলাদেশ ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়ে।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে বাংলাদেশ গোলের সুযোগ সৃষ্টি করে। ৫০ মিনিটে রাকিবের শক্তিশালী শট মালদ্বীপের গোলরক্ষক কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করেন। তিন মিনিট পরেই মালদ্বীপও গোলের সুযোগ পায়, তবে গোলরক্ষক মিতুল মার্মা দুর্দান্ত সেভ করেন আলি ফাসিরের হেড।

দ্বিতীয়ার্ধে উভয় দলই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেলতে থাকে, তবে গোলের দেখা পায়নি কেউ।

৯০ মিনিটের খেলা শেষে যোগ করা সময়ে বাংলাদেশ গোল করে। শাহরিয়ার ইমনের পাস থেকে পাপন সিং বলটি জালে পাঠিয়ে দেন, এবং ম্যাচে প্রথমবারের মতো লিড পায় বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত আর কোনো গোল না হলে বাংলাদেশ ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।

এ জয়টি বাংলাদেশের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল, কারণ এটি তাদের দুই ম্যাচের প্রীতি সিরিজ সমতায় নিয়ে আসে।

Header Ad

সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল

ছবি: সংগৃহীত

সরকার সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও ৬০ দিন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল, ১৫ নভেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মানসুর হোসেন শনিবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদুর্ব্ধ কর্মকর্তা, পাশাপাশি কোস্টগার্ড এবং বিজিবি-তে প্রেষণে কর্মরত সামরিক কর্মকর্তাদের সারা বাংলাদেশে বিশেষ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এটি ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮ এর বিভিন্ন ধারায় ক্ষমতা প্রদান করে, যা ৬০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

এই ক্ষমতা দেয়া হয়েছে ফৌজদারি কার্যবিধি এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অধীনে।

এছাড়া, ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া হয়েছিল এবং এর পরবর্তী সময়ে ৩০ সেপ্টেম্বর নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদেরও এই ক্ষমতা দেয়া হয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মানসুর হোসেন জানান, ১৭ সেপ্টেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপনে সংশোধন এনে ‘সেনাবাহিনী’ শব্দটি পরিবর্তন করে ‘সশস্ত্র বাহিনী’ শব্দটি যোগ করা হয়েছে। তবে নতুন কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি, আগের প্রজ্ঞাপনেরই সংশোধন করা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মণিপুরে রণক্ষেত্র, ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের রোমাঞ্চকর জয়
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে
সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা জনগণ মেনে নেবে না: তারেক রহমান
ভবিষ্যতে কেউ টাকা পাচার করলে ধরা পড়বে: অর্থ উপদেষ্টা
এখনই সন্তান নিতে চাননি কাঞ্চন, শোনেননি শ্রীময়ী
যত দ্রুত নির্বাচন, ততই জনগণের কল্যাণ: মির্জা ফখরুল
টিকটকার মুন্নি হত্যা: গণধর্ষণের পর হত্যার প্রকৃত রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ২
আফ্রিদির বিয়ের পর দীঘি বললেন ‘আল্লাহ বাঁচিয়েছে’
জানা গেল পুরুষদের নিঃসন্তান থাকার পেছনে আসল কারণ
যেভাবে শাহরুখের দেখা পেলেন বাংলাদেশি ভক্ত
ইউটিউবারের কাছে হারলেন বক্সিং কিংবদন্তি মাইক টাইসন
উত্তরাঞ্চল থেকে উপদেষ্টা নিয়োগে আলোচনা হয়নি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নবান্ন উৎসবে মুখরিত চারুকলা
পল্লবীতে ২ ছেলেকে গলা কেটে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা
বাড়ছে শীতের প্রকোপ, ১৫ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা
পরিচালকের নেশা মিশ্রিত চকোলেট খেয়ে বিপাকে অভিনেত্রী
ডেনমার্ককে খাদের কিনারায় রেখে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন স্পেন
হোয়াইট হাউসের সর্বকনিষ্ঠ প্রেস সেক্রেটারি হচ্ছেন ক্যারোলিন লেভিট