শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জুমাদিউস সানী মাসের গুরুত্ব ও করণীয়

 

আরবি বর্ষপঞ্জির হিজরি সনের ষষ্ঠ মাস হলো ‘জুমাদিউস সানী’। এর জোড়া মাস হলো ‘জুমাদিউল আউওয়াল’; এটি হিজরি আররি সনের পঞ্চম মাস। এর বাংলা অর্থ হলো, প্রথম জুমাদা ও দ্বিতীয় জুমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত। অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। আরবে তৎকালে এই দুই মাস ছিলো শীতকাল। আরবিতে এই মাস দুটির নাম হলো- প্রথমটি: ‘আল জুমাদাল ঊলা’; দ্বিতীয়টি: ‘আল জুমাদাল উখরা’ বা ‘আল জুমাদাল আখিরাহ’ অথবা ‘আল জুমাদাস সানিয়াহ’। সহজ করে বললে, প্রথমটি: ‘জুমাদাল ঊলা’; দ্বিতীয়টি: ‘জুমাদাল উখরা’ বা ‘জুমাদাল আখিরা’ অথবা ‘জুমাদাস সানিয়াহ’। ইমাম ফাররা (রহ.) বলেন: আরবি মাসের নামগুলো পুরুষ বাচক, তবে ‘জুমাদা’ এই দুই মাস নয়; এই দুটি স্ত্রী বাচক। তিনি আরও বলেন: ‘জুমাদা’ শব্দের পুরুষ বাচক প্রয়োগ দেখলে বুঝতে হবে এটি ‘শাহার’ শব্দের প্রতিশব্দ রূপে ব্যবহৃত হয়েছে। এই সূত্রে আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে এই মাস দুটি ‘জুমাদিউল আউওয়াল’ ও ‘জুমাদিউস সানী’ নামে সমধিক পরিচিত। (আল মুনজিদ)।

‘জুমাদা’ শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো: স্থির, অবিচল, দৃঢ়, কঠিন; জমাটবদ্ধ, নিস্তব্দ, নিরব, নিথর, পাথর; শুস্ক, খুস্ক, নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য, বিশ্বস্ত: শীতল, শীতকাল, শীত বস্ত্র; কার্পণ্য, বদ্ধমুষ্ঠি; কিংকর্তব্যবিমূঢ়, অস্থির সময়, চিন্তাযুক্ত অবস্থা। যেহেতু শীতকালে প্রচণ্ড শীতে তরল পানি জমে কঠিন বরফে পরিণত হয়ে যায়; জড় পদার্থগুলো জমে শক্ত হয়ে যায়; উদ্ভিদ ও জীব নিথর হয়ে যায়; প্রাণীরা নিরব হয়ে যায়; তাই এই মাসকে এই নামে নাম করণ করা হয়েছে। ইমাম আবু হানীফা (রহ.) বলেন: ‘জুমাদা’ হলো শীতকাল। এটি বসন্তের নিকটবর্তী; গ্রীষ্মের পূর্ববর্তী। দুই ভূমির সীমানা বা দুই বাড়ির সীমানাকে এবং কাছে প্রতিবেশিকেও ‘জুমাদা’ বলা হয়। একত্রে এই দুই মাসকে ‘জুমাদায়ান’ বা ‘জুমাদায়ীন’ বলা হয়, এতদুভয় হলো ‘জুমাদা’ এর দ্বিবচন; অর্থ হলো ‘জুমাদাদ্বয়’। ‘জুমাদা’ এর বহুবচন হলো ‘জুমাদাত’, অর্থাৎ জুমাদাগুলো বা জুমাদাসকল। (লিসানুল আরব)।

 

মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরআন মাজীদে শব্দটি ‘জামিদাহ’ রূপে মাত্র একবারই রয়েছে। কোরআন কারীমে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেন: ‘তুমি পর্বতমালা দেখছো, মনে করছো উহা স্থির অবিচল, অথচ তারা মেঘপুঞ্জের ন্যায় সঞ্চরমান। ইহা আল্লাহরই সৃষ্টি নৈপূণ্য, যিনি সমস্ত কিছুকে করেছেন সুষম। তোমরা যা করো সে সম্পর্কে তিনি সম্যক অবগত।” (সূরা-২৭ নমল, আয়াত: ৮৮)।

 

অন্যান্য মাসের মতো এই মাসেও অধিক পরিমাণে নেক আমল করা বাঞ্ছনীয়। যথা: নফল নামাজ, নফল রোজা, দান খয়রাত ইত্যাদি। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পাশাপাশি পাঁচ ওয়াক্ত নফল নামাজ, তথা- তাহাজ্জুদ, ইশরাক, চাশত, জাওয়াল ও আউওয়াবীন নামাজ আদায় করা। কাজা রোজা থাকলে পুরা করা; মান্নত রোজা থাকলে তা আদায় করা। মাসের এক তারিখ, দশ তারিখ, ঊনত্রিশ ও ত্রিশ তারিখ রোজা রাখা এবং চাঁদের তেরো, চৌদ্দ ও পনের তারিখ ‘আইয়ামে বীদ’ এর সুন্নাত রোজা রাখা। সপ্তাহে প্রতি সোমবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার নফল রোজা পালন করা। বিশেষত ‘জুমাদিউস সানী’ তথা ‘দ্বিতীয় জুমাদা’ মাসে ‘রজব’ মাসের প্রস্তুতি হিসেবে আরও বেশি নেক আমল এবং অধিক পরিমাণে নফল নামাজ ও নফল রোজা করা। মূল কথা হলো: “হার কে কদরে শব দারাদ; হামা শব শবে কদর আস্ত’ অর্থাৎ ‘যিনি রাতের মূল্য দেন; প্রতি রাতকেই তিনি শবে কদর হিসেবে পান।’ মানে হলো নেক আমল ও সৎকর্ম দ্বারা সাধারণ সময়ও অসাধারণ হয়ে উঠে।

জিকির আজকার, দোয়া কালাম, দুরূদ ও সালাম, তাসবীহ তাহলীল, তাওবা ইস্তিগফার, খতম তিলাওয়াত, সদকা খয়রাত ইত্যাদি আমলের মাধ্যমে মাস অতিবাহিত করলে, নিশ্চিত এর বরকত ফজিলত ও কল্যাণ লাভ হবে। অন্যথায় সময়ের অপচয়ের জন্য অনুতাপ ও অনুশোচনা করতে হবে। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন- ‘পরকালে নেককার মুমিন জান্নাতীগণের কোনো আফসোস থাকবে না; বরং তাদের আফসোস থাকবে শুধু ঐ সময়ের জন্য যে সময়গুলো তারা নেক আমল ছাড়া অতিবাহিত করেছে বা বেহুদা কাটিয়েছে।’ (তিরমিযী)।

যেসব দিবসের ও যেসকল মাসের বিশেষ বৈশিষ্ট ও ফযিলত কোরআন ও হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, সে সকল দিনগুলোতে ও মাসগুলোতে সাধারণত সকলেই ইবাদাত করে থাকেন, এটাই স্বভাবিক। সুতরাং যে সকল দিন ও মাসের বিশেষ ফযিলত ও বৈশিষ্ট কোরআন হাদীসে উল্লেখ করা হয়নি, তাতে অধিক হারে নেক আমল করলে আমলকারী অবশ্যই অন্যদের অপেক্ষা এগিয়ে যাবেন ও অগ্রগামী হবেন। ইন শা আল্লাহ।

শীত ও গরমের মৌসুমে বিশেষ ইবাদাতের প্রসঙ্গে কোরআন কারীমে আল্লাহ তাআলা বলেন: ‘যেহেতু কোরাঈশদের আসক্তি আছে, তাদের আসক্তি শীত ও গ্রীষ্মে ভ্রমণের। অতএব তারা এই (কাবা) গৃহের প্রভুর ইবাদাত করুক। যিনি তাদের ক্ষুধায় অন্ন দিয়েছেন এবং শঙ্কায় নিরাপত্তা দান করেছেন।’ (সূরা-১০৬ কুরাঈশ, আয়াত: ১-৪)।

 

 

লেখক: প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক: শেখ ছাদী (র.) ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

E-Mail: smusmangonee@gmail.com

 

 

Header Ad
Header Ad

আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা

একের পর এক বিমানের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে মিলছে অবৈধ সোনা। বিমানে এসব সোনা চোরাচালান প্রতিরোধে দেড় মাস আগেই এয়ারলাইন্সগুলোকে সতর্ক করেছিল শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। গত ১১ নভেম্বর সংস্থাটির মহাপরিচালক সৈয়দ মুশফিকুর রহমানের স্বাক্ষরে দেওয়া চিঠিতে দেশি-বিদেশি বিমানে চোরাচালান রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে বলা হয়।

তবে, এ সতর্কতার পরও বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর বাংলাদেশ বিমানের একটি সিটের নিচে বিশেষ কায়দায় লুকানো ২০টি সোনার বার উদ্ধার করে।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, চোরাচালানের উদ্দেশ্যে উড়োজাহাজের বিভিন্ন অংশে সোনা লুকিয়ে আনা হয়। ধরা পড়লে স্বর্ণ আটক করা হলেও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ হওয়ায় সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

তবে, সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের কর্মী বা কর্মকর্তারা জড়িত না থাকলে চোরাচালানের এই পদ্ধতি কার্যকর হওয়া অসম্ভব। তাই এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনায় কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছিল।

উড়োজাহাজে সোনা লুকানোর জন্য সিটের নিচ, বাথরুম, পাইপের ভেতর, কেটারিং এরিয়া বা লাগেজ সংরক্ষণস্থল ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে এয়ারলাইনসের কর্মীদের সহযোগিতা থাকার আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করে শুল্ক গোয়েন্দা।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. মিনহাজ উদ্দিন বলেন, আমরা এয়ারলাইনসগুলোকে আগেই সতর্ক করেছিলাম। কিন্তু এরপরও চোরাচালানের ঘটনা ঘটায় বিমান জব্দ করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ চলছে।

এই ঘটনায় দুবাইফেরত একটি উড়োজাহাজ জব্দ করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট যাত্রীকে আটক করা হয়েছে। চোরাচালান প্রতিরোধে গোয়েন্দা নজরদারি আরও জোরদার করা হবে বলে তিনি জানান।

Header Ad
Header Ad

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সচিবালয়ের ৭ নং ভবনে ভয়াবহ ও নজিরবিহীন অগ্নিকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ নথি ও অবকাঠামো পুড়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার ঘটনায় জাতীয় নাগরিক কমিটি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এটিকে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বলে মনে করছে জাতীয় নাগরিক কমিটি।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিনের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে অগ্নি নির্বাপণকর্মী সোহানুর জামানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, সচিবালয়ের মতো একটি নিরাপত্তাবেষ্টিত স্থানে এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড ফ্যাসিবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র বলে আমরা মনে করি। এ ঘটনায় দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির যথেষ্ট অবনতির চিত্র ফুটে উঠেছে। আমরা মনে করি, এই ঘটনার পরে দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা উচিত।

বিবৃতিতে তারা আরো বলেন, সংস্কার কমিশনগুলোর সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রতিবেদনের জন্য জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি সংস্কার প্রস্তাবনা ও সংস্কার কার্যক্রমকে পিছিয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন মহল থেকে নানাবিধ তৎপরতা চলছে। সংস্কার কমিশনগুলো সরকারের কাছে নিজেদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনগুলো দাখিল করার আগে এ ধরনের অস্থিরতা এবং কমিশনের কাজে প্রতিবন্ধকতা রাষ্ট্রের সংস্কার কার্যক্রমকে ব্যহত করার একটা অপচেষ্টা বলে মনে হচ্ছে।

এতে আরো বলা হয়, আমরা চরম উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট নানা মহল থেকে জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র পুনর্গঠন ও সংস্কার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন চূড়ান্ত ও পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল হয়নি। এর আগে পদোন্নতিতে কোটা সংক্রান্ত সুপারিশ গণমাধ্যমে প্রকাশের ফলে ক্যাডারদের মাঝে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে।

এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সুষ্ঠু ও বস্তুনিষ্ঠ তদন্ত করে বিচারের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনার জোর দাবি জানায় জাতীয় নাগরিক কমিটি।

Header Ad
Header Ad

মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  

ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। ছবি: সংগৃহীত

৯২ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশটির প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা মনমোহন সিং। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৫১মিনিটে নয়াদিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেসে (এআইআইএমএস) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি।

বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। তাকে হাসপাতালে ভর্তির কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। তবে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়।

এর আগে ২০০৯ সালে দিল্লির এআইআইএমএসে মনমোহন সিংয়ের সফল করোনারি বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন হয়। ২০২১ সালে মহামারির সময় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কয়েকদিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি।

মনমোহন সিং ১৯৭১ সালে ভারত সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে প্রথম যোগদান করেন। পরে তিনি ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভারতের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪ সালে তিনি ভারতের ১৪তম প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।

চলতি বছরের শুরুর দিক পর্যন্ত রাজ্যসভার সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। গত এপ্রিলে রাজ্যসভা থেকে অবসরে যান তিনি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি
মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  
ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা  
নসরুল হামিদের ৯৮ ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন: দুদকের মামলা
ত্রিপুরা পল্লীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চারজন গ্রেপ্তার
সচিবালয় কিভাবে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতা জানে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
অবৈধ বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ৩১ জানুয়ারির পর
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি
টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  
তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ